নিউইয়র্ক ১২:২৮ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৫ অক্টোবর ২০২৪, ১০ কার্তিক ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
বিজ্ঞাপন :
মঙ্গলবারের পত্রিকা সাপ্তাহিক হককথা ও হককথা.কম এ আপনার প্রতিষ্ঠানের বিজ্ঞাপন দিতে যোগাযোগ করুন +1 (347) 848-3834

আলবেনীর ক্যাপিটল হিলে বাংলাদেশ ডে ২৬ মার্চ

রিপোর্ট:
  • প্রকাশের সময় : ১০:৩৯:৫০ অপরাহ্ন, সোমবার, ৯ মার্চ ২০২০
  • / ১৯৯ বার পঠিত

হককথা ডেস্ক: আগামী ২৬ মার্চ বৃহস্পতিবার নবমবারের মত আলবেনীর ক্যাপিটল হিলে পালিত হবে বাংলাদেশের স্বাধীনতা দিবস বাংলাদেশ ডে। এবারের অনুষ্ঠানটি হবে স্মরণকালের বৃহৎ অনুষ্ঠান। নিউইয়র্কের পাঁচ বরো থেকেই বাংলাদেশীরা এবারের অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করবেন বলে আশা করা হচ্ছে। অনুষ্ঠানটি সফল করার জন্য ব্রঙ্কস থেকে নির্বাচিত সিনেটর লুইস সিপুলভিদার সাথে কুইন্সের ১১ সিনেট ডিস্ট্রিক্ট থেকে নির্বাচিত সিনেটর জন ল্যু, সিনেট ডিস্টিক্ট ১৪ থেকে নির্বাচিত সিনেটর লি রয় কমরি, ২১ সিনেট ডিস্ট্রিক্ট থেকে নির্বাচিত সিনেটর কেভিন পার্ক কাজ করে যাচ্ছেন। তারা তাদের ডিস্ট্রিক্টে বসবাসরত বাংলাদেশীদের নিয়ে অনুষ্ঠানে অংশ গ্রহণ করবেন বলে জানা গেছে।
সিনেটর লুইস বাংলা পত্রিকাকে জানান, এবার পাঁচ শতাধিক বাংলাদেশী ক্যাপিটল হিলে বাংলাদেশ ডে’র অনুষ্ঠানে অংশ গ্রহন করবেন বলে তিনি আশা প্রকাশ করছেন।
এদিকে ‘বাংলাদেশ ডে’ যথাযথভাবে উদযাপনের লক্ষে গত ১ মার্চ রোববার ব্রঙ্কসের স্টারলিং-বাংলাবাজার এলাকার বাফা কার্যালয়ে কমিউনিটি নেতৃবৃন্দ এক মতবিনিময় সভায় মিলিত হন। ব্যাপক আয়োজনে দিবসটি উদযাপনের জন্য গঠন করা হয় আহবায়ক কমিটি। বাংলাদেশ ডে উদযাপন কমিটির কর্মকর্তারা হলেন: আহবায়ক- আবদুল হাসিম হাসনু, সদস্য সচিব- মো. শামিম মিয়া, প্রধান সমন্বয়কারী- এ ইসলাম মামুন, অর্থ সচিব- মনজুর চৌধুরী জগলুল এবং সদস্য যথাক্রমে ফরিদা ইয়াসমিন, রেক্সোনা মজুমদার, মোশাহিদ চৌধুরী, সাহেদ আহমেদ এবং বুরহান উদ্দিন। এছাড়াও কমিটির প্রধান উপদেষ্টা আবদুস শহীদ, উপদেষ্টা আবদুর রহিম বাদশা, জুনেদ আহমেদ চৌধুরী এবং মাহবুব আলম। ‘বাংলাদেশ ডে’ উদযাপন কমিটির মুখপাত্র হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন মোহাম্মদ এন মজুমদার।
সভায় জানানো হয়, অন্যান্যবারের মতো এবারও নিউইয়র্ক স্টেট সিনেট এবং এসেম্বলীতে বাংলাদেশ ডে উদযাপনের জন্য ব্যাপক কর্মসূচী গ্রহণ করা হয়েছে। পূর্ণ মর্যাদায় স্টেটের পক্ষ থেকে অনুষ্ঠানমালা থাকবে। স্টেট সিনেট হাউজের আনুষ্ঠানিকতা শেষে আলবেনী হলে প্রবাসী বাংলাদেশীদের সম্মানে এক অভ্যর্থনা পার্টির আয়োজন করা হবে। এসময় বিভিন্ন জনকে সম্মাননা প্রদান ও মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান পরিবেশিত হবে।
সভায় জানান হয়, এদিন নিউইয়র্ক স্টেট সিনেটে বাংলাদেশের ৪৯ তম স্বাধীনতা দিবসের ওপর রেজুলেশন গ্রহণ করা হবে। স্টেট সিনেটর লুইস সেপুলভেদা সিনেট হাউজে তা উত্থাপন করবেন। সিনেট অধিবেশনের রেজুলেশনে বাংলাদেশের স্বাধীনতার সংক্ষিপ্ত ইতিহাস তুলে ধরা হবে। পবিত্র কোরআন তেলাওয়াত, গীতা ও বাইবেল পাঠের মধ্য দিয়ে সিনেটে অনুষ্ঠান শুরু এবং বাংলাদেশ ও আমেরিকার জাতীয় সঙ্গীত পরিবেশন করা হবে। সিনেট গ্যালারী এদিন পুরোটাই সংরক্ষিত থাকবে বাংলাদেশীদের জন্য।
সভায় জানান হয়, বাংলাদেশ ডে বাংলাদেশ, বাংলাদেশী-আমেরিকানদের সম্মানার্থে ষ্টেটের পক্ষ থেকে এক বিশেষ আয়োজন। দলমত নির্বিশেষে প্রবাসীরা বাংলাদেশ ডে’র নানা কর্মসূচিতে অংশ নেবেন।
উল্লেখ্য, নিউইয়র্ক ষ্টেট সিনেটে ঐতিহাসিক বাংলাদেশ ডে বিলটি পাশ হয় বিগত ২০১২ সালের ২৪ মার্চ। ব্রঙ্কস থেকে নির্বাচিত সাবেক সিনেটর বর্তমান কাউন্সিলম্যান রুবিন ডিয়াজের ধন্যবাদ প্রস্তাব বিলের মাধ্যমে বিলটি পাশ হয়। তাকে সে সময় রেজুলেশন তৈরি করে সহযোগীতা করেন প্রবাসী বাংলাদেশীদের কাছে ‘লুইস ভাই’ হিসেবে পরিচিত এটর্নী লুইস সিপুলভেদা (বর্তমান সিনেটর)। তাদের সহায়তা করেন ব্রঙ্কস বাংলাদেশী কমিউনিটির নের্তৃবৃন্দ।
জানা যায়, রুবিন ডিয়াজ ও লুইস সিপুলভেদা বাংলাদেশী কমিউনিটির সাথে ঘনিষ্ঠতা বাড়াতে ও একসাথে কাজ করার বিষয়ে প্রয়াত কমিউনিটি সংগঠক জাকির খানের কাছে আগ্রহ ব্যাক্ত করেন। বাংলাদেশী কমিউনিটিকে নিয়ে এমন একটি অনুষ্ঠান করতে চান যার ফান্ডিং তারা বহন করবেন। জাকির খান তাদের ইচ্ছার বাস্তবায়ন ঘটাতে কমিউনিটির বিভিন্ন জনের সাথে যোগাযোগ করেন। একপর্যায়ে লুইস সিপুলভেদা এবং জাকির খানের প্রস্তাবে সাড়া দিয়ে বাংলাদেশী-আমেরিকান কমিউনিটি কাউন্সিলের সভাপতি মোহাম্মদ এন মজুমদারের সভাপতিত্বে বাংলাদেশের ৪১ তম স্বাধীনতা দিবস উদযাপন বিষয়ে এক সভার আয়োজন করা হয় ব্রঙ্কসের একটি রেষ্টুরেন্টে। ওই সভায় মাহবুব আলমের প্রস্তাবনায় ‘বাংলাদেশ ডে’ উদযাপন বিষয়ে সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়। পরে ২০১২ সালের ২৪ মার্চ নিউইয়র্ক স্টেট সিনেটে তৎকালীন সিনেটর রুবিন ডিয়াজ (বর্তমান সিটি কাউন্সিলম্যান) বাংলাদেশ ডে বিলটি উত্থাপন করেন। বিলের আলোকে সিনেটর রুবিন ডিয়াজ সিনেটে বাংলাদেশের স্বাধীনতার বিবরণ তুলে ধরেন। তিনি ১৯৭১ সালের মার্চে অপারেশন সার্চ লাইটের নামে গণহত্যা, মুক্তিযুদ্ধের নয় মাসে বাংলাদেশীদের আত্মত্যাগ এবং পাকিস্তানী বাহিনীর হাতে বাংলাদেশী মা-বোনদের সম্ভ্রমহানির কথা তুলে ধরেন। সেদিন মাত্র ২০ মিনিটের মধ্যেই এই ঐতিহাসিক বিলটি সর্বসম্মতভাবে নিউইয়র্ক ষ্টেট সিনেটে পাশ হয়। সেই থেকে প্রতি বছর দিবসটি উদযাপিত হয়ে আসছে। ‘বাংলাদেশ ডে’ উদযাপনের প্রথম কমিটির আহবায়ক ছিলেন মোহাম্মদ এন মজুমদার এবং সদস্য সচিব ছিলেন মরহুম জাকির খান।

সোশ্যাল মিডিয়ায় খবরটি শেয়ার করুন

About Author Information

আলবেনীর ক্যাপিটল হিলে বাংলাদেশ ডে ২৬ মার্চ

প্রকাশের সময় : ১০:৩৯:৫০ অপরাহ্ন, সোমবার, ৯ মার্চ ২০২০

হককথা ডেস্ক: আগামী ২৬ মার্চ বৃহস্পতিবার নবমবারের মত আলবেনীর ক্যাপিটল হিলে পালিত হবে বাংলাদেশের স্বাধীনতা দিবস বাংলাদেশ ডে। এবারের অনুষ্ঠানটি হবে স্মরণকালের বৃহৎ অনুষ্ঠান। নিউইয়র্কের পাঁচ বরো থেকেই বাংলাদেশীরা এবারের অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করবেন বলে আশা করা হচ্ছে। অনুষ্ঠানটি সফল করার জন্য ব্রঙ্কস থেকে নির্বাচিত সিনেটর লুইস সিপুলভিদার সাথে কুইন্সের ১১ সিনেট ডিস্ট্রিক্ট থেকে নির্বাচিত সিনেটর জন ল্যু, সিনেট ডিস্টিক্ট ১৪ থেকে নির্বাচিত সিনেটর লি রয় কমরি, ২১ সিনেট ডিস্ট্রিক্ট থেকে নির্বাচিত সিনেটর কেভিন পার্ক কাজ করে যাচ্ছেন। তারা তাদের ডিস্ট্রিক্টে বসবাসরত বাংলাদেশীদের নিয়ে অনুষ্ঠানে অংশ গ্রহণ করবেন বলে জানা গেছে।
সিনেটর লুইস বাংলা পত্রিকাকে জানান, এবার পাঁচ শতাধিক বাংলাদেশী ক্যাপিটল হিলে বাংলাদেশ ডে’র অনুষ্ঠানে অংশ গ্রহন করবেন বলে তিনি আশা প্রকাশ করছেন।
এদিকে ‘বাংলাদেশ ডে’ যথাযথভাবে উদযাপনের লক্ষে গত ১ মার্চ রোববার ব্রঙ্কসের স্টারলিং-বাংলাবাজার এলাকার বাফা কার্যালয়ে কমিউনিটি নেতৃবৃন্দ এক মতবিনিময় সভায় মিলিত হন। ব্যাপক আয়োজনে দিবসটি উদযাপনের জন্য গঠন করা হয় আহবায়ক কমিটি। বাংলাদেশ ডে উদযাপন কমিটির কর্মকর্তারা হলেন: আহবায়ক- আবদুল হাসিম হাসনু, সদস্য সচিব- মো. শামিম মিয়া, প্রধান সমন্বয়কারী- এ ইসলাম মামুন, অর্থ সচিব- মনজুর চৌধুরী জগলুল এবং সদস্য যথাক্রমে ফরিদা ইয়াসমিন, রেক্সোনা মজুমদার, মোশাহিদ চৌধুরী, সাহেদ আহমেদ এবং বুরহান উদ্দিন। এছাড়াও কমিটির প্রধান উপদেষ্টা আবদুস শহীদ, উপদেষ্টা আবদুর রহিম বাদশা, জুনেদ আহমেদ চৌধুরী এবং মাহবুব আলম। ‘বাংলাদেশ ডে’ উদযাপন কমিটির মুখপাত্র হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন মোহাম্মদ এন মজুমদার।
সভায় জানানো হয়, অন্যান্যবারের মতো এবারও নিউইয়র্ক স্টেট সিনেট এবং এসেম্বলীতে বাংলাদেশ ডে উদযাপনের জন্য ব্যাপক কর্মসূচী গ্রহণ করা হয়েছে। পূর্ণ মর্যাদায় স্টেটের পক্ষ থেকে অনুষ্ঠানমালা থাকবে। স্টেট সিনেট হাউজের আনুষ্ঠানিকতা শেষে আলবেনী হলে প্রবাসী বাংলাদেশীদের সম্মানে এক অভ্যর্থনা পার্টির আয়োজন করা হবে। এসময় বিভিন্ন জনকে সম্মাননা প্রদান ও মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান পরিবেশিত হবে।
সভায় জানান হয়, এদিন নিউইয়র্ক স্টেট সিনেটে বাংলাদেশের ৪৯ তম স্বাধীনতা দিবসের ওপর রেজুলেশন গ্রহণ করা হবে। স্টেট সিনেটর লুইস সেপুলভেদা সিনেট হাউজে তা উত্থাপন করবেন। সিনেট অধিবেশনের রেজুলেশনে বাংলাদেশের স্বাধীনতার সংক্ষিপ্ত ইতিহাস তুলে ধরা হবে। পবিত্র কোরআন তেলাওয়াত, গীতা ও বাইবেল পাঠের মধ্য দিয়ে সিনেটে অনুষ্ঠান শুরু এবং বাংলাদেশ ও আমেরিকার জাতীয় সঙ্গীত পরিবেশন করা হবে। সিনেট গ্যালারী এদিন পুরোটাই সংরক্ষিত থাকবে বাংলাদেশীদের জন্য।
সভায় জানান হয়, বাংলাদেশ ডে বাংলাদেশ, বাংলাদেশী-আমেরিকানদের সম্মানার্থে ষ্টেটের পক্ষ থেকে এক বিশেষ আয়োজন। দলমত নির্বিশেষে প্রবাসীরা বাংলাদেশ ডে’র নানা কর্মসূচিতে অংশ নেবেন।
উল্লেখ্য, নিউইয়র্ক ষ্টেট সিনেটে ঐতিহাসিক বাংলাদেশ ডে বিলটি পাশ হয় বিগত ২০১২ সালের ২৪ মার্চ। ব্রঙ্কস থেকে নির্বাচিত সাবেক সিনেটর বর্তমান কাউন্সিলম্যান রুবিন ডিয়াজের ধন্যবাদ প্রস্তাব বিলের মাধ্যমে বিলটি পাশ হয়। তাকে সে সময় রেজুলেশন তৈরি করে সহযোগীতা করেন প্রবাসী বাংলাদেশীদের কাছে ‘লুইস ভাই’ হিসেবে পরিচিত এটর্নী লুইস সিপুলভেদা (বর্তমান সিনেটর)। তাদের সহায়তা করেন ব্রঙ্কস বাংলাদেশী কমিউনিটির নের্তৃবৃন্দ।
জানা যায়, রুবিন ডিয়াজ ও লুইস সিপুলভেদা বাংলাদেশী কমিউনিটির সাথে ঘনিষ্ঠতা বাড়াতে ও একসাথে কাজ করার বিষয়ে প্রয়াত কমিউনিটি সংগঠক জাকির খানের কাছে আগ্রহ ব্যাক্ত করেন। বাংলাদেশী কমিউনিটিকে নিয়ে এমন একটি অনুষ্ঠান করতে চান যার ফান্ডিং তারা বহন করবেন। জাকির খান তাদের ইচ্ছার বাস্তবায়ন ঘটাতে কমিউনিটির বিভিন্ন জনের সাথে যোগাযোগ করেন। একপর্যায়ে লুইস সিপুলভেদা এবং জাকির খানের প্রস্তাবে সাড়া দিয়ে বাংলাদেশী-আমেরিকান কমিউনিটি কাউন্সিলের সভাপতি মোহাম্মদ এন মজুমদারের সভাপতিত্বে বাংলাদেশের ৪১ তম স্বাধীনতা দিবস উদযাপন বিষয়ে এক সভার আয়োজন করা হয় ব্রঙ্কসের একটি রেষ্টুরেন্টে। ওই সভায় মাহবুব আলমের প্রস্তাবনায় ‘বাংলাদেশ ডে’ উদযাপন বিষয়ে সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়। পরে ২০১২ সালের ২৪ মার্চ নিউইয়র্ক স্টেট সিনেটে তৎকালীন সিনেটর রুবিন ডিয়াজ (বর্তমান সিটি কাউন্সিলম্যান) বাংলাদেশ ডে বিলটি উত্থাপন করেন। বিলের আলোকে সিনেটর রুবিন ডিয়াজ সিনেটে বাংলাদেশের স্বাধীনতার বিবরণ তুলে ধরেন। তিনি ১৯৭১ সালের মার্চে অপারেশন সার্চ লাইটের নামে গণহত্যা, মুক্তিযুদ্ধের নয় মাসে বাংলাদেশীদের আত্মত্যাগ এবং পাকিস্তানী বাহিনীর হাতে বাংলাদেশী মা-বোনদের সম্ভ্রমহানির কথা তুলে ধরেন। সেদিন মাত্র ২০ মিনিটের মধ্যেই এই ঐতিহাসিক বিলটি সর্বসম্মতভাবে নিউইয়র্ক ষ্টেট সিনেটে পাশ হয়। সেই থেকে প্রতি বছর দিবসটি উদযাপিত হয়ে আসছে। ‘বাংলাদেশ ডে’ উদযাপনের প্রথম কমিটির আহবায়ক ছিলেন মোহাম্মদ এন মজুমদার এবং সদস্য সচিব ছিলেন মরহুম জাকির খান।