নিউইয়র্ক ০৮:২১ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ০১ মে ২০২৫, ১৮ বৈশাখ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
বিজ্ঞাপন :
মঙ্গলবারের পত্রিকা সাপ্তাহিক হককথা ও হককথা.কম এ আপনার প্রতিষ্ঠানের বিজ্ঞাপন দিতে যোগাযোগ করুন +1 (347) 848-3834

কামিন্সের ৫০ রানের আক্ষেপ

রিপোর্ট:
  • প্রকাশের সময় : ০৫:৪৩:২০ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ৯ অক্টোবর ২০২৩
  • / ১৪৭ বার পঠিত

ক্রীড়া ডেস্ক : পুঁজি ছিল অল্প কিন্ত অস্ট্রেলিয়ার বোলারদের লড়াইয়ের মানসিকতা ছিল উঁচুতে। শুরুতে ভারতের ব্যাটারদের কোণঠাসা করে জয়ের স্বপ্নও দেখছিল অজিরা। কিন্তু বিরাট কোহলির ক্যাচ ফেলে দেওয়ার পর চালকের আসনে বসে ভারত। জীবন পেয়ে লোকেশ রাহুলকে সঙ্গী করে জয়ের ভিত গড়ে দেন কোহলি।

তবে কোহলির ক্যাচ ফেলে দেওয়াই যে অজিদের হারের কারণ এটা মানতে নারাজ অজি অধিনায়ক প্যাট কামিন্স।
বরং ব্যাটিংয়ে আরো ৫০ রান বেশি করতে না পারার আক্ষেপের কথা শুনিয়েছে তিনি, ‘অন্তত ৫০ রান কম হয়ে গেছে। ২০০ রানের নিচে স্কোরকে ডিফেন্ড করা কঠিন। তাদের সত্যিই ভালো বোলিং আক্রমণ এবং তাদের স্পিনারদের মোকাবেলা করা কঠিন ছিল।

আমাদের বোর্ডে আরও কিছু রান থাকলে পার্থক্য হয়ে যেত। ক্যাচ ফেলে দেওয়ার বিষয়টি আমরা ভুলে গেছি। ৯টি ম্যাচের মধ্যে মাত্র একটি হলো, চিন্তা করার মতো খুব বেশি কিছু নেই। তবে উন্নতির অনেক জায়গা আছে।

প্রথমে ব্যাট করে অস্ট্রেলিয়ার ইনিংস থামে ১৯৯ রানে। ভারতের স্পিনারদের বোলিং তোপে গুটিয়ে যায় পাঁচবারের বিশ্বচ্যাম্পিয়নরা। কিন্তু বোলিংয়ে শুরুটা দুর্দান্ত করে অজি বোলাররা। মিচেল স্টার্কের করা ইনিংসের প্রথম ওভারে ‘গোল্ডেন ডাক’-এ ফেরেন ইশান কিষান। পরের ওভারে জস হ্যাজেলউডের শিকার রোহিত শর্মা ও শ্রেয়াস আইয়ার।

২ রানে ৩ উইকেট হারায় ভারত। এখান থেকে কোহলি-রাহুলের ব্যাটে খেলায় ফেরে স্বাগতিকরা। চতুর্থ উইকেটে ১৬৫ রানে জুটিতে দলকে টেনে তোলেন কোহলি-রাহুল। অর্ধশতক হাঁকিয়ে কোহলি হাঁটছিলেন শতকের দিকে। তবে ব্যক্তিগত ৮৫ রানে হ্যাজেলউডের বলে আউট হন তিনি। হার্দিক পান্ডিয়াকে নিয়ে জয়ের বাকি আনুষ্ঠানিকতা সারেন রাহুল। ১১৫ বলে অপরাজিত থাকেন ৯৭ রানে।
১২ অক্টোবর পরের ম্যাচে অস্ট্রেলিয়ার প্রতিপক্ষ দক্ষিণ আফ্রিকা। আর ১১ অক্টোবর ভারত খেলবে আফগানিস্তানের বিপক্ষে। সূত্র : কালেরকণ্ঠ

সোশ্যাল মিডিয়ায় খবরটি শেয়ার করুন

কামিন্সের ৫০ রানের আক্ষেপ

প্রকাশের সময় : ০৫:৪৩:২০ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ৯ অক্টোবর ২০২৩

ক্রীড়া ডেস্ক : পুঁজি ছিল অল্প কিন্ত অস্ট্রেলিয়ার বোলারদের লড়াইয়ের মানসিকতা ছিল উঁচুতে। শুরুতে ভারতের ব্যাটারদের কোণঠাসা করে জয়ের স্বপ্নও দেখছিল অজিরা। কিন্তু বিরাট কোহলির ক্যাচ ফেলে দেওয়ার পর চালকের আসনে বসে ভারত। জীবন পেয়ে লোকেশ রাহুলকে সঙ্গী করে জয়ের ভিত গড়ে দেন কোহলি।

তবে কোহলির ক্যাচ ফেলে দেওয়াই যে অজিদের হারের কারণ এটা মানতে নারাজ অজি অধিনায়ক প্যাট কামিন্স।
বরং ব্যাটিংয়ে আরো ৫০ রান বেশি করতে না পারার আক্ষেপের কথা শুনিয়েছে তিনি, ‘অন্তত ৫০ রান কম হয়ে গেছে। ২০০ রানের নিচে স্কোরকে ডিফেন্ড করা কঠিন। তাদের সত্যিই ভালো বোলিং আক্রমণ এবং তাদের স্পিনারদের মোকাবেলা করা কঠিন ছিল।

আমাদের বোর্ডে আরও কিছু রান থাকলে পার্থক্য হয়ে যেত। ক্যাচ ফেলে দেওয়ার বিষয়টি আমরা ভুলে গেছি। ৯টি ম্যাচের মধ্যে মাত্র একটি হলো, চিন্তা করার মতো খুব বেশি কিছু নেই। তবে উন্নতির অনেক জায়গা আছে।

প্রথমে ব্যাট করে অস্ট্রেলিয়ার ইনিংস থামে ১৯৯ রানে। ভারতের স্পিনারদের বোলিং তোপে গুটিয়ে যায় পাঁচবারের বিশ্বচ্যাম্পিয়নরা। কিন্তু বোলিংয়ে শুরুটা দুর্দান্ত করে অজি বোলাররা। মিচেল স্টার্কের করা ইনিংসের প্রথম ওভারে ‘গোল্ডেন ডাক’-এ ফেরেন ইশান কিষান। পরের ওভারে জস হ্যাজেলউডের শিকার রোহিত শর্মা ও শ্রেয়াস আইয়ার।

২ রানে ৩ উইকেট হারায় ভারত। এখান থেকে কোহলি-রাহুলের ব্যাটে খেলায় ফেরে স্বাগতিকরা। চতুর্থ উইকেটে ১৬৫ রানে জুটিতে দলকে টেনে তোলেন কোহলি-রাহুল। অর্ধশতক হাঁকিয়ে কোহলি হাঁটছিলেন শতকের দিকে। তবে ব্যক্তিগত ৮৫ রানে হ্যাজেলউডের বলে আউট হন তিনি। হার্দিক পান্ডিয়াকে নিয়ে জয়ের বাকি আনুষ্ঠানিকতা সারেন রাহুল। ১১৫ বলে অপরাজিত থাকেন ৯৭ রানে।
১২ অক্টোবর পরের ম্যাচে অস্ট্রেলিয়ার প্রতিপক্ষ দক্ষিণ আফ্রিকা। আর ১১ অক্টোবর ভারত খেলবে আফগানিস্তানের বিপক্ষে। সূত্র : কালেরকণ্ঠ