নিউইয়র্ক ০৬:২২ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২১ নভেম্বর ২০২৪, ৭ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
বিজ্ঞাপন :
মঙ্গলবারের পত্রিকা সাপ্তাহিক হককথা ও হককথা.কম এ আপনার প্রতিষ্ঠানের বিজ্ঞাপন দিতে যোগাযোগ করুন +1 (347) 848-3834

এক স্লিপ

রিপোর্ট:
  • প্রকাশের সময় : ১০:৪০:২২ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৮ অক্টোবর ২০১৯
  • / ৪৫২ বার পঠিত

সালাহউদ্দিন আহেমেদ: নিউইয়র্কে বাংলাদেশী কমিউনিটির সভা-সমাবেশ, অনুষ্ঠানের শেষ নেই। এসব সভা-সমাবেশ, অনুষ্ঠানে মূলধারার নামীদামী রাজনীতিক ও বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গ ছাড়াও বাংলাদেশের মন্ত্রি-মিনিস্টার ছাড়াও ভিআইপিগণ আমন্ত্রিত অতিথি থাকেন। তো ৭টার অনুষ্ঠান ৯টায় শুরু হলো। এটা খুব একটা অনিয়ম বলে আয়োজকরা মনে করেন না বলেই মনে হয়। কিন্তু কমিউনিটির একাধিক অনুষ্ঠানে দর্শক-শ্রোতাদের বিব্রত হওয়ার অন্যতম একটি হলো অনুষ্ঠানের শুরুতে ধর্মীয় গ্রন্থ থেকে পাঠ করার লোকের অভাব। উপস্থাপক বললেন- এবার পবিত্র কোরআন থেকে তেলাওয়াত করবেন মওলানা/কাজী……..। এখন পবিত্র গীতা থেকে পাঠ করবেন …………। পরক্ষনেই উপস্থাপকের ঘোষণা ‘যদি আপনাদের মধ্যে থেকে কেউ ত্রিপিটক পাঠ করার কেউ থাকেন তো মঞ্চে চলে আসুন’। আবার অনেক সময় গীতা থেকে পাঠ করারও লোক পাওয়া যায় না।
আয়োজকদের এমনসব কান্ড-কারখানা দেখে সচেতন প্রবাসীদের কেউ কেউ জানতে চান। একজন সংবাদ কর্মী হিসেবে কানে কানে কেউ কেউ বলেন- ‘আগেভাগেই যদি কোরআন, গীতা, বাইবেল বা ত্রিপিঠক থেকে পাঠ করার লোক নির্ধারিত করা হয়ে থাকে তো ভালো। আর যদি না হয় তাৎক্ষনিক এভাবে ডাকা শোভনীয় নয়।’ সেক্ষেত্রে কাউকে না ডাকাই ভালো। এমন অভিমত অনেকর। আমিও তাদের সাথে একমত না হয়ে পারি না। কিন্তু আমারও করার কিছু থাকে না। তাই সংশ্লিস্টরা বিষয়টির প্রতি গুরুত্ব দেবেই এই সচেতন প্রবাসীদের প্রত্যাশা। (বাংলা পত্রিকা)
০৬ অক্টোবর ২০১৯

সোশ্যাল মিডিয়ায় খবরটি শেয়ার করুন

About Author Information

এক স্লিপ

প্রকাশের সময় : ১০:৪০:২২ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৮ অক্টোবর ২০১৯

সালাহউদ্দিন আহেমেদ: নিউইয়র্কে বাংলাদেশী কমিউনিটির সভা-সমাবেশ, অনুষ্ঠানের শেষ নেই। এসব সভা-সমাবেশ, অনুষ্ঠানে মূলধারার নামীদামী রাজনীতিক ও বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গ ছাড়াও বাংলাদেশের মন্ত্রি-মিনিস্টার ছাড়াও ভিআইপিগণ আমন্ত্রিত অতিথি থাকেন। তো ৭টার অনুষ্ঠান ৯টায় শুরু হলো। এটা খুব একটা অনিয়ম বলে আয়োজকরা মনে করেন না বলেই মনে হয়। কিন্তু কমিউনিটির একাধিক অনুষ্ঠানে দর্শক-শ্রোতাদের বিব্রত হওয়ার অন্যতম একটি হলো অনুষ্ঠানের শুরুতে ধর্মীয় গ্রন্থ থেকে পাঠ করার লোকের অভাব। উপস্থাপক বললেন- এবার পবিত্র কোরআন থেকে তেলাওয়াত করবেন মওলানা/কাজী……..। এখন পবিত্র গীতা থেকে পাঠ করবেন …………। পরক্ষনেই উপস্থাপকের ঘোষণা ‘যদি আপনাদের মধ্যে থেকে কেউ ত্রিপিটক পাঠ করার কেউ থাকেন তো মঞ্চে চলে আসুন’। আবার অনেক সময় গীতা থেকে পাঠ করারও লোক পাওয়া যায় না।
আয়োজকদের এমনসব কান্ড-কারখানা দেখে সচেতন প্রবাসীদের কেউ কেউ জানতে চান। একজন সংবাদ কর্মী হিসেবে কানে কানে কেউ কেউ বলেন- ‘আগেভাগেই যদি কোরআন, গীতা, বাইবেল বা ত্রিপিঠক থেকে পাঠ করার লোক নির্ধারিত করা হয়ে থাকে তো ভালো। আর যদি না হয় তাৎক্ষনিক এভাবে ডাকা শোভনীয় নয়।’ সেক্ষেত্রে কাউকে না ডাকাই ভালো। এমন অভিমত অনেকর। আমিও তাদের সাথে একমত না হয়ে পারি না। কিন্তু আমারও করার কিছু থাকে না। তাই সংশ্লিস্টরা বিষয়টির প্রতি গুরুত্ব দেবেই এই সচেতন প্রবাসীদের প্রত্যাশা। (বাংলা পত্রিকা)
০৬ অক্টোবর ২০১৯