নিউইয়র্ক ০৩:৪০ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৬ জুন ২০২৫, ২ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
বিজ্ঞাপন :
মঙ্গলবারের পত্রিকা সাপ্তাহিক হককথা ও হককথা.কম এ আপনার প্রতিষ্ঠানের বিজ্ঞাপন দিতে যোগাযোগ করুন +1 (347) 848-3834

নিউজিল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রীর স্বেচ্ছায় পদত্যাগের ঘোষণা

রিপোর্ট:
  • প্রকাশের সময় : ০৩:৩১:২৯ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৯ জানুয়ারী ২০২৩
  • / ২৮ বার পঠিত

নিউজিল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী জেসিন্ডা আরডার্ন (৪২)। ছবি: সংগৃহীত

নিউজিল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী জেসিন্ডা আরডার্ন (৪২) স্বেচ্ছায় পদত্যাগ করতে যাচ্ছেন। স্থানীয় সময় আজ বৃহস্পতিবার (১৯ জানুয়ারি) তিনি নিজেই এ ঘোষণা দেন। খবর বিবিসির।

প্রধানমন্ত্রী হিসেবে জেসিন্ডা আরডার্নের শেষ কর্মদিবস হবে আগামী ৭ ফেব্রুয়ারি। এরপর নিউজিল্যান্ড লেবার পার্টিতে তার উত্তরসূরি নির্বাচনে ভোট হবে। তবে দেশটির পরবর্তী জাতীয় নির্বাচন আগামী ১৪ অক্টোবর।

জেসিন্ডা আরডার্ন গণমাধ্যমকে জানান, তার মনে হচ্ছে ছয় বছর প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করে নিজের সবটুকু দিয়েছেন। নতুন করে আর কিছু করার নেই। তাই এমন সিদ্ধান্ত নিয়েছেন।

তিনি বলেন, প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্ব কঠিন হওয়ায় সরে দাঁড়াচ্ছি না। যদি এমনটি হতো তাহলে ক্ষমতায় আসার দুই মাস পরই আমি সরে দাঁড়াতাম।

এর আগে, ২০২০ সালের নির্বাচনে লেবার পার্টির নেতা জেসিন্ডা আরডার্ন বিপুল সংখ্যাগরিষ্ঠতা পেয়ে হারান ন্যাশনাল পার্টির প্রধান কলিন্সকে। সেটি ছিল নিউজিল্যান্ডের ৫৩তম পার্লামেন্ট নির্বাচন।

করোনাভাইরাস মহামারির সফল ব্যবস্থাপনার কারণে জেসিন্ডা দ্বিতীয় মেয়াদে জয় পান। কিন্তু সাম্প্রতিক সময়ে তাদের প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী কনজারভেটিভ পার্টির জনপ্রিয়তা বেড়েছে। ধারণা করা হচ্ছে, এ বছরের নির্বাচনে বেশ প্রতিদ্বন্দ্বিতার মুখে পড়বে তার দল।

 

সোশ্যাল মিডিয়ায় খবরটি শেয়ার করুন

নিউজিল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রীর স্বেচ্ছায় পদত্যাগের ঘোষণা

প্রকাশের সময় : ০৩:৩১:২৯ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৯ জানুয়ারী ২০২৩

নিউজিল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী জেসিন্ডা আরডার্ন (৪২) স্বেচ্ছায় পদত্যাগ করতে যাচ্ছেন। স্থানীয় সময় আজ বৃহস্পতিবার (১৯ জানুয়ারি) তিনি নিজেই এ ঘোষণা দেন। খবর বিবিসির।

প্রধানমন্ত্রী হিসেবে জেসিন্ডা আরডার্নের শেষ কর্মদিবস হবে আগামী ৭ ফেব্রুয়ারি। এরপর নিউজিল্যান্ড লেবার পার্টিতে তার উত্তরসূরি নির্বাচনে ভোট হবে। তবে দেশটির পরবর্তী জাতীয় নির্বাচন আগামী ১৪ অক্টোবর।

জেসিন্ডা আরডার্ন গণমাধ্যমকে জানান, তার মনে হচ্ছে ছয় বছর প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করে নিজের সবটুকু দিয়েছেন। নতুন করে আর কিছু করার নেই। তাই এমন সিদ্ধান্ত নিয়েছেন।

তিনি বলেন, প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্ব কঠিন হওয়ায় সরে দাঁড়াচ্ছি না। যদি এমনটি হতো তাহলে ক্ষমতায় আসার দুই মাস পরই আমি সরে দাঁড়াতাম।

এর আগে, ২০২০ সালের নির্বাচনে লেবার পার্টির নেতা জেসিন্ডা আরডার্ন বিপুল সংখ্যাগরিষ্ঠতা পেয়ে হারান ন্যাশনাল পার্টির প্রধান কলিন্সকে। সেটি ছিল নিউজিল্যান্ডের ৫৩তম পার্লামেন্ট নির্বাচন।

করোনাভাইরাস মহামারির সফল ব্যবস্থাপনার কারণে জেসিন্ডা দ্বিতীয় মেয়াদে জয় পান। কিন্তু সাম্প্রতিক সময়ে তাদের প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী কনজারভেটিভ পার্টির জনপ্রিয়তা বেড়েছে। ধারণা করা হচ্ছে, এ বছরের নির্বাচনে বেশ প্রতিদ্বন্দ্বিতার মুখে পড়বে তার দল।