নিউইয়র্ক ০৯:৩৫ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৪ জুন ২০২৫, ১০ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
বিজ্ঞাপন :
মঙ্গলবারের পত্রিকা সাপ্তাহিক হককথা ও হককথা.কম এ আপনার প্রতিষ্ঠানের বিজ্ঞাপন দিতে যোগাযোগ করুন +1 (347) 848-3834

ইসরায়েলের সঙ্গে যুদ্ধকে সম্মান জানিয়ে ইরানের নতুন ড্রোন, নাম ‘গাজা’

রিপোর্ট:
  • প্রকাশের সময় : ১২:৫১:১২ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৮ জানুয়ারী ২০২৫
  • / ১৪৫ বার পঠিত

ফিলিস্তিনের গাজা ভূখণ্ডের যুদ্ধকে সম্মান জানিয়ে নিজেদের সবচেয়ে বড় ড্রোনের উন্মোচন করেছে ইরান। এই ড্রোনের নামও দেওয়া হয়েছে গাজা। স্থানীয় বার্তা সংস্থা মেহের নিউজের প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়।

এতে বলা হয়, দীর্ঘ ১৫ মাস ধরে গাজা উপত্যকায় ফিলিস্তিনিদের সংগ্রামকে সম্মান জানাতেই এ উদ্যোগ। ড্রোনটি একসাথে ১২টি বোমা বহনে সক্ষম বলে জানিয়েছে ইরান রেভ্যুলুশনারি গার্ডসের কমান্ডার ইন চিফ মেজর জেনারেল হোসেইন সালামি। এটি সীমান্ত নিরাপত্তার জন্য পরিচালিত অভিযানে ব্যবহার হবে বলে জানানো হয়েছে।

গাজায় ২০২৩ সালের ৭ অক্টোবর থেকে শুরু হওয়া ইসরায়েল-হামাস যুদ্ধ বর্তমানে কিছুটা অবসান হয়েছে বলা যায়। চলতি মাসেই গাজায় কার্যকর হয়েছে যুদ্ধবিরতি চুক্তি। তবে এর পরও বেড়ে চলেছে প্রাণহানি। ধ্বংসস্তূপের নিচে থেকে একের পর এক উদ্ধার হচ্ছে মরদেহ। ১৫ মাসের যুদ্ধে নিহত হয়েছে ৪৭ হাজার ৩০০ জনের বেশি। আহত হয়েছে এক লাখের বেশি মানুষ।

সোশ্যাল মিডিয়ায় খবরটি শেয়ার করুন

ইসরায়েলের সঙ্গে যুদ্ধকে সম্মান জানিয়ে ইরানের নতুন ড্রোন, নাম ‘গাজা’

প্রকাশের সময় : ১২:৫১:১২ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৮ জানুয়ারী ২০২৫

ফিলিস্তিনের গাজা ভূখণ্ডের যুদ্ধকে সম্মান জানিয়ে নিজেদের সবচেয়ে বড় ড্রোনের উন্মোচন করেছে ইরান। এই ড্রোনের নামও দেওয়া হয়েছে গাজা। স্থানীয় বার্তা সংস্থা মেহের নিউজের প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়।

এতে বলা হয়, দীর্ঘ ১৫ মাস ধরে গাজা উপত্যকায় ফিলিস্তিনিদের সংগ্রামকে সম্মান জানাতেই এ উদ্যোগ। ড্রোনটি একসাথে ১২টি বোমা বহনে সক্ষম বলে জানিয়েছে ইরান রেভ্যুলুশনারি গার্ডসের কমান্ডার ইন চিফ মেজর জেনারেল হোসেইন সালামি। এটি সীমান্ত নিরাপত্তার জন্য পরিচালিত অভিযানে ব্যবহার হবে বলে জানানো হয়েছে।

গাজায় ২০২৩ সালের ৭ অক্টোবর থেকে শুরু হওয়া ইসরায়েল-হামাস যুদ্ধ বর্তমানে কিছুটা অবসান হয়েছে বলা যায়। চলতি মাসেই গাজায় কার্যকর হয়েছে যুদ্ধবিরতি চুক্তি। তবে এর পরও বেড়ে চলেছে প্রাণহানি। ধ্বংসস্তূপের নিচে থেকে একের পর এক উদ্ধার হচ্ছে মরদেহ। ১৫ মাসের যুদ্ধে নিহত হয়েছে ৪৭ হাজার ৩০০ জনের বেশি। আহত হয়েছে এক লাখের বেশি মানুষ।