নিউইয়র্ক ০২:০৩ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২১ নভেম্বর ২০২৪, ৭ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
বিজ্ঞাপন :
মঙ্গলবারের পত্রিকা সাপ্তাহিক হককথা ও হককথা.কম এ আপনার প্রতিষ্ঠানের বিজ্ঞাপন দিতে যোগাযোগ করুন +1 (347) 848-3834

রাফা থেকে লোক সরিয়ে নিতে সেনাবাহিনীকে নেতানিয়াহুর নির্দেশ

রিপোর্ট:
  • প্রকাশের সময় : ১২:০৭:৪১ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ১১ ফেব্রুয়ারী ২০২৪
  • / ৬৪ বার পঠিত

হামাসের বিরুদ্ধে বড় হামলার আগে দক্ষিণ গাজার রাফা শহর থেকে বেসামরিক লোকজনকে সরিয়ে নিতে ইসরাইলি সেনাবাহিনীকে নির্দেশ দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী নেতানিয়াহু। তবে এই সব লোকজনকে কোথায় সরিয়ে নেওয়া হবে সে বিষয়ে কোনো সঠিক উত্তর পাওয়া যায়নি। খবর বিবিসির।

ইউরোপিয় ইউনিয়ন (ইইউ) ও জাতিসংঘ উভয়ই এই সিদ্ধান্তে উদ্বেগ প্রকাশ করেছে। একই সঙ্গে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ইসরায়েলকে সতর্ক করে বলেছে, রাফাহ আক্রমণ ‘বিপর্যয়’ বয়ে আনবে। শনিবার বিবিসি এক প্রতিবেদন জানিয়েছে, গাজায় যুদ্ধের কারণে ১৫ লাখ ফিলিস্তিনি রাফাতে আশ্রয় নিয়েছে। এই মুহূর্তে গাজার উপত্যকায় ২৩ লাখ বেসামরিক লোকজনকে আছে।

ত্রাণ সংস্থাগুলো জানায়, কোনোভাবে শহর থেকে সবাইকে সরিয়ে নেওয়া সম্ভব নয়। নেতানিয়াহু সামরিক ও নিরাপত্তা কর্মকর্তাদের বলেছেন, রাফা থেকে লোকজন সরিয়ে নেওয়া এবং হামাসের ব্যাটালিয়নগুলো ধ্বংস করার জন্য একটি সম্মিলিত পরিকল্পনা মন্ত্রিসভায় দ্রুত জমা দিতে।

শুক্রবার নেতানিয়াহুর অফিস এক বিবৃতিতে জানায়, হামাসকে নির্মূল করতে রাফাতে চারটি হামাস ব্যাটালিয়ন ধ্বংস করা প্রয়োজন। না হলে যুদ্ধের লক্ষ্য অর্জন করা অসম্ভব। তাই রাফাতে তীব্র কার্যকলাপের জন্য বেসামরিক লোকজন যুদ্ধক্ষেত্র থেকে সরিয়ে নেওয়া প্রয়োজন।

সপ্তাহের শুরুতে হামাসের সর্বশেষ প্রস্তাবিত যুদ্ধবিরতি শর্ত প্রত্যাখ্যান করে নেতানিয়াহু সৈন্যদের বলেন, রাফাতে ‘অপারেট করার জন্য প্রস্তুত’ হও। একই সঙ্গে আর মাত্র কয়েক মাস পরে হামাসের বিরুদ্ধে ইসরায়েলের ‘সম্পূর্ণ বিজয়’ হবে বলে মন্তব্য করেন তিনি। সূত্র : একাত্তর টিভি।

সোশ্যাল মিডিয়ায় খবরটি শেয়ার করুন

রাফা থেকে লোক সরিয়ে নিতে সেনাবাহিনীকে নেতানিয়াহুর নির্দেশ

প্রকাশের সময় : ১২:০৭:৪১ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ১১ ফেব্রুয়ারী ২০২৪

হামাসের বিরুদ্ধে বড় হামলার আগে দক্ষিণ গাজার রাফা শহর থেকে বেসামরিক লোকজনকে সরিয়ে নিতে ইসরাইলি সেনাবাহিনীকে নির্দেশ দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী নেতানিয়াহু। তবে এই সব লোকজনকে কোথায় সরিয়ে নেওয়া হবে সে বিষয়ে কোনো সঠিক উত্তর পাওয়া যায়নি। খবর বিবিসির।

ইউরোপিয় ইউনিয়ন (ইইউ) ও জাতিসংঘ উভয়ই এই সিদ্ধান্তে উদ্বেগ প্রকাশ করেছে। একই সঙ্গে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ইসরায়েলকে সতর্ক করে বলেছে, রাফাহ আক্রমণ ‘বিপর্যয়’ বয়ে আনবে। শনিবার বিবিসি এক প্রতিবেদন জানিয়েছে, গাজায় যুদ্ধের কারণে ১৫ লাখ ফিলিস্তিনি রাফাতে আশ্রয় নিয়েছে। এই মুহূর্তে গাজার উপত্যকায় ২৩ লাখ বেসামরিক লোকজনকে আছে।

ত্রাণ সংস্থাগুলো জানায়, কোনোভাবে শহর থেকে সবাইকে সরিয়ে নেওয়া সম্ভব নয়। নেতানিয়াহু সামরিক ও নিরাপত্তা কর্মকর্তাদের বলেছেন, রাফা থেকে লোকজন সরিয়ে নেওয়া এবং হামাসের ব্যাটালিয়নগুলো ধ্বংস করার জন্য একটি সম্মিলিত পরিকল্পনা মন্ত্রিসভায় দ্রুত জমা দিতে।

শুক্রবার নেতানিয়াহুর অফিস এক বিবৃতিতে জানায়, হামাসকে নির্মূল করতে রাফাতে চারটি হামাস ব্যাটালিয়ন ধ্বংস করা প্রয়োজন। না হলে যুদ্ধের লক্ষ্য অর্জন করা অসম্ভব। তাই রাফাতে তীব্র কার্যকলাপের জন্য বেসামরিক লোকজন যুদ্ধক্ষেত্র থেকে সরিয়ে নেওয়া প্রয়োজন।

সপ্তাহের শুরুতে হামাসের সর্বশেষ প্রস্তাবিত যুদ্ধবিরতি শর্ত প্রত্যাখ্যান করে নেতানিয়াহু সৈন্যদের বলেন, রাফাতে ‘অপারেট করার জন্য প্রস্তুত’ হও। একই সঙ্গে আর মাত্র কয়েক মাস পরে হামাসের বিরুদ্ধে ইসরায়েলের ‘সম্পূর্ণ বিজয়’ হবে বলে মন্তব্য করেন তিনি। সূত্র : একাত্তর টিভি।