নিউইয়র্ক ০৮:৫০ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৪ ডিসেম্বর ২০২৪, ১০ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
বিজ্ঞাপন :
মঙ্গলবারের পত্রিকা সাপ্তাহিক হককথা ও হককথা.কম এ আপনার প্রতিষ্ঠানের বিজ্ঞাপন দিতে যোগাযোগ করুন +1 (347) 848-3834

“স্বল্পোন্নত দেশগুলোর জন্য আনক্লজ হতে পারে সমুদ্রের অপরিসীম সম্পদ ও সুযোগে প্রবেশের পথ”

রিপোর্ট:
  • প্রকাশের সময় : ০৮:৪৬:১৩ অপরাহ্ন, শনিবার, ২০ নভেম্বর ২০২১
  • / ৭৫ বার পঠিত

নিউইয়র্ক: “সমুদ্রের বিস্তীর্ণ এলাকার অনাবিষ্কৃত সম্পদের মাধ্যমে স্বল্পোন্নত দেশসম‚হের এক বিলিয়নেরও বেশি মানুষের জীবন ও জীবিকায় রূপান্তরধর্মী পরিবর্তন আনা সম্ভব। তাই সমুদ্র আইন সম্পর্কিত জাতিসংঘ কনভেনশন (আনক্লজ) সত্যিকার অর্থেই হতে পারে এসকল মানুষের জন্য সমুদ্র-সুযোগকে কাজে লাগানোর পথ”। গত ১৬ নভেম্বর মঙ্গলবার স্বল্পোন্নত দেশ, ভ‚বেষ্টিত স্বল্পোন্নত দেশ ও ক্ষুদ্র উন্নয়নশীল দ্বীপ রাষ্ট্রসম‚হের জন্য আনক্লজ প্রদত্ত সুযোগ-সুবিধার বিষয়ে আন্তর্জাতিক সমুদ্র-তলদেশ কর্তৃপক্ষ আয়োজিত উচ্চ পর্যায়ের এক সভায় প্রদত্ত বক্তৃতায় একথা বলেন জাতিসংঘে নিযুক্ত বাংলাদেশের স্থায়ী প্রতিনিধি রাষ্ট্রদ‚ত রাবাব ফাতিমা।
স্বল্পোন্নত দেশগুলো বিশ্বের সবচেয়ে সীমাবদ্ধ সম্পদের অর্থনীতিভুক্ত দেশ মর্মে উল্লেখ করে স্থায়ী প্রতিনিধি তাদের জন্য গভীর সমুদ্রের বিভিন্ন সুযোগ-সুবিধা বিশেষ করে মহা-সমুদ্রে বৈজ্ঞানিক গবেষণা, সক্ষমতা বৃদ্ধি ও সমুদ্র-সম্পদ অনুসন্ধানের জন্য সমুদ্র-প্রযুক্তিতে প্রবেশ ইত্যাদি ক্ষেত্রে ন্যায্য অংশীদারিত্ব নিশ্চিত করতে আন্তর্জাতিক সমুদ্র-তলদেশ কর্তৃপক্ষের প্রতি আহŸান জানান।
উল্লেখ্য, রাষ্ট্রদ‚ত ফাতিমা ২০২২ সালের জানুয়ারী মাসে দোহা’তে অনুষ্ঠিতব্য এলডিসি-৫ কনফারেন্সের প্রস্তুতিম‚লক কমিটির যৌথ সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। দোহা সম্মেলনের ‘প্রোগ্রাম অব অ্যাকশন-এ সন্নিবেশনের জন্য সমুদ্রের উপর জলবায়ু পরিবর্তনের বিরূপ প্রভাব বিষয়ক যে খসড়া তৈরি করা হয়েছে তার উদাহরণ টেনে রাষ্ট্রদ‚ত ফাতিমা বলেন, বিভিন্ন ধরণের দ‚ষণ সামুদ্রিক খাদ্যজাল ও বাস্তুতন্ত্রের ভারসাম্যকে মারাত্বকভাবে ব্যাহত করছে। এ প্রেক্ষাপটে মহা-সমুদ্রে দ‚ষণ ও অনিয়ন্ত্রিত কার্যকলাপ মোকাবিলায় বৈশ্বিক প্রচেষ্টা আরও বৃদ্ধি করার প্রয়োজনীয়তার উপর জোর দেন তিনি।
গমুদ্র জগতের নতুন ও উদীয়মান সম্ভাবনাসম‚হে স্বল্পোন্নত দেশগুলোর নারী ও যুবদের আরও বেশি প্রবেশের সুযোগ প্রদানের জন্য ক্ষেত্র তৈরি করার আহŸান জানান বাংলাদেশের স্থায়ী প্রতিনিধি।
উচ্চ পর্যায়ের এই ইভেন্টটির সঞ্চালক ছিলেন আন্তর্জাতিক সমুদ্র-তলদেশ কর্তৃপক্ষের মহা-সচিব মাইকেল ডবিøউ লজ। এলডিসি’র সভাপতিসহ সদস্য দেশসম‚হের উল্লেখযোগ্য সংখ্যক রাষ্ট্রদ‚ত ইভেন্টটিতে অংশগ্রহণ করেন। -প্রেস বিজ্ঞপ্তি।

সোশ্যাল মিডিয়ায় খবরটি শেয়ার করুন

“স্বল্পোন্নত দেশগুলোর জন্য আনক্লজ হতে পারে সমুদ্রের অপরিসীম সম্পদ ও সুযোগে প্রবেশের পথ”

প্রকাশের সময় : ০৮:৪৬:১৩ অপরাহ্ন, শনিবার, ২০ নভেম্বর ২০২১

নিউইয়র্ক: “সমুদ্রের বিস্তীর্ণ এলাকার অনাবিষ্কৃত সম্পদের মাধ্যমে স্বল্পোন্নত দেশসম‚হের এক বিলিয়নেরও বেশি মানুষের জীবন ও জীবিকায় রূপান্তরধর্মী পরিবর্তন আনা সম্ভব। তাই সমুদ্র আইন সম্পর্কিত জাতিসংঘ কনভেনশন (আনক্লজ) সত্যিকার অর্থেই হতে পারে এসকল মানুষের জন্য সমুদ্র-সুযোগকে কাজে লাগানোর পথ”। গত ১৬ নভেম্বর মঙ্গলবার স্বল্পোন্নত দেশ, ভ‚বেষ্টিত স্বল্পোন্নত দেশ ও ক্ষুদ্র উন্নয়নশীল দ্বীপ রাষ্ট্রসম‚হের জন্য আনক্লজ প্রদত্ত সুযোগ-সুবিধার বিষয়ে আন্তর্জাতিক সমুদ্র-তলদেশ কর্তৃপক্ষ আয়োজিত উচ্চ পর্যায়ের এক সভায় প্রদত্ত বক্তৃতায় একথা বলেন জাতিসংঘে নিযুক্ত বাংলাদেশের স্থায়ী প্রতিনিধি রাষ্ট্রদ‚ত রাবাব ফাতিমা।
স্বল্পোন্নত দেশগুলো বিশ্বের সবচেয়ে সীমাবদ্ধ সম্পদের অর্থনীতিভুক্ত দেশ মর্মে উল্লেখ করে স্থায়ী প্রতিনিধি তাদের জন্য গভীর সমুদ্রের বিভিন্ন সুযোগ-সুবিধা বিশেষ করে মহা-সমুদ্রে বৈজ্ঞানিক গবেষণা, সক্ষমতা বৃদ্ধি ও সমুদ্র-সম্পদ অনুসন্ধানের জন্য সমুদ্র-প্রযুক্তিতে প্রবেশ ইত্যাদি ক্ষেত্রে ন্যায্য অংশীদারিত্ব নিশ্চিত করতে আন্তর্জাতিক সমুদ্র-তলদেশ কর্তৃপক্ষের প্রতি আহŸান জানান।
উল্লেখ্য, রাষ্ট্রদ‚ত ফাতিমা ২০২২ সালের জানুয়ারী মাসে দোহা’তে অনুষ্ঠিতব্য এলডিসি-৫ কনফারেন্সের প্রস্তুতিম‚লক কমিটির যৌথ সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। দোহা সম্মেলনের ‘প্রোগ্রাম অব অ্যাকশন-এ সন্নিবেশনের জন্য সমুদ্রের উপর জলবায়ু পরিবর্তনের বিরূপ প্রভাব বিষয়ক যে খসড়া তৈরি করা হয়েছে তার উদাহরণ টেনে রাষ্ট্রদ‚ত ফাতিমা বলেন, বিভিন্ন ধরণের দ‚ষণ সামুদ্রিক খাদ্যজাল ও বাস্তুতন্ত্রের ভারসাম্যকে মারাত্বকভাবে ব্যাহত করছে। এ প্রেক্ষাপটে মহা-সমুদ্রে দ‚ষণ ও অনিয়ন্ত্রিত কার্যকলাপ মোকাবিলায় বৈশ্বিক প্রচেষ্টা আরও বৃদ্ধি করার প্রয়োজনীয়তার উপর জোর দেন তিনি।
গমুদ্র জগতের নতুন ও উদীয়মান সম্ভাবনাসম‚হে স্বল্পোন্নত দেশগুলোর নারী ও যুবদের আরও বেশি প্রবেশের সুযোগ প্রদানের জন্য ক্ষেত্র তৈরি করার আহŸান জানান বাংলাদেশের স্থায়ী প্রতিনিধি।
উচ্চ পর্যায়ের এই ইভেন্টটির সঞ্চালক ছিলেন আন্তর্জাতিক সমুদ্র-তলদেশ কর্তৃপক্ষের মহা-সচিব মাইকেল ডবিøউ লজ। এলডিসি’র সভাপতিসহ সদস্য দেশসম‚হের উল্লেখযোগ্য সংখ্যক রাষ্ট্রদ‚ত ইভেন্টটিতে অংশগ্রহণ করেন। -প্রেস বিজ্ঞপ্তি।