নিউইয়র্ক ০৪:৫৩ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৪ জুন ২০২৫, ৩১ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
বিজ্ঞাপন :
মঙ্গলবারের পত্রিকা সাপ্তাহিক হককথা ও হককথা.কম এ আপনার প্রতিষ্ঠানের বিজ্ঞাপন দিতে যোগাযোগ করুন +1 (347) 848-3834

গ্যাসের জন্য আফ্রিকামুখী ইইউ

রিপোর্ট:
  • প্রকাশের সময় : ০৭:১৮:৫২ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৩ অক্টোবর ২০২২
  • / ৫৬ বার পঠিত

আন্তর্জাতিক ডেস্ক : গত ফেব্রুয়ারিতে ইউক্রেন আক্রমণের পর নিষেধাজ্ঞার শিকার হয়ে ইউরোপীয় ইউনিয়নে (ইইউ) গ্যাস সরবরাহ বন্ধ করে দেয় রাশিয়া। এরপর জ্বালানির সংকট দেখা দিলে বিকল্প উৎস খুঁজতে শুরু করে দেশগুলো। এ পরিস্থিতিতে তাদের অন্যতম গন্তব্য হয়েছে আফ্রিকা। খবর এপি।

এরই মধ্যে আফ্রিকার পশ্চিম উপকূলে একটি তরলীকৃত প্রাকৃতিক গ্যাস (এলএনজি) প্রকল্পের ৮০ শতাংশ কাজ শেষ হয়েছে। সম্পূর্ণ কাজ শেষ হওয়ার আগেই পোল্যান্ড ও জার্মানির মতো দেশের গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিরা এলএনজি কেনার জন্য প্রকল্পটি পরিদর্শন করেছেন।

প্রকল্পটি সেনেগাল ও মৌরিতানিয়ার উপকূলে অবস্থিত। এখানে ১৫ লাখ কোটি ঘন ফুট বা ৪২ হাজার ৫০০ ঘন মিটার গ্যাস রয়েছে। যা ২০১৯ সালে জার্মানির মোট ব্যবহৃত গ্যাসের পাঁচ গুণ। তবে আগামী বছরের শেষ নাগাদও এখান থেকে গ্যাস উত্তোলনের প্রত্যাশা করা যাচ্ছে না।

আফ্রিকায় প্রাকৃতিক গ্যাসের বিশাল মজুত রয়েছে। এরই মধ্য ইউরোপে গ্যাসের পাইপলাইন স্থাপন করেছে উত্তর আফ্রিকার দেশ আলজেরিয়া। কিন্তু অবকাঠামোর অভাব ও গ্যাস সরবরাহে সুরক্ষা চ্যালেঞ্জ অন্যান্য ইইউ দেশে রফতানি বাড়ানোর ক্ষেত্রে বাধা সৃষ্টি করেছে। আফ্রিকার সবচেয়ে বেশি প্রাকৃতিক গ্যাস সমৃদ্ধ দেশ নাইজেরিয়া। ইইউ দেশগুলোর মোট গ্যাস আমদানির ১৪ শতাংশই দেশটি সরবরাহ করে থাকে।

হককথা/এমউএ

সোশ্যাল মিডিয়ায় খবরটি শেয়ার করুন

গ্যাসের জন্য আফ্রিকামুখী ইইউ

প্রকাশের সময় : ০৭:১৮:৫২ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৩ অক্টোবর ২০২২

আন্তর্জাতিক ডেস্ক : গত ফেব্রুয়ারিতে ইউক্রেন আক্রমণের পর নিষেধাজ্ঞার শিকার হয়ে ইউরোপীয় ইউনিয়নে (ইইউ) গ্যাস সরবরাহ বন্ধ করে দেয় রাশিয়া। এরপর জ্বালানির সংকট দেখা দিলে বিকল্প উৎস খুঁজতে শুরু করে দেশগুলো। এ পরিস্থিতিতে তাদের অন্যতম গন্তব্য হয়েছে আফ্রিকা। খবর এপি।

এরই মধ্যে আফ্রিকার পশ্চিম উপকূলে একটি তরলীকৃত প্রাকৃতিক গ্যাস (এলএনজি) প্রকল্পের ৮০ শতাংশ কাজ শেষ হয়েছে। সম্পূর্ণ কাজ শেষ হওয়ার আগেই পোল্যান্ড ও জার্মানির মতো দেশের গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিরা এলএনজি কেনার জন্য প্রকল্পটি পরিদর্শন করেছেন।

প্রকল্পটি সেনেগাল ও মৌরিতানিয়ার উপকূলে অবস্থিত। এখানে ১৫ লাখ কোটি ঘন ফুট বা ৪২ হাজার ৫০০ ঘন মিটার গ্যাস রয়েছে। যা ২০১৯ সালে জার্মানির মোট ব্যবহৃত গ্যাসের পাঁচ গুণ। তবে আগামী বছরের শেষ নাগাদও এখান থেকে গ্যাস উত্তোলনের প্রত্যাশা করা যাচ্ছে না।

আফ্রিকায় প্রাকৃতিক গ্যাসের বিশাল মজুত রয়েছে। এরই মধ্য ইউরোপে গ্যাসের পাইপলাইন স্থাপন করেছে উত্তর আফ্রিকার দেশ আলজেরিয়া। কিন্তু অবকাঠামোর অভাব ও গ্যাস সরবরাহে সুরক্ষা চ্যালেঞ্জ অন্যান্য ইইউ দেশে রফতানি বাড়ানোর ক্ষেত্রে বাধা সৃষ্টি করেছে। আফ্রিকার সবচেয়ে বেশি প্রাকৃতিক গ্যাস সমৃদ্ধ দেশ নাইজেরিয়া। ইইউ দেশগুলোর মোট গ্যাস আমদানির ১৪ শতাংশই দেশটি সরবরাহ করে থাকে।

হককথা/এমউএ