চতুর্থবারের মতো হাউজ স্পিকার পেলোসি

- প্রকাশের সময় : ১২:৪০:৩৬ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৫ জানুয়ারী ২০২১
- / ৫৪ বার পঠিত

FILE - In this Nov. 7, 2018, file photo, House Minority Leader Nancy Pelosi, D-Calif., speaks in during a news conference on Capitol Hill in Washington. House Democrats are laying out a vision for their new majority, and one item is noticeably missing from the to-do list: President Donald Trump’s impeachment. They’re making plans for spending on public works projects, lowering health costs and increasing government oversight. It’s the balance that Pelosi is trying to strike. (AP Photo/J. Scott Applewhite, File)
হককথা ডেস্ক: আবারও যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিনিধি পরিষদের (হাউজ অব রিপ্রেজেন্টেটিভ) স্পিকার নির্বাচিত হলেন ডেমোক্র্যাট নেত্রী ন্যান্সি পেলোসি। প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের পর কংপ্রেসের প্রথম অধিবেশনে সোমবার (৪ জানুয়ারী) এক ভোটাভুটির মাধ্যমে চতুর্থবারের মতো স্পিকার নির্বাচিত হন তিনি।
সোমবার ইউএস কংগ্রেসের নবনির্বাচিত সদস্যরা শপথ গ্রহণ করেন। এর মধ্য দিয়ে শুরু হয় ১১৭তম কংগ্রেসের আনুষ্ঠানিক সূচনা। নি¤œকক্ষ হাউজে সংখ্যাগরিষ্ঠতা ধরে রেখেছে ডেমোক্রেট দল।
২০০৩ সাল থেকে স্পিকারের দায়িত্বে রয়েছেন ন্যান্সি পেলোসি। ৮০ বছর বয়সি আমেরিকান এই রাজনীতিক বলেছেন, আর দুই বছর তিনি স্পিকার থাকতে চান। এবার ন্যান্সির জয় সহজ ছিল না। ডেমোক্র্যাট সংখ্যাগরিষ্ঠতা থাকার পরও তিনি স্পিকার পদ জিতেছেন মাত্র সাত ভোটে (২১৬-২০৯)। দলের ভেতরেই বিরোধিতা ছিল।
অনেক তরুণ সদস্য স্পিকার পদের দাবিদার ছিলেন। করোনার কারণে অনেকে আসেননি। তবে সেসব বাধা অতিক্রম করে পেলোসি আবার স্পিকার নির্বাচিত হলেন। আমেরিকান ইতিহাসে একমাত্র নারী হিসাবে গত ১৭ বছর ধরে হাউস ডেমোক্রেট দলের স্পিকারের দায়িত্বে রয়েছেন ন্যান্সি।
সোমবারের অধিবেশনের শুরুতে সিনেটের ৩২ সদস্যসহ শপথ পাঠ করান ভাইস প্রেসিডেন্ট মাইক পেন্স। উচ্চকক্ষ সিনেটে বর্তমানে রিপাবলিকান দল ৫০টি আসন ও ডেমোক্রেট দল ৪৮টি আসন ধরে রেখেছে। মঙ্গলবার জর্জিয়ায় সিনেটের বাকি দুটি আসনে ভোট হবে। ওই দুই আসনের ফলাফলই নির্ধারণ করবে বর্তমানে রিপাবলিকান নিয়ন্ত্রণাধীন সিনেটে কোন দল সংখ্যাগরিষ্ঠতা পাবে।
ডেমোক্রেট দল ওই দুই আসনে জয় লাভ করলে যুক্তরাষ্ট্রের সংবিধান অনুযায়ী ২০ জানুয়ারী অভিষেকের পর টাই-ব্রেকিং ভোট দেবেন ভাইস প্রেসিডেন্ট কামলা হ্যারিস।