নিউইয়র্ক ১০:৫৮ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২১ ডিসেম্বর ২০২৪, ৭ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
বিজ্ঞাপন :
মঙ্গলবারের পত্রিকা সাপ্তাহিক হককথা ও হককথা.কম এ আপনার প্রতিষ্ঠানের বিজ্ঞাপন দিতে যোগাযোগ করুন +1 (347) 848-3834

এক স্লিপ

রিপোর্ট:
  • প্রকাশের সময় : ১০:৩৭:৪১ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২ নভেম্বর ২০১৮
  • / ১০৬৪ বার পঠিত

সালাহউদ্দিন আহমেদ: ভুলটা আমার-ই। কাজের চাপে মাঝে মাঝে একটু-আধটু ভুল হয়েই যায়। যা অনিচ্ছাকৃত। কিন্তু পাঠককুল ভুল মানতে রাজী নন। সুযোগ পেলেই অভিযোগ মাননীয় সম্পাদক বরাবর। তবে বিষয়গুলো আমি ‘এনজয়’ করি। মানসিকভাবে সব সময় প্রস্তুতও থাকি ভালো কিছুর প্রশংসা শুনার জন্য নয়, বরং সমালোচনার জন্য। যা আমাকে আরো স্বনির্ভর ও শক্তিশালী করে তোলে। আমিও চাই সবার আগে আমার আতœ সমালোচনা। সাপ্তাহিক বাংলা পত্রিকা’র ‘এক স্লিপ কলাম’ আর টাইম টেলিভিশন-এর ‘প্রেস ভিউ’ অনুষ্ঠানে আমি সেই সুযোগটিই নিতে চাই।
সংশ্লিষ্ট সবার প্রতি শ্রদ্ধা রেখেই বলছি- গত সপ্তাহে ‘জাতিসংঘের শুভেচ্ছা দূত হলেন নাঈমা খান’ শীর্ষক একটি খবর বাংলা পত্রিকা সহ অন্যান্য মিডিয়ায় গুরুত্বোর সাথে প্রকাশিত হয়। খবরটি কমিউনিটির জন্য উৎসাহী আর উদ্দীপ্তমূলকও বটে। কিন্তু খবরটি পরিবেশেনে ভাষাগত ও উপস্থপনায় একটু ত্রুটি থেকে যায়। সেটি হচ্ছে- খানস টিউটোরিয়াল-এর চেয়ারপার্সন নাঈমা খান শিক্ষাখাতে অবদান রাখার জন্য স্বীকৃত হয়েছেন সত্য, কিন্তু সেটা জাতিসংঘ কর্তৃক নয়, জাতিসংঘ স্বীকৃত একটি এনজিও কর্তৃক। তাই ‘জাতিসংঘের শুভেচ্ছা দূত হলেন নাঈমা খান’ কথাটি সঠিক নয়, যা পাঠক মহলের দৃষ্টি কেড়েছে। মূলত: জাতিসংঘ স্বীকৃত একটি এনজিও ‘ইউনাইটেড ন্যাশন্স ইন্টারন্যাশনাল কংগ্রেস’ শিক্ষা ক্ষেত্রে তার অবদানের স্বীকৃতি হিসেবে তাকে সম্মানিত করেছে তাদের শুভেচ্ছা দূত বা গুড উইল এম্বেসেডর হিসেবে। এটিই সত্য। ‘জাতিসংঘের শুভেচ্ছা দূত’ কথাটি সঠিক নয়। আর এই ভুলের দায়িত্বও আমার। ২৮ অক্টোবর ২০১৮।

সোশ্যাল মিডিয়ায় খবরটি শেয়ার করুন

About Author Information

এক স্লিপ

প্রকাশের সময় : ১০:৩৭:৪১ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২ নভেম্বর ২০১৮

সালাহউদ্দিন আহমেদ: ভুলটা আমার-ই। কাজের চাপে মাঝে মাঝে একটু-আধটু ভুল হয়েই যায়। যা অনিচ্ছাকৃত। কিন্তু পাঠককুল ভুল মানতে রাজী নন। সুযোগ পেলেই অভিযোগ মাননীয় সম্পাদক বরাবর। তবে বিষয়গুলো আমি ‘এনজয়’ করি। মানসিকভাবে সব সময় প্রস্তুতও থাকি ভালো কিছুর প্রশংসা শুনার জন্য নয়, বরং সমালোচনার জন্য। যা আমাকে আরো স্বনির্ভর ও শক্তিশালী করে তোলে। আমিও চাই সবার আগে আমার আতœ সমালোচনা। সাপ্তাহিক বাংলা পত্রিকা’র ‘এক স্লিপ কলাম’ আর টাইম টেলিভিশন-এর ‘প্রেস ভিউ’ অনুষ্ঠানে আমি সেই সুযোগটিই নিতে চাই।
সংশ্লিষ্ট সবার প্রতি শ্রদ্ধা রেখেই বলছি- গত সপ্তাহে ‘জাতিসংঘের শুভেচ্ছা দূত হলেন নাঈমা খান’ শীর্ষক একটি খবর বাংলা পত্রিকা সহ অন্যান্য মিডিয়ায় গুরুত্বোর সাথে প্রকাশিত হয়। খবরটি কমিউনিটির জন্য উৎসাহী আর উদ্দীপ্তমূলকও বটে। কিন্তু খবরটি পরিবেশেনে ভাষাগত ও উপস্থপনায় একটু ত্রুটি থেকে যায়। সেটি হচ্ছে- খানস টিউটোরিয়াল-এর চেয়ারপার্সন নাঈমা খান শিক্ষাখাতে অবদান রাখার জন্য স্বীকৃত হয়েছেন সত্য, কিন্তু সেটা জাতিসংঘ কর্তৃক নয়, জাতিসংঘ স্বীকৃত একটি এনজিও কর্তৃক। তাই ‘জাতিসংঘের শুভেচ্ছা দূত হলেন নাঈমা খান’ কথাটি সঠিক নয়, যা পাঠক মহলের দৃষ্টি কেড়েছে। মূলত: জাতিসংঘ স্বীকৃত একটি এনজিও ‘ইউনাইটেড ন্যাশন্স ইন্টারন্যাশনাল কংগ্রেস’ শিক্ষা ক্ষেত্রে তার অবদানের স্বীকৃতি হিসেবে তাকে সম্মানিত করেছে তাদের শুভেচ্ছা দূত বা গুড উইল এম্বেসেডর হিসেবে। এটিই সত্য। ‘জাতিসংঘের শুভেচ্ছা দূত’ কথাটি সঠিক নয়। আর এই ভুলের দায়িত্বও আমার। ২৮ অক্টোবর ২০১৮।