নিউইয়র্ক ০৩:৫৭ অপরাহ্ন, শনিবার, ২১ জুন ২০২৫, ৭ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
বিজ্ঞাপন :
মঙ্গলবারের পত্রিকা সাপ্তাহিক হককথা ও হককথা.কম এ আপনার প্রতিষ্ঠানের বিজ্ঞাপন দিতে যোগাযোগ করুন +1 (347) 848-3834

ইতিহাসের সবচেয়ে বড় কেলেঙ্কারি ইউএসএইড, বললেন মোদির উপদেষ্টা

রিপোর্ট:
  • প্রকাশের সময় : ১১:০২:০৪ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৭ ফেব্রুয়ারী ২০২৫
  • / ১০৫ বার পঠিত

ধনকুবের ইলন মাস্কের নেতৃত্বাধীন যুক্তরাষ্ট্রের ‘ডিপার্টমেন্ট অব গভার্নমেন্ট এফিসিয়েন্সি’ (ডিওজিই) রোববার বাংলাদেশ ও ভারতে অর্থ সহায়তা বন্ধ করার ঘোষণা দেয়। তারা জানায়, ভারতে ‘ভোটার উপস্থিতি বাড়াতে’ ২১ মিলিয়ন এবং বাংলাদেশের রাজনৈতিক দৃশ্য শক্তিশালীকরণে ২৯ মিলিয়ন ডলার দিত যুক্তরাষ্ট্রের দাতব্য সংস্থা ইউএসএইড। এখন থেকে এই ক্ষেত্রে অনুদান বাতিল করা হয়েছে।

প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প দায়িত্ব নেওয়ার সঙ্গে সঙ্গে ডিওজিই-এর দায়িত্ব নেন ইলন মাস্ক। তাকে যুক্তরাষ্ট্রের সরকারের ‘অপ্রয়োজনীয়’ ব্যয় কমানোর দায়িত্ব দেওয়া হয়। এরপর থেকেই দাতব্য সংস্থা ইউএসএইডের বিরুদ্ধে লেগেছেন তিনি।

তবে ইউএসএইডের এই অর্থ ভারত ও বাংলাদেশে কে পেয়েছে সেটি নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির উপদেষ্টা সঞ্জীব সানইয়াল। তিনি বলেছেন, ইউএসএইড হলো মানব ইতিহাসের সবচেয়ে বড় কেলেঙ্কারি। ভারতীয় এ উপদেষ্টা বলেন, “কে ভারতে ভোটার উপস্থিতি বাড়াতে ২১ মিলিয়ন ডলার পেয়েছে এবং খরচ করেছে, কে বাংলাদেশের রাজনৈতিক দৃশ্য শক্তিশালীকরণ ২৯ মিলিয়ন ডলার পেয়েছে, জানতে পারলে আমি খুব খুশি হতাম।”

এদিকে ডিওইজি ভারতে ভোটার উপস্থিতি বাড়ানোর অর্থ বরাদ্দ বাতিলের ঘোষণা দেওয়ার পর এ নিয়ে দেশটিতে বেশ আলোচনা শুরু হয়েছে। বর্তমান ক্ষমতাসীন দল বিজেপি দাবি করেছে, বিদেশি শক্তিরা তাদের অভ্যন্তরীণ ব্যাপারে হস্তক্ষেপ করছে। তবে দেশটির সাবেক নির্বাচন কমিশনার এসওয়াই কুরাইশি বলেছেন, ইলন মাস্কের ডিওইজির এ দাবি সম্পূর্ণ ‘ভিত্তিহীন’। সূত্র: এনডিটিভি

সোশ্যাল মিডিয়ায় খবরটি শেয়ার করুন

ইতিহাসের সবচেয়ে বড় কেলেঙ্কারি ইউএসএইড, বললেন মোদির উপদেষ্টা

প্রকাশের সময় : ১১:০২:০৪ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৭ ফেব্রুয়ারী ২০২৫

ধনকুবের ইলন মাস্কের নেতৃত্বাধীন যুক্তরাষ্ট্রের ‘ডিপার্টমেন্ট অব গভার্নমেন্ট এফিসিয়েন্সি’ (ডিওজিই) রোববার বাংলাদেশ ও ভারতে অর্থ সহায়তা বন্ধ করার ঘোষণা দেয়। তারা জানায়, ভারতে ‘ভোটার উপস্থিতি বাড়াতে’ ২১ মিলিয়ন এবং বাংলাদেশের রাজনৈতিক দৃশ্য শক্তিশালীকরণে ২৯ মিলিয়ন ডলার দিত যুক্তরাষ্ট্রের দাতব্য সংস্থা ইউএসএইড। এখন থেকে এই ক্ষেত্রে অনুদান বাতিল করা হয়েছে।

প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প দায়িত্ব নেওয়ার সঙ্গে সঙ্গে ডিওজিই-এর দায়িত্ব নেন ইলন মাস্ক। তাকে যুক্তরাষ্ট্রের সরকারের ‘অপ্রয়োজনীয়’ ব্যয় কমানোর দায়িত্ব দেওয়া হয়। এরপর থেকেই দাতব্য সংস্থা ইউএসএইডের বিরুদ্ধে লেগেছেন তিনি।

তবে ইউএসএইডের এই অর্থ ভারত ও বাংলাদেশে কে পেয়েছে সেটি নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির উপদেষ্টা সঞ্জীব সানইয়াল। তিনি বলেছেন, ইউএসএইড হলো মানব ইতিহাসের সবচেয়ে বড় কেলেঙ্কারি। ভারতীয় এ উপদেষ্টা বলেন, “কে ভারতে ভোটার উপস্থিতি বাড়াতে ২১ মিলিয়ন ডলার পেয়েছে এবং খরচ করেছে, কে বাংলাদেশের রাজনৈতিক দৃশ্য শক্তিশালীকরণ ২৯ মিলিয়ন ডলার পেয়েছে, জানতে পারলে আমি খুব খুশি হতাম।”

এদিকে ডিওইজি ভারতে ভোটার উপস্থিতি বাড়ানোর অর্থ বরাদ্দ বাতিলের ঘোষণা দেওয়ার পর এ নিয়ে দেশটিতে বেশ আলোচনা শুরু হয়েছে। বর্তমান ক্ষমতাসীন দল বিজেপি দাবি করেছে, বিদেশি শক্তিরা তাদের অভ্যন্তরীণ ব্যাপারে হস্তক্ষেপ করছে। তবে দেশটির সাবেক নির্বাচন কমিশনার এসওয়াই কুরাইশি বলেছেন, ইলন মাস্কের ডিওইজির এ দাবি সম্পূর্ণ ‘ভিত্তিহীন’। সূত্র: এনডিটিভি