নিউইয়র্ক ০৩:১৭ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৫ জুন ২০২৫, ১ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
বিজ্ঞাপন :
মঙ্গলবারের পত্রিকা সাপ্তাহিক হককথা ও হককথা.কম এ আপনার প্রতিষ্ঠানের বিজ্ঞাপন দিতে যোগাযোগ করুন +1 (347) 848-3834

দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ায় নয়া যুক্তরাষ্ট্রের মিত্র ফিলিপাইন

রিপোর্ট:
  • প্রকাশের সময় : ১১:৫১:৪১ অপরাহ্ন, রবিবার, ৭ মে ২০২৩
  • / ৭৯ বার পঠিত

আন্তর্জাতিক ডেস্ক :  ফিলিপাইনে ১৯৮৬ সালে স্বৈরশাসক ফার্ডিনান্ড মার্কোসকে গণ-আন্দোলনের মুখে বিদায় নিতে হয়েছিল ২০২২ সালে। তারই ছেলে নির্বাচনের মাধ্যমে ফের ক্ষমতাসীন হয়েছেন। বংবং মার্কোস জুনিয়র প্রেসিডেন্ট হওয়ার পর যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক বজায় রাখাকে অগ্রাধিকার দিয়েছেন। ঠিক যেমন শীতল যুদ্ধ-যুগে তার পিতা এই সম্পর্ক ধরে রেখেছিলেন। এর মধ্য দিয়ে মার্কোস বুঝিয়ে দিয়েছেন পূর্বসূরি রদ্রিগো দুতের্তের পররাষ্ট্রনীতি তিনি অনুসরণ করছেন না। দুতের্তে তার দেশকে যুক্তরাষ্ট্রের ওপর নির্ভরশীলতা কমিয়ে চীন ও রাশিয়ামুখী করেছিলেন।

মার্কোসের যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে সম্পর্কোন্নয়নের উদ্যোগ কি আকস্মিক বা অপ্রত্যাশিত? বিশ্লেষকরা অবশ্য তেমন মনে করছেন না। দুতের্তের বিদায়ের সঙ্গে সঙ্গেই এটি নিশ্চিত হয়ে যায়, পরবর্তী সময়ে যিনিই ক্ষমতায় আসেন চীনের সঙ্গে ফিলিপাইন আর আগের মতো সম্পর্ক থাকবে না। চীন দক্ষিণ চীন সাগরে যেভাবে নিজের উপস্থিতি বাড়িয়ে চলেছে, তাতে প্রতিবেশী প্রতিটি দেশের সঙ্গে টানাপড়েন তৈরি হয়। দক্ষিণ চীন সাগরে ফিলিপাইনের থিটু দ্বীপ ঘিরে চীন যেভাবে সামরিক সমাবেশ ও মহড়া চালায়, তাতে ফিলিপাইনের অভ্যন্তরে জাতীয় নিরাপত্তা শঙ্কা তৈরি হয়েছিল। দুতের্তে একে গুরুত্বের সঙ্গে নেননি। তার নির্বাচনে হেরে যাওয়ার এটাও একটি কারণ। ২০১৬ সালে আন্তর্জাতিক সালিশ আদালত দক্ষিণ চীন সাগরে চীনের দাবি অগ্রাহ্য করে ফিলিপাইনের পক্ষে রুলিং দিয়েছিল। দুতের্তে সেই সুযোগের সদ্ব্যবহার করে বিতর্কিত জলসীমায় তার দেশের অধিকার প্রতিষ্ঠায় পদক্ষেপ নেননি। কারণ চীনের সঙ্গে সম্পর্কের অবনতি ঘটুক, সেটি তিনি চাননি।

এদিকে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে ফিলিপাইনের একটি পুরোনো সামরিক চুক্তি বাতিলের পরিকল্পনা করলেও দুতের্তে শেষ পর্যন্ত তা বাতিল করেন। ঐ চুক্তি বলে যুক্তরাষ্ট্রের সেনাবাহিনী ফিলিপাইনে প্রবেশ এবং চাইলে যে কোনো স্থান পরিদর্শন করতে পারে। এরকম একাধিক সামরিক চুক্তি রয়েছে। যেগুলো যুক্তরাষ্ট্রকে ফিলিপাইনে ঘাঁটি পরিচালনা এবং ফিলিপিনো সেনাবাহিনীকে প্রশিক্ষণ ও সরঞ্জামের দিক দিয়ে সহযোগিতার বিধান রাখা হয়েছে। এর কোনোটিই দুতের্তে বাতিল করেননি। এতে প্রমাণিত হয়, দক্ষিণ চীন সাগরে চীনের যে কোনো উচ্চাভিলাষ মোকাবিলায় যুক্তরাষ্ট্রের সহযোগিতার প্রয়োজন আছে। মার্কোস এই সহযোগিতার পরিসর বাড়ানোর পরিকল্পনা করেছেন। ধরেই নেওয়া যায় যে, তার সময় চীনের সঙ্গে সম্পর্কে দূরত্ব তৈরি হবে। ঘটনাপ্রবাহও সেদিকে ইঙ্গিত দিচ্ছে। চীনের কোস্ট গার্ড সম্প্রতি এমন কিছু কর্মকাণ্ড করে, যা ফিলিপাইনের দৃষ্টিতে সামরিক উসকানিমূলক। এর ফলে মার্কোস সরকার চীনের রাষ্ট্রদূতকে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে তলব করে। ফেব্রুয়ারিতে এ ঘটনা ঘটে।

ওয়াশিংটনভিত্তিক গবেষণা প্রতিষ্ঠান সেন্টার ফর স্ট্র্যাটেজিক অ্যান্ড ইন্টারন্যাশনাল স্টাডিজের এশিয়া মেরিটাইম ট্রান্সপারেন্সি ইনিশিয়েটিভের প্রকাশিত তথ্য অনুযায়ী গত চীনের কোস্ট গার্ডের টহল অনেক বেড়েছে। ফিলিপাইনের নিয়ন্ত্রণাধীন দ্বিতীয় টমাস শোল, থিটু দ্বীপ ও স্কারবোরো শোল টার্গেট করে চীন টহল চালায়। এর মধ্যে স্কারবোরো দ্বীপের মালিকানা ইতিমধ্যেই ফিলিপাইন হারিয়েছে। মার্কোস কিছুদিন আগে ঘোষণা করেছিলেন তার দেশ এক ইঞ্চি জায়গার ওপর দাবি ছেড়ে দেবে না।

এই প্রেক্ষাপটে নতুন ইস্যু তাইওয়ান। তাইওয়ান দ্বীপের অবস্থান ফিলিপাইনের উত্তরে। চীনের দৃষ্টিতে তাইওয়ান তাদের হাতছাড়া হওয়া একটি প্রদেশ এবং যে কোনোভাবেই হোক, এটি একদিন মূল ভূখণ্ডের সঙ্গে ফের যুক্ত হবেই। ঐ দ্বীপকে ঘিরে সম্প্রতি চীনের সামরিক তৎপরতা বাড়িয়েছে, সেটি ফিলিপাইনেরও উৎকণ্ঠা বাড়িয়েছে। গত মাসে এক সাক্ষাৎকারে মার্কোস স্পষ্ট বলেছিলেন যে, ‘বিষয়টি আমাদের জন্য উদ্বেগজনক’। তাইওয়ান প্রণালিতে কোনো সংঘাত বেধে গেলে ফিলিপাইনের পক্ষে নীরব থাকা সম্ভব হবে না বলেও তিনি মন্তব্য করেন।

চীনকে ঠেকাতে মার্কোস ইতিমধ্যেই কিছু পদক্ষেপ নিয়েছেন। এগুলো ম্যানিলা-ওয়াশিংটন সম্পর্কের জন্য শুধু ইতিবাচকই নয়, যুক্তরাষ্ট্রের ইন্দো-প্যাসিফিক কৌশলের জন্যও এটা আশাব্যঞ্জক ভূমিকা রাখবে বলে আশা করা হচ্ছে। যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিরক্ষামন্ত্রী লয়েড অস্টিন গত মাসে ম্যানিলা সফর করেন। সফরকালে দুই দেশের মধ্যে বিদ্যমান প্রতিরক্ষা সহযোগিতা চুক্তির ক্ষেত্র পাঁচটি থেকে বাড়িয়ে ৯টি করার বিষয়ে মার্কোসসহ সরকারের নীতিনির্ধারক মহলের সঙ্গে তার আলোচনা হয়েছে। এর আগে ফেব্রুয়ারিতে মার্কোস অন্যতম আঞ্চলিক মিত্র জাপান সফর করেছিলেন। ভবিষ্যতে জাপান, ফিলিপাইন ও যুক্তরাষ্ট্রের যৌথ সামরিক মহড়া আয়োজন নিয়েও মার্কোস ও জাপানের প্রধানমন্ত্রী ফুমিও কিশিদার মধ্যে কথা হয়। এই প্রক্রিয়ায় দক্ষিণ কোরিয়া ও অস্ট্রেলিয়া যোগ দিতে পারে। ম্যানিলা-টোকিও সম্পর্ক সহযোগিতা ঘনিষ্ঠের যে কোনো উদ্যোগ তাইওয়ানকে ঘিরে চীনের সামরিক উচ্চাভিলাষের রাশ টেনে ধরার সহায়ক হবে বলে ধারণা করা হয়। বিষয়টি নিয়ে চীন ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে চাপা উত্তেজনা বিরাজ করছে।
সুমি/হককথা

সোশ্যাল মিডিয়ায় খবরটি শেয়ার করুন

দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ায় নয়া যুক্তরাষ্ট্রের মিত্র ফিলিপাইন

প্রকাশের সময় : ১১:৫১:৪১ অপরাহ্ন, রবিবার, ৭ মে ২০২৩

আন্তর্জাতিক ডেস্ক :  ফিলিপাইনে ১৯৮৬ সালে স্বৈরশাসক ফার্ডিনান্ড মার্কোসকে গণ-আন্দোলনের মুখে বিদায় নিতে হয়েছিল ২০২২ সালে। তারই ছেলে নির্বাচনের মাধ্যমে ফের ক্ষমতাসীন হয়েছেন। বংবং মার্কোস জুনিয়র প্রেসিডেন্ট হওয়ার পর যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক বজায় রাখাকে অগ্রাধিকার দিয়েছেন। ঠিক যেমন শীতল যুদ্ধ-যুগে তার পিতা এই সম্পর্ক ধরে রেখেছিলেন। এর মধ্য দিয়ে মার্কোস বুঝিয়ে দিয়েছেন পূর্বসূরি রদ্রিগো দুতের্তের পররাষ্ট্রনীতি তিনি অনুসরণ করছেন না। দুতের্তে তার দেশকে যুক্তরাষ্ট্রের ওপর নির্ভরশীলতা কমিয়ে চীন ও রাশিয়ামুখী করেছিলেন।

মার্কোসের যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে সম্পর্কোন্নয়নের উদ্যোগ কি আকস্মিক বা অপ্রত্যাশিত? বিশ্লেষকরা অবশ্য তেমন মনে করছেন না। দুতের্তের বিদায়ের সঙ্গে সঙ্গেই এটি নিশ্চিত হয়ে যায়, পরবর্তী সময়ে যিনিই ক্ষমতায় আসেন চীনের সঙ্গে ফিলিপাইন আর আগের মতো সম্পর্ক থাকবে না। চীন দক্ষিণ চীন সাগরে যেভাবে নিজের উপস্থিতি বাড়িয়ে চলেছে, তাতে প্রতিবেশী প্রতিটি দেশের সঙ্গে টানাপড়েন তৈরি হয়। দক্ষিণ চীন সাগরে ফিলিপাইনের থিটু দ্বীপ ঘিরে চীন যেভাবে সামরিক সমাবেশ ও মহড়া চালায়, তাতে ফিলিপাইনের অভ্যন্তরে জাতীয় নিরাপত্তা শঙ্কা তৈরি হয়েছিল। দুতের্তে একে গুরুত্বের সঙ্গে নেননি। তার নির্বাচনে হেরে যাওয়ার এটাও একটি কারণ। ২০১৬ সালে আন্তর্জাতিক সালিশ আদালত দক্ষিণ চীন সাগরে চীনের দাবি অগ্রাহ্য করে ফিলিপাইনের পক্ষে রুলিং দিয়েছিল। দুতের্তে সেই সুযোগের সদ্ব্যবহার করে বিতর্কিত জলসীমায় তার দেশের অধিকার প্রতিষ্ঠায় পদক্ষেপ নেননি। কারণ চীনের সঙ্গে সম্পর্কের অবনতি ঘটুক, সেটি তিনি চাননি।

এদিকে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে ফিলিপাইনের একটি পুরোনো সামরিক চুক্তি বাতিলের পরিকল্পনা করলেও দুতের্তে শেষ পর্যন্ত তা বাতিল করেন। ঐ চুক্তি বলে যুক্তরাষ্ট্রের সেনাবাহিনী ফিলিপাইনে প্রবেশ এবং চাইলে যে কোনো স্থান পরিদর্শন করতে পারে। এরকম একাধিক সামরিক চুক্তি রয়েছে। যেগুলো যুক্তরাষ্ট্রকে ফিলিপাইনে ঘাঁটি পরিচালনা এবং ফিলিপিনো সেনাবাহিনীকে প্রশিক্ষণ ও সরঞ্জামের দিক দিয়ে সহযোগিতার বিধান রাখা হয়েছে। এর কোনোটিই দুতের্তে বাতিল করেননি। এতে প্রমাণিত হয়, দক্ষিণ চীন সাগরে চীনের যে কোনো উচ্চাভিলাষ মোকাবিলায় যুক্তরাষ্ট্রের সহযোগিতার প্রয়োজন আছে। মার্কোস এই সহযোগিতার পরিসর বাড়ানোর পরিকল্পনা করেছেন। ধরেই নেওয়া যায় যে, তার সময় চীনের সঙ্গে সম্পর্কে দূরত্ব তৈরি হবে। ঘটনাপ্রবাহও সেদিকে ইঙ্গিত দিচ্ছে। চীনের কোস্ট গার্ড সম্প্রতি এমন কিছু কর্মকাণ্ড করে, যা ফিলিপাইনের দৃষ্টিতে সামরিক উসকানিমূলক। এর ফলে মার্কোস সরকার চীনের রাষ্ট্রদূতকে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে তলব করে। ফেব্রুয়ারিতে এ ঘটনা ঘটে।

ওয়াশিংটনভিত্তিক গবেষণা প্রতিষ্ঠান সেন্টার ফর স্ট্র্যাটেজিক অ্যান্ড ইন্টারন্যাশনাল স্টাডিজের এশিয়া মেরিটাইম ট্রান্সপারেন্সি ইনিশিয়েটিভের প্রকাশিত তথ্য অনুযায়ী গত চীনের কোস্ট গার্ডের টহল অনেক বেড়েছে। ফিলিপাইনের নিয়ন্ত্রণাধীন দ্বিতীয় টমাস শোল, থিটু দ্বীপ ও স্কারবোরো শোল টার্গেট করে চীন টহল চালায়। এর মধ্যে স্কারবোরো দ্বীপের মালিকানা ইতিমধ্যেই ফিলিপাইন হারিয়েছে। মার্কোস কিছুদিন আগে ঘোষণা করেছিলেন তার দেশ এক ইঞ্চি জায়গার ওপর দাবি ছেড়ে দেবে না।

এই প্রেক্ষাপটে নতুন ইস্যু তাইওয়ান। তাইওয়ান দ্বীপের অবস্থান ফিলিপাইনের উত্তরে। চীনের দৃষ্টিতে তাইওয়ান তাদের হাতছাড়া হওয়া একটি প্রদেশ এবং যে কোনোভাবেই হোক, এটি একদিন মূল ভূখণ্ডের সঙ্গে ফের যুক্ত হবেই। ঐ দ্বীপকে ঘিরে সম্প্রতি চীনের সামরিক তৎপরতা বাড়িয়েছে, সেটি ফিলিপাইনেরও উৎকণ্ঠা বাড়িয়েছে। গত মাসে এক সাক্ষাৎকারে মার্কোস স্পষ্ট বলেছিলেন যে, ‘বিষয়টি আমাদের জন্য উদ্বেগজনক’। তাইওয়ান প্রণালিতে কোনো সংঘাত বেধে গেলে ফিলিপাইনের পক্ষে নীরব থাকা সম্ভব হবে না বলেও তিনি মন্তব্য করেন।

চীনকে ঠেকাতে মার্কোস ইতিমধ্যেই কিছু পদক্ষেপ নিয়েছেন। এগুলো ম্যানিলা-ওয়াশিংটন সম্পর্কের জন্য শুধু ইতিবাচকই নয়, যুক্তরাষ্ট্রের ইন্দো-প্যাসিফিক কৌশলের জন্যও এটা আশাব্যঞ্জক ভূমিকা রাখবে বলে আশা করা হচ্ছে। যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিরক্ষামন্ত্রী লয়েড অস্টিন গত মাসে ম্যানিলা সফর করেন। সফরকালে দুই দেশের মধ্যে বিদ্যমান প্রতিরক্ষা সহযোগিতা চুক্তির ক্ষেত্র পাঁচটি থেকে বাড়িয়ে ৯টি করার বিষয়ে মার্কোসসহ সরকারের নীতিনির্ধারক মহলের সঙ্গে তার আলোচনা হয়েছে। এর আগে ফেব্রুয়ারিতে মার্কোস অন্যতম আঞ্চলিক মিত্র জাপান সফর করেছিলেন। ভবিষ্যতে জাপান, ফিলিপাইন ও যুক্তরাষ্ট্রের যৌথ সামরিক মহড়া আয়োজন নিয়েও মার্কোস ও জাপানের প্রধানমন্ত্রী ফুমিও কিশিদার মধ্যে কথা হয়। এই প্রক্রিয়ায় দক্ষিণ কোরিয়া ও অস্ট্রেলিয়া যোগ দিতে পারে। ম্যানিলা-টোকিও সম্পর্ক সহযোগিতা ঘনিষ্ঠের যে কোনো উদ্যোগ তাইওয়ানকে ঘিরে চীনের সামরিক উচ্চাভিলাষের রাশ টেনে ধরার সহায়ক হবে বলে ধারণা করা হয়। বিষয়টি নিয়ে চীন ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে চাপা উত্তেজনা বিরাজ করছে।
সুমি/হককথা