নিউইয়র্ক ০৩:০৪ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ৮ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
বিজ্ঞাপন :
মঙ্গলবারের পত্রিকা সাপ্তাহিক হককথা ও হককথা.কম এ আপনার প্রতিষ্ঠানের বিজ্ঞাপন দিতে যোগাযোগ করুন +1 (347) 848-3834

আমেরিকার টাইমস স্কয়ারে বাংলার ‘দোস্তজী’

রিপোর্ট:
  • প্রকাশের সময় : ১১:৪৪:৪৮ অপরাহ্ন, সোমবার, ২০ মার্চ ২০২৩
  • / ৬৯ বার পঠিত

আমেরিকার টাইমস স্কয়ারে বাংলার ‘দোস্তজী’ ‘দোস্তজী’র পরিচালক প্রসূন চ্যাটার্জি

বিনোদন ডেস্ক : পরিচালক প্রসূন চ্যাটার্জি স্বপ্ন দেখেছিলেন বন্ধুত্বের গল্প বলবেন। বলেছেন। শুধু বাংলা নয়, গোটা পৃথিবীতে সমাদৃত হয়েছে দোস্তজী। এবার নতুন পালক জুড়ল দোস্তজীর মুকুটে। বাংলা ছবি ইতিহাস গড়ল। নিউ ইয়র্ক শহরের বিখ্যাত টাইম স্কয়ারে দৈত্যাকার বিলবোর্ডে ফুটে ওঠে বড় বড় বিগ বাজেটের সিনেমার ট্রেলার ও টিজার। এবার সেই একই বিলবোর্ড দেখা গেল দোস্তজীর ট্রেলার। এ যেন প্রসূনের কাছে স্বপ্নের উড়ান। ক্যালিফোর্নিয়ার ফিল্ম ডিসট্রিবিউশন সংস্থা বায়োস্কোপ ফিল্মস এলএলসি পেয়েছে আমেরিকার মুলুকে ‘দোস্তজী’ দেখানোর স্বত্ত্ব। সব মিলিয়ে আমেরিকার ২৬টি প্রদেশের ৭৫টি শহরে মুক্তি পাচ্ছে ছবিটি। আর এর ফলেই ২০২৪ সালের অস্কারে যাওয়ারও সুযোগ থাকছে বাংলার এই সিনেমার। এছাড়াও কানাডার ১৫টি শহর, অস্ট্রেলিয়া-নিউজিল্যান্ডের ১০টি শহর, আরব দেশের আবু ধাবি, শারজা, দুবাই ও আজমানেও মুক্তি পাচ্ছে ‘দোস্তজী’।

দোস্তজী’

ছবির জন্য গত কয়েকদিন ধরেই আমেরিকায় রয়েছেন প্রসূন। আশিক, আরিফ ও হাসনাহেনাদের কাহিনি দেখাচ্ছেন প্রবাসী দর্শকদের। পাচ্ছেন প্রশংসা। টাইমস স্কয়ারে ‘দোস্তজী’র বিশাল পোস্টার দেখা যেন তার কাছে যেন এক পরাবাস্তব অনুভূতি। ফেসবুকে ছবি শেয়ার করে পরিচালক লিখেছেন, “অনুভূতিটা আসলে ঠিক কেমন সেটা লিখে অথবা বলে বোঝাতে পারব না। যখন নিজের দেশে, নিজের শহরে ‘দোস্তজী’ রিলিজ হয়েছিল তখন আমরা একটা বড় পোস্টার, একটা হোর্ডিং, কিছুই দিতে পারিনি, আমাদের অর্থনৈতিক সামর্থ্য ছিল না। তবুও সেই ছবি বাংলার দর্শকদের ভালবাসায় একটানা বারো সপ্তাহ সিনেমাহলে চলেছে।”

এরপর আমেরিকার মুলুকের কথা লেখেন প্রসূন।পরিচালকের ভাষায়, “আমেরিকাতে এসে জানতে পারলাম ‘দোস্তজী’র টিজার / ট্রেলার চলছে নিউ ইয়র্ক শহরের বিখ্যাত টাইম স্কয়ারে বিশাল দানবীয় সব বিলবোর্ডে। যেখানে হলিউডের সব তাবড়-তাবড় ছবির টিজার / ট্রেলার চলে সেখানে বাংলা ভাষার এক ছবি! বাংলা ভাষার প্রথম ছবি হিসেবে ‘দোস্তজী’ চলল টাইম স্কয়ারের বিলবোর্ডে। নিউ ইয়র্ক শহরের টাইমস স্কয়ারের বাংলা ছবির এক ইতিহাসের সাক্ষী হয়ে রইলাম আমি নিজেও। সূত্র : সংবাদ প্রতিদিন
সুমি/হককথা

সোশ্যাল মিডিয়ায় খবরটি শেয়ার করুন

আমেরিকার টাইমস স্কয়ারে বাংলার ‘দোস্তজী’

প্রকাশের সময় : ১১:৪৪:৪৮ অপরাহ্ন, সোমবার, ২০ মার্চ ২০২৩

বিনোদন ডেস্ক : পরিচালক প্রসূন চ্যাটার্জি স্বপ্ন দেখেছিলেন বন্ধুত্বের গল্প বলবেন। বলেছেন। শুধু বাংলা নয়, গোটা পৃথিবীতে সমাদৃত হয়েছে দোস্তজী। এবার নতুন পালক জুড়ল দোস্তজীর মুকুটে। বাংলা ছবি ইতিহাস গড়ল। নিউ ইয়র্ক শহরের বিখ্যাত টাইম স্কয়ারে দৈত্যাকার বিলবোর্ডে ফুটে ওঠে বড় বড় বিগ বাজেটের সিনেমার ট্রেলার ও টিজার। এবার সেই একই বিলবোর্ড দেখা গেল দোস্তজীর ট্রেলার। এ যেন প্রসূনের কাছে স্বপ্নের উড়ান। ক্যালিফোর্নিয়ার ফিল্ম ডিসট্রিবিউশন সংস্থা বায়োস্কোপ ফিল্মস এলএলসি পেয়েছে আমেরিকার মুলুকে ‘দোস্তজী’ দেখানোর স্বত্ত্ব। সব মিলিয়ে আমেরিকার ২৬টি প্রদেশের ৭৫টি শহরে মুক্তি পাচ্ছে ছবিটি। আর এর ফলেই ২০২৪ সালের অস্কারে যাওয়ারও সুযোগ থাকছে বাংলার এই সিনেমার। এছাড়াও কানাডার ১৫টি শহর, অস্ট্রেলিয়া-নিউজিল্যান্ডের ১০টি শহর, আরব দেশের আবু ধাবি, শারজা, দুবাই ও আজমানেও মুক্তি পাচ্ছে ‘দোস্তজী’।

দোস্তজী’

ছবির জন্য গত কয়েকদিন ধরেই আমেরিকায় রয়েছেন প্রসূন। আশিক, আরিফ ও হাসনাহেনাদের কাহিনি দেখাচ্ছেন প্রবাসী দর্শকদের। পাচ্ছেন প্রশংসা। টাইমস স্কয়ারে ‘দোস্তজী’র বিশাল পোস্টার দেখা যেন তার কাছে যেন এক পরাবাস্তব অনুভূতি। ফেসবুকে ছবি শেয়ার করে পরিচালক লিখেছেন, “অনুভূতিটা আসলে ঠিক কেমন সেটা লিখে অথবা বলে বোঝাতে পারব না। যখন নিজের দেশে, নিজের শহরে ‘দোস্তজী’ রিলিজ হয়েছিল তখন আমরা একটা বড় পোস্টার, একটা হোর্ডিং, কিছুই দিতে পারিনি, আমাদের অর্থনৈতিক সামর্থ্য ছিল না। তবুও সেই ছবি বাংলার দর্শকদের ভালবাসায় একটানা বারো সপ্তাহ সিনেমাহলে চলেছে।”

এরপর আমেরিকার মুলুকের কথা লেখেন প্রসূন।পরিচালকের ভাষায়, “আমেরিকাতে এসে জানতে পারলাম ‘দোস্তজী’র টিজার / ট্রেলার চলছে নিউ ইয়র্ক শহরের বিখ্যাত টাইম স্কয়ারে বিশাল দানবীয় সব বিলবোর্ডে। যেখানে হলিউডের সব তাবড়-তাবড় ছবির টিজার / ট্রেলার চলে সেখানে বাংলা ভাষার এক ছবি! বাংলা ভাষার প্রথম ছবি হিসেবে ‘দোস্তজী’ চলল টাইম স্কয়ারের বিলবোর্ডে। নিউ ইয়র্ক শহরের টাইমস স্কয়ারের বাংলা ছবির এক ইতিহাসের সাক্ষী হয়ে রইলাম আমি নিজেও। সূত্র : সংবাদ প্রতিদিন
সুমি/হককথা