নিউইয়র্ক ০৫:৪৩ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ১৬ জুন ২০২৫, ১ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
বিজ্ঞাপন :
মঙ্গলবারের পত্রিকা সাপ্তাহিক হককথা ও হককথা.কম এ আপনার প্রতিষ্ঠানের বিজ্ঞাপন দিতে যোগাযোগ করুন +1 (347) 848-3834

নেইমার-মেসি-এমবাপ্পে: কে কয়টি ভাষায় কথা বলতে পারেন

রিপোর্ট:
  • প্রকাশের সময় : ০২:৩৩:৫০ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ১৬ ডিসেম্বর ২০২৩
  • / ১৭৬ বার পঠিত

বৈশ্বিক খেলা ফুটবল। জন্ম যে দেশেই হোক, বিভিন্ন ক্লাবের হয়ে খেলতে পাড়ি দিতে হয় নানান দেশ। লাতিন আমেরিকা অঞ্চলে জন্মগ্রহণ করা ফুটবলারদের ক্ষেত্রে একথা আরও বেশি খাঁটে। কারণ, বিশ্বের শ্রেষ্ঠ লিগগুলোর বেশিরভাগই যে ইউরোপে! আর লাতিন অঞ্চলে জন্ম নেওয়া প্রতিভাবান ফুটবলাররা ইউরোপে পাড়ি জমান।

ইউরোপে খেলতে আসার পর খেলোয়াড়দের জন্য বড় একটি বাঁধা ভাষা। কারণ, কোচ কিংবা সতীর্থ খেলোয়াড়; সবার সঙ্গেই তো ভাবের আদান-প্রদান দরকার হয়।

ভাষার এই দক্ষতায় বেশ এগিয়ে লাতিন আমেরিকার দেশ ব্রাজিলে জন্ম নেওয়া তারকা ফুটবলার নেইমার। মোট ৫টি ভাষায় কথা বলতে পারেন বর্তমানে সৌদি ক্লাব আল-হিলালে খেলা এই তারকা।

ব্রাজিলের জাতীয় ভাষা হিসেবে পর্তুগিজে বেশ দক্ষ নেইমার। ২০১৩ সালে স্বদেশি ক্লাব সান্তোস ছেড়ে বার্সেলোনায় পা দেন এই তারকা। তবে স্পেনে আসার আগেই স্প্যানিশ ভাষা রপ্ত করেন তিনি। এই দুই ভাষায় বেশ পটু তিনি। বার্সেলোনায় খেলার কারণে কাতালান ভাষা আয়ত্তে আনেন নেইমার। যদিও পর্তুগিজ কিংবা স্প্যানিশের মতো অত ভালো এই ভাষা পারেন না।

কাজ চালিয়ে নেওয়ার মতো ইংরেজি ও ফ্রেঞ্চেও কথা বলতে পারেন নেইমার। ফরাসি ক্লাব প্যারিস সেন্ট জার্মেইয়ে খেলার কারণে ফ্রেঞ্চ রপ্ত হয়েছে এই তারকার। যদিও সতীর্থ কিলিয়ান এমবাপ্পের সঙ্গে স্প্যানিশেই কথা বলতেন তিনি।

জন্ম ফ্রান্সে, খেলছেনও ফরাসি ক্লাব পিএসজির হয়ে। তবে তিনটি ভাষায় বেশ দক্ষ কিলিয়ান এমবাপ্পে। ফ্রেঞ্চ ভাষার সঙ্গে স্প্যানিশ আর ইংরেজিতেও বেশ দক্ষ এমবাপ্পে।

তবে ভাষায় অতটা দক্ষ নন আর্জেন্টিনার বিশ্বকাপজয়ী তারকা লিওনেল মেসি। আর্জেন্টিনার মাতৃভাষা হওয়ার কারণে স্প্যানিশ পারেন মেসি। আর সেই ছোটবেলা থেকে বার্সেলোনায় থাকার কারণে কাতালান ভাষাও বেশ ভালোই রপ্ত হয়েছে তার। নেইমারের সঙ্গে স্প্যানিশে কথা হয় মেসির। সূত্র : আমাদের সময়।

সোশ্যাল মিডিয়ায় খবরটি শেয়ার করুন

নেইমার-মেসি-এমবাপ্পে: কে কয়টি ভাষায় কথা বলতে পারেন

প্রকাশের সময় : ০২:৩৩:৫০ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ১৬ ডিসেম্বর ২০২৩

বৈশ্বিক খেলা ফুটবল। জন্ম যে দেশেই হোক, বিভিন্ন ক্লাবের হয়ে খেলতে পাড়ি দিতে হয় নানান দেশ। লাতিন আমেরিকা অঞ্চলে জন্মগ্রহণ করা ফুটবলারদের ক্ষেত্রে একথা আরও বেশি খাঁটে। কারণ, বিশ্বের শ্রেষ্ঠ লিগগুলোর বেশিরভাগই যে ইউরোপে! আর লাতিন অঞ্চলে জন্ম নেওয়া প্রতিভাবান ফুটবলাররা ইউরোপে পাড়ি জমান।

ইউরোপে খেলতে আসার পর খেলোয়াড়দের জন্য বড় একটি বাঁধা ভাষা। কারণ, কোচ কিংবা সতীর্থ খেলোয়াড়; সবার সঙ্গেই তো ভাবের আদান-প্রদান দরকার হয়।

ভাষার এই দক্ষতায় বেশ এগিয়ে লাতিন আমেরিকার দেশ ব্রাজিলে জন্ম নেওয়া তারকা ফুটবলার নেইমার। মোট ৫টি ভাষায় কথা বলতে পারেন বর্তমানে সৌদি ক্লাব আল-হিলালে খেলা এই তারকা।

ব্রাজিলের জাতীয় ভাষা হিসেবে পর্তুগিজে বেশ দক্ষ নেইমার। ২০১৩ সালে স্বদেশি ক্লাব সান্তোস ছেড়ে বার্সেলোনায় পা দেন এই তারকা। তবে স্পেনে আসার আগেই স্প্যানিশ ভাষা রপ্ত করেন তিনি। এই দুই ভাষায় বেশ পটু তিনি। বার্সেলোনায় খেলার কারণে কাতালান ভাষা আয়ত্তে আনেন নেইমার। যদিও পর্তুগিজ কিংবা স্প্যানিশের মতো অত ভালো এই ভাষা পারেন না।

কাজ চালিয়ে নেওয়ার মতো ইংরেজি ও ফ্রেঞ্চেও কথা বলতে পারেন নেইমার। ফরাসি ক্লাব প্যারিস সেন্ট জার্মেইয়ে খেলার কারণে ফ্রেঞ্চ রপ্ত হয়েছে এই তারকার। যদিও সতীর্থ কিলিয়ান এমবাপ্পের সঙ্গে স্প্যানিশেই কথা বলতেন তিনি।

জন্ম ফ্রান্সে, খেলছেনও ফরাসি ক্লাব পিএসজির হয়ে। তবে তিনটি ভাষায় বেশ দক্ষ কিলিয়ান এমবাপ্পে। ফ্রেঞ্চ ভাষার সঙ্গে স্প্যানিশ আর ইংরেজিতেও বেশ দক্ষ এমবাপ্পে।

তবে ভাষায় অতটা দক্ষ নন আর্জেন্টিনার বিশ্বকাপজয়ী তারকা লিওনেল মেসি। আর্জেন্টিনার মাতৃভাষা হওয়ার কারণে স্প্যানিশ পারেন মেসি। আর সেই ছোটবেলা থেকে বার্সেলোনায় থাকার কারণে কাতালান ভাষাও বেশ ভালোই রপ্ত হয়েছে তার। নেইমারের সঙ্গে স্প্যানিশে কথা হয় মেসির। সূত্র : আমাদের সময়।