নিউইয়র্ক ০৭:২৯ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৮ মে ২০২৪, ৪ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
বিজ্ঞাপন :
মঙ্গলবারের পত্রিকা সাপ্তাহিক হককথা ও হককথা.কম এ আপনার প্রতিষ্ঠানের বিজ্ঞাপন দিতে যোগাযোগ করুন +1 (347) 848-3834

খালেদা জিয়া গ্রেফতার হলে সরকারের ভয়াবহ বিদায় হবে : ফারুক-খোকার যৌথ বিবৃতি

রিপোর্ট:
  • প্রকাশের সময় : ০৯:৩৯:৩৬ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৭ ফেব্রুয়ারী ২০১৫
  • / ৬৭৪ বার পঠিত

নিউইয়র্ক: বিএনপি চেয়ারপারসন বেম খালেদা জিয়াকে ঘিরে সরকারের যে কোনো অপরিণামদর্শী পদক্ষেপ জনগণের আন্দোলনকে সাফল্যের দিকে নিয়ে যাবে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা, সাবেক শিক্ষামন্ত্রী ড. ওসমান ফারুক ও কেন্দ্রীয় বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান, সাবেক মন্ত্রী ও মেয়র সাদেক হোসেন খোকা। নিউইয়র্কে শুক্রবার (২৭ ফেব্রুয়ারী) প্রদত্ত এক যৌথ বিবৃতিতে তারা এ কথা বলেন।
দীর্ঘ বিবৃতিতে নেতৃদ্বয় বলেন, আমরা উদ্বেগের সাথে লক্ষ্য করছি যে, দেশজুড়ে চলমান গণআন্দোলনের মুখে পতনন্মুখ অবৈধ সরকার দেশের সবচেয়ে জনপ্রিয় রাজনীতিবিদ এবং তিনবারের প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়াকে জনগণের আন্দোলন-লড়াইয়ে নেতৃত্ব প্রদান থেকে নিষ্ক্রিয় করার অপকৌশলের অংশ হিসাবে একটি সাজানো মামলায় তার বিরদ্ধে গ্রেফতারী পরোয়ানা জারি করা হয়েছে। রাষ্ট্রের আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে নগ্নভাবে ব্যবহারের মাধ্যমে বর্বরোচিত কায়দায় বিরোধী নেতা-কর্মীদেরকে গুলি চালিয়ে হত্যা, নির্যাতন ও গ্রেফতার করেও আন্দোলন দমনে ব্যর্থ হয়ে সরকার জুলুমবাজীর এই নতুন পথ বেছে নিয়েছে বলে আমরা মনে করি।
বিএনপির এই দুই নেতা বলেন, আমরা পরিষ্কার ভাষায় জানাতে চাই যে, আওয়ামী জোটের এই সরকার বাংলাদেশের ইতিহাসে সবচেয়ে দুর্নীতিবাজ সরকার হিসাবে দেশে-বিদেশে ইতোমধ্যেই ব্যাপকভাবে প্রমাণিত ও প্রতিষ্ঠিত। তারা ক্ষমতায় থাকা অবস্থায় বাংলাদেশের ইতিহাসে সর্ববৃহৎ শেয়ারবাজার কেলেঙ্কারী, হলমার্ক কেলেঙ্কারী, রেলওয়ের নিয়োগ বাণিজ্যকে ঘিরে চাঞ্চল্যকর টাকার বস্তা কেলেঙ্কারী ও ডেসটিনি কেলেঙ্কারীর মত ঘটনাগুলো সংঘটিত হয়েছে। এসব ঘটনায় সরকারের আশীর্বাদপুষ্ট লোকেরা জনগণের হাজার হাজার কোটি টাকা লুটপাট করে নিয়েছে।
ড. ওসমান ফারুক-খোকা বলেন, আজকের প্রধানমন্ত্রীর বিরুদ্ধে ইতোপূর্বে দায়েরকৃত একাধিক বড় বড় দুর্নীতির মামলা বর্তমান সরকারের আমলে রাষ্ট্রক্ষমতার অপপ্রয়োগের মাধ্যমে প্রত্যাহার করে নেয়া হয়েছে। যেগুলো রীতিমত প্রমাণিত ঘটনা ছিল। প্রধানমন্ত্রীর ভাই ও তার দলের নেতা শেখ সেলিম নিজে ১৬৪ ধারায় আদালতে দেয়া জবানবন্দিতে নিজমুখে শিকার করেছেন যে, দুর্নীতির মাধ্যমে নেয়া টাকা তিনি নিজ হাতে তৎকালীন প্রধানমন্ত্রীর হাতে পৌঁছে দিয়েছিলেন। এমন একটি আকণ্ঠ দুর্নীতিতে নিমজ্জিত সরকার দেশের আপামর জনগণের নেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার বিরুদ্ধে এমন একটি সাজানো মামলা দাঁড় করবার চেষ্টা করছে, যে মামলার কথিত ঘটনার সাথে রাষ্ট্রীয় সম্পদ তথা জনগণের অর্থের কোনো সম্পর্ক নেই। জিয়া অর্ফানেজ ট্রাস্ট ও জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্ট সম্পূর্ণরূপে বেসরকার্রি প্রতিষ্ঠান।
বিএনপি নেতৃদ্বয় বলেন, খালেদা জিয়ার বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগের কার্যত কোনো ভিত্তিই নেই। কেবলমাত্র অতিসঙ্কীর্ণ রাজনৈতিক স্বার্থ হাসিলের অসৎউদ্দেশ্যে এ ধরনের মামলায় তার বিরুদ্ধে গ্রেফতারী পরোয়ানা জারির ঘটনা ঘটেছে। আমরা সরকারকে হুঁশিয়ার করে দিতে চাই যে, জনগণের স্বতস্ফূর্ত ও সর্বাত্মক এই আন্দোলনের মুখে অবিলম্বে ক্ষমতা ছেড়ে একটি গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের ব্যবস্থা করার পরিবর্তে অন্য যে কোনো ধরনের দমন-পীড়ন, কূটকৌশল বা ছলচাতুরির আশ্রয় গ্রহণ শেষ পর্যন্ত তাদের জন্য অধিকতর করুন পরিণতিই ডেকে আনবে।
তারা বলেন, চলমান আন্দোলনে বিএনপির নেতৃত্বাধীন জোটভুক্ত দলগুলো ছাড়াও সাবেক রাষ্ট্রপতি ডা. এ কিউ এম বদরুদ্দোজা চৌধুরীর বিকল্পধারা, ড. কামাল হোসেনের গণফোরাম, বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীর উত্তমের কৃষক শ্রমিক জনতা লীগ, কমিউনিস্ট পার্টি এবং আ স ম আব্দুর রবের জাসদসহ সব গণতান্ত্রিক রাজনৈতিক দল ও শক্তি সবার অংশগ্রহণে একটি গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের দাবীতে আজ একাত্ম। এমন একটি ব্যাপক ও দীর্ঘমেয়াদী আন্দোলন কার্যকরভাবে অব্যাহত থাকার অন্যতম প্রধান কারণ হলো জনসাধারণের মধ্যে বেগম খালেদা জিয়ার সর্বোচ্চ গ্রহণযোগ্যতা এবং তার নেতৃত্বের প্রতি দেশবাসীর সর্বাত্মক আস্থা। দেশবাসীর কাছে আজ অত্যন্ত পরিস্কার যে, তাদের বুকের ওপর জগদ্দল পাথরের মত চেপে বসা একটি জুলুমবাজ স্বৈরশাসকের কবল থেকে তাদেরকে মুক্ত করার জন্য নিজের অফিসের ছোট্ট একটি কক্ষে কার্যত বন্দী অবস্থায় থেকে বিরাট ত্যাগ শিকারের মাধ্যমে বেগম জিয়া জনগণের আন্দোলনে যেভাবে নেতৃত্ব দিয়ে চলেছেন, বাংলাদেশে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার সংগ্রামের ইতিহাসে তা এক স্বর্ণজ্জল অধ্যায় হিসাবেই স্থান পাবে।
সুতরাং আন্দোলনের এই চূড়ান্ত ধাপে বেগম জিয়ার মত একজন অপ্রতিদ্বন্দ্বী নেত্রীকে ঘিরে অবৈধ সরকারের যে কোনো অপরিণামদর্শী পদক্ষেপ জনগণের চলমান আন্দোলনকে দ্রুত সাফল্যের দিকে নিয়ে যাবে এবং পলায়নপর এই গণবিচ্ছিন্ন সরকারকে এক ভয়াবহ বিদায়ী দৃশ্যপটের মুখোমুখি করবে বলে আমরা সাবধান করে দিচ্ছি। অবিলম্বে বেগম খালেদা জিয়ার বিরুদ্ধে দায়েরকৃত সকল মিথ্যা মামলা প্রত্যাহার করে নিয়ে সরকারকে ক্ষমতা ছেড়ে জাতীয় ও আন্তর্জাতিক সকল মহলের আকাংক্ষা অনুযায়ী দ্রুত একটি গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের পথ তৈরি করে দেওয়ার আহ্বান জানাই। বিবৃতিতে স্বাক্ষর করেন সাদেক হোসেন খোকার একান্ত সচিব সিদ্দিকুর রহমান মান্না।

সোশ্যাল মিডিয়ায় খবরটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য লিখুন

About Author Information

খালেদা জিয়া গ্রেফতার হলে সরকারের ভয়াবহ বিদায় হবে : ফারুক-খোকার যৌথ বিবৃতি

প্রকাশের সময় : ০৯:৩৯:৩৬ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৭ ফেব্রুয়ারী ২০১৫

নিউইয়র্ক: বিএনপি চেয়ারপারসন বেম খালেদা জিয়াকে ঘিরে সরকারের যে কোনো অপরিণামদর্শী পদক্ষেপ জনগণের আন্দোলনকে সাফল্যের দিকে নিয়ে যাবে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা, সাবেক শিক্ষামন্ত্রী ড. ওসমান ফারুক ও কেন্দ্রীয় বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান, সাবেক মন্ত্রী ও মেয়র সাদেক হোসেন খোকা। নিউইয়র্কে শুক্রবার (২৭ ফেব্রুয়ারী) প্রদত্ত এক যৌথ বিবৃতিতে তারা এ কথা বলেন।
দীর্ঘ বিবৃতিতে নেতৃদ্বয় বলেন, আমরা উদ্বেগের সাথে লক্ষ্য করছি যে, দেশজুড়ে চলমান গণআন্দোলনের মুখে পতনন্মুখ অবৈধ সরকার দেশের সবচেয়ে জনপ্রিয় রাজনীতিবিদ এবং তিনবারের প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়াকে জনগণের আন্দোলন-লড়াইয়ে নেতৃত্ব প্রদান থেকে নিষ্ক্রিয় করার অপকৌশলের অংশ হিসাবে একটি সাজানো মামলায় তার বিরদ্ধে গ্রেফতারী পরোয়ানা জারি করা হয়েছে। রাষ্ট্রের আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে নগ্নভাবে ব্যবহারের মাধ্যমে বর্বরোচিত কায়দায় বিরোধী নেতা-কর্মীদেরকে গুলি চালিয়ে হত্যা, নির্যাতন ও গ্রেফতার করেও আন্দোলন দমনে ব্যর্থ হয়ে সরকার জুলুমবাজীর এই নতুন পথ বেছে নিয়েছে বলে আমরা মনে করি।
বিএনপির এই দুই নেতা বলেন, আমরা পরিষ্কার ভাষায় জানাতে চাই যে, আওয়ামী জোটের এই সরকার বাংলাদেশের ইতিহাসে সবচেয়ে দুর্নীতিবাজ সরকার হিসাবে দেশে-বিদেশে ইতোমধ্যেই ব্যাপকভাবে প্রমাণিত ও প্রতিষ্ঠিত। তারা ক্ষমতায় থাকা অবস্থায় বাংলাদেশের ইতিহাসে সর্ববৃহৎ শেয়ারবাজার কেলেঙ্কারী, হলমার্ক কেলেঙ্কারী, রেলওয়ের নিয়োগ বাণিজ্যকে ঘিরে চাঞ্চল্যকর টাকার বস্তা কেলেঙ্কারী ও ডেসটিনি কেলেঙ্কারীর মত ঘটনাগুলো সংঘটিত হয়েছে। এসব ঘটনায় সরকারের আশীর্বাদপুষ্ট লোকেরা জনগণের হাজার হাজার কোটি টাকা লুটপাট করে নিয়েছে।
ড. ওসমান ফারুক-খোকা বলেন, আজকের প্রধানমন্ত্রীর বিরুদ্ধে ইতোপূর্বে দায়েরকৃত একাধিক বড় বড় দুর্নীতির মামলা বর্তমান সরকারের আমলে রাষ্ট্রক্ষমতার অপপ্রয়োগের মাধ্যমে প্রত্যাহার করে নেয়া হয়েছে। যেগুলো রীতিমত প্রমাণিত ঘটনা ছিল। প্রধানমন্ত্রীর ভাই ও তার দলের নেতা শেখ সেলিম নিজে ১৬৪ ধারায় আদালতে দেয়া জবানবন্দিতে নিজমুখে শিকার করেছেন যে, দুর্নীতির মাধ্যমে নেয়া টাকা তিনি নিজ হাতে তৎকালীন প্রধানমন্ত্রীর হাতে পৌঁছে দিয়েছিলেন। এমন একটি আকণ্ঠ দুর্নীতিতে নিমজ্জিত সরকার দেশের আপামর জনগণের নেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার বিরুদ্ধে এমন একটি সাজানো মামলা দাঁড় করবার চেষ্টা করছে, যে মামলার কথিত ঘটনার সাথে রাষ্ট্রীয় সম্পদ তথা জনগণের অর্থের কোনো সম্পর্ক নেই। জিয়া অর্ফানেজ ট্রাস্ট ও জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্ট সম্পূর্ণরূপে বেসরকার্রি প্রতিষ্ঠান।
বিএনপি নেতৃদ্বয় বলেন, খালেদা জিয়ার বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগের কার্যত কোনো ভিত্তিই নেই। কেবলমাত্র অতিসঙ্কীর্ণ রাজনৈতিক স্বার্থ হাসিলের অসৎউদ্দেশ্যে এ ধরনের মামলায় তার বিরুদ্ধে গ্রেফতারী পরোয়ানা জারির ঘটনা ঘটেছে। আমরা সরকারকে হুঁশিয়ার করে দিতে চাই যে, জনগণের স্বতস্ফূর্ত ও সর্বাত্মক এই আন্দোলনের মুখে অবিলম্বে ক্ষমতা ছেড়ে একটি গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের ব্যবস্থা করার পরিবর্তে অন্য যে কোনো ধরনের দমন-পীড়ন, কূটকৌশল বা ছলচাতুরির আশ্রয় গ্রহণ শেষ পর্যন্ত তাদের জন্য অধিকতর করুন পরিণতিই ডেকে আনবে।
তারা বলেন, চলমান আন্দোলনে বিএনপির নেতৃত্বাধীন জোটভুক্ত দলগুলো ছাড়াও সাবেক রাষ্ট্রপতি ডা. এ কিউ এম বদরুদ্দোজা চৌধুরীর বিকল্পধারা, ড. কামাল হোসেনের গণফোরাম, বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীর উত্তমের কৃষক শ্রমিক জনতা লীগ, কমিউনিস্ট পার্টি এবং আ স ম আব্দুর রবের জাসদসহ সব গণতান্ত্রিক রাজনৈতিক দল ও শক্তি সবার অংশগ্রহণে একটি গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের দাবীতে আজ একাত্ম। এমন একটি ব্যাপক ও দীর্ঘমেয়াদী আন্দোলন কার্যকরভাবে অব্যাহত থাকার অন্যতম প্রধান কারণ হলো জনসাধারণের মধ্যে বেগম খালেদা জিয়ার সর্বোচ্চ গ্রহণযোগ্যতা এবং তার নেতৃত্বের প্রতি দেশবাসীর সর্বাত্মক আস্থা। দেশবাসীর কাছে আজ অত্যন্ত পরিস্কার যে, তাদের বুকের ওপর জগদ্দল পাথরের মত চেপে বসা একটি জুলুমবাজ স্বৈরশাসকের কবল থেকে তাদেরকে মুক্ত করার জন্য নিজের অফিসের ছোট্ট একটি কক্ষে কার্যত বন্দী অবস্থায় থেকে বিরাট ত্যাগ শিকারের মাধ্যমে বেগম জিয়া জনগণের আন্দোলনে যেভাবে নেতৃত্ব দিয়ে চলেছেন, বাংলাদেশে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার সংগ্রামের ইতিহাসে তা এক স্বর্ণজ্জল অধ্যায় হিসাবেই স্থান পাবে।
সুতরাং আন্দোলনের এই চূড়ান্ত ধাপে বেগম জিয়ার মত একজন অপ্রতিদ্বন্দ্বী নেত্রীকে ঘিরে অবৈধ সরকারের যে কোনো অপরিণামদর্শী পদক্ষেপ জনগণের চলমান আন্দোলনকে দ্রুত সাফল্যের দিকে নিয়ে যাবে এবং পলায়নপর এই গণবিচ্ছিন্ন সরকারকে এক ভয়াবহ বিদায়ী দৃশ্যপটের মুখোমুখি করবে বলে আমরা সাবধান করে দিচ্ছি। অবিলম্বে বেগম খালেদা জিয়ার বিরুদ্ধে দায়েরকৃত সকল মিথ্যা মামলা প্রত্যাহার করে নিয়ে সরকারকে ক্ষমতা ছেড়ে জাতীয় ও আন্তর্জাতিক সকল মহলের আকাংক্ষা অনুযায়ী দ্রুত একটি গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের পথ তৈরি করে দেওয়ার আহ্বান জানাই। বিবৃতিতে স্বাক্ষর করেন সাদেক হোসেন খোকার একান্ত সচিব সিদ্দিকুর রহমান মান্না।