নিউইয়র্ক ০৩:১৮ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ১৪ জুন ২০২৫, ৩০ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
বিজ্ঞাপন :
মঙ্গলবারের পত্রিকা সাপ্তাহিক হককথা ও হককথা.কম এ আপনার প্রতিষ্ঠানের বিজ্ঞাপন দিতে যোগাযোগ করুন +1 (347) 848-3834

চলতে শুরু করেছে বিশ্বের সবচেয়ে বড় বরফখণ্ড

রিপোর্ট:
  • প্রকাশের সময় : ০৮:৩২:০২ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২৫ নভেম্বর ২০২৩
  • / ১৭৫ বার পঠিত

আন্তর্জাতিক ডেস্ক : চলতে শুরু করেছে বিশ্বের সবচেয়ে বড় বরফখণ্ড। এ২৩এ নামে পরিচিত বরফখণ্ডটি ৩০ বছরেরও বেশি সময় ধরে ওয়াডেল সাগরের তলদেশে আটকে ছিল। ১৯৮৬ সালে অ্যান্টার্কটিক উপকূলরেখা থেকে বরফখণ্ডটি বিভক্ত হয়েছিল। এর এটি দ্রুত ওয়াডেল সাগরে তলিয়ে যায়। পরিণত হয়েছিল একটি বরফ দ্বীপে।

২০২০ সালে সর্বপ্রথম নড়েচড়ে উঠেছিল বরফখণ্ডটি। তবে সাম্প্রতিক সময়ে এটি চলতে শুরু করেছে বলে শুক্রবার এক প্রতিবেদনে জানিয়েছে বিবিসি। ভাসতে ভাসতে বর্তমানে এটি অ্যান্টার্কটিক সীমানার বাইরে চলে যাচ্ছে। বরফখণ্ডটি প্রায় ৪ হাজার বর্গকিলোমিটার (১,৫০০ বর্গমাইল) এলাকাজুড়ে বিস্তৃত ছিল, যা আকারে লন্ডনের থেকে প্রায় দ্বিগুণেরও বেশি। এ বরফখণ্ডটি প্রায় ৪০০ মিটার পুরো।

এ বিষয়ে ব্রিটিশ অ্যান্টার্কটিক সার্ভের রিমোট সেন্সিং এক্সপার্ট অ্যান্ড্র– ফ্লেমিং বলেন, ‘আমি কয়েকজন সহকর্মীর কাছে বিষয়টি সম্পর্কে জানতে চেয়েছিলাম। বরফখণ্ড চলতে শুরু করার কারণ হিসেবে তারা পানির তাপমাত্রার সম্ভাব্য পরিবর্তনের কথা উল্লেখ করেছেন।’

হককথা/নাছরিন

সোশ্যাল মিডিয়ায় খবরটি শেয়ার করুন

চলতে শুরু করেছে বিশ্বের সবচেয়ে বড় বরফখণ্ড

প্রকাশের সময় : ০৮:৩২:০২ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২৫ নভেম্বর ২০২৩

আন্তর্জাতিক ডেস্ক : চলতে শুরু করেছে বিশ্বের সবচেয়ে বড় বরফখণ্ড। এ২৩এ নামে পরিচিত বরফখণ্ডটি ৩০ বছরেরও বেশি সময় ধরে ওয়াডেল সাগরের তলদেশে আটকে ছিল। ১৯৮৬ সালে অ্যান্টার্কটিক উপকূলরেখা থেকে বরফখণ্ডটি বিভক্ত হয়েছিল। এর এটি দ্রুত ওয়াডেল সাগরে তলিয়ে যায়। পরিণত হয়েছিল একটি বরফ দ্বীপে।

২০২০ সালে সর্বপ্রথম নড়েচড়ে উঠেছিল বরফখণ্ডটি। তবে সাম্প্রতিক সময়ে এটি চলতে শুরু করেছে বলে শুক্রবার এক প্রতিবেদনে জানিয়েছে বিবিসি। ভাসতে ভাসতে বর্তমানে এটি অ্যান্টার্কটিক সীমানার বাইরে চলে যাচ্ছে। বরফখণ্ডটি প্রায় ৪ হাজার বর্গকিলোমিটার (১,৫০০ বর্গমাইল) এলাকাজুড়ে বিস্তৃত ছিল, যা আকারে লন্ডনের থেকে প্রায় দ্বিগুণেরও বেশি। এ বরফখণ্ডটি প্রায় ৪০০ মিটার পুরো।

এ বিষয়ে ব্রিটিশ অ্যান্টার্কটিক সার্ভের রিমোট সেন্সিং এক্সপার্ট অ্যান্ড্র– ফ্লেমিং বলেন, ‘আমি কয়েকজন সহকর্মীর কাছে বিষয়টি সম্পর্কে জানতে চেয়েছিলাম। বরফখণ্ড চলতে শুরু করার কারণ হিসেবে তারা পানির তাপমাত্রার সম্ভাব্য পরিবর্তনের কথা উল্লেখ করেছেন।’

হককথা/নাছরিন