নিউইয়র্ক ০৫:৫০ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ১৫ জানুয়ারী ২০২৫, ১ মাঘ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
বিজ্ঞাপন :
মঙ্গলবারের পত্রিকা সাপ্তাহিক হককথা ও হককথা.কম এ আপনার প্রতিষ্ঠানের বিজ্ঞাপন দিতে যোগাযোগ করুন +1 (347) 848-3834

অনিন্দ্য সৌন্দর্য মহিমায় এক্সেলসিয়র সিলেট যেন ঐশ্বরিক স্বপ্নপুরি : কবি আল মুজাহিদী

রিপোর্ট:
  • প্রকাশের সময় : ০৫:০৫:৫৮ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ৬ জুলাই ২০১৮
  • / ১১৩০ বার পঠিত

সিলেট: হাজার হাজার সবুজ গাছে আচ্ছাদিত তিনটি পাহাড় মিলেমিশে একাকার। এক্সেলসিয়র সিলেট হোটেল এন্ড রিসোর্টের এমন নান্দনিক পরিবেশে বিম্গ্ধু প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করেছেন স্বাধীনতা পদকপ্রাপ্ত বীর মুক্তিযোদ্ধা, একুশে পদক প্রাপ্ত লেখক কবি আল মুজাহিদী। গত ৩০ জুন বিকেলে বেড়াতে এসে এর নৈসর্গিক সৌন্দর্যে আপ্লুত হয়ে আল মুজাহিদী বলেন, অনিন্দ্য সৌন্দর্য মহিমায় এক্সেলসিয়র সিলেট যেন ঐশ্বরিক স্বপ্নপুরি।
নাট্যকার, ছোটো গল্পকার, ঔপন্যাসিক, শিশু সাহিত্যিক, ছড়াকার, কলামিস্ট, সোশ্যাল অ্যাকটিভিস্ট ও বাগ্মী কবি আল মুজাহিদী এক্সেলসিয়র সিলেটের প্রতিষ্ঠাতা ম্যানেজিং ডাইরেক্টর কবি-সাংবাদিক সাঈদ চৌধুরীকে অভিনন্দন জানিয়ে বলেন, এধরনের প্রতিষ্ঠান গড়ে তোলার জন্য যে মননশীলতা ও জীবন বোধ প্রয়োজন, এক্সেলসিয়রের উদ্যোক্তাদের মধ্যে তা রয়েছে। ঐতিহ্যের সাথে আধুনিকতার মিশেলে এক্সেলসিয়র যে অনন্যরূপ পরিগ্রহ করেছে, তাতে প্রকৃতি প্রেমিক মাত্রই আকৃষ্ট হবেন। তিনি বললেন, এখানে আমি বার বার আসতে চাই। দেশের বড় বড় শিল্পী-সাহিত্যিকদের আসার মতো জায়গা এটি। এসময় তার সাথে ছিলেন আশির দশকের অন্যতম শক্তিমান কবি সোলায়মান আহসান ও মুকুল চৌধুরী।
কবি সোলায়মান আহসানের কবিতায় রয়েছে বিস্তীর্ণ সবুজাভ স্বদেশ, নরম রূপালী নদী, বিজয়ের উল্লাস, স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব, মানবিক মূল্যবোধের গভীর উচ্চারণ, নৈতিক অবক্ষয়ের বিরুদ্ধে বলিষ্ট শব্দাবলী। এক্সেলসিয়র সিলেট সম্পর্কে তিনি বলেন, যে দিকে চোখ যায় সারি সারি গাছ- এতো উঁচুতে উঠেও আকাশের কাছে যাওয়া যায়না- গাছেরা টেনে আনে বৃষ্টি তাদের পানে- বলে, দেখো আমরা কিভাবে আত্মীয়ের মত দাঁড়িয়েছি পাশাপাশি। তার মাঝে মধুমালতি’র মায়াময় আশ্রয়। অপূর্ব! অপূর্ব সব আয়োজন!
কবি মুকুল চৌধুরী সিলেটের কাব্যগগনে এক আলোকিত নাম। ¯্রষ্টা ও সৃষ্টির প্রতি দায়বদ্ধ এই কবির শিল্পমগ্ন উচ্চারণ তাকে দিয়েছে দেশের অন্যতম কবি-স্বীকৃতি। এক্সেলসিয়র সিলেটকে অপরূপ আখ্যায়িত করে মুকুল চৌধুরী বলেন, শহুরে ক্লান্তির অবসান ঘটাতে মানুষ ছুটে যায় প্রকৃতির কাছে। ‘প্রকৃতি কন্যা’ সিলেটে এসে যেখানে থাকবেন সেটাও যদি হয় দেখার মতো, সময় কাটানোর মতো কিছু! তাহলে ভ্রমনটা নিশ্চই চমৎকার হয়। তেমনই চমৎকার প্রকৃতির কাছাকাছি থাকার সুযোগ করে দিয়েছে এক্সেলসিয়র সিলেট হোটেল এন্ড রিসোর্ট। সুনীল আকাশ আর গাঢ় সবুজ পাহাড়ের অপরূপ সৌন্দর্য, অতিথি পাখি আর মায়াবী হরিনির মনোমুগ্ধকর বিচরণ পর্যটকদের এখানে টেনে আনে বার বার।
এক্সেলসিয়র সিলেট হোটেল এন্ড রিসোর্টের উন্নয়ন পরিকল্পনা তুলে ধরে সাঈদ চৌধুরী জানান, নতুন ভবন ও কটেজগুলো নির্মান সম্পন্ন হলে এটি হবে দেশের অন্যতম সেরা রিসোর্ট। এটাকে ফাইভ স্টারে পরণিত করা হবে। এরসাথে যোগ হচ্ছে ওয়ার্ল্ড বেস্ট হোটেল চেইন ওয়াইন্ডহাম গ্রুপ। ইতোমধ্যে ল্যান্ডস্কেপ সহ নতুন নতুন ভবন সমূহের ডিজাইন সম্পন্ন হয়েছে। হাজার হাজার বৃক্ষরাজি শোভিত এই প্রতিষ্ঠানের প্রাকৃতিক সৌন্দর্য রক্ষা করে নতুন স্থাপনা তৈরী করা হবে। বিশিষ্ট স্থপতি লন্ডন অলিম্পিকের স্মারক মুদ্রার নকশাকার ইঞ্জিনিয়ার সাইমন এটি করেছেন। দেশি-বিদেশি আর্কিটেক্ট সমন্বয়ে এই প্রকল্পের আধুনিকায়নের কাজ শিঘ্রই শুরু হবে। ব্যাপক কর্মসংস্থান সৃষ্টি সহ বাংলাদেশের পর্যটন শিল্পের বিকাশে নতুন মাত্রা সৃষ্টি করছে এক্সেলসিয়র সিলেট ।
উল্লেখ্য, সিলেট শহর থেকে মাত্র নয় কিলোমিটার দূরে খাদিমপাড়ায় তিনটি টিলার সমন্বয়ে গড়ে উঠেছে এক্সেলসিয়র সিলেট হোটেল এন্ড রিসোর্ট। সতের একর জায়গা জুড়ে বিস্তৃত পঞ্চাশ হাজার বৃক্ষরাজি শোভিত এই প্রতিষ্ঠানে রয়েছে দুটি হোটেল ভবন। একটির নাম ক্যামেলিয়া ও অপরটি মধুমালতি। নিজস্ব হরিণ ও ঘোড়া আর বহু জাতের পাখির কলকাকলিতে মুখরিত ছায়াঘেরা এই হোটেলের বিজনেস ও ফ্যামিলি স্যুটগুলো সত্যিই চিত্তাকর্ষক। বিয়ে, জন্মদিন সহ বিভিন্ন সামাজিক অনুষ্ঠান, প্রদর্শনী, সম্মেলন ইত্যাদি ইভেন্ট আয়োজনের প্রধান আকর্ষণ এখন এক্সেলসিয়র কনফারেন্স ও ব্যাঙ্কুইটিং হল।
এক্সেলসিয়রের দুটি ফ্লোর জুড়ে রয়েছে কন্টিনেন্টাল ক্যুজিন। উচু টিলায় সুরম্য ডাইনিং মনোমুগ্ধকর। উপমহাদেশীয় মেন্যু বৈচিত্রে ভরপুর অভিজাত রেস্টুরেন্টে রয়েছে ফিউশন ফুড, বাংলাদেশী, চায়নিজ, থাই সহ এশিয়ার বিভিন্ন অঞ্চলের মজাদার খাবার। থাকছে প্রাইভেট বুকিং সুবিধা এবং পরিবার-পরিজন, আত্মীয়-বন্ধু কিংবা প্রাতিষ্ঠানিক ভোজ সভায় মিলিত হবার অনন্য সুযোগ।
এক্সেলসিয়রের অতিথিবৃন্দ কেবল স্বাচ্ছন্দময় রাত্রি যাপন কিংবা স্বাস্থ্যপ্রদ রকমারি খাদ্য উপভোগের মধ্যেই সীমিত থাকবেন না। পুল, টেনিস, বেডমিন্টন ও ফুটবল সহ খেলাধুলা, শরীর চর্চা এবং বিনোদনের ক্ষেত্রেও চমৎকার পরিবেশ উপভোগ করবেন। এই হলিডে রিসোর্টে আরো রয়েছে শিশু পার্ক, অডিটোরিয়াম, মিনি চিড়িয়াখানা ইত্যাদি।
রুম ভাড়া চার থেকে পনের হাজার টাকা। স্পেশাল অফারে আরো ছাড় দেয়া হয়। শিশুরা সাথে থাকলে তাদের আনন্দটা হয় সীমাহীন। রাইড চড়ে কিংবা পেডেল বুটে আনন্দে মেতে উঠে তারা।
প্যাকেজ ট্যুরে জাফলং, বিছনাকান্দি, রাতারগুল, মাধবকুন্ড, শ্রীমঙ্গল, হাকালুকি ও টাংগুয়ার হাওর সহ বিভিন্ন দর্শনীয় স্থান ও মাজার ভ্রমণের সুযোগ আছে।
বিস্তারিত যোগাযোগ: EXCELSIOR SYLHET hotel & resort, Khadimpara, Sylhet-3103 info@excelsiorsylhet.com www.excelsiorsylhet.com +88 01777740741. -প্রেস বিজ্ঞপ্তি।

সোশ্যাল মিডিয়ায় খবরটি শেয়ার করুন

About Author Information

অনিন্দ্য সৌন্দর্য মহিমায় এক্সেলসিয়র সিলেট যেন ঐশ্বরিক স্বপ্নপুরি : কবি আল মুজাহিদী

প্রকাশের সময় : ০৫:০৫:৫৮ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ৬ জুলাই ২০১৮

সিলেট: হাজার হাজার সবুজ গাছে আচ্ছাদিত তিনটি পাহাড় মিলেমিশে একাকার। এক্সেলসিয়র সিলেট হোটেল এন্ড রিসোর্টের এমন নান্দনিক পরিবেশে বিম্গ্ধু প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করেছেন স্বাধীনতা পদকপ্রাপ্ত বীর মুক্তিযোদ্ধা, একুশে পদক প্রাপ্ত লেখক কবি আল মুজাহিদী। গত ৩০ জুন বিকেলে বেড়াতে এসে এর নৈসর্গিক সৌন্দর্যে আপ্লুত হয়ে আল মুজাহিদী বলেন, অনিন্দ্য সৌন্দর্য মহিমায় এক্সেলসিয়র সিলেট যেন ঐশ্বরিক স্বপ্নপুরি।
নাট্যকার, ছোটো গল্পকার, ঔপন্যাসিক, শিশু সাহিত্যিক, ছড়াকার, কলামিস্ট, সোশ্যাল অ্যাকটিভিস্ট ও বাগ্মী কবি আল মুজাহিদী এক্সেলসিয়র সিলেটের প্রতিষ্ঠাতা ম্যানেজিং ডাইরেক্টর কবি-সাংবাদিক সাঈদ চৌধুরীকে অভিনন্দন জানিয়ে বলেন, এধরনের প্রতিষ্ঠান গড়ে তোলার জন্য যে মননশীলতা ও জীবন বোধ প্রয়োজন, এক্সেলসিয়রের উদ্যোক্তাদের মধ্যে তা রয়েছে। ঐতিহ্যের সাথে আধুনিকতার মিশেলে এক্সেলসিয়র যে অনন্যরূপ পরিগ্রহ করেছে, তাতে প্রকৃতি প্রেমিক মাত্রই আকৃষ্ট হবেন। তিনি বললেন, এখানে আমি বার বার আসতে চাই। দেশের বড় বড় শিল্পী-সাহিত্যিকদের আসার মতো জায়গা এটি। এসময় তার সাথে ছিলেন আশির দশকের অন্যতম শক্তিমান কবি সোলায়মান আহসান ও মুকুল চৌধুরী।
কবি সোলায়মান আহসানের কবিতায় রয়েছে বিস্তীর্ণ সবুজাভ স্বদেশ, নরম রূপালী নদী, বিজয়ের উল্লাস, স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব, মানবিক মূল্যবোধের গভীর উচ্চারণ, নৈতিক অবক্ষয়ের বিরুদ্ধে বলিষ্ট শব্দাবলী। এক্সেলসিয়র সিলেট সম্পর্কে তিনি বলেন, যে দিকে চোখ যায় সারি সারি গাছ- এতো উঁচুতে উঠেও আকাশের কাছে যাওয়া যায়না- গাছেরা টেনে আনে বৃষ্টি তাদের পানে- বলে, দেখো আমরা কিভাবে আত্মীয়ের মত দাঁড়িয়েছি পাশাপাশি। তার মাঝে মধুমালতি’র মায়াময় আশ্রয়। অপূর্ব! অপূর্ব সব আয়োজন!
কবি মুকুল চৌধুরী সিলেটের কাব্যগগনে এক আলোকিত নাম। ¯্রষ্টা ও সৃষ্টির প্রতি দায়বদ্ধ এই কবির শিল্পমগ্ন উচ্চারণ তাকে দিয়েছে দেশের অন্যতম কবি-স্বীকৃতি। এক্সেলসিয়র সিলেটকে অপরূপ আখ্যায়িত করে মুকুল চৌধুরী বলেন, শহুরে ক্লান্তির অবসান ঘটাতে মানুষ ছুটে যায় প্রকৃতির কাছে। ‘প্রকৃতি কন্যা’ সিলেটে এসে যেখানে থাকবেন সেটাও যদি হয় দেখার মতো, সময় কাটানোর মতো কিছু! তাহলে ভ্রমনটা নিশ্চই চমৎকার হয়। তেমনই চমৎকার প্রকৃতির কাছাকাছি থাকার সুযোগ করে দিয়েছে এক্সেলসিয়র সিলেট হোটেল এন্ড রিসোর্ট। সুনীল আকাশ আর গাঢ় সবুজ পাহাড়ের অপরূপ সৌন্দর্য, অতিথি পাখি আর মায়াবী হরিনির মনোমুগ্ধকর বিচরণ পর্যটকদের এখানে টেনে আনে বার বার।
এক্সেলসিয়র সিলেট হোটেল এন্ড রিসোর্টের উন্নয়ন পরিকল্পনা তুলে ধরে সাঈদ চৌধুরী জানান, নতুন ভবন ও কটেজগুলো নির্মান সম্পন্ন হলে এটি হবে দেশের অন্যতম সেরা রিসোর্ট। এটাকে ফাইভ স্টারে পরণিত করা হবে। এরসাথে যোগ হচ্ছে ওয়ার্ল্ড বেস্ট হোটেল চেইন ওয়াইন্ডহাম গ্রুপ। ইতোমধ্যে ল্যান্ডস্কেপ সহ নতুন নতুন ভবন সমূহের ডিজাইন সম্পন্ন হয়েছে। হাজার হাজার বৃক্ষরাজি শোভিত এই প্রতিষ্ঠানের প্রাকৃতিক সৌন্দর্য রক্ষা করে নতুন স্থাপনা তৈরী করা হবে। বিশিষ্ট স্থপতি লন্ডন অলিম্পিকের স্মারক মুদ্রার নকশাকার ইঞ্জিনিয়ার সাইমন এটি করেছেন। দেশি-বিদেশি আর্কিটেক্ট সমন্বয়ে এই প্রকল্পের আধুনিকায়নের কাজ শিঘ্রই শুরু হবে। ব্যাপক কর্মসংস্থান সৃষ্টি সহ বাংলাদেশের পর্যটন শিল্পের বিকাশে নতুন মাত্রা সৃষ্টি করছে এক্সেলসিয়র সিলেট ।
উল্লেখ্য, সিলেট শহর থেকে মাত্র নয় কিলোমিটার দূরে খাদিমপাড়ায় তিনটি টিলার সমন্বয়ে গড়ে উঠেছে এক্সেলসিয়র সিলেট হোটেল এন্ড রিসোর্ট। সতের একর জায়গা জুড়ে বিস্তৃত পঞ্চাশ হাজার বৃক্ষরাজি শোভিত এই প্রতিষ্ঠানে রয়েছে দুটি হোটেল ভবন। একটির নাম ক্যামেলিয়া ও অপরটি মধুমালতি। নিজস্ব হরিণ ও ঘোড়া আর বহু জাতের পাখির কলকাকলিতে মুখরিত ছায়াঘেরা এই হোটেলের বিজনেস ও ফ্যামিলি স্যুটগুলো সত্যিই চিত্তাকর্ষক। বিয়ে, জন্মদিন সহ বিভিন্ন সামাজিক অনুষ্ঠান, প্রদর্শনী, সম্মেলন ইত্যাদি ইভেন্ট আয়োজনের প্রধান আকর্ষণ এখন এক্সেলসিয়র কনফারেন্স ও ব্যাঙ্কুইটিং হল।
এক্সেলসিয়রের দুটি ফ্লোর জুড়ে রয়েছে কন্টিনেন্টাল ক্যুজিন। উচু টিলায় সুরম্য ডাইনিং মনোমুগ্ধকর। উপমহাদেশীয় মেন্যু বৈচিত্রে ভরপুর অভিজাত রেস্টুরেন্টে রয়েছে ফিউশন ফুড, বাংলাদেশী, চায়নিজ, থাই সহ এশিয়ার বিভিন্ন অঞ্চলের মজাদার খাবার। থাকছে প্রাইভেট বুকিং সুবিধা এবং পরিবার-পরিজন, আত্মীয়-বন্ধু কিংবা প্রাতিষ্ঠানিক ভোজ সভায় মিলিত হবার অনন্য সুযোগ।
এক্সেলসিয়রের অতিথিবৃন্দ কেবল স্বাচ্ছন্দময় রাত্রি যাপন কিংবা স্বাস্থ্যপ্রদ রকমারি খাদ্য উপভোগের মধ্যেই সীমিত থাকবেন না। পুল, টেনিস, বেডমিন্টন ও ফুটবল সহ খেলাধুলা, শরীর চর্চা এবং বিনোদনের ক্ষেত্রেও চমৎকার পরিবেশ উপভোগ করবেন। এই হলিডে রিসোর্টে আরো রয়েছে শিশু পার্ক, অডিটোরিয়াম, মিনি চিড়িয়াখানা ইত্যাদি।
রুম ভাড়া চার থেকে পনের হাজার টাকা। স্পেশাল অফারে আরো ছাড় দেয়া হয়। শিশুরা সাথে থাকলে তাদের আনন্দটা হয় সীমাহীন। রাইড চড়ে কিংবা পেডেল বুটে আনন্দে মেতে উঠে তারা।
প্যাকেজ ট্যুরে জাফলং, বিছনাকান্দি, রাতারগুল, মাধবকুন্ড, শ্রীমঙ্গল, হাকালুকি ও টাংগুয়ার হাওর সহ বিভিন্ন দর্শনীয় স্থান ও মাজার ভ্রমণের সুযোগ আছে।
বিস্তারিত যোগাযোগ: EXCELSIOR SYLHET hotel & resort, Khadimpara, Sylhet-3103 info@excelsiorsylhet.com www.excelsiorsylhet.com +88 01777740741. -প্রেস বিজ্ঞপ্তি।