নিউইয়র্ক ০১:৩১ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২১ নভেম্বর ২০২৪, ৭ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
বিজ্ঞাপন :
মঙ্গলবারের পত্রিকা সাপ্তাহিক হককথা ও হককথা.কম এ আপনার প্রতিষ্ঠানের বিজ্ঞাপন দিতে যোগাযোগ করুন +1 (347) 848-3834

স্টুডিও ওয়ানে রমজানের গজল গাইলেন হিরো আলম

রিপোর্ট:
  • প্রকাশের সময় : ১১:২৯:৫৬ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৬ মার্চ ২০২৩
  • / ৩১ বার পঠিত

স্টুডিও ওয়ানে রমজানের গজল গাইলেন হিরো আলম - ছবি : সংগৃহীত

বিনোদন ডেস্ক : সমসাময়িক বিষয় নিয়ে মাঝেমাঝেই গান গেয়ে আলোচনায় থাকেন আশরাফুল হোসেন ওরফে হিরো আলম। সেই গান নিয়ে কখনো আলোচনা হয় কখনো বা সমালোচনার শিকার হন তিনি। তবে এবার রমজান নিয়ে তার গাওয়া গান ‘মাহে রমজান’ গেয়ে প্রশংসায় ভাসছেন হিরো আলম। গানটি রোববার (২৬ মার্চ) বিকালে ইসলামিক সঙ্গীত প্রযোজনা প্রতিষ্ঠান “স্টুডিও ওয়ান” থেকে রিলিজ করা হয়।

হিরো আলমের গাওয়া ইসলামিক ওই গানটির লিরিক লিখেছেন আবদুল কাদের হাওলাদার। সাউন্ড ডিজাইন করেছেন মাহদি হাসান। ভিডিও এডিটিংয়ে ছিলেন ওয়াহিদুজ্জামান। আর গানটির প্রডিউসার ছিলেন সিরাজুল ইসলাম আকন। ইসলামিক এ গানের বিষয়ে হিরো আলম বলেন, সব সময় নতুন কিছু করতে চেষ্টা করে যাচ্ছি। সেই ধারাবাহিকতায় পবিত্র রমজান মাসে ‘মাহে রমজান’ নামে একটা ইসলামি গান মুক্তি দিলাম আজকে। আশা করছি, আমার এ ইসলামি গানটি আমার দর্শক-শ্রোতারা সাদরে গ্রহণ করবেন। তার পাশাপাশি সবাইকে গানটি শোনার জন্য আমন্ত্রণ জানাচ্ছি।

তিনি আরো বলেন, সামনের দিনগুলতে আরো ইসলামি গানে কণ্ঠ দেয়ার পরিকল্পনা আছে। আর আমি যার সাথে কাজ করছি তিনি অনেক ইসলামি গানের গীতিকার, সুরকার ও সংগীত আয়োজক। স্টুডিও ওয়ানের সিইও ( প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা) সিরাজুল ইসলাম আকন বলেন, হিরো আলমের ইসলামি গানের প্রতি আগ্রহ আছে অনেক। আমরা চেষ্টা করেছি তার কণ্ঠের সঙ্গে সমন্বয় রেখে দর্শকদেরকে ভালো কিছু উপহার দেয়ার। আশা করছি এক্ষেত্রে আমরা সফল হয়েছি। দর্শকরা হিরো আলমের এবারের গান অনেক পছন্দ করেছে।

আরোও পড়ুন । বিয়ের দুই মাস না যেতেই কিয়ারাকে ছাড়া লাল গালিচায় সিদ্ধার্থ

সিরাজুল ইসলাম আকন শৈশব থেকেই ইসলামি সংস্কৃতিকে মনেপ্রাণে লালন করতেন। ভালোবাসতেন ইসলামি সঙ্গীতকেও। তিনি চাইতেন দেশের সব শ্রেণির মানুষ ইসলামি সঙ্গীত শুনুক। শৈশবের সেই স্বপ্ন পূরণেই রাজধানীর সাইনবোর্ডে প্রায় ৩৫ লাখ টাকা বিনিয়োগ করে মানসম্পন্ন প্রতিষ্ঠান স্টুডিও ওয়ান তৈরি করেছেন সিরাজুল ইসলাম আকন। স্টুডিও ওয়ানে বর্তমানে কাজ করেন ১৫ জন কর্মী। তাদের নিয়মিত শিল্পী রয়েছে ২৫ জন। স্টুডিও ওয়ানের রেকর্ডের মানের বিষয়ে তিনি বলেন, অন্যান্য স্টুডিও থেকে রেকর্ডের মান আমরা সবসময়ই ভালো করার চেষ্টা করি। দেশে যতজন ইসলামি সঙ্গীত রেকর্ডের খ্যাতিমান সাউন্ড ডিজাইনার রয়েছে, আমাদের স্টুডিও ওয়ানের মাহদি হাসান তাদের একজন। মাহদি হাসান প্রতিটি কাজ করে অত্যন্ত দক্ষতা ও নিপুণতার সাথে। যার কারণে তার কাজগুলো ভালো হয়। সঙ্গীতপ্রেমীরা পছন্দ করে।

স্টুডিও ওয়ানের সিইও সিরাজুল ইসলাম আকন বলেন, প্রতিভা আছে তো ঘুরে দাঁড়াও, আমরা আছি তোমার পাশে, দু’হাত বাড়াও–- এই প্রতিপাদ্যকে সামনে রেখে আমরা দুর্বার গতিতে কাজ করে যাচ্ছি। তিনি বলেন, প্রত্যন্ত গ্রামাঞ্চলে অনেক প্রতিভাবান শিল্পী রয়েছে। যারা একটু দিকনির্দেশনার অভাবে কিংবা আর্থিক অসচ্ছলতার কারণে নিজের প্রতিভাকে প্রকাশ করতে পারছে না, আমরা মূলত তাদের নিয়েই কাজ করতে চাই। বয়সে ছোট এবং সত্যিকার প্রতিভাবান শিল্পীদের নিয়ে কাজ করতেই আমরা বেশি আগ্রহী। প্রয়োজনে স্টুডিও ওয়ান থেকে আমরা তার পড়াশোনা থেকে শুরু করে যাবতীয় খরচ বহন করবো। বর্তমানে এমন কিছু শিল্পীর দায়িত্ব স্টুডিও ওয়ান বহন করছে এবং ভবিষ্যতেও করবে। সূত্র : নয়া দিগন্ত

সাথী / হককথা

সোশ্যাল মিডিয়ায় খবরটি শেয়ার করুন

স্টুডিও ওয়ানে রমজানের গজল গাইলেন হিরো আলম

প্রকাশের সময় : ১১:২৯:৫৬ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৬ মার্চ ২০২৩

বিনোদন ডেস্ক : সমসাময়িক বিষয় নিয়ে মাঝেমাঝেই গান গেয়ে আলোচনায় থাকেন আশরাফুল হোসেন ওরফে হিরো আলম। সেই গান নিয়ে কখনো আলোচনা হয় কখনো বা সমালোচনার শিকার হন তিনি। তবে এবার রমজান নিয়ে তার গাওয়া গান ‘মাহে রমজান’ গেয়ে প্রশংসায় ভাসছেন হিরো আলম। গানটি রোববার (২৬ মার্চ) বিকালে ইসলামিক সঙ্গীত প্রযোজনা প্রতিষ্ঠান “স্টুডিও ওয়ান” থেকে রিলিজ করা হয়।

হিরো আলমের গাওয়া ইসলামিক ওই গানটির লিরিক লিখেছেন আবদুল কাদের হাওলাদার। সাউন্ড ডিজাইন করেছেন মাহদি হাসান। ভিডিও এডিটিংয়ে ছিলেন ওয়াহিদুজ্জামান। আর গানটির প্রডিউসার ছিলেন সিরাজুল ইসলাম আকন। ইসলামিক এ গানের বিষয়ে হিরো আলম বলেন, সব সময় নতুন কিছু করতে চেষ্টা করে যাচ্ছি। সেই ধারাবাহিকতায় পবিত্র রমজান মাসে ‘মাহে রমজান’ নামে একটা ইসলামি গান মুক্তি দিলাম আজকে। আশা করছি, আমার এ ইসলামি গানটি আমার দর্শক-শ্রোতারা সাদরে গ্রহণ করবেন। তার পাশাপাশি সবাইকে গানটি শোনার জন্য আমন্ত্রণ জানাচ্ছি।

তিনি আরো বলেন, সামনের দিনগুলতে আরো ইসলামি গানে কণ্ঠ দেয়ার পরিকল্পনা আছে। আর আমি যার সাথে কাজ করছি তিনি অনেক ইসলামি গানের গীতিকার, সুরকার ও সংগীত আয়োজক। স্টুডিও ওয়ানের সিইও ( প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা) সিরাজুল ইসলাম আকন বলেন, হিরো আলমের ইসলামি গানের প্রতি আগ্রহ আছে অনেক। আমরা চেষ্টা করেছি তার কণ্ঠের সঙ্গে সমন্বয় রেখে দর্শকদেরকে ভালো কিছু উপহার দেয়ার। আশা করছি এক্ষেত্রে আমরা সফল হয়েছি। দর্শকরা হিরো আলমের এবারের গান অনেক পছন্দ করেছে।

আরোও পড়ুন । বিয়ের দুই মাস না যেতেই কিয়ারাকে ছাড়া লাল গালিচায় সিদ্ধার্থ

সিরাজুল ইসলাম আকন শৈশব থেকেই ইসলামি সংস্কৃতিকে মনেপ্রাণে লালন করতেন। ভালোবাসতেন ইসলামি সঙ্গীতকেও। তিনি চাইতেন দেশের সব শ্রেণির মানুষ ইসলামি সঙ্গীত শুনুক। শৈশবের সেই স্বপ্ন পূরণেই রাজধানীর সাইনবোর্ডে প্রায় ৩৫ লাখ টাকা বিনিয়োগ করে মানসম্পন্ন প্রতিষ্ঠান স্টুডিও ওয়ান তৈরি করেছেন সিরাজুল ইসলাম আকন। স্টুডিও ওয়ানে বর্তমানে কাজ করেন ১৫ জন কর্মী। তাদের নিয়মিত শিল্পী রয়েছে ২৫ জন। স্টুডিও ওয়ানের রেকর্ডের মানের বিষয়ে তিনি বলেন, অন্যান্য স্টুডিও থেকে রেকর্ডের মান আমরা সবসময়ই ভালো করার চেষ্টা করি। দেশে যতজন ইসলামি সঙ্গীত রেকর্ডের খ্যাতিমান সাউন্ড ডিজাইনার রয়েছে, আমাদের স্টুডিও ওয়ানের মাহদি হাসান তাদের একজন। মাহদি হাসান প্রতিটি কাজ করে অত্যন্ত দক্ষতা ও নিপুণতার সাথে। যার কারণে তার কাজগুলো ভালো হয়। সঙ্গীতপ্রেমীরা পছন্দ করে।

স্টুডিও ওয়ানের সিইও সিরাজুল ইসলাম আকন বলেন, প্রতিভা আছে তো ঘুরে দাঁড়াও, আমরা আছি তোমার পাশে, দু’হাত বাড়াও–- এই প্রতিপাদ্যকে সামনে রেখে আমরা দুর্বার গতিতে কাজ করে যাচ্ছি। তিনি বলেন, প্রত্যন্ত গ্রামাঞ্চলে অনেক প্রতিভাবান শিল্পী রয়েছে। যারা একটু দিকনির্দেশনার অভাবে কিংবা আর্থিক অসচ্ছলতার কারণে নিজের প্রতিভাকে প্রকাশ করতে পারছে না, আমরা মূলত তাদের নিয়েই কাজ করতে চাই। বয়সে ছোট এবং সত্যিকার প্রতিভাবান শিল্পীদের নিয়ে কাজ করতেই আমরা বেশি আগ্রহী। প্রয়োজনে স্টুডিও ওয়ান থেকে আমরা তার পড়াশোনা থেকে শুরু করে যাবতীয় খরচ বহন করবো। বর্তমানে এমন কিছু শিল্পীর দায়িত্ব স্টুডিও ওয়ান বহন করছে এবং ভবিষ্যতেও করবে। সূত্র : নয়া দিগন্ত

সাথী / হককথা