নিউইয়র্ক ০৬:৫৫ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২১ নভেম্বর ২০২৪, ৭ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
বিজ্ঞাপন :
মঙ্গলবারের পত্রিকা সাপ্তাহিক হককথা ও হককথা.কম এ আপনার প্রতিষ্ঠানের বিজ্ঞাপন দিতে যোগাযোগ করুন +1 (347) 848-3834
নিউইয়র্কের নাসাউ আন্তর্জাতিক ক্রিকেট ষ্টেডিয়ামটি হয়ে উঠেছিলো এক খন্ড বাংলাদেশে

রোমাঞ্চকর ম্যাচে শ্বাসরুদ্ধকর লড়াই, হেরে গেল বাংলাদেশ

রিপোর্ট:
  • প্রকাশের সময় : ০৫:০৮:৩৭ অপরাহ্ন, সোমবার, ১০ জুন ২০২৪
  • / ৮৩ বার পঠিত

স্পোর্টস ডেস্ক: বলতে গেলে পুরো মাঠের দখল আর সমর্থণ পেয়েও দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে শ্বাসরুদ্ধকর লড়াইয়ের পরও হেরে গেল টাইগাররা। নিউইয়র্কের লং আইল্যান্ডস্থ নবনির্মিত নাসাউ আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামের পায় সকল দর্শক-শ্রোতাই ছিলেন প্রবাসী বাংলাদেশী। ফলে ষ্টেডিয়ামটি হয়ে উঠেছিলো এক খন্ড বাংলাদেশে। কিন্তু শেষ রক্ষা হলো না। ইনিংসের একেবারে শেষ দিকে প্রতিটি মুহূর্তই ছিল রোমাঞ্চকর। টানটান উত্তেজনাকর স্নায়ু চাপের ম্যাচে পারল না বাংলাদেশ। রোববার (৯ জুন) ১১৯ রানের মামুলি স্কোর নিয়েও চিরপ্রতিদ্ব›দ্বী পাকিস্তানের বিপক্ষে জয় পায় ভারত। সোমবার সেই একই ভেন্যুতে ১১৩ রান করেও রুদ্ধশাস লড়াই করে বাংলাদেশের বিপক্ষে জয় পায় দক্ষিণ আফ্রিকা।
১৭ ওভারে ৪ উইকেটে ৯৪ রান করে জয়ের পথেই ছিল বাংলাদেশ। জয়ের জন্য ১৮ বলে প্রয়োজন ছিল মাত্র ২০ রান। ৩৭ ও ১৬ রানে ব্যাটিংয়ে ছিলেন তাওহিদ হৃদয় ও মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ। তাদের ব্যাটেই জয় দেখছিল বাংলাদেশ। কিন্তু ১৮তম ওভারের প্রথম বলেই তাওহিদ হৃদয়কে ফেরান কাগিসো রাবাদা। সেই ওভারে মাত্র ২ রানে এক উইকেট নেন প্রোটিয়া তারকা। ৩৭ বলে দুই চার আর দুই ছক্কায় ৩৪ রান করে হৃদয় আউট হলে চাপে পড়ে যায় বাংলাদেশ।
তখন অভিজ্ঞ ক্রিকেটার মাহমুদউল্লাহ রিয়াদের দিকে তাকিয়ে ছিল পুরো দেশ। আশা ছিল আগের ম্যাচের মতো এদিনও তিনি দলকে জয়ের বন্দরে নিয়ে যাবেন। ১২ বলে প্রয়োজন ছিল ১৮ রান। ১৯তম ওভারে ৭ রানের বেশি করতে পারেননি মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ ও জাকের আলি অনিক। শেষ ওভারে প্রয়োজন ছিল ১১ রান। কেশভ মহারাজ প্রথম বলেই ওয়াইড দেন। পরের ডেলিভারিতে সিঙ্গে নিয়ে প্রান্ত বদল করেন মাহমুদউল্লাহ। দ্বিতীয় বলে ডাবল রান নেন জাকের আলি। তৃতীয় বলে বাউন্ডারি হাঁকাতে গিয়ে ক্যাচ তুলে দিয়ে ফেরেন জাকের আলি অনিক।
জয়ের জন্য ৩ বলে প্রয়োজন ছিল ৭ রান। চতুর্থ বলে সিঙ্গেল রান নেন রিশাদ হোসেন। ২ বলে প্রয়োজন ছিল ৬ রান। পঞ্চম বলে ছক্কা হাঁকাতে গিয়ে বাউন্ডারিতে ক্যাচ তুলে দিয়ে হতাশ হয়ে মাঠ ছাড়েন সাবেক অধিনায়ক মাহমুদউল্লাহ। তার বিদায়ে জয়ের স্বপ্ন ভেস্তে যায়। শেষ বলে প্রয়োজন ছিল ৬ রান। তাসকিন আহমেদ এক রানের বেশি করতে পারেনি। ফলে ৪ রানের জয়ে সুপার এইটের পথে এগিয় গেল দক্ষিণ আফ্রিকা।
এদিন ১২০ বলে ১১৪ রানের মামুলি স্কোর তাড়া করতে নেমে ৩৭ রানে ৩ উইকেট হারিয়ে চাপে পড়ে যায় বাংলাদেশ। দলীয় ৫০ রানে ফেরেন অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্ত। এরপর মাহমুদউল্লাহ রিয়াদের সঙ্গে ৪৫ বলে ৪৪ রানের জুটি গড়ে দলকে জয়ের দুয়ারে নিয়ে যান তাওহিদ হৃদয়। তার উইকেট হারিয়ে ম্যাচ থেকে কার্যত ছিটকে যায় বাংলাদেশ।
সোমবার নিউইয়র্কের নাসাউ আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামে টস জিতে ব্যাটিংয়ে নেমেই তানজিম হাসান সাকিব ও তাসকিন আহমেদের গতির মুখে পড়ে যায় প্রোটিয়ারা। ৪.২ ওভারে মাত্র ২৩ রানে প্রথমসারির ৪ ব্যাটসম্যানের উইকেট হারিয়ে চাপে পড়ে যায় দক্ষিণ আফ্রিকা। প্রোটিয়া শিবিরে একের পর এক আঘাত হানেন তরুণ পেসার তানজিম হাসান সাকিব। তার গতির শিকার হয়ে ফেরেন দক্ষিণ আফ্রিকার দুই তারকা ওপেনার রিজা হেনড্রিকস ও কুইন্টন ডি কক।
ইনিংসের প্রথম ওভারের একেবারে শেষ বলে প্রোটিয়া ওপেনার রিজা হেনড্রিকসকে এলবিডব্লিউ করেন সাকিব। তার বিদায়ে ১ ওভারে ১১ রানে প্রথম উইকেট হারায় প্রোটিয়ারা। ইনিংসের তৃতীয় ওভারে বোলিংয়ে এসে তৃতীয় বলে দক্ষিণ আফ্রিকার অভিজ্ঞ ওপেনার কুইন্টন ডি কককে ফেরান তানজিম সাকিব। ২.৩ ওভারে ১৯ রানে সাজঘরে ফেরার আগে ১১ বলে এক চার আর দুই ছক্কায় ১৮ রান করে ফেরেন ডি কক।
চতুর্থ ওভারের পঞ্চম বলে দক্ষিণ আফ্রিকার অধিনায়ক এইডেন মার্করামকে বোল্ড করে ফেরান বাংলাদেশ দলের তারকা পেসার তাসকিন আহমেদ।মার্করাম ৮ বলে ৪ রান করে ফেরেন। এরপর প্রোটিয়া শিবিরে ফের আঘাত হানেন তানজিম হাসান সাকিব। ইনিংসের পঞ্চম ওভারের দ্বিতীয় বলে সাকিব আল হাসানের হাতে ক্যাচ তুলে দিয়ে ফেরেন ট্রিস্টান স্টাবস। ৫ বলে শূন্যরানে ফেরেন তিনি। তার বিদায়ে ৪.২ ওভারে মাত্র ২৩ রানে ৪ উইকেট হারিয়ে কোণঠাসা হয়ে যায় দক্ষিণ আফ্রিকা।
২৩ রানে ৪ উইকেট হারিয়ে বিপাকে পড়ে যাওয়া দক্ষিণ আফ্রিকাকে খেলায় ফেরান ডেভিড মিলার ও হেনরি ক্লেসেন। মিডল অর্ডার এই দুই তারকা ব্যাটসম্যান পঞ্চম উইকেটে ৭৯ বলে ৭৯ রানের জুটি গড়েন। তাদের সেই জুটি ভাঙেন তাসকিন আহমেদ।
তাসকিনের বলে বোল্ড হয়ে ফেরার আগে ৪৪ বলে দুই চার আর তিন ছক্কায় দলীয় সর্বোচ্চ ৪৬ রান করেন হেনরি ক্লেসেন। এরপর মাত্র ৪ রানের ব্যবধানে ফেরেন আরেক সেট ব্যাটসম্যান ডেভিড মিলার। তাকে বোল্ড করেন লেগ স্পিনার রিশাদ হোসেন। সাজঘরে ফেরার আগে ৩৮ বলে এক চার আর এক ছক্কায় ২৯ রান করেন ডেভিড মিলার। ব্যাটিং বিপর্যয়ের ম্যাচে হেনরি ক্লেসেন ও ডেভিড মিলারের দায়িত্বশীল ব্যাটিংয়ে ২০ ওভারে ৬ উইকেট হারিয়ে ১১৩ রান করে দক্ষিণ আফ্রিকা।
বাংলাদেশ দলের হয়ে তানজিম হাসান সাকিব ৪ ওভারে ১৮ রানে ৩ উইকেট শিকার করেন। ৪ ওভারে ১৯ রানে ২ উইকেট নেন তাসকিন আহমেদ। ৪ ওভারে ৩২ রানে এক উইকেট নেন লেগ স্পিনার রিশাদ হোসেন। (সূত্র: দৈনিক যুগান্তর)

 

সোশ্যাল মিডিয়ায় খবরটি শেয়ার করুন

নিউইয়র্কের নাসাউ আন্তর্জাতিক ক্রিকেট ষ্টেডিয়ামটি হয়ে উঠেছিলো এক খন্ড বাংলাদেশে

রোমাঞ্চকর ম্যাচে শ্বাসরুদ্ধকর লড়াই, হেরে গেল বাংলাদেশ

প্রকাশের সময় : ০৫:০৮:৩৭ অপরাহ্ন, সোমবার, ১০ জুন ২০২৪

স্পোর্টস ডেস্ক: বলতে গেলে পুরো মাঠের দখল আর সমর্থণ পেয়েও দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে শ্বাসরুদ্ধকর লড়াইয়ের পরও হেরে গেল টাইগাররা। নিউইয়র্কের লং আইল্যান্ডস্থ নবনির্মিত নাসাউ আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামের পায় সকল দর্শক-শ্রোতাই ছিলেন প্রবাসী বাংলাদেশী। ফলে ষ্টেডিয়ামটি হয়ে উঠেছিলো এক খন্ড বাংলাদেশে। কিন্তু শেষ রক্ষা হলো না। ইনিংসের একেবারে শেষ দিকে প্রতিটি মুহূর্তই ছিল রোমাঞ্চকর। টানটান উত্তেজনাকর স্নায়ু চাপের ম্যাচে পারল না বাংলাদেশ। রোববার (৯ জুন) ১১৯ রানের মামুলি স্কোর নিয়েও চিরপ্রতিদ্ব›দ্বী পাকিস্তানের বিপক্ষে জয় পায় ভারত। সোমবার সেই একই ভেন্যুতে ১১৩ রান করেও রুদ্ধশাস লড়াই করে বাংলাদেশের বিপক্ষে জয় পায় দক্ষিণ আফ্রিকা।
১৭ ওভারে ৪ উইকেটে ৯৪ রান করে জয়ের পথেই ছিল বাংলাদেশ। জয়ের জন্য ১৮ বলে প্রয়োজন ছিল মাত্র ২০ রান। ৩৭ ও ১৬ রানে ব্যাটিংয়ে ছিলেন তাওহিদ হৃদয় ও মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ। তাদের ব্যাটেই জয় দেখছিল বাংলাদেশ। কিন্তু ১৮তম ওভারের প্রথম বলেই তাওহিদ হৃদয়কে ফেরান কাগিসো রাবাদা। সেই ওভারে মাত্র ২ রানে এক উইকেট নেন প্রোটিয়া তারকা। ৩৭ বলে দুই চার আর দুই ছক্কায় ৩৪ রান করে হৃদয় আউট হলে চাপে পড়ে যায় বাংলাদেশ।
তখন অভিজ্ঞ ক্রিকেটার মাহমুদউল্লাহ রিয়াদের দিকে তাকিয়ে ছিল পুরো দেশ। আশা ছিল আগের ম্যাচের মতো এদিনও তিনি দলকে জয়ের বন্দরে নিয়ে যাবেন। ১২ বলে প্রয়োজন ছিল ১৮ রান। ১৯তম ওভারে ৭ রানের বেশি করতে পারেননি মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ ও জাকের আলি অনিক। শেষ ওভারে প্রয়োজন ছিল ১১ রান। কেশভ মহারাজ প্রথম বলেই ওয়াইড দেন। পরের ডেলিভারিতে সিঙ্গে নিয়ে প্রান্ত বদল করেন মাহমুদউল্লাহ। দ্বিতীয় বলে ডাবল রান নেন জাকের আলি। তৃতীয় বলে বাউন্ডারি হাঁকাতে গিয়ে ক্যাচ তুলে দিয়ে ফেরেন জাকের আলি অনিক।
জয়ের জন্য ৩ বলে প্রয়োজন ছিল ৭ রান। চতুর্থ বলে সিঙ্গেল রান নেন রিশাদ হোসেন। ২ বলে প্রয়োজন ছিল ৬ রান। পঞ্চম বলে ছক্কা হাঁকাতে গিয়ে বাউন্ডারিতে ক্যাচ তুলে দিয়ে হতাশ হয়ে মাঠ ছাড়েন সাবেক অধিনায়ক মাহমুদউল্লাহ। তার বিদায়ে জয়ের স্বপ্ন ভেস্তে যায়। শেষ বলে প্রয়োজন ছিল ৬ রান। তাসকিন আহমেদ এক রানের বেশি করতে পারেনি। ফলে ৪ রানের জয়ে সুপার এইটের পথে এগিয় গেল দক্ষিণ আফ্রিকা।
এদিন ১২০ বলে ১১৪ রানের মামুলি স্কোর তাড়া করতে নেমে ৩৭ রানে ৩ উইকেট হারিয়ে চাপে পড়ে যায় বাংলাদেশ। দলীয় ৫০ রানে ফেরেন অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্ত। এরপর মাহমুদউল্লাহ রিয়াদের সঙ্গে ৪৫ বলে ৪৪ রানের জুটি গড়ে দলকে জয়ের দুয়ারে নিয়ে যান তাওহিদ হৃদয়। তার উইকেট হারিয়ে ম্যাচ থেকে কার্যত ছিটকে যায় বাংলাদেশ।
সোমবার নিউইয়র্কের নাসাউ আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামে টস জিতে ব্যাটিংয়ে নেমেই তানজিম হাসান সাকিব ও তাসকিন আহমেদের গতির মুখে পড়ে যায় প্রোটিয়ারা। ৪.২ ওভারে মাত্র ২৩ রানে প্রথমসারির ৪ ব্যাটসম্যানের উইকেট হারিয়ে চাপে পড়ে যায় দক্ষিণ আফ্রিকা। প্রোটিয়া শিবিরে একের পর এক আঘাত হানেন তরুণ পেসার তানজিম হাসান সাকিব। তার গতির শিকার হয়ে ফেরেন দক্ষিণ আফ্রিকার দুই তারকা ওপেনার রিজা হেনড্রিকস ও কুইন্টন ডি কক।
ইনিংসের প্রথম ওভারের একেবারে শেষ বলে প্রোটিয়া ওপেনার রিজা হেনড্রিকসকে এলবিডব্লিউ করেন সাকিব। তার বিদায়ে ১ ওভারে ১১ রানে প্রথম উইকেট হারায় প্রোটিয়ারা। ইনিংসের তৃতীয় ওভারে বোলিংয়ে এসে তৃতীয় বলে দক্ষিণ আফ্রিকার অভিজ্ঞ ওপেনার কুইন্টন ডি কককে ফেরান তানজিম সাকিব। ২.৩ ওভারে ১৯ রানে সাজঘরে ফেরার আগে ১১ বলে এক চার আর দুই ছক্কায় ১৮ রান করে ফেরেন ডি কক।
চতুর্থ ওভারের পঞ্চম বলে দক্ষিণ আফ্রিকার অধিনায়ক এইডেন মার্করামকে বোল্ড করে ফেরান বাংলাদেশ দলের তারকা পেসার তাসকিন আহমেদ।মার্করাম ৮ বলে ৪ রান করে ফেরেন। এরপর প্রোটিয়া শিবিরে ফের আঘাত হানেন তানজিম হাসান সাকিব। ইনিংসের পঞ্চম ওভারের দ্বিতীয় বলে সাকিব আল হাসানের হাতে ক্যাচ তুলে দিয়ে ফেরেন ট্রিস্টান স্টাবস। ৫ বলে শূন্যরানে ফেরেন তিনি। তার বিদায়ে ৪.২ ওভারে মাত্র ২৩ রানে ৪ উইকেট হারিয়ে কোণঠাসা হয়ে যায় দক্ষিণ আফ্রিকা।
২৩ রানে ৪ উইকেট হারিয়ে বিপাকে পড়ে যাওয়া দক্ষিণ আফ্রিকাকে খেলায় ফেরান ডেভিড মিলার ও হেনরি ক্লেসেন। মিডল অর্ডার এই দুই তারকা ব্যাটসম্যান পঞ্চম উইকেটে ৭৯ বলে ৭৯ রানের জুটি গড়েন। তাদের সেই জুটি ভাঙেন তাসকিন আহমেদ।
তাসকিনের বলে বোল্ড হয়ে ফেরার আগে ৪৪ বলে দুই চার আর তিন ছক্কায় দলীয় সর্বোচ্চ ৪৬ রান করেন হেনরি ক্লেসেন। এরপর মাত্র ৪ রানের ব্যবধানে ফেরেন আরেক সেট ব্যাটসম্যান ডেভিড মিলার। তাকে বোল্ড করেন লেগ স্পিনার রিশাদ হোসেন। সাজঘরে ফেরার আগে ৩৮ বলে এক চার আর এক ছক্কায় ২৯ রান করেন ডেভিড মিলার। ব্যাটিং বিপর্যয়ের ম্যাচে হেনরি ক্লেসেন ও ডেভিড মিলারের দায়িত্বশীল ব্যাটিংয়ে ২০ ওভারে ৬ উইকেট হারিয়ে ১১৩ রান করে দক্ষিণ আফ্রিকা।
বাংলাদেশ দলের হয়ে তানজিম হাসান সাকিব ৪ ওভারে ১৮ রানে ৩ উইকেট শিকার করেন। ৪ ওভারে ১৯ রানে ২ উইকেট নেন তাসকিন আহমেদ। ৪ ওভারে ৩২ রানে এক উইকেট নেন লেগ স্পিনার রিশাদ হোসেন। (সূত্র: দৈনিক যুগান্তর)