নিউইয়র্ক ০৫:১৬ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৩ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, ১১ ফাল্গুন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
বিজ্ঞাপন :
মঙ্গলবারের পত্রিকা সাপ্তাহিক হককথা ও হককথা.কম এ আপনার প্রতিষ্ঠানের বিজ্ঞাপন দিতে যোগাযোগ করুন +1 (347) 848-3834

‘ফুসফুসে শতভাগ সংক্রমণের কারণে কবরীর মৃত্যু হয়েছে’

রিপোর্ট:
  • প্রকাশের সময় : ১০:০৪:২২ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৭ এপ্রিল ২০২১
  • / ৩৪ বার পঠিত

ঢাকা ডেস্ক: ফুসফুসে শতভাগ সংক্রমণ ছড়িয়ে পড়ায় মারা যান বরেণ্য অভিনয়শিল্পী ও সাবেক সংসদ সদস্য সারাহ বেগম কবরী। শনিবার (১৭ এপ্রিল) সকালে সংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলার সময় এ কথা বলেন রাজধানীর শেখ রাসেল গ্যাস্ট্রোলিভার হাসপাতালের পরিচালক অধ্যাপক ফারুক আহমেদ। তিনি বলেন, এখানে তাকে নিয়ে আসার পর আমরা আইসিইউতেই তার পরীক্ষা করি। তার দুই ফুসফুসেই শতভাগ সংক্রমণ ছিল। এই সংক্রমণের ফলেই তার মৃত্যু হয়েছে। লাইফ সাপোর্টে থাকা অবস্থায় উনি অক্সিজেন মেইন্টেইন করতে পারছিলেন না। আবার শুক্রবার দুপুরের পর থেকেই ওনার বøাড প্রেসার ও হার্টরেটের পরিবর্তন হতে থাকে। এর জন্য আমরা তাকে সবরকম বিশেষায়িত চিকিৎসা দিয়েছি। কিন্তু এরপরও তার উন্নতি হয়নি। একপর্যায়ে শুক্রবার রাত ১২টা ২০ মিনিটে তিনি মৃত্যুবরণ করেন।
শেখ রাসেল গ্যাস্ট্রোলিভার হাসপাতালের পরিচালক অধ্যাপক ফারুক আহমেদ। ছবি: ইত্তেফাক
তিনি আরও জানান, উনি যখন প্রথমে হাসপাতালে ভর্তি ছিলেন তখন তার ফুসফুসের ৬৪ শতাংশ সংক্রমিত ছিল। আমাদের এখানে ভর্তি হওয়ার পর পোর্টেবল এক্স-রে দিয়ে আমরা পরীক্ষা করি। এ সময় ওনার উভয় ফুসফুসের শতভাগই সংক্রমণের শিকার ছিল।
গত ৫ এপ্রিল পরীক্ষায় কবরীর করোনা শনাক্ত হয়। সেদিন রাতেই তাকে কুর্মিটোলা জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। সেখানে আইসিইউ শয্যা খালি না থাকায় পরে তাকে শেখ রাসেল গ্যাস্ট্রোলিভার হাসপাতালে নেওয়া হয়। বৃহস্পতিবার তাকে লাইফ সাপোর্টে নেওয়া হয়। শুক্রবার রাত ১২টা ২০ মিনিটে লাইফ সাপোর্টে থাকা অবস্থায় চলচ্চিত্রের ‘মিষ্টি মেয়ে’খ্যাত কবরী শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন। (দৈনিক ইত্তেফাক)

সোশ্যাল মিডিয়ায় খবরটি শেয়ার করুন

‘ফুসফুসে শতভাগ সংক্রমণের কারণে কবরীর মৃত্যু হয়েছে’

প্রকাশের সময় : ১০:০৪:২২ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৭ এপ্রিল ২০২১

ঢাকা ডেস্ক: ফুসফুসে শতভাগ সংক্রমণ ছড়িয়ে পড়ায় মারা যান বরেণ্য অভিনয়শিল্পী ও সাবেক সংসদ সদস্য সারাহ বেগম কবরী। শনিবার (১৭ এপ্রিল) সকালে সংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলার সময় এ কথা বলেন রাজধানীর শেখ রাসেল গ্যাস্ট্রোলিভার হাসপাতালের পরিচালক অধ্যাপক ফারুক আহমেদ। তিনি বলেন, এখানে তাকে নিয়ে আসার পর আমরা আইসিইউতেই তার পরীক্ষা করি। তার দুই ফুসফুসেই শতভাগ সংক্রমণ ছিল। এই সংক্রমণের ফলেই তার মৃত্যু হয়েছে। লাইফ সাপোর্টে থাকা অবস্থায় উনি অক্সিজেন মেইন্টেইন করতে পারছিলেন না। আবার শুক্রবার দুপুরের পর থেকেই ওনার বøাড প্রেসার ও হার্টরেটের পরিবর্তন হতে থাকে। এর জন্য আমরা তাকে সবরকম বিশেষায়িত চিকিৎসা দিয়েছি। কিন্তু এরপরও তার উন্নতি হয়নি। একপর্যায়ে শুক্রবার রাত ১২টা ২০ মিনিটে তিনি মৃত্যুবরণ করেন।
শেখ রাসেল গ্যাস্ট্রোলিভার হাসপাতালের পরিচালক অধ্যাপক ফারুক আহমেদ। ছবি: ইত্তেফাক
তিনি আরও জানান, উনি যখন প্রথমে হাসপাতালে ভর্তি ছিলেন তখন তার ফুসফুসের ৬৪ শতাংশ সংক্রমিত ছিল। আমাদের এখানে ভর্তি হওয়ার পর পোর্টেবল এক্স-রে দিয়ে আমরা পরীক্ষা করি। এ সময় ওনার উভয় ফুসফুসের শতভাগই সংক্রমণের শিকার ছিল।
গত ৫ এপ্রিল পরীক্ষায় কবরীর করোনা শনাক্ত হয়। সেদিন রাতেই তাকে কুর্মিটোলা জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। সেখানে আইসিইউ শয্যা খালি না থাকায় পরে তাকে শেখ রাসেল গ্যাস্ট্রোলিভার হাসপাতালে নেওয়া হয়। বৃহস্পতিবার তাকে লাইফ সাপোর্টে নেওয়া হয়। শুক্রবার রাত ১২টা ২০ মিনিটে লাইফ সাপোর্টে থাকা অবস্থায় চলচ্চিত্রের ‘মিষ্টি মেয়ে’খ্যাত কবরী শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন। (দৈনিক ইত্তেফাক)