নিউইয়র্ক ১০:৩৬ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২১ নভেম্বর ২০২৪, ৭ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
বিজ্ঞাপন :
মঙ্গলবারের পত্রিকা সাপ্তাহিক হককথা ও হককথা.কম এ আপনার প্রতিষ্ঠানের বিজ্ঞাপন দিতে যোগাযোগ করুন +1 (347) 848-3834

দুর্নীতির তদন্ত বন্ধে এবার সুপ্রিমকোর্টে সালাউদ্দিন-মুর্শেদী

রিপোর্ট:
  • প্রকাশের সময় : ০৫:০০:২৩ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২৪ জুন ২০২৩
  • / ৮৬ বার পঠিত

বাফুফে সভাপতি কাজী সালাউদ্দিন এবং সিনিয়র সহ-সভাপতি সালাম মুর্শেদী। ফাইল ছবি : মীর ফরিদ

স্পোটর্স  ডেস্ক :  আইনজীবী এবং মিডিয়া ব্যক্তিত্ব ব্যারিস্টার সুমনের একটি রিট আবেদনের প্রেক্ষিতে গত মাসে বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশনের (বাফুফে) কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগের তদন্ত করে দুর্নীতি দমন কমিশনকে (দুদক) ৪ মাসের মধ্যে প্রতিবেদন দাখিলের আদেশ দিয়েছিলেন হাইকোর্ট। সেই তদন্ত বন্ধে এবার সুপ্রিম কোর্টের চেম্বার আদালতে আবেদন করলেন বাফুফে সভাপতি কাজী সালাউদ্দিন এবং সিনিয়র সহ-সভাপতি সালাম মুর্শেদী।

সোশ্যাল মিডিয়ায় এক ভিডিওবার্তায় এই তথ্য দিয়েছেন ব্যারিস্টার সুমন। আবেদনে ব্যারিস্টার সুমনকে বিবাদী করা হয়েছে।

ভিডিওবার্তায় ব্যারিস্টার সুমন বলেছেন, ‘আজ একটি নোটিশ পেয়েছি আমি। এই নোটিশটা হচ্ছে- আমাকে বিবাদী করে কাজী সালাউদ্দিন সাহেব এবং সালাম মুর্শেদী সাহেব একটি অর্ডারের বিরুদ্ধে সুপ্রিম কোর্টের চেম্বার কোর্টে অ্যাপ্লিকেশন করেছেন। আপনারা আশ্চর্য হবেন যে, মহামান্য হাইকোর্ট একটা অর্ডার দিয়েছেন। দিয়ে বলেছেন, ফিফা থেকে এ পর্যন্ত যে পরিমাণ টাকা বাংলাদেশে এসেছে, অথবা বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশন যে পরিমাণ টাকা বাংলাদেশ সরকারের থেকে নিয়েছে- এই দুইটা টাকার একটা ইনকয়্যারি হবে।

দুদক এই ইনকয়্যারিটা করে চার মাসের মধ্যে একটা রিপোর্ট দিবে।’
ব্যারিস্টার সুমন আরও বলেছেন, ‘এই তদন্তটা যাতে না হতে পারে, সেজন্য তারা এই এপ্লিকেশনটা করেছেন। তারা এর ওপর স্টে (স্থগিতাদেশ) নিতে চান। আগামী রবিবার শুনানি হবে।

মাননীয় যারা বিচারের দায়িত্বে আছেন, তারা যে সিদ্ধান্ত দেবেন, সেই সিদ্ধান্তই আমরা মেনে নিব। আমি বাংলাদেশের মানুষের জন্য একটা কথা বলতে চাই। এই যে সালাম মুর্শেদী সাহেব এবং কাজী সালাউদ্দিন সাহেব গং, বা এই যে একটি চক্র কোথায় পৌঁছে গেছেন খেয়াল করেছেন? তারা একটা তদন্ত বা ইনকয়্যারি হতে দিতে চান না।’
ব্যারিস্টার সুমন বলেন, ‘এর মানে… আপনার মনের মধ্যে যদি দুই নাম্বারি না থাকে, আপনার কর্মের মধ্যে যদি দুই নাম্বারি না থাকে, আপনার মননে, মানসিকতায় যদি অসততা না থাকে, তাহলে আমি সাধারণত যেটা বুঝি; আমি জানি না আপনারা কী বোঝেন… মানুষের মনের মধ্যে দুই নাম্বারি থাকলে সে কোনো ইনকয়্যারিতেই যেতে চায় না। সে মানুষের মুখোমুখি হতে চায় না।

সে বিচারকের মুখোমুখি হতে চায় না। এখন তারা ভাবছে… আমার একটা বিশ্বাস, এখন দুদক তদন্ত করলেই এই যে জিনিসগুলা… যে পরিমাণ দুর্নীতি হয়েছে… এগুলাতে তাদের নাম চলে আসতে পারে।’-সূত্র : দৈনিক কালের কণ্ঠ

নাসরিন /হককথা

সোশ্যাল মিডিয়ায় খবরটি শেয়ার করুন

দুর্নীতির তদন্ত বন্ধে এবার সুপ্রিমকোর্টে সালাউদ্দিন-মুর্শেদী

প্রকাশের সময় : ০৫:০০:২৩ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২৪ জুন ২০২৩

স্পোটর্স  ডেস্ক :  আইনজীবী এবং মিডিয়া ব্যক্তিত্ব ব্যারিস্টার সুমনের একটি রিট আবেদনের প্রেক্ষিতে গত মাসে বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশনের (বাফুফে) কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগের তদন্ত করে দুর্নীতি দমন কমিশনকে (দুদক) ৪ মাসের মধ্যে প্রতিবেদন দাখিলের আদেশ দিয়েছিলেন হাইকোর্ট। সেই তদন্ত বন্ধে এবার সুপ্রিম কোর্টের চেম্বার আদালতে আবেদন করলেন বাফুফে সভাপতি কাজী সালাউদ্দিন এবং সিনিয়র সহ-সভাপতি সালাম মুর্শেদী।

সোশ্যাল মিডিয়ায় এক ভিডিওবার্তায় এই তথ্য দিয়েছেন ব্যারিস্টার সুমন। আবেদনে ব্যারিস্টার সুমনকে বিবাদী করা হয়েছে।

ভিডিওবার্তায় ব্যারিস্টার সুমন বলেছেন, ‘আজ একটি নোটিশ পেয়েছি আমি। এই নোটিশটা হচ্ছে- আমাকে বিবাদী করে কাজী সালাউদ্দিন সাহেব এবং সালাম মুর্শেদী সাহেব একটি অর্ডারের বিরুদ্ধে সুপ্রিম কোর্টের চেম্বার কোর্টে অ্যাপ্লিকেশন করেছেন। আপনারা আশ্চর্য হবেন যে, মহামান্য হাইকোর্ট একটা অর্ডার দিয়েছেন। দিয়ে বলেছেন, ফিফা থেকে এ পর্যন্ত যে পরিমাণ টাকা বাংলাদেশে এসেছে, অথবা বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশন যে পরিমাণ টাকা বাংলাদেশ সরকারের থেকে নিয়েছে- এই দুইটা টাকার একটা ইনকয়্যারি হবে।

দুদক এই ইনকয়্যারিটা করে চার মাসের মধ্যে একটা রিপোর্ট দিবে।’
ব্যারিস্টার সুমন আরও বলেছেন, ‘এই তদন্তটা যাতে না হতে পারে, সেজন্য তারা এই এপ্লিকেশনটা করেছেন। তারা এর ওপর স্টে (স্থগিতাদেশ) নিতে চান। আগামী রবিবার শুনানি হবে।

মাননীয় যারা বিচারের দায়িত্বে আছেন, তারা যে সিদ্ধান্ত দেবেন, সেই সিদ্ধান্তই আমরা মেনে নিব। আমি বাংলাদেশের মানুষের জন্য একটা কথা বলতে চাই। এই যে সালাম মুর্শেদী সাহেব এবং কাজী সালাউদ্দিন সাহেব গং, বা এই যে একটি চক্র কোথায় পৌঁছে গেছেন খেয়াল করেছেন? তারা একটা তদন্ত বা ইনকয়্যারি হতে দিতে চান না।’
ব্যারিস্টার সুমন বলেন, ‘এর মানে… আপনার মনের মধ্যে যদি দুই নাম্বারি না থাকে, আপনার কর্মের মধ্যে যদি দুই নাম্বারি না থাকে, আপনার মননে, মানসিকতায় যদি অসততা না থাকে, তাহলে আমি সাধারণত যেটা বুঝি; আমি জানি না আপনারা কী বোঝেন… মানুষের মনের মধ্যে দুই নাম্বারি থাকলে সে কোনো ইনকয়্যারিতেই যেতে চায় না। সে মানুষের মুখোমুখি হতে চায় না।

সে বিচারকের মুখোমুখি হতে চায় না। এখন তারা ভাবছে… আমার একটা বিশ্বাস, এখন দুদক তদন্ত করলেই এই যে জিনিসগুলা… যে পরিমাণ দুর্নীতি হয়েছে… এগুলাতে তাদের নাম চলে আসতে পারে।’-সূত্র : দৈনিক কালের কণ্ঠ

নাসরিন /হককথা