নিউইয়র্ক ০৪:০৪ অপরাহ্ন, শনিবার, ০৫ জুলাই ২০২৫, ২১ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
বিজ্ঞাপন :
মঙ্গলবারের পত্রিকা সাপ্তাহিক হককথা ও হককথা.কম এ আপনার প্রতিষ্ঠানের বিজ্ঞাপন দিতে যোগাযোগ করুন +1 (347) 848-3834

মুক্ত মানুষ হয়ে অস্ট্রেলিয়ায় অ্যাসাঞ্জ

হককথা ডেস্ক
  • প্রকাশের সময় : ০৭:৫৭:০১ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৭ জুন ২০২৪
  • / ৯৩ বার পঠিত

যুক্তরাজ্যের কারাগার থেকে গত সোমবার মুক্তির পর সেদিনই চার্টার্ড বিমানে লন্ডন ছেড়েছেন উইকিলিকসের প্রতিষ্ঠাতা জুলিয়ান অ্যাসাঞ্জ। যুক্তরাষ্ট্রের প্রশান্ত মহাসাগরীয় নর্দার্ন মারিয়ানা দ্বীপপুঞ্জের আদালতে গুপ্তচরবৃত্তি আইন লঙ্ঘনের দায়ে দোষ স্বীকারের পর মুক্ত একজন মানুষ হিসেবে নিজ জন্মভূমি অস্ট্রেলিয়ায় ফিরেছেন তিনি।

বুধবার মারিয়ানার রাজধানী সাইপ্যানের আদালত ভবনে গিয়ে দোষ স্বীকারের পর তাঁর মামলা শেষ হয় এবং তিনি পুরোপুরি মুক্ত হন। সাংবাদিকদের এ সময় তাঁর আইনজীবী বলেন, শেষ পর্যন্ত ১৪ বছরের আইনি লড়াই শেষে জুলিয়ান অ্যাসাঞ্জ মুক্ত মানুষ হিসেবে বাড়ি ফিরতে পারছেন।

তাঁকে বহনকারী বিমানটি বুধবার অস্ট্রেলিয়ার ক্যানবেরায় পৌঁছানোর পর বিমানবন্দরে স্বাগত জানাতে আসেন তাঁর বাবা ও স্ত্রী স্টেলা। তাঁর কিছু সমর্থকও তাঁকে স্বাগত জানাতে উপস্থিত হয়েছেন। অ্যাসাঞ্জের আগমনে তারা উল্লাস করেন।

শেষ পর্যন্ত তাঁর মুক্তি সম্ভব হয়েছে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে সমঝোতা চুক্তির জেরে। চুক্তিটি কূটনীতি, রাজনীতি ও আইনের অনন্য একটি মিশেল।

প্রায় এক যুগের বন্দিজীবন অ্যাসাঞ্জের। এর মধ্যে যুক্তরাজ্যে অবস্থিত ইকুয়েডরের দূতাবাসে সাত বছর স্বেচ্ছায় বন্দিত্ব বরণ করেন তিনি। এর পর বছর পাঁচেক থাকতে হয় দেশটির কারাগারে। খবর বিবিসির।

Tag :

সোশ্যাল মিডিয়ায় খবরটি শেয়ার করুন

মুক্ত মানুষ হয়ে অস্ট্রেলিয়ায় অ্যাসাঞ্জ

প্রকাশের সময় : ০৭:৫৭:০১ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৭ জুন ২০২৪

যুক্তরাজ্যের কারাগার থেকে গত সোমবার মুক্তির পর সেদিনই চার্টার্ড বিমানে লন্ডন ছেড়েছেন উইকিলিকসের প্রতিষ্ঠাতা জুলিয়ান অ্যাসাঞ্জ। যুক্তরাষ্ট্রের প্রশান্ত মহাসাগরীয় নর্দার্ন মারিয়ানা দ্বীপপুঞ্জের আদালতে গুপ্তচরবৃত্তি আইন লঙ্ঘনের দায়ে দোষ স্বীকারের পর মুক্ত একজন মানুষ হিসেবে নিজ জন্মভূমি অস্ট্রেলিয়ায় ফিরেছেন তিনি।

বুধবার মারিয়ানার রাজধানী সাইপ্যানের আদালত ভবনে গিয়ে দোষ স্বীকারের পর তাঁর মামলা শেষ হয় এবং তিনি পুরোপুরি মুক্ত হন। সাংবাদিকদের এ সময় তাঁর আইনজীবী বলেন, শেষ পর্যন্ত ১৪ বছরের আইনি লড়াই শেষে জুলিয়ান অ্যাসাঞ্জ মুক্ত মানুষ হিসেবে বাড়ি ফিরতে পারছেন।

তাঁকে বহনকারী বিমানটি বুধবার অস্ট্রেলিয়ার ক্যানবেরায় পৌঁছানোর পর বিমানবন্দরে স্বাগত জানাতে আসেন তাঁর বাবা ও স্ত্রী স্টেলা। তাঁর কিছু সমর্থকও তাঁকে স্বাগত জানাতে উপস্থিত হয়েছেন। অ্যাসাঞ্জের আগমনে তারা উল্লাস করেন।

শেষ পর্যন্ত তাঁর মুক্তি সম্ভব হয়েছে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে সমঝোতা চুক্তির জেরে। চুক্তিটি কূটনীতি, রাজনীতি ও আইনের অনন্য একটি মিশেল।

প্রায় এক যুগের বন্দিজীবন অ্যাসাঞ্জের। এর মধ্যে যুক্তরাজ্যে অবস্থিত ইকুয়েডরের দূতাবাসে সাত বছর স্বেচ্ছায় বন্দিত্ব বরণ করেন তিনি। এর পর বছর পাঁচেক থাকতে হয় দেশটির কারাগারে। খবর বিবিসির।