নিউইয়র্ক ০৯:৫৮ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২১ নভেম্বর ২০২৪, ৭ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
বিজ্ঞাপন :
মঙ্গলবারের পত্রিকা সাপ্তাহিক হককথা ও হককথা.কম এ আপনার প্রতিষ্ঠানের বিজ্ঞাপন দিতে যোগাযোগ করুন +1 (347) 848-3834

নেশা ছাড়লে তো আগেই ছাড়তাম : স্ত্রীকে নোবেল

রিপোর্ট:
  • প্রকাশের সময় : ০৩:০৯:৪৮ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ৬ মে ২০২৩
  • / ৪০ বার পঠিত

বিনোদন ডেস্ক : নেশা ছাড়লে তো আগেই ছাড়তাম- কণ্ঠশিল্পী মাইনুল আহসান নোবেলের এমন কথার পর আর অপেক্ষা করেননি তার স্ত্রী সালসাবিল মাহমুদ। বৃহস্পতিবার এক ফেসবুক পোস্টে বিচ্ছেদের বিষয়টি নিশ্চিত করে সালসাবিল মাহমুদ বলেন, ‘আমি হয়তো বা আগে ক্লিয়ার করিনি ব্যাপারটা। যেহেতু আমরা দুজনেই সিদ্ধান্ত নিয়ে ডিভোর্স রেজিস্ট্রেশনটা উকিলকে বলে হোল্ডে রেখেছিলাম, কিন্তু সাম্প্রতিক কিছু ঘটনার পরও যখন আমার ও নোবেলের কথা হয়, আমি তাকে শেষবারের মতো মাদক ছাড়ার কথা এবং চিকিৎসা নেওয়ার জন্য জিজ্ঞেস করি। সে পরিষ্কারভাবে জানিয়ে দেয়, সে কখনো মাদক ছাড়বে না এবং বলে— ‘নেশা ছাড়লে তো আগেই ছাড়তাম’। এর পর আমি আমার পারিবারিক সিদ্ধান্তে আমার ডিভোর্স রেজিস্ট্রেশন সম্পন্ন করি।’

আরোও পড়ুন । মুখ থুবড়ে পড়ে যাচ্ছিলেন প্রিয়াঙ্কা, কে বাঁচালেন?

নোবেলের মাদকাসক্ত হওয়ার পেছনে অনেকের হাত আছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘আমার প্রাক্তনকে আমি শুভকামনা জানাই। নোবেল কখনই এত অসুস্থ ছিল না। এমন না যে নোবেলের আজকের এই অবস্থার জন্য ও শুধু একা দায়ী। অবশ্যই সে নিজেই সবচেয়ে বেশি দায়ী; কিন্তু তার মাদকদ্রব্য প্রাপ্তি ও আসক্তির ক্ষেত্রে অনেক ক্ষমতাশালী মানুষের অবদান আছে— সরকারি প্রশাসনিক ঊধ্বর্তন কর্মকর্তা, রাজনীতিবিদ, ক্ষমতাবান ব্যবসায়ীদের।’ সূত্র : যুগান্তর

বেলী / হককথা

সোশ্যাল মিডিয়ায় খবরটি শেয়ার করুন

নেশা ছাড়লে তো আগেই ছাড়তাম : স্ত্রীকে নোবেল

প্রকাশের সময় : ০৩:০৯:৪৮ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ৬ মে ২০২৩

বিনোদন ডেস্ক : নেশা ছাড়লে তো আগেই ছাড়তাম- কণ্ঠশিল্পী মাইনুল আহসান নোবেলের এমন কথার পর আর অপেক্ষা করেননি তার স্ত্রী সালসাবিল মাহমুদ। বৃহস্পতিবার এক ফেসবুক পোস্টে বিচ্ছেদের বিষয়টি নিশ্চিত করে সালসাবিল মাহমুদ বলেন, ‘আমি হয়তো বা আগে ক্লিয়ার করিনি ব্যাপারটা। যেহেতু আমরা দুজনেই সিদ্ধান্ত নিয়ে ডিভোর্স রেজিস্ট্রেশনটা উকিলকে বলে হোল্ডে রেখেছিলাম, কিন্তু সাম্প্রতিক কিছু ঘটনার পরও যখন আমার ও নোবেলের কথা হয়, আমি তাকে শেষবারের মতো মাদক ছাড়ার কথা এবং চিকিৎসা নেওয়ার জন্য জিজ্ঞেস করি। সে পরিষ্কারভাবে জানিয়ে দেয়, সে কখনো মাদক ছাড়বে না এবং বলে— ‘নেশা ছাড়লে তো আগেই ছাড়তাম’। এর পর আমি আমার পারিবারিক সিদ্ধান্তে আমার ডিভোর্স রেজিস্ট্রেশন সম্পন্ন করি।’

আরোও পড়ুন । মুখ থুবড়ে পড়ে যাচ্ছিলেন প্রিয়াঙ্কা, কে বাঁচালেন?

নোবেলের মাদকাসক্ত হওয়ার পেছনে অনেকের হাত আছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘আমার প্রাক্তনকে আমি শুভকামনা জানাই। নোবেল কখনই এত অসুস্থ ছিল না। এমন না যে নোবেলের আজকের এই অবস্থার জন্য ও শুধু একা দায়ী। অবশ্যই সে নিজেই সবচেয়ে বেশি দায়ী; কিন্তু তার মাদকদ্রব্য প্রাপ্তি ও আসক্তির ক্ষেত্রে অনেক ক্ষমতাশালী মানুষের অবদান আছে— সরকারি প্রশাসনিক ঊধ্বর্তন কর্মকর্তা, রাজনীতিবিদ, ক্ষমতাবান ব্যবসায়ীদের।’ সূত্র : যুগান্তর

বেলী / হককথা