নিউইয়র্ক ১১:২১ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ২২ ডিসেম্বর ২০২৪, ৮ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
বিজ্ঞাপন :
মঙ্গলবারের পত্রিকা সাপ্তাহিক হককথা ও হককথা.কম এ আপনার প্রতিষ্ঠানের বিজ্ঞাপন দিতে যোগাযোগ করুন +1 (347) 848-3834

জন্মহার কমে যাওয়ায় চিন্তিত জাপান সরকার

রিপোর্ট:
  • প্রকাশের সময় : ১২:২৯:৩৪ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৪ জানুয়ারী ২০২৩
  • / ৫১ বার পঠিত

জাপানের প্রধানমন্ত্রী ফুমিও কিশিদা জানিয়েছেন, জন্মহার কমে যাওয়ায় তার দেশের সমাজব্যবস্থা ভেঙে পড়ার দ্বারপ্রান্তে। পরিস্থিতি এমন দাঁড়িয়েছে যে ‘এখন অথবা কখনোই না’। জাপানের বর্তমান জনসংখ্যা ১২৫ মিলিয়ন। গত বছর ৮ লাখেরও কম শিশুর জন্ম হয়েছে বলে ধারণা করা হচ্ছে। তবে ১৯৭০-এর দশকে এই সংখ্যা ছিল ২০ লাখের বেশি। খবর বিবিসির

জাপানের প্রতিবেশী দেশগুলোসহ অনেক দেশেই জন্মহার কমছে। তবে এই সমস্যাটি জাপানে তীব্র আকার ধারণ করেছে। তার কারণ সাম্প্রতিক দশকগুলোতে আয়ু বেড়েছে, যার অর্থ সেখানে বয়স্ক লোকের সংখ্যা বাড়ছে এবং তাদের সেবার জন্য শ্রমিকের সংখ্যাও কমে যাচ্ছে। বিশ্বব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, ক্ষুদ্র রাজ্য মোনাকোর পর জাপানে এখন বিশ্বের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ সংখ্যক ৬৫ বছর বা তার বেশি বয়সী মানুষের সংখ্যা রয়েছে। যা প্রায় ২৮ শতাংশ।

এ বিষয়ে প্রধানমন্ত্রী কিশিদা বলেছেন, ‘শিশু এবং শিশু লালন-পালন সংক্রান্ত নীতির প্রতি মনোযোগ দেওয়া এখন এমন একটি বিষয়ে পরিণত হয়েছে যা নিয়ে অপেক্ষা বা স্থগিত করা সম্ভব না।’ তিনি জানান, শেষ পর্যন্ত সরকার শিশু-সম্পর্কিত কর্মসূচিতে দ্বিগুণ ব্যয় করতে চান। এ ছাড়া এই বিষয়ে গুরুত্ব দেওয়া জন্য এপ্রিল মাসে একটি নতুন সরকারি সংস্থা স্থাপন করবেন বলেও জানিয়েছেন তিনি।

সোশ্যাল মিডিয়ায় খবরটি শেয়ার করুন

জন্মহার কমে যাওয়ায় চিন্তিত জাপান সরকার

প্রকাশের সময় : ১২:২৯:৩৪ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৪ জানুয়ারী ২০২৩

জাপানের প্রধানমন্ত্রী ফুমিও কিশিদা জানিয়েছেন, জন্মহার কমে যাওয়ায় তার দেশের সমাজব্যবস্থা ভেঙে পড়ার দ্বারপ্রান্তে। পরিস্থিতি এমন দাঁড়িয়েছে যে ‘এখন অথবা কখনোই না’। জাপানের বর্তমান জনসংখ্যা ১২৫ মিলিয়ন। গত বছর ৮ লাখেরও কম শিশুর জন্ম হয়েছে বলে ধারণা করা হচ্ছে। তবে ১৯৭০-এর দশকে এই সংখ্যা ছিল ২০ লাখের বেশি। খবর বিবিসির

জাপানের প্রতিবেশী দেশগুলোসহ অনেক দেশেই জন্মহার কমছে। তবে এই সমস্যাটি জাপানে তীব্র আকার ধারণ করেছে। তার কারণ সাম্প্রতিক দশকগুলোতে আয়ু বেড়েছে, যার অর্থ সেখানে বয়স্ক লোকের সংখ্যা বাড়ছে এবং তাদের সেবার জন্য শ্রমিকের সংখ্যাও কমে যাচ্ছে। বিশ্বব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, ক্ষুদ্র রাজ্য মোনাকোর পর জাপানে এখন বিশ্বের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ সংখ্যক ৬৫ বছর বা তার বেশি বয়সী মানুষের সংখ্যা রয়েছে। যা প্রায় ২৮ শতাংশ।

এ বিষয়ে প্রধানমন্ত্রী কিশিদা বলেছেন, ‘শিশু এবং শিশু লালন-পালন সংক্রান্ত নীতির প্রতি মনোযোগ দেওয়া এখন এমন একটি বিষয়ে পরিণত হয়েছে যা নিয়ে অপেক্ষা বা স্থগিত করা সম্ভব না।’ তিনি জানান, শেষ পর্যন্ত সরকার শিশু-সম্পর্কিত কর্মসূচিতে দ্বিগুণ ব্যয় করতে চান। এ ছাড়া এই বিষয়ে গুরুত্ব দেওয়া জন্য এপ্রিল মাসে একটি নতুন সরকারি সংস্থা স্থাপন করবেন বলেও জানিয়েছেন তিনি।