নিউইয়র্ক ০৭:৪৪ অপরাহ্ন, রবিবার, ২২ ডিসেম্বর ২০২৪, ৮ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
বিজ্ঞাপন :
মঙ্গলবারের পত্রিকা সাপ্তাহিক হককথা ও হককথা.কম এ আপনার প্রতিষ্ঠানের বিজ্ঞাপন দিতে যোগাযোগ করুন +1 (347) 848-3834

কিমের সঙ্গে বৈঠকে বসতে চান জাপানি প্রধানমন্ত্রী, উ. কোরিয়ার প্রত্যাখ্যান

রিপোর্ট:
  • প্রকাশের সময় : ০২:০০:৫৩ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৬ মার্চ ২০২৪
  • / ৪৭ বার পঠিত

উত্তর কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট কিম জং উনের সঙ্গে বৈঠকে বসতে চান জাপানের প্রধানমন্ত্রী ফুমিও কিশিদা। এরইমধ্যে উত্তর কোরিয়ার সঙ্গে এ নিয়ে যোগাযোগ করেছে দেশটি। তবে কিম জং উনের বোন কিম ইয়ো জং জানিয়েছেন, তার ভাই এই প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করেছে। যতদিন না টোকিও পিয়ংইয়ংয়ের প্রতি তার নীতি বদলাচ্ছে ততদিন আলোচনা সম্ভব নয় বলে জানিয়ে দিয়েছেন তিনি।

ডন জানিয়েছে, জাপান ও উত্তর কোরিয়ার মধ্যে ঐতিহাসিক শত্রুতা রয়েছে। এর অন্যতম প্রধান কারণ উত্তর কোরিয়ার পরমাণু বোমা ধরে রাখার আগ্রহ। তারপরেও সম্প্রতি কিশিদা উত্তর কোরিয়ার সঙ্গে আলোচনায় বসার আগ্রহ দেখিয়েছেন। গত বছর কিশিদা জানান যে, তিনি কোনো শর্ত ছাড়াই কিম জং উনের সঙ্গে বসতে চান। দুই দেশের মধ্যে যত সমস্যা রয়েছে, তা মিটিয়ে ফেলতে চায় টোকিও।

এ নিয়ে কোরিয়ান সেন্ট্রাল নিউজ অ্যাজেন্সিকে দেয়া এক বিবৃতিতে কিম ইয়ো জং বলেন, কিশিদা ব্যক্তিগতভাবে প্রেসিডেন্ট কিমের সঙ্গে দেখা করতে চেয়েছেন। কিন্তু কোরিয়া ও জাপানের মধ্যেকার ঐতিহাসিক সম্পর্ক আমাদেরকে এই শিক্ষা দিয়েছে যে পুরোপুরি অবিশ্বাস ও ভুল বুঝাবুঝির মধ্য দিয়ে দুই দেশের মধ্যে সম্পর্ক কখনও এগিয়ে যেতে পারে না। কিম ইয়ো জং কোরিয়ার প্রধান মুখপাত্রের দায়িত্ব পালন করেন। কিম জং উনের পর তিনিই কোরিয়ার সবথেকে ক্ষমতাধর ব্যক্তি।

সোমবার জাপানের প্রধানমন্ত্রী বলেন, তিনি কিম ইয়ো জং-এর মন্তব্য সম্পর্কে এখনও জানেন না। তবে দুই দেশের মধ্যে শীর্ষ পর্যায়ের আলোচনা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এ কারনেই আমরা উত্তর কোরিয়ার সঙ্গে আলোচনায় আগ্রহ দেখিয়েছি।

সোশ্যাল মিডিয়ায় খবরটি শেয়ার করুন

কিমের সঙ্গে বৈঠকে বসতে চান জাপানি প্রধানমন্ত্রী, উ. কোরিয়ার প্রত্যাখ্যান

প্রকাশের সময় : ০২:০০:৫৩ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৬ মার্চ ২০২৪

উত্তর কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট কিম জং উনের সঙ্গে বৈঠকে বসতে চান জাপানের প্রধানমন্ত্রী ফুমিও কিশিদা। এরইমধ্যে উত্তর কোরিয়ার সঙ্গে এ নিয়ে যোগাযোগ করেছে দেশটি। তবে কিম জং উনের বোন কিম ইয়ো জং জানিয়েছেন, তার ভাই এই প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করেছে। যতদিন না টোকিও পিয়ংইয়ংয়ের প্রতি তার নীতি বদলাচ্ছে ততদিন আলোচনা সম্ভব নয় বলে জানিয়ে দিয়েছেন তিনি।

ডন জানিয়েছে, জাপান ও উত্তর কোরিয়ার মধ্যে ঐতিহাসিক শত্রুতা রয়েছে। এর অন্যতম প্রধান কারণ উত্তর কোরিয়ার পরমাণু বোমা ধরে রাখার আগ্রহ। তারপরেও সম্প্রতি কিশিদা উত্তর কোরিয়ার সঙ্গে আলোচনায় বসার আগ্রহ দেখিয়েছেন। গত বছর কিশিদা জানান যে, তিনি কোনো শর্ত ছাড়াই কিম জং উনের সঙ্গে বসতে চান। দুই দেশের মধ্যে যত সমস্যা রয়েছে, তা মিটিয়ে ফেলতে চায় টোকিও।

এ নিয়ে কোরিয়ান সেন্ট্রাল নিউজ অ্যাজেন্সিকে দেয়া এক বিবৃতিতে কিম ইয়ো জং বলেন, কিশিদা ব্যক্তিগতভাবে প্রেসিডেন্ট কিমের সঙ্গে দেখা করতে চেয়েছেন। কিন্তু কোরিয়া ও জাপানের মধ্যেকার ঐতিহাসিক সম্পর্ক আমাদেরকে এই শিক্ষা দিয়েছে যে পুরোপুরি অবিশ্বাস ও ভুল বুঝাবুঝির মধ্য দিয়ে দুই দেশের মধ্যে সম্পর্ক কখনও এগিয়ে যেতে পারে না। কিম ইয়ো জং কোরিয়ার প্রধান মুখপাত্রের দায়িত্ব পালন করেন। কিম জং উনের পর তিনিই কোরিয়ার সবথেকে ক্ষমতাধর ব্যক্তি।

সোমবার জাপানের প্রধানমন্ত্রী বলেন, তিনি কিম ইয়ো জং-এর মন্তব্য সম্পর্কে এখনও জানেন না। তবে দুই দেশের মধ্যে শীর্ষ পর্যায়ের আলোচনা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এ কারনেই আমরা উত্তর কোরিয়ার সঙ্গে আলোচনায় আগ্রহ দেখিয়েছি।