নিউইয়র্ক ০৬:৪৮ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ১৫ জানুয়ারী ২০২৫, ২ মাঘ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
বিজ্ঞাপন :
মঙ্গলবারের পত্রিকা সাপ্তাহিক হককথা ও হককথা.কম এ আপনার প্রতিষ্ঠানের বিজ্ঞাপন দিতে যোগাযোগ করুন +1 (347) 848-3834

নাস্তিকতায় বেপরোয়া হয়ে নিজ বাবা-মাসহ পরিবারের ৪ সদস্যকে খুন করে মিনহাজ

রিপোর্ট:
  • প্রকাশের সময় : ০৮:৫৪:০৫ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৩০ জুলাই ২০১৯
  • / ৪৯৬ বার পঠিত

মাজহারুল ইসলাম: আমি হতাশায় নিমজ্জিত, নাস্তিক হয়েছি। তাই হত্যার পরিকল্পনা করেছি। আমি চাইনি আমার মতো সস্তানের জন্য বাবা-মা লজ্জিত হোক। পারফেক্ট ওয়ার্ল্ড ভয়েড, নামের একটি অনলাইন গেমিংয়ে হত্যাকান্ড সম্পর্কে এমন মন্তব্য করেন কানাডায় ৪ খুনে অভিযুক্ত মিনহাজ। অনলাইন গেমিংয়ে সঙ্গীর সঙ্গে চ্যাটিংয়ের স্ক্রিনশট প্রকাশ করে এসব তথ্য তুলে ধরেছে টরন্টোর সিটিটিভি।
সিটিটিভি তার সংবাদে উল্লেখ করে, ২৩বছরের মিনহাজ পরিবারের সদস্যদের হত্যাকান্ডের ছবি অনলাইন গেমিংয়ে প্রকাশ করেন। বন্ধুর সঙ্গে চ্যাটিংয়ে হত্যার বেশ কিছু বিবরণও দেন। ওই বিবরণ থেকে জানা যায়, তিনি প্রথমে মাকে, এরপর নানী ও বোন এবং সবশেষে বাবাকে খুন করেন। খুনের দায়ে গ্রেফতার মিনহাজ ইয়র্ক ইউনিভার্সিটিতে ইঞ্জিনিয়ারিং পড়তেন। পরে লেখাপড়া ছেড়ে দেন।
ওই বাড়ির বেসমেন্টে একসময় ভাড়া থাকা আম্মারা রিয়াজ কানাডিয়ান মিডিয়াকে জানান, ওই বাড়িটিতে বিভিন্ন সময় তিনি ঝগড়ার শব্দ শুনতে পেয়েছেন। বাড়িটিতে অন্তত ২বার পুলিশ ডাকা হয়েছিল। তবে ওই ঝগড়ায় মিনহাজের সম্পৃক্ততা ছিল না। বরং মা ও মেয়ের উচ্চকণ্ঠই সব সময় শোনা যেত। (সূত্র: নতুন দেশ, কানাডা)

Tag :

সোশ্যাল মিডিয়ায় খবরটি শেয়ার করুন

About Author Information

নাস্তিকতায় বেপরোয়া হয়ে নিজ বাবা-মাসহ পরিবারের ৪ সদস্যকে খুন করে মিনহাজ

প্রকাশের সময় : ০৮:৫৪:০৫ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৩০ জুলাই ২০১৯

মাজহারুল ইসলাম: আমি হতাশায় নিমজ্জিত, নাস্তিক হয়েছি। তাই হত্যার পরিকল্পনা করেছি। আমি চাইনি আমার মতো সস্তানের জন্য বাবা-মা লজ্জিত হোক। পারফেক্ট ওয়ার্ল্ড ভয়েড, নামের একটি অনলাইন গেমিংয়ে হত্যাকান্ড সম্পর্কে এমন মন্তব্য করেন কানাডায় ৪ খুনে অভিযুক্ত মিনহাজ। অনলাইন গেমিংয়ে সঙ্গীর সঙ্গে চ্যাটিংয়ের স্ক্রিনশট প্রকাশ করে এসব তথ্য তুলে ধরেছে টরন্টোর সিটিটিভি।
সিটিটিভি তার সংবাদে উল্লেখ করে, ২৩বছরের মিনহাজ পরিবারের সদস্যদের হত্যাকান্ডের ছবি অনলাইন গেমিংয়ে প্রকাশ করেন। বন্ধুর সঙ্গে চ্যাটিংয়ে হত্যার বেশ কিছু বিবরণও দেন। ওই বিবরণ থেকে জানা যায়, তিনি প্রথমে মাকে, এরপর নানী ও বোন এবং সবশেষে বাবাকে খুন করেন। খুনের দায়ে গ্রেফতার মিনহাজ ইয়র্ক ইউনিভার্সিটিতে ইঞ্জিনিয়ারিং পড়তেন। পরে লেখাপড়া ছেড়ে দেন।
ওই বাড়ির বেসমেন্টে একসময় ভাড়া থাকা আম্মারা রিয়াজ কানাডিয়ান মিডিয়াকে জানান, ওই বাড়িটিতে বিভিন্ন সময় তিনি ঝগড়ার শব্দ শুনতে পেয়েছেন। বাড়িটিতে অন্তত ২বার পুলিশ ডাকা হয়েছিল। তবে ওই ঝগড়ায় মিনহাজের সম্পৃক্ততা ছিল না। বরং মা ও মেয়ের উচ্চকণ্ঠই সব সময় শোনা যেত। (সূত্র: নতুন দেশ, কানাডা)