নিউইয়র্ক ০৯:৪৫ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২১ নভেম্বর ২০২৪, ৭ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
বিজ্ঞাপন :
মঙ্গলবারের পত্রিকা সাপ্তাহিক হককথা ও হককথা.কম এ আপনার প্রতিষ্ঠানের বিজ্ঞাপন দিতে যোগাযোগ করুন +1 (347) 848-3834

বজ্রপাত নিয়ন্ত্রণ করবে লেজার রশ্মি

রিপোর্ট:
  • প্রকাশের সময় : ০২:২৯:৪৪ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৬ মার্চ ২০২৩
  • / ৬৭ বার পঠিত

ভবিষ্যতে বজ্রপাতকে নিয়ন্ত্রণে ধাতব লোহাকে নিখুঁত লেজার দিয়ে প্রতিস্থাপন করা হবে। ছবি: সংগৃহীত

আন্তর্জাতিক ডেস্ক : বজ্রপাতের কারণে প্রতিবছর অনেক মানুষের অকালমৃত্যু হয়। তাই, বিজ্ঞানীরা অনেকদিন ধরেই বজ্রপাত নিয়ন্ত্রণের উপায় খুঁজছিলেন। সম্প্রতি জানা যায়, লেজার রশ্মি ব্যবহার করে বজ্রপাতকে নিয়ন্ত্রণে সফলতা পেয়েছেন বলে জানিয়েছেন বিজ্ঞানীরা। এই পদ্ধতির সফল প্রয়োগ করা সম্ভব হলে একদিন বিমানবন্দর, রকেট উৎক্ষেপণ স্থানসহ বহু সংবেদনশীল স্থাপনাকে রক্ষায় কাজে আসবে বলে আশা করছেন পদার্থবিজ্ঞানীরা। চলমান পদ্ধতিতে বজ্রপাতের কবল থেকে ভবনকে রক্ষায় লাইটনিং রড ব্যবহৃত হয়। কিন্তু বিজ্ঞানীদের আবিষ্কৃত লেজার প্রযুক্তিটির দাম কয়েক মিলিয়ন ডলার হতে পারে। যদিও ভবিষ্যতে এটি ঠিক কতটা কার্যকর ও উপযুক্ত হবে, সেটি এখনো নিশ্চিত নয়।

পৃথিবীতে প্রতি সেকেন্ডে ৪০-১২০টি বজ্রপাত হয়। বছরে বজ্রপাতের প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষ আঘাতে মারা যান প্রায় চার হাজার মানুষ আর ক্ষতি হয় শত শত কোটি ডলারের সম্পদ। এত বড় ঝুঁকি থেকে রক্ষা পেতে বর্তমানে ভবনের ছাদে লাইটনিং রড ব্যবহার করা ছাড়া আর তেমন কোনো বিকল্প নেই। ১৭৫২ সালে বেঞ্জামিন ফ্রাঙ্কলিন এই প্রযুক্তি আবিষ্কার করেছিলেন। অনেক বছর ধরে ৬টি গবেষণা সংস্থার বিজ্ঞানীরা সম্মিলিতভাবে ফ্রাঙ্কলিনের একই ধারণার ওপর ভিত্তি করে আরও উন্নত প্রযুক্তি আবিষ্কারের চেষ্টা করে যাচ্ছিলেন। সেই ধারাবাহিকতায় বিজ্ঞানীরা ধাতব লোহাকে নিখুঁত লেজার দিয়ে প্রতিস্থাপন করে এই সফলতা পেলেন।_এজেন্সি
সুমি/হককথা

সোশ্যাল মিডিয়ায় খবরটি শেয়ার করুন

বজ্রপাত নিয়ন্ত্রণ করবে লেজার রশ্মি

প্রকাশের সময় : ০২:২৯:৪৪ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৬ মার্চ ২০২৩

আন্তর্জাতিক ডেস্ক : বজ্রপাতের কারণে প্রতিবছর অনেক মানুষের অকালমৃত্যু হয়। তাই, বিজ্ঞানীরা অনেকদিন ধরেই বজ্রপাত নিয়ন্ত্রণের উপায় খুঁজছিলেন। সম্প্রতি জানা যায়, লেজার রশ্মি ব্যবহার করে বজ্রপাতকে নিয়ন্ত্রণে সফলতা পেয়েছেন বলে জানিয়েছেন বিজ্ঞানীরা। এই পদ্ধতির সফল প্রয়োগ করা সম্ভব হলে একদিন বিমানবন্দর, রকেট উৎক্ষেপণ স্থানসহ বহু সংবেদনশীল স্থাপনাকে রক্ষায় কাজে আসবে বলে আশা করছেন পদার্থবিজ্ঞানীরা। চলমান পদ্ধতিতে বজ্রপাতের কবল থেকে ভবনকে রক্ষায় লাইটনিং রড ব্যবহৃত হয়। কিন্তু বিজ্ঞানীদের আবিষ্কৃত লেজার প্রযুক্তিটির দাম কয়েক মিলিয়ন ডলার হতে পারে। যদিও ভবিষ্যতে এটি ঠিক কতটা কার্যকর ও উপযুক্ত হবে, সেটি এখনো নিশ্চিত নয়।

পৃথিবীতে প্রতি সেকেন্ডে ৪০-১২০টি বজ্রপাত হয়। বছরে বজ্রপাতের প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষ আঘাতে মারা যান প্রায় চার হাজার মানুষ আর ক্ষতি হয় শত শত কোটি ডলারের সম্পদ। এত বড় ঝুঁকি থেকে রক্ষা পেতে বর্তমানে ভবনের ছাদে লাইটনিং রড ব্যবহার করা ছাড়া আর তেমন কোনো বিকল্প নেই। ১৭৫২ সালে বেঞ্জামিন ফ্রাঙ্কলিন এই প্রযুক্তি আবিষ্কার করেছিলেন। অনেক বছর ধরে ৬টি গবেষণা সংস্থার বিজ্ঞানীরা সম্মিলিতভাবে ফ্রাঙ্কলিনের একই ধারণার ওপর ভিত্তি করে আরও উন্নত প্রযুক্তি আবিষ্কারের চেষ্টা করে যাচ্ছিলেন। সেই ধারাবাহিকতায় বিজ্ঞানীরা ধাতব লোহাকে নিখুঁত লেজার দিয়ে প্রতিস্থাপন করে এই সফলতা পেলেন।_এজেন্সি
সুমি/হককথা