নিউইয়র্ক ০৭:২০ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২২ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, ১০ ফাল্গুন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
বিজ্ঞাপন :
মঙ্গলবারের পত্রিকা সাপ্তাহিক হককথা ও হককথা.কম এ আপনার প্রতিষ্ঠানের বিজ্ঞাপন দিতে যোগাযোগ করুন +1 (347) 848-3834

আজ বিশ্ব ভালোবাসা দিবস

রিপোর্ট:
  • প্রকাশের সময় : ০১:৪৩:৪১ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৪ ফেব্রুয়ারী ২০২৩
  • / ৬৭ বার পঠিত

বিশ্ব ভালোবাসা দিবস। ছবি: সংগৃহীত

আজ ১৪ ফেব্রুয়ারি বিশ্ব ভালোবাসা দিবস। প্রতি বছর বিশ্বের নানা প্রান্তে আনন্দ উৎসবের সাথে এ দিনটি পালন করা হয়। যদিও ভালোবাসার জন্য নির্দিষ্ট কোনও দিন বা তারিখ নেই; সপ্তাহের সাত দিন এবং বছরের ৩৬৫ দিনই ভালোবাসার দিন। কিন্তু প্রিয় মানুষদের কাছে ভালোবাসা প্রকাশের এটি বিশেষ দিন হিসেবে বিবেচিত।

এদিন ভালোবাসার মানুষের জন্যে অনেকে নানা পরিকল্পনা সাজিয়ে রাখে। তবে ভালোবাসা দিবস শুধু প্রেমিক- প্রেমিকা বা স্বামী-স্ত্রীর জন্য নয়। মা, বাবা,ভাই, বোন, প্রিয় সন্তানের সাথেও ভালোবাসা দিবসটি উদযাপন করা যায়। প্রথমদিকে ভালোবাসা উদযাপনের দিনটি সীমাবদ্ধ ছিল ইংল্যান্ডের রাজকীয় পরিবার এবং অভিজাত সমাজে। উনবিংশ শতাব্দীতে এই দিনটি সার্বজনীন উৎসব হিসেবে প্রতিষ্ঠা লাভ করে। শুরু হয় ভালোবাসার মানুষকে ফুল, গ্রিটিংস কার্ড, চকলেট, অলংকারসহ নানা উপহার দেয়া ও একান্তে সময় কাটানোর রীতি।

বিংশ শতাব্দীতে ভালোবাসা দিবস পৌঁছে যায় মানুষের হৃদয়ে গভীরে, ছড়িয়ে পড়ে বিশ্বব্যাপী। বিভিন্ন দেশে এ নিয়ে নানা বৈচিত্র লক্ষণীয়। চীনে ভালোবাসা দিবসকে বলা হয় ‘কিক্সি ফেস্টিভাল’ যেটি উদযাপিত হয় চন্দ্রপঞ্জিকার সপ্তম মাসের সপ্তম দিনে, ফিনল্যান্ডে এর নাম ‘ইস্তাভানপাইভা’ যার অর্থ ‘বন্ধুত্বের দিন’, ল্যাটিন আমেরিকাতেও এই দিবস উদযাপিত হয় বন্ধুত্ব ও ভালোবাসার দিন হিসেবে। তাছাড়া যুক্তরাষ্ট্র, স্পেন, পর্তুগাল, গ্রীস, জাপানসহ বিভিন্ন দেশে ভিন্ন নামে দিনটি উদযাপিত হয়। বাংলাদেশে ১৯৯৫ সাল থেকে এ দিবস পালন করা হয়। সূত্রঃ সাম্প্রতিক দেশকাল

সোশ্যাল মিডিয়ায় খবরটি শেয়ার করুন

আজ বিশ্ব ভালোবাসা দিবস

প্রকাশের সময় : ০১:৪৩:৪১ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৪ ফেব্রুয়ারী ২০২৩

আজ ১৪ ফেব্রুয়ারি বিশ্ব ভালোবাসা দিবস। প্রতি বছর বিশ্বের নানা প্রান্তে আনন্দ উৎসবের সাথে এ দিনটি পালন করা হয়। যদিও ভালোবাসার জন্য নির্দিষ্ট কোনও দিন বা তারিখ নেই; সপ্তাহের সাত দিন এবং বছরের ৩৬৫ দিনই ভালোবাসার দিন। কিন্তু প্রিয় মানুষদের কাছে ভালোবাসা প্রকাশের এটি বিশেষ দিন হিসেবে বিবেচিত।

এদিন ভালোবাসার মানুষের জন্যে অনেকে নানা পরিকল্পনা সাজিয়ে রাখে। তবে ভালোবাসা দিবস শুধু প্রেমিক- প্রেমিকা বা স্বামী-স্ত্রীর জন্য নয়। মা, বাবা,ভাই, বোন, প্রিয় সন্তানের সাথেও ভালোবাসা দিবসটি উদযাপন করা যায়। প্রথমদিকে ভালোবাসা উদযাপনের দিনটি সীমাবদ্ধ ছিল ইংল্যান্ডের রাজকীয় পরিবার এবং অভিজাত সমাজে। উনবিংশ শতাব্দীতে এই দিনটি সার্বজনীন উৎসব হিসেবে প্রতিষ্ঠা লাভ করে। শুরু হয় ভালোবাসার মানুষকে ফুল, গ্রিটিংস কার্ড, চকলেট, অলংকারসহ নানা উপহার দেয়া ও একান্তে সময় কাটানোর রীতি।

বিংশ শতাব্দীতে ভালোবাসা দিবস পৌঁছে যায় মানুষের হৃদয়ে গভীরে, ছড়িয়ে পড়ে বিশ্বব্যাপী। বিভিন্ন দেশে এ নিয়ে নানা বৈচিত্র লক্ষণীয়। চীনে ভালোবাসা দিবসকে বলা হয় ‘কিক্সি ফেস্টিভাল’ যেটি উদযাপিত হয় চন্দ্রপঞ্জিকার সপ্তম মাসের সপ্তম দিনে, ফিনল্যান্ডে এর নাম ‘ইস্তাভানপাইভা’ যার অর্থ ‘বন্ধুত্বের দিন’, ল্যাটিন আমেরিকাতেও এই দিবস উদযাপিত হয় বন্ধুত্ব ও ভালোবাসার দিন হিসেবে। তাছাড়া যুক্তরাষ্ট্র, স্পেন, পর্তুগাল, গ্রীস, জাপানসহ বিভিন্ন দেশে ভিন্ন নামে দিনটি উদযাপিত হয়। বাংলাদেশে ১৯৯৫ সাল থেকে এ দিবস পালন করা হয়। সূত্রঃ সাম্প্রতিক দেশকাল