নিউইয়র্ক ০৩:৫২ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২১ নভেম্বর ২০২৪, ৭ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
বিজ্ঞাপন :
মঙ্গলবারের পত্রিকা সাপ্তাহিক হককথা ও হককথা.কম এ আপনার প্রতিষ্ঠানের বিজ্ঞাপন দিতে যোগাযোগ করুন +1 (347) 848-3834

আজীবন সম্মাননায় রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যা

রিপোর্ট:
  • প্রকাশের সময় : ১২:৫৯:২৩ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ১০ ফেব্রুয়ারী ২০২৪
  • / ৯৫ বার পঠিত

ভারতের রাষ্ট্রীয় সম্মাননা পদ্মশ্রী পদক পেয়েছেন বাংলাদেশের রবীন্দ্রসংগীতশিল্পী রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যা। ভারতের প্রজাতন্ত্র দিবস উপলক্ষে গত ২৫ জানুয়ারি এ ঘোষণা দেওয়া হয়। আগামী এপ্রিল-মে মাসে ভারতের রাষ্ট্রপতির হাত থেকে এ সম্মাননা গ্রহণ করার কথা রয়েছে তাঁর। এদিকে ২১ ফেব্রুয়ারি আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস উপলক্ষে রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যাকে আজীবন সম্মাননা দিচ্ছে টেলিভিশন রিপোর্টার্স ইউনিটি অব বাংলাদেশ (ট্র্যাব)।

ট্র্যাব ও স্মার্ট বাংলাদেশ বিজনেস অ্যাসোসিয়েশনের উদ্যোগে রাজধানীর শাহবাগের একটি হোটেলে আয়োজন করা হয়েছে ‘আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস ও স্মার্ট বাংলাদেশ’ শীর্ষক বিশেষ আলোচনা ও সম্মাননা প্রদান অনুষ্ঠান। সেই অনুষ্ঠানে রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যার হাতে তুলে দেওয়া হবে আজীবন সম্মাননার পুরস্কার। পুরস্কার তুলে দেবেন অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি ভূমিমন্ত্রী নারায়ণ চন্দ্র চন্দ।

ট্র্যাবের সভাপতি সালাম মাহমুদ বলেন, ‘রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যা একজন একনিষ্ঠ রবীন্দ্রসংগীতশিল্পী হিসেবে বিদেশের মাটিতে বাংলাদেশের মুখ উজ্জ্বল করেছেন। তাঁর মতো গুণীজনকে আজীবন সম্মাননা দিতে পেরে আমরা আনন্দিত।’

রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যা এখন কলকাতায় আছেন। অনুভূতি জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘২১ ফেব্রুয়ারি আমাকে আজীবন সম্মাননা দেওয়া হচ্ছে, এ জন্য আমি আনন্দিত। নিশ্চয়ই যেকোনো পুরস্কার একজন শিল্পীর জন্য পরম আনন্দের, ভালো লাগার। আগামী সপ্তাহে আমার দেশে ফেরার কথা রয়েছে। অনুষ্ঠানে উপস্থিত হয়ে এই সম্মাননা গ্রহণ করার ইচ্ছা আছে আমার। আয়োজকদের ধন্যবাদ, আমাকে এই সম্মান জানানোর জন্য।’

১৯৫৭ সালের ১৩ জানুয়ারি রংপুর জেলায় জন্ম নেওয়া রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যা প্রথমে ছায়ানট এবং পরে ভারতের বিশ্বভারতী বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়েছেন। সেখানে শান্তিদেব ঘোষ, কণিকা বন্দ্যোপাধ্যায়, নীলিমা সেন ও আশীষ বন্দ্যোপাধ্যায়ের মতো সংগীতজ্ঞের সান্নিধ্যে সমৃদ্ধ হয়েছেন তিনি। সংগীতে অবদানের জন্য ২০১৬ সালে বাংলাদেশে স্বাধীনতা পুরস্কার পান বন্যা। পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য সরকারের ‘বঙ্গভূষণ’, ফিরোজা বেগম স্মৃতি স্বর্ণপদকসহ বিভিন্ন সম্মাননায় ভূষিত এ শিল্পী। সূত্র : আজকের পত্রিকা।

সোশ্যাল মিডিয়ায় খবরটি শেয়ার করুন

আজীবন সম্মাননায় রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যা

প্রকাশের সময় : ১২:৫৯:২৩ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ১০ ফেব্রুয়ারী ২০২৪

ভারতের রাষ্ট্রীয় সম্মাননা পদ্মশ্রী পদক পেয়েছেন বাংলাদেশের রবীন্দ্রসংগীতশিল্পী রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যা। ভারতের প্রজাতন্ত্র দিবস উপলক্ষে গত ২৫ জানুয়ারি এ ঘোষণা দেওয়া হয়। আগামী এপ্রিল-মে মাসে ভারতের রাষ্ট্রপতির হাত থেকে এ সম্মাননা গ্রহণ করার কথা রয়েছে তাঁর। এদিকে ২১ ফেব্রুয়ারি আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস উপলক্ষে রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যাকে আজীবন সম্মাননা দিচ্ছে টেলিভিশন রিপোর্টার্স ইউনিটি অব বাংলাদেশ (ট্র্যাব)।

ট্র্যাব ও স্মার্ট বাংলাদেশ বিজনেস অ্যাসোসিয়েশনের উদ্যোগে রাজধানীর শাহবাগের একটি হোটেলে আয়োজন করা হয়েছে ‘আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস ও স্মার্ট বাংলাদেশ’ শীর্ষক বিশেষ আলোচনা ও সম্মাননা প্রদান অনুষ্ঠান। সেই অনুষ্ঠানে রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যার হাতে তুলে দেওয়া হবে আজীবন সম্মাননার পুরস্কার। পুরস্কার তুলে দেবেন অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি ভূমিমন্ত্রী নারায়ণ চন্দ্র চন্দ।

ট্র্যাবের সভাপতি সালাম মাহমুদ বলেন, ‘রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যা একজন একনিষ্ঠ রবীন্দ্রসংগীতশিল্পী হিসেবে বিদেশের মাটিতে বাংলাদেশের মুখ উজ্জ্বল করেছেন। তাঁর মতো গুণীজনকে আজীবন সম্মাননা দিতে পেরে আমরা আনন্দিত।’

রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যা এখন কলকাতায় আছেন। অনুভূতি জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘২১ ফেব্রুয়ারি আমাকে আজীবন সম্মাননা দেওয়া হচ্ছে, এ জন্য আমি আনন্দিত। নিশ্চয়ই যেকোনো পুরস্কার একজন শিল্পীর জন্য পরম আনন্দের, ভালো লাগার। আগামী সপ্তাহে আমার দেশে ফেরার কথা রয়েছে। অনুষ্ঠানে উপস্থিত হয়ে এই সম্মাননা গ্রহণ করার ইচ্ছা আছে আমার। আয়োজকদের ধন্যবাদ, আমাকে এই সম্মান জানানোর জন্য।’

১৯৫৭ সালের ১৩ জানুয়ারি রংপুর জেলায় জন্ম নেওয়া রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যা প্রথমে ছায়ানট এবং পরে ভারতের বিশ্বভারতী বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়েছেন। সেখানে শান্তিদেব ঘোষ, কণিকা বন্দ্যোপাধ্যায়, নীলিমা সেন ও আশীষ বন্দ্যোপাধ্যায়ের মতো সংগীতজ্ঞের সান্নিধ্যে সমৃদ্ধ হয়েছেন তিনি। সংগীতে অবদানের জন্য ২০১৬ সালে বাংলাদেশে স্বাধীনতা পুরস্কার পান বন্যা। পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য সরকারের ‘বঙ্গভূষণ’, ফিরোজা বেগম স্মৃতি স্বর্ণপদকসহ বিভিন্ন সম্মাননায় ভূষিত এ শিল্পী। সূত্র : আজকের পত্রিকা।