নিউইয়র্ক ১০:০৯ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ০৭ জুলাই ২০২৫, ২৩ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
বিজ্ঞাপন :
মঙ্গলবারের পত্রিকা সাপ্তাহিক হককথা ও হককথা.কম এ আপনার প্রতিষ্ঠানের বিজ্ঞাপন দিতে যোগাযোগ করুন +1 (347) 848-3834

নিরাপত্তা পরিষদে ভাষণে কী বলবেন জেলেনস্কি?

রিপোর্ট:
  • প্রকাশের সময় : ১২:৫৪:২৩ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ৫ এপ্রিল ২০২২
  • / ৯৯ বার পঠিত

আন্তর্জাতিক ডেস্ক : জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদের জরুরি বৈঠকে আজ ভাষণ দেবেন ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি।
সোমবার রাতে একটি ভিডিওবার্তায় তিনি এ কথা জানান। খবর বিবিসির।
ভিডিও বার্তায় তিনি ইউক্রেনের জনগণের উদ্দেশে বলেন, এ ভাষণ হবে কিয়েভের স্বার্থে, বুচায় বেসামরিক মানুষদের হত্যাযজ্ঞ থেকে মুক্ত ও স্বচ্ছ তদন্তের জন্য।
জেলেনস্কি আরও বলেন, আমি জোর দিয়ে বলতে চাই যে আমরা বুচায় সবচেয়ে সম্পূর্ণ, স্বচ্ছ তদন্তে আগ্রহী। যার ফলাফল সমগ্র আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়কে কাছে জানানো এবং ব্যাখ্যা করা হবে।
উল্লেখ্য, গত ২১ ফেব্রুয়ারি ইউক্রেনের পূর্বাঞ্চলীয় দোনেস্ক ও লুহানস্ক অঞ্চলকে আলাদা স্বাধীন রাষ্ট্রের স্বীকৃতি দেয় রাশিয়া। এর পর ওই অঞ্চলে শান্তি প্রতিষ্ঠার কথা বলে ইউক্রেনে গত ২৪ ফেব্রুয়ারি থেকে সামরিক অভিযান শুরু করে রুশ সেনারা। এরই মধ্যে আজ রুশ বাহিনীর এই অভিযান ৪১তম দিনে গড়িয়েছে। এই সময়ে ইউক্রেনের বেশ কয়েকটি শহর দখলে নিয়ে রুশ সেনারা। তবে প্রবল প্রতিরোধের মুখে পড়ে রাজধানী কিয়েভ ও আশপাশের এলাকায়। অবশেষে সেখান থেকে পিছু হটে রুশ বাহিনী।
হককথা/এমউএ

Tag :

সোশ্যাল মিডিয়ায় খবরটি শেয়ার করুন

নিরাপত্তা পরিষদে ভাষণে কী বলবেন জেলেনস্কি?

প্রকাশের সময় : ১২:৫৪:২৩ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ৫ এপ্রিল ২০২২

আন্তর্জাতিক ডেস্ক : জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদের জরুরি বৈঠকে আজ ভাষণ দেবেন ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি।
সোমবার রাতে একটি ভিডিওবার্তায় তিনি এ কথা জানান। খবর বিবিসির।
ভিডিও বার্তায় তিনি ইউক্রেনের জনগণের উদ্দেশে বলেন, এ ভাষণ হবে কিয়েভের স্বার্থে, বুচায় বেসামরিক মানুষদের হত্যাযজ্ঞ থেকে মুক্ত ও স্বচ্ছ তদন্তের জন্য।
জেলেনস্কি আরও বলেন, আমি জোর দিয়ে বলতে চাই যে আমরা বুচায় সবচেয়ে সম্পূর্ণ, স্বচ্ছ তদন্তে আগ্রহী। যার ফলাফল সমগ্র আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়কে কাছে জানানো এবং ব্যাখ্যা করা হবে।
উল্লেখ্য, গত ২১ ফেব্রুয়ারি ইউক্রেনের পূর্বাঞ্চলীয় দোনেস্ক ও লুহানস্ক অঞ্চলকে আলাদা স্বাধীন রাষ্ট্রের স্বীকৃতি দেয় রাশিয়া। এর পর ওই অঞ্চলে শান্তি প্রতিষ্ঠার কথা বলে ইউক্রেনে গত ২৪ ফেব্রুয়ারি থেকে সামরিক অভিযান শুরু করে রুশ সেনারা। এরই মধ্যে আজ রুশ বাহিনীর এই অভিযান ৪১তম দিনে গড়িয়েছে। এই সময়ে ইউক্রেনের বেশ কয়েকটি শহর দখলে নিয়ে রুশ সেনারা। তবে প্রবল প্রতিরোধের মুখে পড়ে রাজধানী কিয়েভ ও আশপাশের এলাকায়। অবশেষে সেখান থেকে পিছু হটে রুশ বাহিনী।
হককথা/এমউএ