নিউইয়র্ক ০৮:৫৬ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২১ ডিসেম্বর ২০২৪, ৭ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
বিজ্ঞাপন :
মঙ্গলবারের পত্রিকা সাপ্তাহিক হককথা ও হককথা.কম এ আপনার প্রতিষ্ঠানের বিজ্ঞাপন দিতে যোগাযোগ করুন +1 (347) 848-3834

সাংবাদিক ওয়ালিউল আলমের পুত্র রাজিত-এর মরদেহ ওয়াশিংটন মেমোরিয়ালে দাফন সম্পন্ন

রিপোর্ট:
  • প্রকাশের সময় : ০১:১০:৫৬ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২৮ জুলাই ২০১৭
  • / ৮৮৮ বার পঠিত

নিউইয়র্ক: বাংলাদেশ সংবাদ সংস্থা (বাসস) এর সাবেক সিনিয়র সাংবাদিক ও নিউইয়র্ক থেকে প্রকাশিত সাপ্তাহিক প্রবাস-এর প্রধান সম্পাদক সৈয়দ ওয়ালিউল আলম এর একমাত্র পুত্র মরহুম সৈয়দ রিজওয়ানুল হাসান ওরফে রাজিত (২৬)-এর নামাজে জানাজা বৃহস্পতিবার (২৭ জুলাই) বেলা ২টার দিকে অনুষ্ঠিত হয়। এরপর তার মরদেহ ওয়াশিংটন মেমোরিয়ালস্থ করব স্থানে দাফন করা হয়েছে। রাজিত স্ট্রোকে আক্রান্ত হয়ে লং আইল্যান্ড জুইস হসপিটালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় শেষ নি:শ্বাস ত্যাগ করেন। গত ২২ জুলাই রাতে ঘুমের মধ্যে সৈয়দ রিজওয়ানুল হাসান রাজিত স্ট্রোকে আক্রান্ত হন এবং ২৬ জুলাই বুধবার বিকেল ৫টায় তাকে মৃত ঘোষণা করা হয়। সে তার পরিবারের সাথে সিটির কুইন্স ভিলেজে এলাকায় বসবাস করছিলো। উল্লেখ্য, গত ৮ জুলাই ছিলো রাজিতের জন্মদিন। খবর ইউএনএ’র।
মরহুম রাজিবের পারিবারিক সূত্রে জানা গেছে, রাজিত স্ট্রোকের শিকারের দিনগত রাতে তাকে লং আইল্যান্ডস্থ জুইস হাসপতালে ভর্তি করা হলেও তার অবস্থা আশঙ্কাজনক ছিলো। ঘটনার পর থেকেই রাজিত সঙ্গাহীন ছিলেন। তাকে লাইফ সাপোর্ট দিয়ে রাখা হয়েছিলো। রাজিতের অকাল মৃত্যুতে কমিউনিটিতে বিশেষ করে নিউইয়র্কের সাংবাদিক মহলে শোকের ছায়া নেমে এসেছে।
নামাজে জানাজা: মরহুম সৈয়দ রিজওয়ানুল হাসানের নামাজে জানাজা বৃহস্পতিবার (২৭ জুলাই) বেলা ২টার দিকে জ্যামাইকা মুসলিম সেন্টারে (জেএমসি) অনুষ্ঠিত হবে। জেএমসি’র পেশ ইমাম আলহাজ মির্জা আবু জাফর বেগ জানাজা নামাজে ইমামতি করেন। বিভিন্ন মিডিয়ার সম্পাদক ও সাংবাদিক এবং বাংলাদেশ সোসাইটি ইনক’র কর্মকর্তা সহ কমিউনিটির সর্বস্তরের বিপুল সংখ্যক প্রবাসী এই নামাজে অংশ নেন। জানাজা শেষে মরহুমের মরদেহ ওয়াশিংটন মেমোরিয়াল করব স্থানে দাফন করা হবে।
এর আগে বেলা ১২টায় জেএমসি-তে রাজিতের নামাজে জানাজা অনুষ্ঠানের কথা থাকলেও অনুসঙ্গিক প্রক্রিয়ায় হাসপাতাল আর মর্গ থেকে মরদেহ ছাড় পেতে সময় লাগায় বেলা ১২টা নয়, জোহর নামাজের পর তার জানাজা অনুষ্ঠিত হয়। এতে অংশ নিতে বেলা সাড়ে ১১টার দিকে সর্বস্তরের প্রবাসী বাংলাদেশীরা জেএমসি প্রঙ্গনে সমবেত হতে থাকেন। পরবর্তীতে জোহর নামাজের সময়ও মরদেহ না আসায় বাদ মাগরিব জানাজা নামাজের নতুন সিদ্ধান্ত হয়। ফলে অনেকে জোহরের নামাজ আদায় করে চলে যান। কিন্তু কিছুক্ষনের মধ্যেই খবর আসে যে মর্গ থেকে মরদেহ ছাড় পেয়েছে। ফলে ‘মৃত্যুর পর যত তাড়াতাড়ি সম্ভব মরদেহ দাফন করা’র কথা বিবেচনা করে তাৎক্ষনিকভাবে জানাজার সিদ্ধান্ত  হয় এবং জেএমসি-তে রাজিতের মরদেহ গোছল করানার পর বেলা ২টার দিকে জানাজা অনুষ্ঠিত হয়। এরপর রাজিতের মরদেহ সরাসরি ওয়াশিংটন মেমোরিয়ালস্থ করব স্থানে নিয়ে যাওয়া হয় এবং সেখানে বাংলাদেশ সোসাইটি ইনক ক্রয়কৃত কবরস্থানে বিকেল সোয়া চারটার দিকে দাফন করা হয়।
জানাজা নামাজের আগে মরহুম রাজিতের চাচা সৈয়দ বদরুল আলম উপস্থিত মুসল্লীদের উদ্দেশ্যে সংক্ষিপ্ত বক্তব্য রাখেন এবং দোয়া কামনা করেন।
জানাজা নামাজে বিভিন্ন মিডিয়ার সম্পাদক ও সাংবাদিকদের মধ্যে সাপ্তাহিক বাংলাদেশ সম্পাদক ডা. ওয়াজেদ এ খান ও উপদেষ্টা আনোয়ার হোসেইন মঞ্জু, সাপ্তাহিক বাংলা পত্রিকা’র সম্পাদক ও টাইম টেলিভিশন-এর সিইও আবু তাহের, দৈনিক মানবজমিন-এর উপ সম্পাদক মনির হায়দার, সাপ্তাহিক প্রবাস সম্পাদক মোহাম্মদ সাঈদ, সাংবাদিক সালাহউদ্দিন আহমেদ, শিবলী চৌধুরী কায়েস, শহীদুল ইসলাম, ইমরান আনসারী, কাওসার মুমিন, মঞ্জুরুল হক, এস এম সোলায়মান, আব্দুল হাই স্বপন, জাকির হোসেন জাহিদ, স্যাময়েল স্টিফেন পিনারিও, মাসিক জেমিনি সম্পাদক বেলাল আহমেদ প্রমুখ সহ মুক্তিযোদ্ধা আব্দুল মুকিত চৌধুরী, বাংলাদেশ সোসাইটির সাধারণ সম্পাদক রুহুল আমীন সিদ্দিকী, সাবেক সাধারণ সম্পদক ফখরুল আলম, সাবেক সহ সভাপতি আজহারুল হক মিলন, কোষাধ্যক্ষ মোহাম্মদ আলী ও কার্যকরী পরিষদ সদস্য আজাদ বাকের ও আবুল কাশম, নিউইয়র্ক সিটির আসন্ন নির্বাচনে কাউন্সিলম্যান পদপ্রার্থী মোহাম্মদ তৈয়বুর রহমান হারুন, কমিউনিটি অ্যাক্টিভিষ্ট  ফখরুল ইসলাম দেলোয়ার, সফিকুল ইসলাম, দেওয়ান শাহেদ চৌধুরী, শামসুল আলম লিটন, শিরিন আক্তার, বিশিষ্ট ব্যবসায়ী বেলায়েত হোসেন সহ মরহুমের পরিবারের সদস্য ও আতœীয়-স্বজন এবং বিপুল সংখ্যক প্রবাসী অংশ নেন। পরে মরহুম রাজিত-এর মুখ এক নজর দেখতে গিয়ে অনেকেই চোখের পানি ফেলেন। উপস্থিত সবার মুখে একই প্রশ্ন কেন এমন হলো?, কেনো এই বয়সে রাজিতকে চলে যেতে হলো?
এছাড়াও জানাজা নামাজে অংশ নিতে জেএমসি-তে আসেন সাপ্তাহিক ঠিকানা’র নির্বাহী সম্পাদক জাভেদ খসরু, বার্ত সম্পাদক মিজানুর রহমান মিজান, ঠিকানা’র মঞ্জুর হোসেন প্রমুখ। শোক ও সমবেদনা জানাতে জেএমসি-তে আসেন সাপ্তাহিক জন্মভূমি সম্পাদক রতন তালুকদার।
শোক প্রকাশ: এদিকে সৈয়দ রিজওয়ানুর হাসান রাজিতের অকাল মৃত্যুতে নিউইয়র্ক-বাংলাদেশ প্রেসক্লাবের আহ্বায়ক ও সাপ্তাহিক বাংলাদেশ সম্পাদক ডা. ওয়াজেদ এ খান ও  সদস্য সচিব শিবলী চৌধুরী কায়েস সহ সাপ্তাহিক পরিচয় সম্পাদক নাজমুল আহসান, সাপ্তাহিক বাংলা পত্রিকা’র সম্পাদক ও টাইম টেলিভিশন-এর সিইও আবু তাহের, সাপ্তাহিক বাংলাদেশ-এর উপদেষ্টা আনোয়ার হোসেইন মঞ্জু, সাপ্তাহিক জন্মভূমি সম্পাদক রতন তালুকদার, সাপ্তাহিক বর্ণমালা’র প্রধান সম্পাদক মাহফুজুর রহমান, সাপ্তাহিক প্রবাস সম্পাদক মোহাম্মদ সাঈদ, সাপ্তাহিক বাংলা পত্রিকা’র বার্তা সম্পাদক হাবিবুর রহমান, সাপ্তাহিক সন্ধান সম্পাদক সনজীবন কুমার সরকার, আমেরিকা-বাংলাদেশ প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক শওকত আকর রচি, নিউইয়র্ক-বাংলাদেশ প্রেসক্লাবের সাবেক সাধারণ সম্পাদক এবিএম সালাহউদ্দিন আহমেদ ও কোষাধ্যক্ষ মমিন মজুমদার, ঢাকা রিপোটার্স ইউনিটির সাবেক সাধারণ সম্পাদক মনোয়ারুল ইসলাম, বাংলাদেশ ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়ন (বিএফইউজে)-এর সাবেক দপ্তর সম্পাদক ইমরান আনসারী, টাইম টেলিভিশন-এর অন্যতম পরিচালক (মার্কেটিং ও কমিউনিটি আউটরীচ) সৈয়দ ইলিয়াস খসরু গভীর শোক ও সমবেদনা প্রকাশ করে মরহুমের বিদেহী আতœার শান্তি কামনা করেছেন।

সোশ্যাল মিডিয়ায় খবরটি শেয়ার করুন

About Author Information

সাংবাদিক ওয়ালিউল আলমের পুত্র রাজিত-এর মরদেহ ওয়াশিংটন মেমোরিয়ালে দাফন সম্পন্ন

প্রকাশের সময় : ০১:১০:৫৬ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২৮ জুলাই ২০১৭

নিউইয়র্ক: বাংলাদেশ সংবাদ সংস্থা (বাসস) এর সাবেক সিনিয়র সাংবাদিক ও নিউইয়র্ক থেকে প্রকাশিত সাপ্তাহিক প্রবাস-এর প্রধান সম্পাদক সৈয়দ ওয়ালিউল আলম এর একমাত্র পুত্র মরহুম সৈয়দ রিজওয়ানুল হাসান ওরফে রাজিত (২৬)-এর নামাজে জানাজা বৃহস্পতিবার (২৭ জুলাই) বেলা ২টার দিকে অনুষ্ঠিত হয়। এরপর তার মরদেহ ওয়াশিংটন মেমোরিয়ালস্থ করব স্থানে দাফন করা হয়েছে। রাজিত স্ট্রোকে আক্রান্ত হয়ে লং আইল্যান্ড জুইস হসপিটালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় শেষ নি:শ্বাস ত্যাগ করেন। গত ২২ জুলাই রাতে ঘুমের মধ্যে সৈয়দ রিজওয়ানুল হাসান রাজিত স্ট্রোকে আক্রান্ত হন এবং ২৬ জুলাই বুধবার বিকেল ৫টায় তাকে মৃত ঘোষণা করা হয়। সে তার পরিবারের সাথে সিটির কুইন্স ভিলেজে এলাকায় বসবাস করছিলো। উল্লেখ্য, গত ৮ জুলাই ছিলো রাজিতের জন্মদিন। খবর ইউএনএ’র।
মরহুম রাজিবের পারিবারিক সূত্রে জানা গেছে, রাজিত স্ট্রোকের শিকারের দিনগত রাতে তাকে লং আইল্যান্ডস্থ জুইস হাসপতালে ভর্তি করা হলেও তার অবস্থা আশঙ্কাজনক ছিলো। ঘটনার পর থেকেই রাজিত সঙ্গাহীন ছিলেন। তাকে লাইফ সাপোর্ট দিয়ে রাখা হয়েছিলো। রাজিতের অকাল মৃত্যুতে কমিউনিটিতে বিশেষ করে নিউইয়র্কের সাংবাদিক মহলে শোকের ছায়া নেমে এসেছে।
নামাজে জানাজা: মরহুম সৈয়দ রিজওয়ানুল হাসানের নামাজে জানাজা বৃহস্পতিবার (২৭ জুলাই) বেলা ২টার দিকে জ্যামাইকা মুসলিম সেন্টারে (জেএমসি) অনুষ্ঠিত হবে। জেএমসি’র পেশ ইমাম আলহাজ মির্জা আবু জাফর বেগ জানাজা নামাজে ইমামতি করেন। বিভিন্ন মিডিয়ার সম্পাদক ও সাংবাদিক এবং বাংলাদেশ সোসাইটি ইনক’র কর্মকর্তা সহ কমিউনিটির সর্বস্তরের বিপুল সংখ্যক প্রবাসী এই নামাজে অংশ নেন। জানাজা শেষে মরহুমের মরদেহ ওয়াশিংটন মেমোরিয়াল করব স্থানে দাফন করা হবে।
এর আগে বেলা ১২টায় জেএমসি-তে রাজিতের নামাজে জানাজা অনুষ্ঠানের কথা থাকলেও অনুসঙ্গিক প্রক্রিয়ায় হাসপাতাল আর মর্গ থেকে মরদেহ ছাড় পেতে সময় লাগায় বেলা ১২টা নয়, জোহর নামাজের পর তার জানাজা অনুষ্ঠিত হয়। এতে অংশ নিতে বেলা সাড়ে ১১টার দিকে সর্বস্তরের প্রবাসী বাংলাদেশীরা জেএমসি প্রঙ্গনে সমবেত হতে থাকেন। পরবর্তীতে জোহর নামাজের সময়ও মরদেহ না আসায় বাদ মাগরিব জানাজা নামাজের নতুন সিদ্ধান্ত হয়। ফলে অনেকে জোহরের নামাজ আদায় করে চলে যান। কিন্তু কিছুক্ষনের মধ্যেই খবর আসে যে মর্গ থেকে মরদেহ ছাড় পেয়েছে। ফলে ‘মৃত্যুর পর যত তাড়াতাড়ি সম্ভব মরদেহ দাফন করা’র কথা বিবেচনা করে তাৎক্ষনিকভাবে জানাজার সিদ্ধান্ত  হয় এবং জেএমসি-তে রাজিতের মরদেহ গোছল করানার পর বেলা ২টার দিকে জানাজা অনুষ্ঠিত হয়। এরপর রাজিতের মরদেহ সরাসরি ওয়াশিংটন মেমোরিয়ালস্থ করব স্থানে নিয়ে যাওয়া হয় এবং সেখানে বাংলাদেশ সোসাইটি ইনক ক্রয়কৃত কবরস্থানে বিকেল সোয়া চারটার দিকে দাফন করা হয়।
জানাজা নামাজের আগে মরহুম রাজিতের চাচা সৈয়দ বদরুল আলম উপস্থিত মুসল্লীদের উদ্দেশ্যে সংক্ষিপ্ত বক্তব্য রাখেন এবং দোয়া কামনা করেন।
জানাজা নামাজে বিভিন্ন মিডিয়ার সম্পাদক ও সাংবাদিকদের মধ্যে সাপ্তাহিক বাংলাদেশ সম্পাদক ডা. ওয়াজেদ এ খান ও উপদেষ্টা আনোয়ার হোসেইন মঞ্জু, সাপ্তাহিক বাংলা পত্রিকা’র সম্পাদক ও টাইম টেলিভিশন-এর সিইও আবু তাহের, দৈনিক মানবজমিন-এর উপ সম্পাদক মনির হায়দার, সাপ্তাহিক প্রবাস সম্পাদক মোহাম্মদ সাঈদ, সাংবাদিক সালাহউদ্দিন আহমেদ, শিবলী চৌধুরী কায়েস, শহীদুল ইসলাম, ইমরান আনসারী, কাওসার মুমিন, মঞ্জুরুল হক, এস এম সোলায়মান, আব্দুল হাই স্বপন, জাকির হোসেন জাহিদ, স্যাময়েল স্টিফেন পিনারিও, মাসিক জেমিনি সম্পাদক বেলাল আহমেদ প্রমুখ সহ মুক্তিযোদ্ধা আব্দুল মুকিত চৌধুরী, বাংলাদেশ সোসাইটির সাধারণ সম্পাদক রুহুল আমীন সিদ্দিকী, সাবেক সাধারণ সম্পদক ফখরুল আলম, সাবেক সহ সভাপতি আজহারুল হক মিলন, কোষাধ্যক্ষ মোহাম্মদ আলী ও কার্যকরী পরিষদ সদস্য আজাদ বাকের ও আবুল কাশম, নিউইয়র্ক সিটির আসন্ন নির্বাচনে কাউন্সিলম্যান পদপ্রার্থী মোহাম্মদ তৈয়বুর রহমান হারুন, কমিউনিটি অ্যাক্টিভিষ্ট  ফখরুল ইসলাম দেলোয়ার, সফিকুল ইসলাম, দেওয়ান শাহেদ চৌধুরী, শামসুল আলম লিটন, শিরিন আক্তার, বিশিষ্ট ব্যবসায়ী বেলায়েত হোসেন সহ মরহুমের পরিবারের সদস্য ও আতœীয়-স্বজন এবং বিপুল সংখ্যক প্রবাসী অংশ নেন। পরে মরহুম রাজিত-এর মুখ এক নজর দেখতে গিয়ে অনেকেই চোখের পানি ফেলেন। উপস্থিত সবার মুখে একই প্রশ্ন কেন এমন হলো?, কেনো এই বয়সে রাজিতকে চলে যেতে হলো?
এছাড়াও জানাজা নামাজে অংশ নিতে জেএমসি-তে আসেন সাপ্তাহিক ঠিকানা’র নির্বাহী সম্পাদক জাভেদ খসরু, বার্ত সম্পাদক মিজানুর রহমান মিজান, ঠিকানা’র মঞ্জুর হোসেন প্রমুখ। শোক ও সমবেদনা জানাতে জেএমসি-তে আসেন সাপ্তাহিক জন্মভূমি সম্পাদক রতন তালুকদার।
শোক প্রকাশ: এদিকে সৈয়দ রিজওয়ানুর হাসান রাজিতের অকাল মৃত্যুতে নিউইয়র্ক-বাংলাদেশ প্রেসক্লাবের আহ্বায়ক ও সাপ্তাহিক বাংলাদেশ সম্পাদক ডা. ওয়াজেদ এ খান ও  সদস্য সচিব শিবলী চৌধুরী কায়েস সহ সাপ্তাহিক পরিচয় সম্পাদক নাজমুল আহসান, সাপ্তাহিক বাংলা পত্রিকা’র সম্পাদক ও টাইম টেলিভিশন-এর সিইও আবু তাহের, সাপ্তাহিক বাংলাদেশ-এর উপদেষ্টা আনোয়ার হোসেইন মঞ্জু, সাপ্তাহিক জন্মভূমি সম্পাদক রতন তালুকদার, সাপ্তাহিক বর্ণমালা’র প্রধান সম্পাদক মাহফুজুর রহমান, সাপ্তাহিক প্রবাস সম্পাদক মোহাম্মদ সাঈদ, সাপ্তাহিক বাংলা পত্রিকা’র বার্তা সম্পাদক হাবিবুর রহমান, সাপ্তাহিক সন্ধান সম্পাদক সনজীবন কুমার সরকার, আমেরিকা-বাংলাদেশ প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক শওকত আকর রচি, নিউইয়র্ক-বাংলাদেশ প্রেসক্লাবের সাবেক সাধারণ সম্পাদক এবিএম সালাহউদ্দিন আহমেদ ও কোষাধ্যক্ষ মমিন মজুমদার, ঢাকা রিপোটার্স ইউনিটির সাবেক সাধারণ সম্পাদক মনোয়ারুল ইসলাম, বাংলাদেশ ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়ন (বিএফইউজে)-এর সাবেক দপ্তর সম্পাদক ইমরান আনসারী, টাইম টেলিভিশন-এর অন্যতম পরিচালক (মার্কেটিং ও কমিউনিটি আউটরীচ) সৈয়দ ইলিয়াস খসরু গভীর শোক ও সমবেদনা প্রকাশ করে মরহুমের বিদেহী আতœার শান্তি কামনা করেছেন।