নিউইয়র্ক ০১:৫৬ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২১ নভেম্বর ২০২৪, ৭ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
বিজ্ঞাপন :
মঙ্গলবারের পত্রিকা সাপ্তাহিক হককথা ও হককথা.কম এ আপনার প্রতিষ্ঠানের বিজ্ঞাপন দিতে যোগাযোগ করুন +1 (347) 848-3834

দক্ষিণ তিব্বতকে নিজেদের ভূখণ্ড দাবি চীনের

রিপোর্ট:
  • প্রকাশের সময় : ০২:২১:২৬ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ১৬ মার্চ ২০২৪
  • / ৩৩ বার পঠিত

চীনের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র চাং সিও কাং শুক্রবার বিকালে বেইজিংয়ে জানান, চাং নান (দক্ষিণ তিব্বত) হচ্ছে চীনের ভূখণ্ড। ভারত অবৈধভাবে তথাকথিত ‘অরুনাচল প্রদেশ’ প্রতিষ্ঠা করেছিল। চীন কখনওই তা স্বীকার করেনি এবং দৃঢ়ভাবে এর বিরোধিতা করে।

তিনি জানান, বর্তমানে চীন-ভারত সীমান্ত অঞ্চলের পরিস্থিতি স্থিতিশীল রয়েছে, দু’পক্ষ কূটনৈতিক ও সামরিক চ্যানেলের মাধ্যমে পরস্পরের সীমান্ত উদ্বেগের বিষয়ে কার্যকর যোগাযোগ বজায় রাখছে। অথচ, সীমান্ত অঞ্চলের উত্তেজনা বাড়াচ্ছে ভারত। যা এতদাঞ্চলের শান্তি ও শৃঙ্খলা খাতে নেতিবাচক ভূমিকা রাখছে। সীমান্ত সমস্যাগুলো আরও জটিল না করতে ভারতকে তাগিদ দেয় চীন।

চীনা মুখপাত্র আরও বলেন, চীনের সশস্ত্র-বাহিনী সবসময় উচ্চ মানের সতর্কতা বজায় রাখছে, গণ-মুক্তিফৌজ দৃঢ়ভাবে দেশের সার্বভৌমত্ব ও ভূখণ্ডের অখণ্ডতা রক্ষা করবে।

উল্লেখ্য যে, ভারতের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় জানিয়েছে তথাকথিত ‘অরুনাচল প্রদেশে’ চালু হওয়া টানেল ভারতের সশস্ত্র-বাহিনীর যুদ্ধ-প্রস্তুতির মান বৃদ্ধি করেছে। চীন ও ভারত সীমান্তে ভারত ইতোমধ্যে নতুন করে দশ হাজার সেনা মোতায়েন করেছে। সূত্র: সিআরআই।

সোশ্যাল মিডিয়ায় খবরটি শেয়ার করুন

দক্ষিণ তিব্বতকে নিজেদের ভূখণ্ড দাবি চীনের

প্রকাশের সময় : ০২:২১:২৬ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ১৬ মার্চ ২০২৪

চীনের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র চাং সিও কাং শুক্রবার বিকালে বেইজিংয়ে জানান, চাং নান (দক্ষিণ তিব্বত) হচ্ছে চীনের ভূখণ্ড। ভারত অবৈধভাবে তথাকথিত ‘অরুনাচল প্রদেশ’ প্রতিষ্ঠা করেছিল। চীন কখনওই তা স্বীকার করেনি এবং দৃঢ়ভাবে এর বিরোধিতা করে।

তিনি জানান, বর্তমানে চীন-ভারত সীমান্ত অঞ্চলের পরিস্থিতি স্থিতিশীল রয়েছে, দু’পক্ষ কূটনৈতিক ও সামরিক চ্যানেলের মাধ্যমে পরস্পরের সীমান্ত উদ্বেগের বিষয়ে কার্যকর যোগাযোগ বজায় রাখছে। অথচ, সীমান্ত অঞ্চলের উত্তেজনা বাড়াচ্ছে ভারত। যা এতদাঞ্চলের শান্তি ও শৃঙ্খলা খাতে নেতিবাচক ভূমিকা রাখছে। সীমান্ত সমস্যাগুলো আরও জটিল না করতে ভারতকে তাগিদ দেয় চীন।

চীনা মুখপাত্র আরও বলেন, চীনের সশস্ত্র-বাহিনী সবসময় উচ্চ মানের সতর্কতা বজায় রাখছে, গণ-মুক্তিফৌজ দৃঢ়ভাবে দেশের সার্বভৌমত্ব ও ভূখণ্ডের অখণ্ডতা রক্ষা করবে।

উল্লেখ্য যে, ভারতের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় জানিয়েছে তথাকথিত ‘অরুনাচল প্রদেশে’ চালু হওয়া টানেল ভারতের সশস্ত্র-বাহিনীর যুদ্ধ-প্রস্তুতির মান বৃদ্ধি করেছে। চীন ও ভারত সীমান্তে ভারত ইতোমধ্যে নতুন করে দশ হাজার সেনা মোতায়েন করেছে। সূত্র: সিআরআই।