নিউইয়র্ক ০৮:৩৪ অপরাহ্ন, শনিবার, ২১ ডিসেম্বর ২০২৪, ৭ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
বিজ্ঞাপন :
মঙ্গলবারের পত্রিকা সাপ্তাহিক হককথা ও হককথা.কম এ আপনার প্রতিষ্ঠানের বিজ্ঞাপন দিতে যোগাযোগ করুন +1 (347) 848-3834

এক স্লিপ

রিপোর্ট:
  • প্রকাশের সময় : ১১:১১:৪২ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৬ অক্টোবর ২০১৫
  • / ৮৭১ বার পঠিত

নিউইয়র্ক: জাতিসংঘের ৭০তম সাধারণ অধিবেশনে যোগদানকারী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নিউইয়র্ক সফরকালীন সময়ে নতুন নতুন সাংবাদিকের পরিচয় পাওয়া গেছে। যাদেরকে কোন দিন সাংবাদিকতা তো দূরের কথা লেখা-লেখিতেও দেখা যায়নি তারাও নাকি সাংবাদিক হিসেবে পরিচয়পত্র গলায় ঝুলিয়েছেন। কেউবা ঢাকার, কেউবা স্থানীয় বাংলা মিডিয়ার পরিচয়ে সাংবাদিক হয়েছেন। স্থানীয় একটি রাজনৈতিক দলের শীর্ষ ব্যক্তিসহ ঐ দলের একাধিক কর্মীও নাকি এখন সাংবাদিক! তাদের কেউ কেউ জাতিসংঘের সাধারণ অধিবেশন কভার করার জন্য নাকি সংশ্লিষ্ট বিভাগ থেকে ‘অ্যাক্রিডেশন কার্ড’ও লাভ করেন। কথাগুলো জানালেন নিউইয়র্কের একাধিক সহকর্মী সাংবাদিক বন্ধু। আরেক সিনিয়র সাংবাদিক বললেন, ‘অমুক দলের অমুক নেতা’ বলেছেন আমরাও পত্রিকা বের করছি, টিভিও করবো। এজন্য অফিস খোঁজা হচ্ছে। আরেক সিনিয়র সাংবাদিক তার ব্যক্তিগত পরামর্শ জানিয়ে বললেন, মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর সাংবাদিক সম্মেলনে সিনিয়র সাংবাদিকদেরই আমন্ত্রন জানানো উচিৎ। জাতিসংঘের অধিবেশন কভার করতে আসা ঢাকার এক সাংবাদিক বললেন, নিউইয়র্কে যত সাংবাদিক দেখছি, সেই তুলনায় স্থানীয় ও ঢাকার মিডিয়ায় তত রিপোর্ট দেখছি না! মাঠ পর্যায়ের একজন সাংবাদিক হিসেবে সংশ্লিষ্টদের কথাগুলো ভাবনার বিষয়, খতিয়ে দেখারও অবকাশ রয়েছে। বলতে দ্বিধা নেই যে, এখন নিউইয়র্কের অনেক অনুষ্ঠানেই সাংবাদিকের আসন পাওয়াই দায় হয়ে যায়। একটি অনুষ্ঠানে যত সাংবাদিকের উপস্থিতি দেখা যায় মিডিয়াগুলোতে তত রিপোর্ট দেখা যায় না। বিষয়গুলো বাংলা মিডিয়ার দায়িত্বশীল ব্যক্তিবর্গকে ভেবে দেখা দরকার। ০৪ অক্টোবর’২০১৫

সোশ্যাল মিডিয়ায় খবরটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য লিখুন

About Author Information

এক স্লিপ

প্রকাশের সময় : ১১:১১:৪২ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৬ অক্টোবর ২০১৫

নিউইয়র্ক: জাতিসংঘের ৭০তম সাধারণ অধিবেশনে যোগদানকারী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নিউইয়র্ক সফরকালীন সময়ে নতুন নতুন সাংবাদিকের পরিচয় পাওয়া গেছে। যাদেরকে কোন দিন সাংবাদিকতা তো দূরের কথা লেখা-লেখিতেও দেখা যায়নি তারাও নাকি সাংবাদিক হিসেবে পরিচয়পত্র গলায় ঝুলিয়েছেন। কেউবা ঢাকার, কেউবা স্থানীয় বাংলা মিডিয়ার পরিচয়ে সাংবাদিক হয়েছেন। স্থানীয় একটি রাজনৈতিক দলের শীর্ষ ব্যক্তিসহ ঐ দলের একাধিক কর্মীও নাকি এখন সাংবাদিক! তাদের কেউ কেউ জাতিসংঘের সাধারণ অধিবেশন কভার করার জন্য নাকি সংশ্লিষ্ট বিভাগ থেকে ‘অ্যাক্রিডেশন কার্ড’ও লাভ করেন। কথাগুলো জানালেন নিউইয়র্কের একাধিক সহকর্মী সাংবাদিক বন্ধু। আরেক সিনিয়র সাংবাদিক বললেন, ‘অমুক দলের অমুক নেতা’ বলেছেন আমরাও পত্রিকা বের করছি, টিভিও করবো। এজন্য অফিস খোঁজা হচ্ছে। আরেক সিনিয়র সাংবাদিক তার ব্যক্তিগত পরামর্শ জানিয়ে বললেন, মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর সাংবাদিক সম্মেলনে সিনিয়র সাংবাদিকদেরই আমন্ত্রন জানানো উচিৎ। জাতিসংঘের অধিবেশন কভার করতে আসা ঢাকার এক সাংবাদিক বললেন, নিউইয়র্কে যত সাংবাদিক দেখছি, সেই তুলনায় স্থানীয় ও ঢাকার মিডিয়ায় তত রিপোর্ট দেখছি না! মাঠ পর্যায়ের একজন সাংবাদিক হিসেবে সংশ্লিষ্টদের কথাগুলো ভাবনার বিষয়, খতিয়ে দেখারও অবকাশ রয়েছে। বলতে দ্বিধা নেই যে, এখন নিউইয়র্কের অনেক অনুষ্ঠানেই সাংবাদিকের আসন পাওয়াই দায় হয়ে যায়। একটি অনুষ্ঠানে যত সাংবাদিকের উপস্থিতি দেখা যায় মিডিয়াগুলোতে তত রিপোর্ট দেখা যায় না। বিষয়গুলো বাংলা মিডিয়ার দায়িত্বশীল ব্যক্তিবর্গকে ভেবে দেখা দরকার। ০৪ অক্টোবর’২০১৫