নিউইয়র্ক ০৯:২৭ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ০৪ অগাস্ট ২০২৫, ২০ শ্রাবণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
বিজ্ঞাপন :
মঙ্গলবারের পত্রিকা সাপ্তাহিক হককথা ও হককথা.কম এ আপনার প্রতিষ্ঠানের বিজ্ঞাপন দিতে যোগাযোগ করুন +1 (347) 848-3834

টি-টোয়েন্টিতে ইতিহাস গড়ল পাকিস্তান

রিপোর্ট:
  • প্রকাশের সময় : ০১:৫৬:০৩ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ৩ সেপ্টেম্বর ২০২২
  • / ১৪৩ বার পঠিত

ক্রীড়া ডেস্ক : আর মাত্র চার বল কম খেললেই ম্যাচটা টি ১০ হয়ে যেত হংকংয়ের জন্য। পাকিস্তানের ১৯৩ তাড়া করতে নেমে ৩৮ রানেই গুটিয়ে গেল তারা ১০.৪ ওভারে। দুই অঙ্কের রান কারও নেই। ৮, ২, ০, ৬, ১, ৪, ৩, ৩, ০, ১, ০- স্কোরকার্ড ছিল যেন মোবাইল নম্বর। পাকিস্তানের বোলারদের সামনে এতটাই অসহায় ছিলেন হংকংয়ের ব্যাটাররা। ক্ষতিটা করেছেন তাদের দুই পাকিস্তানি স্পিনার।
শাদাব খান ও মোহাম্মদ নওয়াজ সাত উইকেট ভাগ করে নেন নিজেদের মধ্যে। শাদাব আট রানে চার এবং নওয়াজ পাঁচ রানে তিন উইকেট নেন। সাত রানে দুই উইকেট নাসিম শাহর। ১৫৫ রানে ম্যাচ জিতে পাকিস্তান চলে গেল সুপার ফোরে। আর এরইসঙ্গে নিজেদের ক্রিকেট ইতিহাসে ম্যাচটিকে স্বর্ণাক্ষরে তুলে রাখল পাকিস্তান। রানের ব্যবধানে টি-টোয়েন্টি সংস্করণে এটি পাকিস্তানের সবচেয়ে বড় জয়।

এর আগের রেকর্ড জয় ছিল ১৪৩ রানের। ২০১৮ সালে করাচিতে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে এই ব্যবধানে জিতেছিল পাকিস্তান। উইকেটের হিসেবে অবশ্য টি-টোয়েন্টিতে পাকিস্তানের ১০ উইকেটের জয়ও আছে। গত বছর দুবাইয়ে ভারতের বিপক্ষে বিশ্বকাপ ম্যাচেই এত বড় জয় পেয়েছিল বাবর আজমের দল।

ভারতের কাছে পাঁচ উইকেটে হেরে এশিয়া কাপ শুরু করা পাকিস্তান টসে হেরে অধিনায়ক বাবর আজমকে শুরুতেই হারিয়েছিল নয় রানে। দ্বিতীয় উইকেটে মোহাম্মদ রিজওয়ান ও ফখর জামানের ১১৬ রানের জুটির সহায়তায় ২ উইকেটে ১৯৩ রান করে ২০ ওভারে। ম্যাচসেরা রিজওয়ান ৫৭ বলে ৭৮ রানে অপরাজিত থাকেন। ৪১ বলে ৫৩ রান করেন ফখর। খুশদিল শাহ ভক্তদের খুশি বাড়িয়ে দেন ১৫ বলে হার না-মানা ৩৫ রান করে।
হককথা/এমউএ

সোশ্যাল মিডিয়ায় খবরটি শেয়ার করুন

টি-টোয়েন্টিতে ইতিহাস গড়ল পাকিস্তান

প্রকাশের সময় : ০১:৫৬:০৩ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ৩ সেপ্টেম্বর ২০২২

ক্রীড়া ডেস্ক : আর মাত্র চার বল কম খেললেই ম্যাচটা টি ১০ হয়ে যেত হংকংয়ের জন্য। পাকিস্তানের ১৯৩ তাড়া করতে নেমে ৩৮ রানেই গুটিয়ে গেল তারা ১০.৪ ওভারে। দুই অঙ্কের রান কারও নেই। ৮, ২, ০, ৬, ১, ৪, ৩, ৩, ০, ১, ০- স্কোরকার্ড ছিল যেন মোবাইল নম্বর। পাকিস্তানের বোলারদের সামনে এতটাই অসহায় ছিলেন হংকংয়ের ব্যাটাররা। ক্ষতিটা করেছেন তাদের দুই পাকিস্তানি স্পিনার।
শাদাব খান ও মোহাম্মদ নওয়াজ সাত উইকেট ভাগ করে নেন নিজেদের মধ্যে। শাদাব আট রানে চার এবং নওয়াজ পাঁচ রানে তিন উইকেট নেন। সাত রানে দুই উইকেট নাসিম শাহর। ১৫৫ রানে ম্যাচ জিতে পাকিস্তান চলে গেল সুপার ফোরে। আর এরইসঙ্গে নিজেদের ক্রিকেট ইতিহাসে ম্যাচটিকে স্বর্ণাক্ষরে তুলে রাখল পাকিস্তান। রানের ব্যবধানে টি-টোয়েন্টি সংস্করণে এটি পাকিস্তানের সবচেয়ে বড় জয়।

এর আগের রেকর্ড জয় ছিল ১৪৩ রানের। ২০১৮ সালে করাচিতে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে এই ব্যবধানে জিতেছিল পাকিস্তান। উইকেটের হিসেবে অবশ্য টি-টোয়েন্টিতে পাকিস্তানের ১০ উইকেটের জয়ও আছে। গত বছর দুবাইয়ে ভারতের বিপক্ষে বিশ্বকাপ ম্যাচেই এত বড় জয় পেয়েছিল বাবর আজমের দল।

ভারতের কাছে পাঁচ উইকেটে হেরে এশিয়া কাপ শুরু করা পাকিস্তান টসে হেরে অধিনায়ক বাবর আজমকে শুরুতেই হারিয়েছিল নয় রানে। দ্বিতীয় উইকেটে মোহাম্মদ রিজওয়ান ও ফখর জামানের ১১৬ রানের জুটির সহায়তায় ২ উইকেটে ১৯৩ রান করে ২০ ওভারে। ম্যাচসেরা রিজওয়ান ৫৭ বলে ৭৮ রানে অপরাজিত থাকেন। ৪১ বলে ৫৩ রান করেন ফখর। খুশদিল শাহ ভক্তদের খুশি বাড়িয়ে দেন ১৫ বলে হার না-মানা ৩৫ রান করে।
হককথা/এমউএ