নিউইয়র্ক ১০:৪৯ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৬ ডিসেম্বর ২০২৪, ১২ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
বিজ্ঞাপন :
মঙ্গলবারের পত্রিকা সাপ্তাহিক হককথা ও হককথা.কম এ আপনার প্রতিষ্ঠানের বিজ্ঞাপন দিতে যোগাযোগ করুন +1 (347) 848-3834

এক স্লিপ

রিপোর্ট:
  • প্রকাশের সময় : ০৪:৪৬:৪৫ অপরাহ্ন, বুধবার, ২৫ ফেব্রুয়ারী ২০১৫
  • / ৭৮৯ বার পঠিত

নিউইয়র্ক: মহান শহীদ দিবসের ৬৩ বছরে আর আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবসের ৫ বছরে এবার নিউইয়র্ক তথা উত্তর আমেরিকায় প্রবাসী বাংলাদেশী কমিউনিটিতে বরাবরের মতো ব্যাপক উৎসাহ-উদ্দীপনায় দিবসটি পালিত হলো। অমর একুশ স্মরণে বিশেষ করে জাতিসংঘের বাংলাদেশ মিশন ছাড়াও নিউইয়র্কে বাংলাদেশ সোসাইটি ইন্ক নিউইয়র্ক, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এলামনাই এসোসিয়েশন ইন্্ক, মুক্তধারা ফাউন্ডেশন ও বাঙালী চেতনা মঞ্চ, জালালাবাদ এসোসিয়েশন অব আমেরিকা ইন্্ক, জ্যাকসন হাইটস বাংলাদেশী বিজনেস এসোসিয়েশন নিউইয়র্ক (জেবিবিএ-নিউইয়র্ক), শরয়িতপুর সমিতি অব নর্থ আমেরিকা ইন্্ক সহ বিভিন্ন সামাজিক, সাংস্কৃতিক ও রাজনৈতিক সংগঠন বিস্তারিত কর্মসূচী গ্রহণ করে। তবে চলতি বছর উল্লেখিত সংগঠনগুলোর আয়োজন ছিলো ব্যাপক। এসব অনুষ্ঠানে নির্মিত অস্থায়ী শহীদ মিনারে প্রবাসে বাংলাদেশী কমিউনিটির প্রায় ৩০০ সংগঠন একুশের প্রথম প্রহরে ভাষা শহীদ স্মরণে পুষ্পস্তবক অর্পণ করেছে। ভালো কথা, আনন্দের কথা। বিভিন্ন মিডিয়ায় প্রকাশিত একুশের আয়োজন বিজ্ঞাপনে বিভিন্ন সংগঠনের নামও প্রকাশিত হয়েছে।
নিউইয়র্কের টাইম টেলিভিশন ও সাপ্তাহিক বাংলা পত্রিকা’র সিনিয়র রিপোর্টার শিবলী চৌধুরী কায়েস একুশের প্রথম প্রহরে সরজমিনে একুশের অনুষ্ঠান কভার করছিলেন। বাংলাদেশ সোসাইটির একুশের অনুষ্ঠান টাইম টেলিভিশন সরাসরি সম্প্রচার করে। পরদিন (২২ ফেব্রুয়ারী) কায়েস সেলফোনে তার রিপোটিং-এর খানিকটা শেয়ার করতে গিয়ে জানতে চাইলেন বাংলাদেশ সোসাইটির একুশের অনুষ্ঠানে শতাধিক অনুষ্ঠান অংশ নিতে দেখলাম। কিন্তু কমিউনিটিতে তাদের (হাতে গোনা কয়েকটি ছাড়া) তো কোন কার্যক্রম দেখি না। এগুলো নামসর্বস্ব সংগঠন নয় কি? প্রতিত্ত্যুতে আমি কিছু বলতে পারলাম না। শুধু বললাম এটাই কমিউনিটি সাংবাদিকতা! এখানে অনেক কিছুই দেখতে হয়, শুনতে হয়। কিন্তু অনেক কিছুই বলা যায় না, লিখা যায় না! (২২ ফেব্রুয়ারী’২০১৫)

Tag :

সোশ্যাল মিডিয়ায় খবরটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য লিখুন

About Author Information

এক স্লিপ

প্রকাশের সময় : ০৪:৪৬:৪৫ অপরাহ্ন, বুধবার, ২৫ ফেব্রুয়ারী ২০১৫

নিউইয়র্ক: মহান শহীদ দিবসের ৬৩ বছরে আর আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবসের ৫ বছরে এবার নিউইয়র্ক তথা উত্তর আমেরিকায় প্রবাসী বাংলাদেশী কমিউনিটিতে বরাবরের মতো ব্যাপক উৎসাহ-উদ্দীপনায় দিবসটি পালিত হলো। অমর একুশ স্মরণে বিশেষ করে জাতিসংঘের বাংলাদেশ মিশন ছাড়াও নিউইয়র্কে বাংলাদেশ সোসাইটি ইন্ক নিউইয়র্ক, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এলামনাই এসোসিয়েশন ইন্্ক, মুক্তধারা ফাউন্ডেশন ও বাঙালী চেতনা মঞ্চ, জালালাবাদ এসোসিয়েশন অব আমেরিকা ইন্্ক, জ্যাকসন হাইটস বাংলাদেশী বিজনেস এসোসিয়েশন নিউইয়র্ক (জেবিবিএ-নিউইয়র্ক), শরয়িতপুর সমিতি অব নর্থ আমেরিকা ইন্্ক সহ বিভিন্ন সামাজিক, সাংস্কৃতিক ও রাজনৈতিক সংগঠন বিস্তারিত কর্মসূচী গ্রহণ করে। তবে চলতি বছর উল্লেখিত সংগঠনগুলোর আয়োজন ছিলো ব্যাপক। এসব অনুষ্ঠানে নির্মিত অস্থায়ী শহীদ মিনারে প্রবাসে বাংলাদেশী কমিউনিটির প্রায় ৩০০ সংগঠন একুশের প্রথম প্রহরে ভাষা শহীদ স্মরণে পুষ্পস্তবক অর্পণ করেছে। ভালো কথা, আনন্দের কথা। বিভিন্ন মিডিয়ায় প্রকাশিত একুশের আয়োজন বিজ্ঞাপনে বিভিন্ন সংগঠনের নামও প্রকাশিত হয়েছে।
নিউইয়র্কের টাইম টেলিভিশন ও সাপ্তাহিক বাংলা পত্রিকা’র সিনিয়র রিপোর্টার শিবলী চৌধুরী কায়েস একুশের প্রথম প্রহরে সরজমিনে একুশের অনুষ্ঠান কভার করছিলেন। বাংলাদেশ সোসাইটির একুশের অনুষ্ঠান টাইম টেলিভিশন সরাসরি সম্প্রচার করে। পরদিন (২২ ফেব্রুয়ারী) কায়েস সেলফোনে তার রিপোটিং-এর খানিকটা শেয়ার করতে গিয়ে জানতে চাইলেন বাংলাদেশ সোসাইটির একুশের অনুষ্ঠানে শতাধিক অনুষ্ঠান অংশ নিতে দেখলাম। কিন্তু কমিউনিটিতে তাদের (হাতে গোনা কয়েকটি ছাড়া) তো কোন কার্যক্রম দেখি না। এগুলো নামসর্বস্ব সংগঠন নয় কি? প্রতিত্ত্যুতে আমি কিছু বলতে পারলাম না। শুধু বললাম এটাই কমিউনিটি সাংবাদিকতা! এখানে অনেক কিছুই দেখতে হয়, শুনতে হয়। কিন্তু অনেক কিছুই বলা যায় না, লিখা যায় না! (২২ ফেব্রুয়ারী’২০১৫)