নিউইয়র্ক ০৬:৪০ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৭ জুন ২০২৫, ৩ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
বিজ্ঞাপন :
মঙ্গলবারের পত্রিকা সাপ্তাহিক হককথা ও হককথা.কম এ আপনার প্রতিষ্ঠানের বিজ্ঞাপন দিতে যোগাযোগ করুন +1 (347) 848-3834

পরকালে আল্লাহ যার ওপর দয়ার দৃষ্টি দেবেন না

রিপোর্ট:
  • প্রকাশের সময় : ০৮:৫০:৩৭ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ১৫ নভেম্বর ২০২৩
  • / ৪১ বার পঠিত

হককথা ডেস্কপোশাকে মানুষের ব্যক্তিত্ব ও আভিজাত্য প্রকাশ পায়। পোশাকে প্রকাশ পায় মানুষের আর্থিক ও মানসিক দীনতা। অহংকার মানুষের মানসিক দীনতা ও মনোবৈকল্যের একটি লক্ষণ। ইসলাম পোশাক নিয়ে অহংকার করতে নিষেধ করেছে।

আবদুল্লাহ বিন ওমর (রা.) থেকে বর্ণিত, নবী (সা.) বলেছেন, যে ব্যক্তি অহংকারবশত নিজের পোশাক ঝুলিয়ে চলবে, আল্লাহ তার প্রতি কিয়ামতের দিন (দয়ার) দৃষ্টি দেবেন না।’ (সহিহ বুখারি, হাদিস : ৫৭৮৩)
তবে ভালো পোশাক পরতে ইসলাম নিষেধ করেনি, বরং যারা সামর্থ্য থাকায় ভালো পোশাক পরে, কিন্তু তাদের মন আল্লাহর প্রতি বিনীত থাকে, তারা আল্লাহর কাছে পুরস্কৃত হবে। আল্লাহ বলেন, ‘হে আদমসন্তান! প্রত্যেক নামাজের সময় তোমরা সুন্দর পরিচ্ছদ পরিধান করবে, আহার করবে ও পান করবে কিন্তু অপচয় করবে না।’ (সুরা: আরাফ, আয়াত : ৩১)
অন্য আয়াতে বলা হয়েছে, ‘হে আদমসন্তান! তোমাদের লজ্জাস্থান ঢাকার ও বেশভূষার জন্য আমি তোমাদের পরিচ্ছদ দিয়েছি এবং তাকওয়ার পরিচ্ছদ–এটাই সর্বোত্তম।

এটা আল্লাহর নিদর্শনগুলোর অন্যতম, যাতে তারা উপদেশ গ্রহণ করে।’ (সুরা : আরাফ, আয়াত : ২৬)
আল্লাহ সবাইকে অহংকারমুক্ত করুন। আমিন। সূত্র : কালের কণ্ঠ

হককথা/নাছরিন

সোশ্যাল মিডিয়ায় খবরটি শেয়ার করুন

পরকালে আল্লাহ যার ওপর দয়ার দৃষ্টি দেবেন না

প্রকাশের সময় : ০৮:৫০:৩৭ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ১৫ নভেম্বর ২০২৩

হককথা ডেস্কপোশাকে মানুষের ব্যক্তিত্ব ও আভিজাত্য প্রকাশ পায়। পোশাকে প্রকাশ পায় মানুষের আর্থিক ও মানসিক দীনতা। অহংকার মানুষের মানসিক দীনতা ও মনোবৈকল্যের একটি লক্ষণ। ইসলাম পোশাক নিয়ে অহংকার করতে নিষেধ করেছে।

আবদুল্লাহ বিন ওমর (রা.) থেকে বর্ণিত, নবী (সা.) বলেছেন, যে ব্যক্তি অহংকারবশত নিজের পোশাক ঝুলিয়ে চলবে, আল্লাহ তার প্রতি কিয়ামতের দিন (দয়ার) দৃষ্টি দেবেন না।’ (সহিহ বুখারি, হাদিস : ৫৭৮৩)
তবে ভালো পোশাক পরতে ইসলাম নিষেধ করেনি, বরং যারা সামর্থ্য থাকায় ভালো পোশাক পরে, কিন্তু তাদের মন আল্লাহর প্রতি বিনীত থাকে, তারা আল্লাহর কাছে পুরস্কৃত হবে। আল্লাহ বলেন, ‘হে আদমসন্তান! প্রত্যেক নামাজের সময় তোমরা সুন্দর পরিচ্ছদ পরিধান করবে, আহার করবে ও পান করবে কিন্তু অপচয় করবে না।’ (সুরা: আরাফ, আয়াত : ৩১)
অন্য আয়াতে বলা হয়েছে, ‘হে আদমসন্তান! তোমাদের লজ্জাস্থান ঢাকার ও বেশভূষার জন্য আমি তোমাদের পরিচ্ছদ দিয়েছি এবং তাকওয়ার পরিচ্ছদ–এটাই সর্বোত্তম।

এটা আল্লাহর নিদর্শনগুলোর অন্যতম, যাতে তারা উপদেশ গ্রহণ করে।’ (সুরা : আরাফ, আয়াত : ২৬)
আল্লাহ সবাইকে অহংকারমুক্ত করুন। আমিন। সূত্র : কালের কণ্ঠ

হককথা/নাছরিন