নিউইয়র্ক ০১:৫৯ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ২২ ডিসেম্বর ২০২৪, ৭ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
বিজ্ঞাপন :
মঙ্গলবারের পত্রিকা সাপ্তাহিক হককথা ও হককথা.কম এ আপনার প্রতিষ্ঠানের বিজ্ঞাপন দিতে যোগাযোগ করুন +1 (347) 848-3834

গুরুকে হারালেন রুদ খুলিত-কোম্যান-ফন বাস্তেনরা

রিপোর্ট:
  • প্রকাশের সময় : ০৩:২৫:২৭ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ৫ মার্চ ২০২৪
  • / ৫৮ বার পঠিত

নেদারল্যান্ডসের ফুটবলে কখনো প্রতিভার অভাব হয়নি। টোটাল ফুটবলের জনক ইয়োহান ক্রুইফের পর ডাচরা পেয়েছিল রুদ খুলিত, রোনাল্ড কোম্যান, মার্কো ফন বাস্তেনের মতো খেলোয়াড়দের। তার পরও ফুটবল ইতিহাসে তাঁদের সমার্থক হয়ে আছে ‘ট্র্যাজেডি’ নামের এক শব্দ। তিনবার ফাইনাল খেলেও বিশ্বকাপ জেতা হয়নি নেদারল্যান্ডসের।

আশির দশকে ডাচদের জাতীয় দলে এসেছিলেন খুলিত, কোম্যান, ফন বাস্তেনের মতো তরুণেরা। তাঁদের যিনি কমলা রঙের জার্সি তুলে দিয়েছিলেন, সেই কিস রাইভার্স মারা গেছেন। তাঁর মৃত্যুর খবর নিশ্চিত করেছে ডাচ জাতীয় ফুটবল দল। মৃত্যুকালে রাইভার্সে বয়স হয়েছিল ৯৭ বছর। তিনি নেদারল্যান্ডসের দায়িত্বে ছিলেন ১৯৮১ থেকে ১৯৮৪ সাল পর্যন্ত। তাঁর অধীনে জাতীয় দলে অভিষেক হয় খুলিত, কোম্যান ও ফন বাস্তেনের।

রাইভার্সকে ‘অন্যতম সেরা’ উল্লেখ করে তাঁর মৃত্যুতে নেদারল্যান্ডস জাতীয় দল এক্স পোস্ট শোক জানিয়ে লিখেছে, ‘আমাদের সাবেক খেলোয়াড় ও কোচ কিস রাইভার্সের বিদায়ে আমরা খুবই দুঃখিত।’ ডাচদের দায়িত্ব নেওয়ার আগে ঘরোয়া ক্লাব পিএসভি আইন্দোফেনকে সামলেছেন রাইভার্স। পরে দ্বিতীয় মেয়াদে গিয়ে সেখানেই কোচিং ক্যারিয়ারের ইতি টেনেছেন। তাঁর অধীনে পিএসভি ডাচ ইরেদিভিসি ও ১৯৭৮ সালে উয়েফা কাপ জেতে।

খেলোয়াড়ি জীবনে মিডফিল্ডার রাইভার্সের অধিকাংশ সময় কেটেছে নেদারল্যান্ডস ও ফ্রান্সে। তিন মেয়াদে সেঁত-এতিয়েঁনে খেলেছেন তিনি। ক্লাবটির হয়ে ১৯৫৭ সালে জিতেছেন ফ্রেঞ্চ লিগের শিরোপা। ডাচদের জার্সিতে রাইভার্স ১৯৪৬ থেকে ১৯৬০ পর্যন্ত খেলেছেন ৩৩ ম্যাচ, করেছেন ১০ গোল। সূত্র : আজকের পত্রিকা।

সোশ্যাল মিডিয়ায় খবরটি শেয়ার করুন

গুরুকে হারালেন রুদ খুলিত-কোম্যান-ফন বাস্তেনরা

প্রকাশের সময় : ০৩:২৫:২৭ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ৫ মার্চ ২০২৪

নেদারল্যান্ডসের ফুটবলে কখনো প্রতিভার অভাব হয়নি। টোটাল ফুটবলের জনক ইয়োহান ক্রুইফের পর ডাচরা পেয়েছিল রুদ খুলিত, রোনাল্ড কোম্যান, মার্কো ফন বাস্তেনের মতো খেলোয়াড়দের। তার পরও ফুটবল ইতিহাসে তাঁদের সমার্থক হয়ে আছে ‘ট্র্যাজেডি’ নামের এক শব্দ। তিনবার ফাইনাল খেলেও বিশ্বকাপ জেতা হয়নি নেদারল্যান্ডসের।

আশির দশকে ডাচদের জাতীয় দলে এসেছিলেন খুলিত, কোম্যান, ফন বাস্তেনের মতো তরুণেরা। তাঁদের যিনি কমলা রঙের জার্সি তুলে দিয়েছিলেন, সেই কিস রাইভার্স মারা গেছেন। তাঁর মৃত্যুর খবর নিশ্চিত করেছে ডাচ জাতীয় ফুটবল দল। মৃত্যুকালে রাইভার্সে বয়স হয়েছিল ৯৭ বছর। তিনি নেদারল্যান্ডসের দায়িত্বে ছিলেন ১৯৮১ থেকে ১৯৮৪ সাল পর্যন্ত। তাঁর অধীনে জাতীয় দলে অভিষেক হয় খুলিত, কোম্যান ও ফন বাস্তেনের।

রাইভার্সকে ‘অন্যতম সেরা’ উল্লেখ করে তাঁর মৃত্যুতে নেদারল্যান্ডস জাতীয় দল এক্স পোস্ট শোক জানিয়ে লিখেছে, ‘আমাদের সাবেক খেলোয়াড় ও কোচ কিস রাইভার্সের বিদায়ে আমরা খুবই দুঃখিত।’ ডাচদের দায়িত্ব নেওয়ার আগে ঘরোয়া ক্লাব পিএসভি আইন্দোফেনকে সামলেছেন রাইভার্স। পরে দ্বিতীয় মেয়াদে গিয়ে সেখানেই কোচিং ক্যারিয়ারের ইতি টেনেছেন। তাঁর অধীনে পিএসভি ডাচ ইরেদিভিসি ও ১৯৭৮ সালে উয়েফা কাপ জেতে।

খেলোয়াড়ি জীবনে মিডফিল্ডার রাইভার্সের অধিকাংশ সময় কেটেছে নেদারল্যান্ডস ও ফ্রান্সে। তিন মেয়াদে সেঁত-এতিয়েঁনে খেলেছেন তিনি। ক্লাবটির হয়ে ১৯৫৭ সালে জিতেছেন ফ্রেঞ্চ লিগের শিরোপা। ডাচদের জার্সিতে রাইভার্স ১৯৪৬ থেকে ১৯৬০ পর্যন্ত খেলেছেন ৩৩ ম্যাচ, করেছেন ১০ গোল। সূত্র : আজকের পত্রিকা।