নিউইয়র্ক ০৪:৪৪ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৬ ডিসেম্বর ২০২৪, ১২ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
বিজ্ঞাপন :
মঙ্গলবারের পত্রিকা সাপ্তাহিক হককথা ও হককথা.কম এ আপনার প্রতিষ্ঠানের বিজ্ঞাপন দিতে যোগাযোগ করুন +1 (347) 848-3834

হামাসের হামলার জন্য ইরানকে দায়ী করল ইসরায়েল

রিপোর্ট:
  • প্রকাশের সময় : ০৬:১৬:০২ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ৯ অক্টোবর ২০২৩
  • / ১৬১ বার পঠিত

ছবি: রয়টার্স

আর্ন্তজাতিক ডেস্ক : ইসরায়েলি প্রেসিডেন্ট আইজ্যাক হারজোগ রোববার গভীর রাতে হামাসের নজিরবিহীন হামলার জন্য ইরানকে দায়ী করেছেন। সংঘাতে এখন পর্যন্ত প্রাণ হারিয়েছে ৩৫০ জনের বেশি। এর মধ্যে শতাধিক ইসরায়েলিও রয়েছে। খবর আনাদুলুর।

হারজোগ এক বিবৃতিতে বলেছেন, ‘ইরানে তাদের প্রক্সি কমান্ডার সমর্থিত এবং নির্দেশিত হামাসের মাধ্যমে ইহুদিদের পবিত্র দিনে ইহুদি রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে একটি বিনা উস্কানিমূলক, জঘন্য হামলা চালিয়েছে।’

তিনি ইসরায়েলি নাগরিকদের সুরক্ষায় সমস্ত ব্যবস্থা গ্রহণের প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন। এছাড়াও সকল নাগরিককে এক হয়ে হামাস, ইরান এবং তাদের মিত্রদের মোকাবিলা আহ্বান জানিয়েছেন।

ফিলিস্তিনের সমর্থনে এক সমাবেশে উল্লাস করছে ইরানিরা। ছবি: রয়টার্স

শনিবার হামাস ইসরায়েলে নজিরবিহীন হমালা চালায়। তারা গাজা উপত্যকার কাছে ইসরায়েলি শহরগুলোতে ভারী রকেট হামলার মধ্যে অনুপ্রবেশ করেছিল। হামলায় কমপক্ষে ৩০০ জনের বেশি ইসরায়েলি নিহত এবং দেড় হাজারের বেশি আহত হয়েছে। এর মধ্যে বেশ কিছু সৈন্য ও বেসামরিক লোককে বন্দী করে গাজায় নিয়ে যায় হামাস।

ইসরায়েলও গাজা উপত্যকায় পাল্টা হামলা চালিয়েছে। এর ফলে ২৫০ জনের বেশি ফিলিস্তিনি মারা গেছে এবং ১৭০০ জনের বেশি আহত হয়েছে বলে ফিলিস্তিনি স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় জানিয়েছে।

ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু হামাসের সক্ষমতা ধ্বংস করতে এবং এই কালো দিনের প্রতিশোধ নিতে ইসরায়েলের সমস্ত শক্তি ব্যবহার করার প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন।

ইরানের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় হামাসের হামলাকে আত্মরক্ষার উপায় হিসেবে চিহ্নিত করেছে। ইরান ইসরায়েলের চিরশত্রু। ১৯৭৩ সালের যুদ্ধের ৫০তম বার্ষিকী উপলক্ষে ইসরায়েলে হামলা চালিয়েছে হামাস।

সোশ্যাল মিডিয়ায় খবরটি শেয়ার করুন

হামাসের হামলার জন্য ইরানকে দায়ী করল ইসরায়েল

প্রকাশের সময় : ০৬:১৬:০২ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ৯ অক্টোবর ২০২৩

আর্ন্তজাতিক ডেস্ক : ইসরায়েলি প্রেসিডেন্ট আইজ্যাক হারজোগ রোববার গভীর রাতে হামাসের নজিরবিহীন হামলার জন্য ইরানকে দায়ী করেছেন। সংঘাতে এখন পর্যন্ত প্রাণ হারিয়েছে ৩৫০ জনের বেশি। এর মধ্যে শতাধিক ইসরায়েলিও রয়েছে। খবর আনাদুলুর।

হারজোগ এক বিবৃতিতে বলেছেন, ‘ইরানে তাদের প্রক্সি কমান্ডার সমর্থিত এবং নির্দেশিত হামাসের মাধ্যমে ইহুদিদের পবিত্র দিনে ইহুদি রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে একটি বিনা উস্কানিমূলক, জঘন্য হামলা চালিয়েছে।’

তিনি ইসরায়েলি নাগরিকদের সুরক্ষায় সমস্ত ব্যবস্থা গ্রহণের প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন। এছাড়াও সকল নাগরিককে এক হয়ে হামাস, ইরান এবং তাদের মিত্রদের মোকাবিলা আহ্বান জানিয়েছেন।

ফিলিস্তিনের সমর্থনে এক সমাবেশে উল্লাস করছে ইরানিরা। ছবি: রয়টার্স

শনিবার হামাস ইসরায়েলে নজিরবিহীন হমালা চালায়। তারা গাজা উপত্যকার কাছে ইসরায়েলি শহরগুলোতে ভারী রকেট হামলার মধ্যে অনুপ্রবেশ করেছিল। হামলায় কমপক্ষে ৩০০ জনের বেশি ইসরায়েলি নিহত এবং দেড় হাজারের বেশি আহত হয়েছে। এর মধ্যে বেশ কিছু সৈন্য ও বেসামরিক লোককে বন্দী করে গাজায় নিয়ে যায় হামাস।

ইসরায়েলও গাজা উপত্যকায় পাল্টা হামলা চালিয়েছে। এর ফলে ২৫০ জনের বেশি ফিলিস্তিনি মারা গেছে এবং ১৭০০ জনের বেশি আহত হয়েছে বলে ফিলিস্তিনি স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় জানিয়েছে।

ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু হামাসের সক্ষমতা ধ্বংস করতে এবং এই কালো দিনের প্রতিশোধ নিতে ইসরায়েলের সমস্ত শক্তি ব্যবহার করার প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন।

ইরানের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় হামাসের হামলাকে আত্মরক্ষার উপায় হিসেবে চিহ্নিত করেছে। ইরান ইসরায়েলের চিরশত্রু। ১৯৭৩ সালের যুদ্ধের ৫০তম বার্ষিকী উপলক্ষে ইসরায়েলে হামলা চালিয়েছে হামাস।