নিউইয়র্ক ০৯:৪৭ অপরাহ্ন, বুধবার, ২৫ জুন ২০২৫, ১১ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
বিজ্ঞাপন :
মঙ্গলবারের পত্রিকা সাপ্তাহিক হককথা ও হককথা.কম এ আপনার প্রতিষ্ঠানের বিজ্ঞাপন দিতে যোগাযোগ করুন +1 (347) 848-3834

শনির বলয়ে রহস্যময় ঝলকানি

রিপোর্ট:
  • প্রকাশের সময় : ১২:৩২:৩২ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৪ ফেব্রুয়ারী ২০২৩
  • / ৭৬ বার পঠিত

শনি গ্রহের বলয়ে নতুন ঝলকানি ধরা পড়েছে নাসার হাবল টেলিস্কোপে। ছবি: নাসা

শনির বলয়ে নতুন ঝলকানি ধরা পড়েছে হাবল টেলিস্কোপে। এখন পর্যন্ত ঠিকঠাক ব্যাখ্যা না মেলায় নাসা ঘটনাটিকে রহস্যজনক বলছে। হতে পারে ঋতু বদলের কারণে সেই ঝলকানি বা ‘স্পোক’ দেখা দিয়েছে। ২০২৫ সালের মে মাসে শনি গ্রহে ঋতু বদলের কথা আছে। সে সময় গ্রহটির বিষুবরেখা বরাবর সোজাসুজি সূর্যরশ্মি পড়বে। স্পোকগুলো তারই প্রস্তুতি বলে ধারণা নাসার। তবে সম্ভাব্য আরও ব্যাখ্যা মিলেছে।

পৃথিবীর মতো শনিও নিজ অক্ষ থেকে খানিকটা হেলে থাকে। সেখানেও মোট চারটি ঋতু। তবে শনির কক্ষপথ বড় হওয়ায় প্রতিটি ঋতু পৃথিবীর হিসাবে সাত বছর ধরে চলে।

সিএনএন বলছে, বিষুবরেখা বরাবর সূর্যরশ্মি পড়লে স্পোকগুলো আরও উজ্জ্বল হতে পারে। বিজ্ঞানীদের অন্তত তেমনটাই ধারণা। ১৯৮০ সালে ভয়েজার অভিযানে শনির বলয়ে প্রথম স্পোক ধরা পড়েছিল।

নতুন স্পোকগুলোর বিকল্প ব্যাখ্যা হিসেবে বিজ্ঞানীরা বলছেন, শনির চৌম্বকীয় ক্ষেত্র ও সৌরবায়ুর সংঘর্ষের ফল এটা। এতে বলয়ের কণাগুলো তড়িতাহিত হয়েছে বলেই এমন বিচ্ছুরণ ধরা দিয়েছে হাবল টেলিস্কোপে। পৃথিবীতেও এমনটা হয়। উত্তর গোলার্ধে হলে সেটাকে অরোরা বোরেয়ালিস বা নরদার্ন লাইটস বলা হয়। সূত্রঃ দৈনিক বাংলা

 

সোশ্যাল মিডিয়ায় খবরটি শেয়ার করুন

শনির বলয়ে রহস্যময় ঝলকানি

প্রকাশের সময় : ১২:৩২:৩২ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৪ ফেব্রুয়ারী ২০২৩

শনির বলয়ে নতুন ঝলকানি ধরা পড়েছে হাবল টেলিস্কোপে। এখন পর্যন্ত ঠিকঠাক ব্যাখ্যা না মেলায় নাসা ঘটনাটিকে রহস্যজনক বলছে। হতে পারে ঋতু বদলের কারণে সেই ঝলকানি বা ‘স্পোক’ দেখা দিয়েছে। ২০২৫ সালের মে মাসে শনি গ্রহে ঋতু বদলের কথা আছে। সে সময় গ্রহটির বিষুবরেখা বরাবর সোজাসুজি সূর্যরশ্মি পড়বে। স্পোকগুলো তারই প্রস্তুতি বলে ধারণা নাসার। তবে সম্ভাব্য আরও ব্যাখ্যা মিলেছে।

পৃথিবীর মতো শনিও নিজ অক্ষ থেকে খানিকটা হেলে থাকে। সেখানেও মোট চারটি ঋতু। তবে শনির কক্ষপথ বড় হওয়ায় প্রতিটি ঋতু পৃথিবীর হিসাবে সাত বছর ধরে চলে।

সিএনএন বলছে, বিষুবরেখা বরাবর সূর্যরশ্মি পড়লে স্পোকগুলো আরও উজ্জ্বল হতে পারে। বিজ্ঞানীদের অন্তত তেমনটাই ধারণা। ১৯৮০ সালে ভয়েজার অভিযানে শনির বলয়ে প্রথম স্পোক ধরা পড়েছিল।

নতুন স্পোকগুলোর বিকল্প ব্যাখ্যা হিসেবে বিজ্ঞানীরা বলছেন, শনির চৌম্বকীয় ক্ষেত্র ও সৌরবায়ুর সংঘর্ষের ফল এটা। এতে বলয়ের কণাগুলো তড়িতাহিত হয়েছে বলেই এমন বিচ্ছুরণ ধরা দিয়েছে হাবল টেলিস্কোপে। পৃথিবীতেও এমনটা হয়। উত্তর গোলার্ধে হলে সেটাকে অরোরা বোরেয়ালিস বা নরদার্ন লাইটস বলা হয়। সূত্রঃ দৈনিক বাংলা