নিউইয়র্ক ১০:৪৯ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ০৫ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, ২৩ মাঘ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
বিজ্ঞাপন :
মঙ্গলবারের পত্রিকা সাপ্তাহিক হককথা ও হককথা.কম এ আপনার প্রতিষ্ঠানের বিজ্ঞাপন দিতে যোগাযোগ করুন +1 (347) 848-3834

এক দিনে ১৯ মৃত্যু, হাসপাতালে নতুন রোগী ১৭৯২

রিপোর্ট:
  • প্রকাশের সময় : ১১:৪১:২৫ অপরাহ্ন, বুধবার, ১৯ জুলাই ২০২৩
  • / ৬৩ বার পঠিত

বাংলাদেশ ডেস্ক : দেশে গত এক দিনে ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে ১৯ জনের মৃত্যু হয়েছে। এ নিয়ে চলতি বছর এডিস মশাবাহিত রোগটিতে ১৪৬ জনের মৃত্যু হলো। একই সময়ে এক হাজার ৭৯২ জন নতুন রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে। চলতি বছর ডেঙ্গুতে এক দিনে মৃত্যু ও রোগী ভর্তির সংখ্যা এটাই সর্বাধিক। গতকাল বুধবার স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের এক বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়। জুলাই মাসে এ পর্যন্ত ৯৯ জন রোগীর মৃত্যু হয়েছে এবং আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে ১৭ হাজার ৪১৪ জন।

গতকাল মারা যাওয়া রোগীদের মধ্যে মুগদা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল ও ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে সাতজন করে ১৪ জন, মিটফোর্ড হাসপাতাল, ধানমণ্ডির ইবনে সিনা হাসপাতাল এবং পান্থপথের শমরিতা হাসপাতালে একজন করে রোগী মারা যায়। ঢাকার বাইরে নরসিংদীতে এবং বরিশালের শের-ই-বাংলা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে একজন করে রোগী মারা গেছে। ঢাকা মহানগরের আগের কিছু মৃত্যুর প্রতিবেদনপ্রাপ্তি সাপেক্ষে গতকালের মৃত্যুর সংখ্যা সমন্বয় করেছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর। নতুন রোগী নিয়ে বর্তমানে হাসপাতালে ভর্তি রয়েছে পাঁচ হাজার ৫৯২ জন। এর মধ্যে ঢাকায় তিন হাজার ৩৭০ জন এবং ঢাকার বাইরে দুই হাজার ১৮২ জন। স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের তথ্য মতে, চলতি বছর এ পর্যন্ত ২৫ হাজার ৭৯২ জন ডেঙ্গু রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে।

এর মধ্যে মারা গেছে ১৪৬ জন। সে অনুযায়ী ১৭৬ জন রোগীর বিপরীতে মারা গেছে একজন। মৃত্যুহার ০.৫৬ শতাংশের বেশি। ২০২২ সালে হাসপাতালে যাওয়া ৬২ হাজার ৩৮২ জন ডেঙ্গু রোগীর মধ্যে মারা গেছে ২৮১ জন। সে হিসাবে ২২২ জনে মারা গেছে একজন, মৃত্যুহার ছিল ০.৪৫ শতাংশ। এর আগে ২০১৯ সালে রেকর্ড এক লাখ এক হাজার ৩৫৪ জন ডেঙ্গু রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়েছিল। এর মধ্যে মারা যায় ১৭৯ জন। অর্থাৎ গড়ে ৫৬৬ জন রোগীর মধ্যে একজনের মৃত্যু হয়, মৃত্যুহার ছিল ০.১৮ শতাংশ। ২০২১ সালে ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে মারা যায় ১০৫ জন, আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে চিকিৎসা নেয় ২৮ হাজার ৪২৯ জন। অর্থাৎ প্রতি ২৭০ জনে একজন মারা গেছে; মৃত্যুহার ছিল ০.৩৭ শতাংশ।

মৃত্যুর হার বাড়ার বিষয়ে সরকারের রোগতত্ত্ব, রোগ নিয়ন্ত্রণ ও গবেষণা প্রতিষ্ঠানের (আইইডিসিআর) উপদেষ্টা ও জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ মুশতাক হোসেন কালের কণ্ঠকে বলেন, এ বছর রোগীর সংখ্যা বেশি। তাই স্বাভাবিকভাবে মৃত্যুও বেশি হবে। এর বাইরেও কিছু কারণ রয়েছে। মারা যাওয়া রোগীদের প্রত্যেকে দ্বিতীয়বার আক্রান্ত হয়েছে এবং শক সিনড্রোমে মারা গেছে। অনেকে ডেঙ্গু ছাড়াও অন্য কোনো জটিল রোগে আক্রান্ত ছিল। দ্বিতীয়বার আক্রান্ত হলে মৃত্যুঝুঁকি তিন গুণ বেশি। চলতি বছরে ঢাকায় ডেঙ্গুতে আক্রান্তদের একটি বড় অংশই চিকিৎসা নিয়েছে রাজধানীয় মুগদা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে। আক্রান্তদের মধ্যে ৩৪ জনের মৃত্যু হয়েছে।

হাসপাতালটির পরিচালক ডা. মো. নিয়াতুজ্জামান কালের কণ্ঠকে বলেন, রোগীরা অনেক দেরিতে চিকিৎসার জন্য আসছে। শক সিনড্রোমে মৃত্যু বেশি হচ্ছে। এই পর্যায়ে রোগীর পালস, রক্তচাপ কমে যায়, শরীরের বিভিন্ন অঙ্গ-প্রত্যঙ্গে রক্ত ও অক্সিজেন পৌঁছতে পারে না। এতে রোগীর মস্তিষ্ক, হার্ট, কিডনি, লিভারের মতো অঙ্গগুলো ধীরে ধীরে কাজ করা বন্ধ করে দেয়। এই অবস্থায় আসা রোগীদের বাঁচানো অনেক কঠিন। তখন রোগীদের আইসিইউ সাপোর্ট প্রয়োজন হয়।

মারা যাওয়া ৬০ শতাংশের বয়স চল্লিশের নিচে

আক্রান্ত রোগীদের মধ্যে ৬৩ শতাংশ পুরুষ ও ৩৭ শতাংশ নারী। এর মধ্যে শিশু (১৮ বছরের নিচে) পাঁচ হাজার ৮১৫ জন। ১৮ থেকে ৪০ বছর বয়সের মধ্যে ১২ হাজার ৯২৭ জন। ৪০ থেকে ৬০ বছর বয়সের চার হাজার ৭০ জন। ৬০ বছরের বেশি এক হাজার ১৫৪ জন। মারা যাওয়া ব্যক্তিদের মধ্যে শিশু (১৮ বছরের নিচে) ৩০ জন। ১৮ থেকে ৪০ বছরের ৫৮ জন। ৪০ থেকে ৬০ বছর বয়সের ৩৫ জন। ৬০ বছরের বেশি বয়সের ২৩ জন। অর্থাৎ আক্রান্তদের মধ্যে ৪০ বছরের নিচের রোগী ৮০ শতাংশ। মারা যাওয়া ব্যক্তিদের মধ্যে ৪০ বছরের নিচের ৬০ শতাংশ।

স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের পর্যালোচনায় দেখা গেছে, ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে মারা যাওয়া ব্যক্তিদের মধ্যে ৭৮.৫৭ শতাংশের হাসপাতালে ভর্তির এক থেকে তিন দিনের মধ্যে মৃত্যু হয়েছে। ১৬ শতাংশের মৃত্যু চার থেকে ১০ দিনের মধ্যে। ৫.৩৫ শতাংশের মৃত্যু ১১ থেকে ৩০ দিনের মধ্যে।

জটিল রোগীদের মৃত্যু বেশি

করোনাবিষয়ক জাতীয় কারিগরি পরামর্শক কমিটির অন্যতম সদস্য ও ভাইরোলজিস্ট অধ্যাপক ডা. নজরুল ইসলাম কালের কণ্ঠকে বলেন, ডেঙ্গুতে মৃত্যুর অন্যতম কারণ দেরিতে ডেঙ্গু শনাক্ত হওয়া ও দেরিতে হাসপাতালে আসা; এ ছাড়া হাসপাতালে জটিল রোগীর যথাযথ চিকিৎসা না হওয়া। জটিল রোগীদের চিকিৎসার জন্য সব চিকিৎসকের প্রশিক্ষণ জরুরি। সেটি প্রতিটি হাসপাতালকে নিশ্চিত করতে হবে।

তিনি বলেন, অন্তঃসত্ত্বা মা, শিশু ও বয়স্কদের মধ্যে যাঁরা জটিল রোগে ভুগছেন, তাঁদের মৃত্যু বেশি হচ্ছে। এঁদের শরীরে এমনিতেই রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কম, এর মধ্যে ডেঙ্গু হলে মৃত্যুর ঝুঁকি অনেক বেড়ে যায়। তাই তাঁদের বিষয়ে আলাদা গুরুত্ব দিতে হবে। সূত্র : কালের কণ্ঠ

Tag :

সোশ্যাল মিডিয়ায় খবরটি শেয়ার করুন

এক দিনে ১৯ মৃত্যু, হাসপাতালে নতুন রোগী ১৭৯২

প্রকাশের সময় : ১১:৪১:২৫ অপরাহ্ন, বুধবার, ১৯ জুলাই ২০২৩

বাংলাদেশ ডেস্ক : দেশে গত এক দিনে ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে ১৯ জনের মৃত্যু হয়েছে। এ নিয়ে চলতি বছর এডিস মশাবাহিত রোগটিতে ১৪৬ জনের মৃত্যু হলো। একই সময়ে এক হাজার ৭৯২ জন নতুন রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে। চলতি বছর ডেঙ্গুতে এক দিনে মৃত্যু ও রোগী ভর্তির সংখ্যা এটাই সর্বাধিক। গতকাল বুধবার স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের এক বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়। জুলাই মাসে এ পর্যন্ত ৯৯ জন রোগীর মৃত্যু হয়েছে এবং আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে ১৭ হাজার ৪১৪ জন।

গতকাল মারা যাওয়া রোগীদের মধ্যে মুগদা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল ও ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে সাতজন করে ১৪ জন, মিটফোর্ড হাসপাতাল, ধানমণ্ডির ইবনে সিনা হাসপাতাল এবং পান্থপথের শমরিতা হাসপাতালে একজন করে রোগী মারা যায়। ঢাকার বাইরে নরসিংদীতে এবং বরিশালের শের-ই-বাংলা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে একজন করে রোগী মারা গেছে। ঢাকা মহানগরের আগের কিছু মৃত্যুর প্রতিবেদনপ্রাপ্তি সাপেক্ষে গতকালের মৃত্যুর সংখ্যা সমন্বয় করেছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর। নতুন রোগী নিয়ে বর্তমানে হাসপাতালে ভর্তি রয়েছে পাঁচ হাজার ৫৯২ জন। এর মধ্যে ঢাকায় তিন হাজার ৩৭০ জন এবং ঢাকার বাইরে দুই হাজার ১৮২ জন। স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের তথ্য মতে, চলতি বছর এ পর্যন্ত ২৫ হাজার ৭৯২ জন ডেঙ্গু রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে।

এর মধ্যে মারা গেছে ১৪৬ জন। সে অনুযায়ী ১৭৬ জন রোগীর বিপরীতে মারা গেছে একজন। মৃত্যুহার ০.৫৬ শতাংশের বেশি। ২০২২ সালে হাসপাতালে যাওয়া ৬২ হাজার ৩৮২ জন ডেঙ্গু রোগীর মধ্যে মারা গেছে ২৮১ জন। সে হিসাবে ২২২ জনে মারা গেছে একজন, মৃত্যুহার ছিল ০.৪৫ শতাংশ। এর আগে ২০১৯ সালে রেকর্ড এক লাখ এক হাজার ৩৫৪ জন ডেঙ্গু রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়েছিল। এর মধ্যে মারা যায় ১৭৯ জন। অর্থাৎ গড়ে ৫৬৬ জন রোগীর মধ্যে একজনের মৃত্যু হয়, মৃত্যুহার ছিল ০.১৮ শতাংশ। ২০২১ সালে ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে মারা যায় ১০৫ জন, আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে চিকিৎসা নেয় ২৮ হাজার ৪২৯ জন। অর্থাৎ প্রতি ২৭০ জনে একজন মারা গেছে; মৃত্যুহার ছিল ০.৩৭ শতাংশ।

মৃত্যুর হার বাড়ার বিষয়ে সরকারের রোগতত্ত্ব, রোগ নিয়ন্ত্রণ ও গবেষণা প্রতিষ্ঠানের (আইইডিসিআর) উপদেষ্টা ও জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ মুশতাক হোসেন কালের কণ্ঠকে বলেন, এ বছর রোগীর সংখ্যা বেশি। তাই স্বাভাবিকভাবে মৃত্যুও বেশি হবে। এর বাইরেও কিছু কারণ রয়েছে। মারা যাওয়া রোগীদের প্রত্যেকে দ্বিতীয়বার আক্রান্ত হয়েছে এবং শক সিনড্রোমে মারা গেছে। অনেকে ডেঙ্গু ছাড়াও অন্য কোনো জটিল রোগে আক্রান্ত ছিল। দ্বিতীয়বার আক্রান্ত হলে মৃত্যুঝুঁকি তিন গুণ বেশি। চলতি বছরে ঢাকায় ডেঙ্গুতে আক্রান্তদের একটি বড় অংশই চিকিৎসা নিয়েছে রাজধানীয় মুগদা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে। আক্রান্তদের মধ্যে ৩৪ জনের মৃত্যু হয়েছে।

হাসপাতালটির পরিচালক ডা. মো. নিয়াতুজ্জামান কালের কণ্ঠকে বলেন, রোগীরা অনেক দেরিতে চিকিৎসার জন্য আসছে। শক সিনড্রোমে মৃত্যু বেশি হচ্ছে। এই পর্যায়ে রোগীর পালস, রক্তচাপ কমে যায়, শরীরের বিভিন্ন অঙ্গ-প্রত্যঙ্গে রক্ত ও অক্সিজেন পৌঁছতে পারে না। এতে রোগীর মস্তিষ্ক, হার্ট, কিডনি, লিভারের মতো অঙ্গগুলো ধীরে ধীরে কাজ করা বন্ধ করে দেয়। এই অবস্থায় আসা রোগীদের বাঁচানো অনেক কঠিন। তখন রোগীদের আইসিইউ সাপোর্ট প্রয়োজন হয়।

মারা যাওয়া ৬০ শতাংশের বয়স চল্লিশের নিচে

আক্রান্ত রোগীদের মধ্যে ৬৩ শতাংশ পুরুষ ও ৩৭ শতাংশ নারী। এর মধ্যে শিশু (১৮ বছরের নিচে) পাঁচ হাজার ৮১৫ জন। ১৮ থেকে ৪০ বছর বয়সের মধ্যে ১২ হাজার ৯২৭ জন। ৪০ থেকে ৬০ বছর বয়সের চার হাজার ৭০ জন। ৬০ বছরের বেশি এক হাজার ১৫৪ জন। মারা যাওয়া ব্যক্তিদের মধ্যে শিশু (১৮ বছরের নিচে) ৩০ জন। ১৮ থেকে ৪০ বছরের ৫৮ জন। ৪০ থেকে ৬০ বছর বয়সের ৩৫ জন। ৬০ বছরের বেশি বয়সের ২৩ জন। অর্থাৎ আক্রান্তদের মধ্যে ৪০ বছরের নিচের রোগী ৮০ শতাংশ। মারা যাওয়া ব্যক্তিদের মধ্যে ৪০ বছরের নিচের ৬০ শতাংশ।

স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের পর্যালোচনায় দেখা গেছে, ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে মারা যাওয়া ব্যক্তিদের মধ্যে ৭৮.৫৭ শতাংশের হাসপাতালে ভর্তির এক থেকে তিন দিনের মধ্যে মৃত্যু হয়েছে। ১৬ শতাংশের মৃত্যু চার থেকে ১০ দিনের মধ্যে। ৫.৩৫ শতাংশের মৃত্যু ১১ থেকে ৩০ দিনের মধ্যে।

জটিল রোগীদের মৃত্যু বেশি

করোনাবিষয়ক জাতীয় কারিগরি পরামর্শক কমিটির অন্যতম সদস্য ও ভাইরোলজিস্ট অধ্যাপক ডা. নজরুল ইসলাম কালের কণ্ঠকে বলেন, ডেঙ্গুতে মৃত্যুর অন্যতম কারণ দেরিতে ডেঙ্গু শনাক্ত হওয়া ও দেরিতে হাসপাতালে আসা; এ ছাড়া হাসপাতালে জটিল রোগীর যথাযথ চিকিৎসা না হওয়া। জটিল রোগীদের চিকিৎসার জন্য সব চিকিৎসকের প্রশিক্ষণ জরুরি। সেটি প্রতিটি হাসপাতালকে নিশ্চিত করতে হবে।

তিনি বলেন, অন্তঃসত্ত্বা মা, শিশু ও বয়স্কদের মধ্যে যাঁরা জটিল রোগে ভুগছেন, তাঁদের মৃত্যু বেশি হচ্ছে। এঁদের শরীরে এমনিতেই রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কম, এর মধ্যে ডেঙ্গু হলে মৃত্যুর ঝুঁকি অনেক বেড়ে যায়। তাই তাঁদের বিষয়ে আলাদা গুরুত্ব দিতে হবে। সূত্র : কালের কণ্ঠ