নিউইয়র্ক ০৭:১৮ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ১৫ মার্চ ২০২৫, ১ চৈত্র ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
বিজ্ঞাপন :
মঙ্গলবারের পত্রিকা সাপ্তাহিক হককথা ও হককথা.কম এ আপনার প্রতিষ্ঠানের বিজ্ঞাপন দিতে যোগাযোগ করুন +1 (347) 848-3834

চীনা প্রেসিডেন্টের সঙ্গে প্রথম ফোনালাপ জেলেনস্কির

রিপোর্ট:
  • প্রকাশের সময় : ০১:৪৬:৩১ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৭ এপ্রিল ২০২৩
  • / ৫৭ বার পঠিত

ছবি : বিবিসি

আন্তর্জাতিক ডেস্ক : ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট জেলেনস্কি বলেছেন, চীনের প্রেসিডেন্ট শি চিনপিংয়ের সঙ্গে একটি ‘দীর্ঘ এবং অর্থবহ’ ফোনালাপ হয়েছে। রাশিয়ার সঙ্গে যুদ্ধ শুরুর পর এটাই তাদের প্রথম যোগাযোগ। জেলেনস্কি টুইট করে জানান, তিনি বিশ্বাস করেন বেইজিং-এ একজন রাষ্ট্রদূত নিয়োগ, আমাদের দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কের উন্নয়নে একটি শক্তিশালী প্রেরণা। বুধবার দুই প্রেসিডেন্টের মধ্যে প্রায় ঘণ্টাব্যাপী কথা হয়।

গেল মার্চে শিয়ের মস্কো সফরের পর এই দুই নেতা বলেছিলেন তারা পরস্পরের সঙ্গে কথা বলতে চান। এটিই জানা মতে যুদ্ধের মধ্যে তাদের প্রথম কথোপকথন।চীনের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়য় এক বিবৃতিতে বলেছে, বেইজিংয়ের মূল অবস্থান শান্তি আলোচনার সুযোগ করে দেওয়া। বেইজিং ঘোষণা দিয়েছে যে, রাজনৈতিক মীমাংসার জন্য একজন দূত (যিনি রাশিয়ায় তাদের সাবেক রাষ্ট্রদূত ছিলেন) ইউক্রেন সফর করবেন।

আরোও পড়ুন । জাতিসংঘে রাশিয়ার সঙ্গে পশ্চিমা বিশ্বের সংঘাত

রাশিয়ার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র মারিয়া জাখারোভা চীনের এই পদক্ষেপের প্রশংসা করেছেন। পাশাপাশি কিয়েভকে দোষারোপ করেছেন। তিনি বলেন, কিয়েভ একটি মীমাংসার লক্ষ্যে যে কোনো কার্যকর উদ্যোগ প্রত্যাখ্যান করেছে। এদিকে হোয়াইট হাউজ এই দুই নেতার মধ্যে কথোপকথনকে স্বাগত জানিয়েছে। সূত্র : বিবিসি

বেলী / হককথা

সোশ্যাল মিডিয়ায় খবরটি শেয়ার করুন

চীনা প্রেসিডেন্টের সঙ্গে প্রথম ফোনালাপ জেলেনস্কির

প্রকাশের সময় : ০১:৪৬:৩১ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৭ এপ্রিল ২০২৩

আন্তর্জাতিক ডেস্ক : ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট জেলেনস্কি বলেছেন, চীনের প্রেসিডেন্ট শি চিনপিংয়ের সঙ্গে একটি ‘দীর্ঘ এবং অর্থবহ’ ফোনালাপ হয়েছে। রাশিয়ার সঙ্গে যুদ্ধ শুরুর পর এটাই তাদের প্রথম যোগাযোগ। জেলেনস্কি টুইট করে জানান, তিনি বিশ্বাস করেন বেইজিং-এ একজন রাষ্ট্রদূত নিয়োগ, আমাদের দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কের উন্নয়নে একটি শক্তিশালী প্রেরণা। বুধবার দুই প্রেসিডেন্টের মধ্যে প্রায় ঘণ্টাব্যাপী কথা হয়।

গেল মার্চে শিয়ের মস্কো সফরের পর এই দুই নেতা বলেছিলেন তারা পরস্পরের সঙ্গে কথা বলতে চান। এটিই জানা মতে যুদ্ধের মধ্যে তাদের প্রথম কথোপকথন।চীনের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়য় এক বিবৃতিতে বলেছে, বেইজিংয়ের মূল অবস্থান শান্তি আলোচনার সুযোগ করে দেওয়া। বেইজিং ঘোষণা দিয়েছে যে, রাজনৈতিক মীমাংসার জন্য একজন দূত (যিনি রাশিয়ায় তাদের সাবেক রাষ্ট্রদূত ছিলেন) ইউক্রেন সফর করবেন।

আরোও পড়ুন । জাতিসংঘে রাশিয়ার সঙ্গে পশ্চিমা বিশ্বের সংঘাত

রাশিয়ার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র মারিয়া জাখারোভা চীনের এই পদক্ষেপের প্রশংসা করেছেন। পাশাপাশি কিয়েভকে দোষারোপ করেছেন। তিনি বলেন, কিয়েভ একটি মীমাংসার লক্ষ্যে যে কোনো কার্যকর উদ্যোগ প্রত্যাখ্যান করেছে। এদিকে হোয়াইট হাউজ এই দুই নেতার মধ্যে কথোপকথনকে স্বাগত জানিয়েছে। সূত্র : বিবিসি

বেলী / হককথা