নিউইয়র্ক ০২:০০ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৫ জুন ২০২৫, ১ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
বিজ্ঞাপন :
মঙ্গলবারের পত্রিকা সাপ্তাহিক হককথা ও হককথা.কম এ আপনার প্রতিষ্ঠানের বিজ্ঞাপন দিতে যোগাযোগ করুন +1 (347) 848-3834

ফুটবল-ক্রিকেটে নারী দলের সাফল্য

রিপোর্ট:
  • প্রকাশের সময় : ০৬:১০:১৫ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৩০ ডিসেম্বর ২০২১
  • / ১৩১ বার পঠিত

ক্রীড়া ডেস্ক : কিছুটা ধীরে হলেও বাংলাদেশের ক্রীড়াঙ্গনে নারীদের উন্নতি হচ্ছে। কিছুটা সময় বিরতি দিয়ে পাচ্ছে সাফল্য। সেখানে ক্রিকেট ফুটবল প্রায় সমান্তরালে এগিয়ে যাচ্ছে। সাম্প্রতিক সময়ে মেয়েদের ক্রিকেট জাতীয় দল যেমন প্রথমবারের মতো ওয়ানডে বিশ্বকাপে খেলার যোগ্যতা অর্জন করেছে, ঠিক তেমনি মেয়েদের অনূর্ধ্ব-১৯ দলও প্রথমবারের মতো সাফ ফুটবলের শিরোপা জিতেছে। দুই দলের সাম্প্রতিক পাওয়া সাফল্য নিয়ে জানাচ্ছেন মোয়াজ্জেম হোসেন রাসেল।

ছেলেদের ফুটবল নিয়ে হতাশ হতে হতে এখন আর কোনো আশাই দেখছেন না দর্শক-সমর্থকরা। টানা পাঁচটি সাফ ফুটবল চ্যাম্পিয়নশিপের ফাইনালে উঠতে ব্যর্থ হওয়া দলকে নিয়ে তো আর স্বপ্ন দেখা যায় না। তবে আশা আছে মেয়েদের ফুটবলে।

সর্বশেষ সাফ অনূর্ধ্ব-১৯ চ্যাম্পিয়নশিপে অপরাজিত চ্যাম্পিয়ন হয়েছে মারিয়া মান্ডার দল। ফাইনালে প্রতিবেশী ভারতকে ১-০ গোলে হারিয়েছে বাংলার কিশোরী ফুটবলাররা। ৮০ মিনিটে দলের হয়ে একমাত্র জয়সূচক গোলটি করেন আনাই মুগিনি। পুরো ম্যাচে বাংলাদেশ অসংখ্য আক্রমণ করেও প্রত্যাশিত গোল পাচ্ছিল না। ম্যাচের ৮০ মিনিটে আসে সেই মাহেন্দ্রক্ষণ। রিপার ব্যাকহিলে আনাই মুগিনি বক্সের বাইরে থেকে শট নিলে ভারতের গোলরক্ষক বলের ফ্লাইট বুঝতে পারেননি।

এর আগে ২০১৮ সালে অনুষ্ঠিত অনূর্ধ্ব-১৮ সাফ চ্যাম্পিয়নশিপে নেপালকে হারিয়ে চ্যাম্পিয়ন হয়েছিল বাংলাদেশ। পাঁচ দলের মধ্যে একমাত্র বাংলাদেশই ফাইনাল পর্যন্ত কোনো ম্যাচ যেমন হারেনি ঠিক তেমনি গোলও হজম করেনি। প্রতিপক্ষের জালে গোল দিয়েছে ২০টি।

২০১৫, ২০১৬তেও তাজিকিস্তানে এএফসি আঞ্চলিক চ্যাম্পিয়নশিপের শিরোপা জয় করে বাংলাদেশ। সে আসরেই ওঠেন তহুরা খাতুন, এবার অনূর্ধ্ব-১৯ সাফও মাতিয়েছেন তিনি। ২০১৭ সালে এসে মেয়েরা জেতে প্রথম সাফ শিরোপা অনূর্ধ্ব-১৫ পর্যায়ে। ২০১৮ সালে আবার অনূর্ধ্ব-১৮ সাফের ট্রফিও ঘরে তোলে। সে বছরই আবার হংকংয়ে আমন্ত্রণমূলক টুর্নামেন্ট জকি কাপেও চ্যাম্পিয়ন হয়ে ফেরে বাংলাদেশের মেয়েরা।

করোনা হানা দেওয়ার আগে ২০১৯ প্রথম বঙ্গমাতা আন্তর্জাতিক ফুটবলেও লাওসের সঙ্গে যুগ্ম শিরোপা জয় করে বাংলাদেশ। করোনা মহামারি শেষে এবার অনূর্ধ্ব-১৯ সাফ জয়। সবমিলিয়ে মেয়েদের শিরোপা দিয়েই বাফুফে তার শোকেস ভরে ফেলেছে। এই সাফল্যই স্বপ্নটাকে আরও বড় করে দিল সোনার মেয়েরা। প্রতিনিয়ত নেতিবাচক খবরে ভরা ফুটবল ফেডারেশন ভবনটা এবার আলোকিত হলো চ্যাম্পিয়নদের পদচারণে। তাদের সবার মুখে ছিল গৌরবের হাসি।

প্রতিনিয়ত ধুঁকতে থাকা বাংলাদেশের ফুটবলে হঠাৎ হঠাৎ যে আনন্দের জোয়ার আসে, তা অধিকাংশই এসব নারী ফুটবলারদের সৌজন্যে। যদিও সেটার প্রায় সবই বয়সভিত্তিক ফুটবলে। তাতে অবশ্য খুব বেশি কিছু ভাবনার নেই। আজকে যারা বয়সভিত্তিক দলে খেলছে তারাই আগামী দিন জাতীয় দলের হয়ে মাঠ মাতাবে।

ক্রিকেটে মেয়েরা প্রথমবার বিশ্বকাপের মঞ্চে

২০১৮ সালে প্রথমবার এশিয়া কাপের শিরোপা জয়ের পর মেয়েদের ক্রিকেট নিয়ে স্বপ্নটা বেড়ে গেছে কয়েকগুণ। যে অর্জন ছেলেরা করতে পারেনি এখনো পর্যন্ত সেটাই করে দেখিয়েছে সালমা খাতুন, জাহানারা আলম, রোমানা আহমেদরা। জিম্বাবুয়েতে এবার ওয়ানডে বিশ্বকাপের বাছাইপর্বে সীমানা পেরিয়ে মূলপর্বে জায়গা করে নিয়েছে বাংলাদেশ দল। যদিও বিশ্বকাপ বাছাই টুর্নামেন্ট থেকে সুখবরের সঙ্গে করোনা নিয়ে দেশে ফিরেছিলেন নারী ক্রিকেটাররা।

নতুন ওমিক্রন ভ্যারিয়েন্টে আক্রান্ত হওয়ায় লম্বা সময় কোয়ারেন্টাইনে থাকতে হয় জাহানারা আলমদের। দলের তিন ক্রিকেটার আক্রান্ত হওয়ায় তাদের হাসপাতালে পর্যন্ত নিয়ে যেতে হয়েছে। কোয়ারেন্টাইন মুক্ত হওয়ার অল্প কয়েক দিন বিশ্রামের পর আবার অনুশীলনে নামতে হচ্ছে মেয়েদের। কমনওয়েলথ গেমস কোয়ালিফাইং টুর্নামেন্টে খেলার জন্য মিরপুরে কন্ডিশনিং ক্যাম্প শুরু হয়েছে নারীদের। ১০ দিনের মতো অনুশীলন করে ৮ জানুয়ারি নারী দল উড়াল দেবে মালয়েশিয়ায়। সেখানে বাছাই টুর্নামেন্ট খেলে ইংল্যান্ডের টিকিট কাটতে হবে টাইগ্রেসদের।

এদিকে কেন্দ্রীয় চুক্তিতে থাকা নারী ক্রিকেটারদের গ্রেড ভিত্তিতে বেতন বাড়ানো হয়েছে। এরই মধ্যে শীর্ষ গ্রেডে থাকা ক্রিকেটারদের বেতন বেড়েছে ৩৩ শতাংশ পর্যন্ত! প্রথমবারের মতো ওয়ানডে বিশ্বকাপ খেলার যোগ্যতা অর্জন করায় পুরস্কার স্বরূপ এটি করা হয়েছে বলে জানা গেছে।

২০ থেকে ৩৩ শতাংশ পর্যন্ত বেতন বাড়ানোর বিষয়ে বিসিবি সভাপতি নাজমুল হাসান পাপন বলেন, ‘২০২০ সালে সর্বশেষ নারী ক্রিকেটারদের বেতন বাড়ানো হয়েছিল, অবশ্য ছেলেদের তুলনায় অনেক কম। গত বছর ওদের বেতন ভালো বাড়িয়েছিলাম, খুব ভালো নয় যদিও। এবার আমরা অনেক ভালো করার অনুমোদন দিয়েছি। সাধারণত আমরা ১০ থেকে ১৫ শতাংশ বাড়ালেও এবার যারা ভালো খেলে, বিশেষ করে এ এবং বি গ্রেডে বেশি বাড়িয়েছি। বেতন বাড়ানোর ফলে তারা খেলার মধ্যে আরও বেশি মনযোগী হবে।’

২০২০ সালে বেতন বাড়ানোর পর ‘এ’ গ্রেডের ক্রিকেটারদের বেতন হয়েছিল মাসে ৬০ হাজার টাকা। দ্বিতীয় ধাপ অর্থাৎ ‘বি’ গ্রেডের বেতন হয়েছিল ৪০ হাজার টাকা, ‘সি’ গ্রেডের ৩৬ হাজার টাকা এবং ‘ডি’ গ্রেডের ২৫ হাজার টাকা। এবার সেখানে নতুন করে অর্থ যোগ হওয়ায় কিছুটা হতাশা কমবে তাদের।

Tag :

সোশ্যাল মিডিয়ায় খবরটি শেয়ার করুন

ফুটবল-ক্রিকেটে নারী দলের সাফল্য

প্রকাশের সময় : ০৬:১০:১৫ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৩০ ডিসেম্বর ২০২১

ক্রীড়া ডেস্ক : কিছুটা ধীরে হলেও বাংলাদেশের ক্রীড়াঙ্গনে নারীদের উন্নতি হচ্ছে। কিছুটা সময় বিরতি দিয়ে পাচ্ছে সাফল্য। সেখানে ক্রিকেট ফুটবল প্রায় সমান্তরালে এগিয়ে যাচ্ছে। সাম্প্রতিক সময়ে মেয়েদের ক্রিকেট জাতীয় দল যেমন প্রথমবারের মতো ওয়ানডে বিশ্বকাপে খেলার যোগ্যতা অর্জন করেছে, ঠিক তেমনি মেয়েদের অনূর্ধ্ব-১৯ দলও প্রথমবারের মতো সাফ ফুটবলের শিরোপা জিতেছে। দুই দলের সাম্প্রতিক পাওয়া সাফল্য নিয়ে জানাচ্ছেন মোয়াজ্জেম হোসেন রাসেল।

ছেলেদের ফুটবল নিয়ে হতাশ হতে হতে এখন আর কোনো আশাই দেখছেন না দর্শক-সমর্থকরা। টানা পাঁচটি সাফ ফুটবল চ্যাম্পিয়নশিপের ফাইনালে উঠতে ব্যর্থ হওয়া দলকে নিয়ে তো আর স্বপ্ন দেখা যায় না। তবে আশা আছে মেয়েদের ফুটবলে।

সর্বশেষ সাফ অনূর্ধ্ব-১৯ চ্যাম্পিয়নশিপে অপরাজিত চ্যাম্পিয়ন হয়েছে মারিয়া মান্ডার দল। ফাইনালে প্রতিবেশী ভারতকে ১-০ গোলে হারিয়েছে বাংলার কিশোরী ফুটবলাররা। ৮০ মিনিটে দলের হয়ে একমাত্র জয়সূচক গোলটি করেন আনাই মুগিনি। পুরো ম্যাচে বাংলাদেশ অসংখ্য আক্রমণ করেও প্রত্যাশিত গোল পাচ্ছিল না। ম্যাচের ৮০ মিনিটে আসে সেই মাহেন্দ্রক্ষণ। রিপার ব্যাকহিলে আনাই মুগিনি বক্সের বাইরে থেকে শট নিলে ভারতের গোলরক্ষক বলের ফ্লাইট বুঝতে পারেননি।

এর আগে ২০১৮ সালে অনুষ্ঠিত অনূর্ধ্ব-১৮ সাফ চ্যাম্পিয়নশিপে নেপালকে হারিয়ে চ্যাম্পিয়ন হয়েছিল বাংলাদেশ। পাঁচ দলের মধ্যে একমাত্র বাংলাদেশই ফাইনাল পর্যন্ত কোনো ম্যাচ যেমন হারেনি ঠিক তেমনি গোলও হজম করেনি। প্রতিপক্ষের জালে গোল দিয়েছে ২০টি।

২০১৫, ২০১৬তেও তাজিকিস্তানে এএফসি আঞ্চলিক চ্যাম্পিয়নশিপের শিরোপা জয় করে বাংলাদেশ। সে আসরেই ওঠেন তহুরা খাতুন, এবার অনূর্ধ্ব-১৯ সাফও মাতিয়েছেন তিনি। ২০১৭ সালে এসে মেয়েরা জেতে প্রথম সাফ শিরোপা অনূর্ধ্ব-১৫ পর্যায়ে। ২০১৮ সালে আবার অনূর্ধ্ব-১৮ সাফের ট্রফিও ঘরে তোলে। সে বছরই আবার হংকংয়ে আমন্ত্রণমূলক টুর্নামেন্ট জকি কাপেও চ্যাম্পিয়ন হয়ে ফেরে বাংলাদেশের মেয়েরা।

করোনা হানা দেওয়ার আগে ২০১৯ প্রথম বঙ্গমাতা আন্তর্জাতিক ফুটবলেও লাওসের সঙ্গে যুগ্ম শিরোপা জয় করে বাংলাদেশ। করোনা মহামারি শেষে এবার অনূর্ধ্ব-১৯ সাফ জয়। সবমিলিয়ে মেয়েদের শিরোপা দিয়েই বাফুফে তার শোকেস ভরে ফেলেছে। এই সাফল্যই স্বপ্নটাকে আরও বড় করে দিল সোনার মেয়েরা। প্রতিনিয়ত নেতিবাচক খবরে ভরা ফুটবল ফেডারেশন ভবনটা এবার আলোকিত হলো চ্যাম্পিয়নদের পদচারণে। তাদের সবার মুখে ছিল গৌরবের হাসি।

প্রতিনিয়ত ধুঁকতে থাকা বাংলাদেশের ফুটবলে হঠাৎ হঠাৎ যে আনন্দের জোয়ার আসে, তা অধিকাংশই এসব নারী ফুটবলারদের সৌজন্যে। যদিও সেটার প্রায় সবই বয়সভিত্তিক ফুটবলে। তাতে অবশ্য খুব বেশি কিছু ভাবনার নেই। আজকে যারা বয়সভিত্তিক দলে খেলছে তারাই আগামী দিন জাতীয় দলের হয়ে মাঠ মাতাবে।

ক্রিকেটে মেয়েরা প্রথমবার বিশ্বকাপের মঞ্চে

২০১৮ সালে প্রথমবার এশিয়া কাপের শিরোপা জয়ের পর মেয়েদের ক্রিকেট নিয়ে স্বপ্নটা বেড়ে গেছে কয়েকগুণ। যে অর্জন ছেলেরা করতে পারেনি এখনো পর্যন্ত সেটাই করে দেখিয়েছে সালমা খাতুন, জাহানারা আলম, রোমানা আহমেদরা। জিম্বাবুয়েতে এবার ওয়ানডে বিশ্বকাপের বাছাইপর্বে সীমানা পেরিয়ে মূলপর্বে জায়গা করে নিয়েছে বাংলাদেশ দল। যদিও বিশ্বকাপ বাছাই টুর্নামেন্ট থেকে সুখবরের সঙ্গে করোনা নিয়ে দেশে ফিরেছিলেন নারী ক্রিকেটাররা।

নতুন ওমিক্রন ভ্যারিয়েন্টে আক্রান্ত হওয়ায় লম্বা সময় কোয়ারেন্টাইনে থাকতে হয় জাহানারা আলমদের। দলের তিন ক্রিকেটার আক্রান্ত হওয়ায় তাদের হাসপাতালে পর্যন্ত নিয়ে যেতে হয়েছে। কোয়ারেন্টাইন মুক্ত হওয়ার অল্প কয়েক দিন বিশ্রামের পর আবার অনুশীলনে নামতে হচ্ছে মেয়েদের। কমনওয়েলথ গেমস কোয়ালিফাইং টুর্নামেন্টে খেলার জন্য মিরপুরে কন্ডিশনিং ক্যাম্প শুরু হয়েছে নারীদের। ১০ দিনের মতো অনুশীলন করে ৮ জানুয়ারি নারী দল উড়াল দেবে মালয়েশিয়ায়। সেখানে বাছাই টুর্নামেন্ট খেলে ইংল্যান্ডের টিকিট কাটতে হবে টাইগ্রেসদের।

এদিকে কেন্দ্রীয় চুক্তিতে থাকা নারী ক্রিকেটারদের গ্রেড ভিত্তিতে বেতন বাড়ানো হয়েছে। এরই মধ্যে শীর্ষ গ্রেডে থাকা ক্রিকেটারদের বেতন বেড়েছে ৩৩ শতাংশ পর্যন্ত! প্রথমবারের মতো ওয়ানডে বিশ্বকাপ খেলার যোগ্যতা অর্জন করায় পুরস্কার স্বরূপ এটি করা হয়েছে বলে জানা গেছে।

২০ থেকে ৩৩ শতাংশ পর্যন্ত বেতন বাড়ানোর বিষয়ে বিসিবি সভাপতি নাজমুল হাসান পাপন বলেন, ‘২০২০ সালে সর্বশেষ নারী ক্রিকেটারদের বেতন বাড়ানো হয়েছিল, অবশ্য ছেলেদের তুলনায় অনেক কম। গত বছর ওদের বেতন ভালো বাড়িয়েছিলাম, খুব ভালো নয় যদিও। এবার আমরা অনেক ভালো করার অনুমোদন দিয়েছি। সাধারণত আমরা ১০ থেকে ১৫ শতাংশ বাড়ালেও এবার যারা ভালো খেলে, বিশেষ করে এ এবং বি গ্রেডে বেশি বাড়িয়েছি। বেতন বাড়ানোর ফলে তারা খেলার মধ্যে আরও বেশি মনযোগী হবে।’

২০২০ সালে বেতন বাড়ানোর পর ‘এ’ গ্রেডের ক্রিকেটারদের বেতন হয়েছিল মাসে ৬০ হাজার টাকা। দ্বিতীয় ধাপ অর্থাৎ ‘বি’ গ্রেডের বেতন হয়েছিল ৪০ হাজার টাকা, ‘সি’ গ্রেডের ৩৬ হাজার টাকা এবং ‘ডি’ গ্রেডের ২৫ হাজার টাকা। এবার সেখানে নতুন করে অর্থ যোগ হওয়ায় কিছুটা হতাশা কমবে তাদের।