নিউইয়র্ক ০৭:৫৯ অপরাহ্ন, শনিবার, ০৭ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ২৩ ভাদ্র ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
বিজ্ঞাপন :
মঙ্গলবারের পত্রিকা সাপ্তাহিক হককথা ও হককথা.কম এ আপনার প্রতিষ্ঠানের বিজ্ঞাপন দিতে যোগাযোগ করুন +1 (347) 848-3834

ডানা মেলার অপেক্ষায় বিশ্বের বৃহত্তম উড়োজাহাজ

রিপোর্ট:
  • প্রকাশের সময় : ১০:৪০:০১ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৩ মার্চ ২০২৪
  • / ৫৭ বার পঠিত

যুক্তরাষ্ট্রের কলোরাডোভিত্তিক একটি কোম্পানি বিমান পরিবহনের ইতিহাসে সবচেয়ে বড় উড়োজাহাজ তৈরি করতে যাচ্ছে। এর নামকরণ করা হয়েছে ‘উইন্ডরানার’, যা আভিধানিক অর্থ দাঁড়ায় ‘হাওয়ার দৌড়বিদ’। উড়োজাহাজটিতে থাকবে ৩০০ ফুট দৈর্ঘ্যের বিশাল ডানা। বিশ্বের কার্বন নিরোধ লক্ষ্যমাত্রা মোকাবিলায় এতে ব্যবহার করা হবে সাশ্রয়ী বিমান জ্বালানি।

তবে অবতরণের জন্য উইন্ডরানারকে দিতে হবে খানিকটা অমসৃণ রানওয়ে। এ ক্ষেত্রে খুব চকমকে উপরিভাগের রানওয়ে ব্যবহার করা যাবে না। নির্মাণকারী প্রতিষ্ঠান রাডিয়া জানিয়েছে, উড়োজাহাজটি আন্তর্জাতিক রুটে চলাচল করবে না। এটি চলবে যুক্তরাষ্ট্রের অভ্যন্তরীণ বিভিন্ন রুটে। মালপত্র পরিবহনে উইন্ডরানারের ভেতরে অন্তত ২ লাখ ৭২ হাজার কিউবিক ফুট জায়গা থাকবে, যা তিনটি অলিম্পিক সুইমিংপুল ধারণে সক্ষম। এটা বোয়িং ৭৫৭-৪০০-এর চেয়ে ১২ গুণ বড়। উইন্ডরানার ১ হাজার ৮০০ মিটার রানওয়েতে অবতরণ করতে পারবে। অন্য কোনো বাণিজ্যিক বিমানের পক্ষে এক অল্প রানওয়েতে অবতরণ সম্ভব নয়।

বিশ্বের সবচেয়ে ভারী উড়োজাহাজ ছিল রাশিয়ার আন্তোনভ অ্যান-২২৫। ইউক্রেনে রুশ আগ্রাসনের শুরুর দিকে এটি ধ্বংস হয়ে যায়। উইন্ডরানার ওই উড়োজাহাজের চেয়ে অনেক বড়। বিভিন্ন গণমাধ্যম সূত্রে জানা গেছে, ২০২৭ সালের দিকে বাণিজ্যিকভাবে কাজ শুরু করবে উড়োজাহাজটি। তবে রাডিয়ার পক্ষ থেকে এ নিয়ে কোনো মন্তব্য করা হয়নি। তাদের ওয়েবসাইটে সুনির্দিষ্ট সময়সীমা দেওয়া নেই। সূত্র- সিএনএন

সোশ্যাল মিডিয়ায় খবরটি শেয়ার করুন

ডানা মেলার অপেক্ষায় বিশ্বের বৃহত্তম উড়োজাহাজ

প্রকাশের সময় : ১০:৪০:০১ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৩ মার্চ ২০২৪

যুক্তরাষ্ট্রের কলোরাডোভিত্তিক একটি কোম্পানি বিমান পরিবহনের ইতিহাসে সবচেয়ে বড় উড়োজাহাজ তৈরি করতে যাচ্ছে। এর নামকরণ করা হয়েছে ‘উইন্ডরানার’, যা আভিধানিক অর্থ দাঁড়ায় ‘হাওয়ার দৌড়বিদ’। উড়োজাহাজটিতে থাকবে ৩০০ ফুট দৈর্ঘ্যের বিশাল ডানা। বিশ্বের কার্বন নিরোধ লক্ষ্যমাত্রা মোকাবিলায় এতে ব্যবহার করা হবে সাশ্রয়ী বিমান জ্বালানি।

তবে অবতরণের জন্য উইন্ডরানারকে দিতে হবে খানিকটা অমসৃণ রানওয়ে। এ ক্ষেত্রে খুব চকমকে উপরিভাগের রানওয়ে ব্যবহার করা যাবে না। নির্মাণকারী প্রতিষ্ঠান রাডিয়া জানিয়েছে, উড়োজাহাজটি আন্তর্জাতিক রুটে চলাচল করবে না। এটি চলবে যুক্তরাষ্ট্রের অভ্যন্তরীণ বিভিন্ন রুটে। মালপত্র পরিবহনে উইন্ডরানারের ভেতরে অন্তত ২ লাখ ৭২ হাজার কিউবিক ফুট জায়গা থাকবে, যা তিনটি অলিম্পিক সুইমিংপুল ধারণে সক্ষম। এটা বোয়িং ৭৫৭-৪০০-এর চেয়ে ১২ গুণ বড়। উইন্ডরানার ১ হাজার ৮০০ মিটার রানওয়েতে অবতরণ করতে পারবে। অন্য কোনো বাণিজ্যিক বিমানের পক্ষে এক অল্প রানওয়েতে অবতরণ সম্ভব নয়।

বিশ্বের সবচেয়ে ভারী উড়োজাহাজ ছিল রাশিয়ার আন্তোনভ অ্যান-২২৫। ইউক্রেনে রুশ আগ্রাসনের শুরুর দিকে এটি ধ্বংস হয়ে যায়। উইন্ডরানার ওই উড়োজাহাজের চেয়ে অনেক বড়। বিভিন্ন গণমাধ্যম সূত্রে জানা গেছে, ২০২৭ সালের দিকে বাণিজ্যিকভাবে কাজ শুরু করবে উড়োজাহাজটি। তবে রাডিয়ার পক্ষ থেকে এ নিয়ে কোনো মন্তব্য করা হয়নি। তাদের ওয়েবসাইটে সুনির্দিষ্ট সময়সীমা দেওয়া নেই। সূত্র- সিএনএন