নিউইয়র্ক ০২:১৮ অপরাহ্ন, রবিবার, ২২ ডিসেম্বর ২০২৪, ৮ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
বিজ্ঞাপন :
মঙ্গলবারের পত্রিকা সাপ্তাহিক হককথা ও হককথা.কম এ আপনার প্রতিষ্ঠানের বিজ্ঞাপন দিতে যোগাযোগ করুন +1 (347) 848-3834

কেমন হলো ব্রাজিলের আদিবাসী অলিম্পিক !

রিপোর্ট:
  • প্রকাশের সময় : ০১:০০:৪৫ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৭ এপ্রিল ২০২৩
  • / ১২০ বার পঠিত

ছবি : ডয়চে ভেলে

আন্তর্জাতিক ডেস্ক : ব্রাজিলের কয়েকশ আদিবাসী অ্যাথলেট সম্প্রতি তাদের নিজস্ব অলিম্পিকে অংশগ্রহণ করেন। সাও পাওলো থেকে ১৪০ কিলোমিটার দক্ষিণের পেরুইবে শহরে এই অলিম্পিক অনুষ্ঠিত হয়। প্রতিযোগিতাটি তিন দিন ধরে চলে। পেরুইবে শহরের তাপিরেমা সম্প্রদায় এটির আয়োজন করে। অ্যাথলেটিক বিভিন্ন খেলা ছাড়াও সেখানে আদিবাসী সংস্কৃতি উদযাপন করা হয়। আদিবাসী নন এমন অ্যাথলেটরাও এতে অংশ নেন। ফুটবলপাগল ব্রাজিলের আদিবাসী অলিম্পিকে ফুটবল থাকবে না, তা তো হয় না। এতে অংশ নেন আদিবাসী নারীরাও।


তুপি-গুয়ারানি সম্প্রদায়ের প্রধান আওয়া তেনোদেঙ্গুয়া সাগর সৈকতে গাছের গুঁড়ি নিয়ে দৌড়াচ্ছেন। আদিবাসী অলিম্পিকের রিলে রেসের এটিই নিয়ম। তেনোদেঙ্গুয়ার কাছে এই খেলা শুধু শক্তিপ্রদর্শনের অংশ নয়, বরং এটি আদিবাসী সংস্কৃতি তুলে ধরারও একধরনের চেষ্টা। ঐতিহ্যবাহী পোশাক পরে ডার্ট প্রতিযোগিতায় অংশ নেন প্রতিযোগীরা। খেলার মধ্যে ছিল দড়ি টানাটানিও।


২০১৫ সালে প্রথমবারের মতো আদিবাসী অলিম্পিকের আয়োজন করা হয়। এতে অংশ নিয়ে আদিবাসী সম্প্রদায় তাদের শক্তিমত্তা দেখাতে পারেন। সেই সঙ্গে অন্য সম্প্রদায়ের সঙ্গেও তাদের মেশার সুযোগ তৈরি হয়। এসব আদিবাসীদের অভিযোগ, নিজেদের এলাকাতেই তারা বর্ণবাদের শিকার হচ্ছেন। এছাড়া বন উজাড়ের কারণে এলাকা ছাড়তে বাধ্য হতে হয় তাদের। সূত্র : ডয়চে ভেলে

বেলী / হককথা

সোশ্যাল মিডিয়ায় খবরটি শেয়ার করুন

কেমন হলো ব্রাজিলের আদিবাসী অলিম্পিক !

প্রকাশের সময় : ০১:০০:৪৫ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৭ এপ্রিল ২০২৩

আন্তর্জাতিক ডেস্ক : ব্রাজিলের কয়েকশ আদিবাসী অ্যাথলেট সম্প্রতি তাদের নিজস্ব অলিম্পিকে অংশগ্রহণ করেন। সাও পাওলো থেকে ১৪০ কিলোমিটার দক্ষিণের পেরুইবে শহরে এই অলিম্পিক অনুষ্ঠিত হয়। প্রতিযোগিতাটি তিন দিন ধরে চলে। পেরুইবে শহরের তাপিরেমা সম্প্রদায় এটির আয়োজন করে। অ্যাথলেটিক বিভিন্ন খেলা ছাড়াও সেখানে আদিবাসী সংস্কৃতি উদযাপন করা হয়। আদিবাসী নন এমন অ্যাথলেটরাও এতে অংশ নেন। ফুটবলপাগল ব্রাজিলের আদিবাসী অলিম্পিকে ফুটবল থাকবে না, তা তো হয় না। এতে অংশ নেন আদিবাসী নারীরাও।


তুপি-গুয়ারানি সম্প্রদায়ের প্রধান আওয়া তেনোদেঙ্গুয়া সাগর সৈকতে গাছের গুঁড়ি নিয়ে দৌড়াচ্ছেন। আদিবাসী অলিম্পিকের রিলে রেসের এটিই নিয়ম। তেনোদেঙ্গুয়ার কাছে এই খেলা শুধু শক্তিপ্রদর্শনের অংশ নয়, বরং এটি আদিবাসী সংস্কৃতি তুলে ধরারও একধরনের চেষ্টা। ঐতিহ্যবাহী পোশাক পরে ডার্ট প্রতিযোগিতায় অংশ নেন প্রতিযোগীরা। খেলার মধ্যে ছিল দড়ি টানাটানিও।


২০১৫ সালে প্রথমবারের মতো আদিবাসী অলিম্পিকের আয়োজন করা হয়। এতে অংশ নিয়ে আদিবাসী সম্প্রদায় তাদের শক্তিমত্তা দেখাতে পারেন। সেই সঙ্গে অন্য সম্প্রদায়ের সঙ্গেও তাদের মেশার সুযোগ তৈরি হয়। এসব আদিবাসীদের অভিযোগ, নিজেদের এলাকাতেই তারা বর্ণবাদের শিকার হচ্ছেন। এছাড়া বন উজাড়ের কারণে এলাকা ছাড়তে বাধ্য হতে হয় তাদের। সূত্র : ডয়চে ভেলে

বেলী / হককথা