নিউইয়র্ক ০৭:৫০ অপরাহ্ন, শনিবার, ০৭ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ২৩ ভাদ্র ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
বিজ্ঞাপন :
মঙ্গলবারের পত্রিকা সাপ্তাহিক হককথা ও হককথা.কম এ আপনার প্রতিষ্ঠানের বিজ্ঞাপন দিতে যোগাযোগ করুন +1 (347) 848-3834

জার্মানিতে ধর্মীয় জমায়েতে বন্দুক হামলা, নিহত ৮

রিপোর্ট:
  • প্রকাশের সময় : ০১:৪০:৪৭ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ১১ মার্চ ২০২৩
  • / ১৮ বার পঠিত

 আন্তর্জাতিক ডেস্ক :  জার্মানির দ্বিতীয় বৃহত্তম শহর হামবুর্গের জেহোভা উইটনেস সেন্টারে বন্দুক হামলার ঘটনা ঘটেছে। এতে অন্তত ৮ জন নিহত হয়েছেন বলে জানিয়েছে পুলিশ। জানা গেছে, বৃহস্পতিবার রাত ৯টার সময় সেখানে একটি ধর্মীয় জমায়েতকে টার্গেট করে ওই হামলা চালানো হয়। এ খবর দিয়েছে ডয়চে ভেলে।

খবরে জানানো হয়েছে, নিহতদের সকলেই গুলিবিদ্ধ হয়ে মারা গেছেন। হামলা শুরুর পর দ্রুত ঘটনাস্থলে পৌঁছায় পুলিশ। পুলিশের এক মুখপাত্র জানিয়েছেন, ঘটনার সময় পুলিশ কাছেই ছিল। তাই তারা ১৫ মিনিটের মধ্যেই ঘটনাস্থলে পৌঁছে যায়। তবে এই হামলার উদ্দেশ্য কী ছিল তা এখনও জানা যাচ্ছে না। পুলিশ অফিসাররা ঘটনাস্থলে পৌঁছে দেখতে পান, নীচের তলায় একাধিক মানুষ মেঝেতে পড়ে আছেন। তারপর তারা দোতলা থেকে গুলির শব্দ শুনতে পান।

দোতলায় গিয়ে দেখেন, একজন মানুষ রক্তাক্ত অবস্থায় পড়ে আছেন।

পুলিশের দাবি, দোতলায় মৃত ব্যক্তিই সম্ভবত হামলাকারী। আততায়ী পালিয়ে গেছে এমন কোনো প্রমাণ পায়নি পুলিশ। ঘটনার সময় পাশ দিয়ে যাওয়া এক ব্যক্তি জানিয়েছেন, তিনি অন্তত ১২ বার গুলির শব্দ শুনেছেন। কাছেই থাকা এক ছাত্র জানিয়েছে, একটু থেমে থেমে ৪ বার গুলি চলেছে। এরপর ২০ সেকেন্ড থেকে এক মিনিটের বিরতির পর একঝাঁক গুলি চালানো হয়েছে। শহরের সেনেটর অ্যান্ডি গ্রোট বলেছেন, পুরো জায়গাটা নিরাপত্তারক্ষীরা ঘিরে রেখেছেন। ওই এলাকার মানুষকে বাড়ির ভিতর থাকতে বলা হয়েছে। হামবুর্গের মেয়র জানিয়েছেন, অত্যন্ত শোকাবহ ঘটনা। নিরাপত্তা বাহিনী এই ঘটনার চক্রান্তকারীদের খুঁজে বের করতে কাজ করে যাচ্ছে।

সুমি/হককথা

সোশ্যাল মিডিয়ায় খবরটি শেয়ার করুন

জার্মানিতে ধর্মীয় জমায়েতে বন্দুক হামলা, নিহত ৮

প্রকাশের সময় : ০১:৪০:৪৭ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ১১ মার্চ ২০২৩

 আন্তর্জাতিক ডেস্ক :  জার্মানির দ্বিতীয় বৃহত্তম শহর হামবুর্গের জেহোভা উইটনেস সেন্টারে বন্দুক হামলার ঘটনা ঘটেছে। এতে অন্তত ৮ জন নিহত হয়েছেন বলে জানিয়েছে পুলিশ। জানা গেছে, বৃহস্পতিবার রাত ৯টার সময় সেখানে একটি ধর্মীয় জমায়েতকে টার্গেট করে ওই হামলা চালানো হয়। এ খবর দিয়েছে ডয়চে ভেলে।

খবরে জানানো হয়েছে, নিহতদের সকলেই গুলিবিদ্ধ হয়ে মারা গেছেন। হামলা শুরুর পর দ্রুত ঘটনাস্থলে পৌঁছায় পুলিশ। পুলিশের এক মুখপাত্র জানিয়েছেন, ঘটনার সময় পুলিশ কাছেই ছিল। তাই তারা ১৫ মিনিটের মধ্যেই ঘটনাস্থলে পৌঁছে যায়। তবে এই হামলার উদ্দেশ্য কী ছিল তা এখনও জানা যাচ্ছে না। পুলিশ অফিসাররা ঘটনাস্থলে পৌঁছে দেখতে পান, নীচের তলায় একাধিক মানুষ মেঝেতে পড়ে আছেন। তারপর তারা দোতলা থেকে গুলির শব্দ শুনতে পান।

দোতলায় গিয়ে দেখেন, একজন মানুষ রক্তাক্ত অবস্থায় পড়ে আছেন।

পুলিশের দাবি, দোতলায় মৃত ব্যক্তিই সম্ভবত হামলাকারী। আততায়ী পালিয়ে গেছে এমন কোনো প্রমাণ পায়নি পুলিশ। ঘটনার সময় পাশ দিয়ে যাওয়া এক ব্যক্তি জানিয়েছেন, তিনি অন্তত ১২ বার গুলির শব্দ শুনেছেন। কাছেই থাকা এক ছাত্র জানিয়েছে, একটু থেমে থেমে ৪ বার গুলি চলেছে। এরপর ২০ সেকেন্ড থেকে এক মিনিটের বিরতির পর একঝাঁক গুলি চালানো হয়েছে। শহরের সেনেটর অ্যান্ডি গ্রোট বলেছেন, পুরো জায়গাটা নিরাপত্তারক্ষীরা ঘিরে রেখেছেন। ওই এলাকার মানুষকে বাড়ির ভিতর থাকতে বলা হয়েছে। হামবুর্গের মেয়র জানিয়েছেন, অত্যন্ত শোকাবহ ঘটনা। নিরাপত্তা বাহিনী এই ঘটনার চক্রান্তকারীদের খুঁজে বের করতে কাজ করে যাচ্ছে।

সুমি/হককথা