নিউইয়র্ক ১২:৪৮ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ২২ ডিসেম্বর ২০২৪, ৭ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
বিজ্ঞাপন :
মঙ্গলবারের পত্রিকা সাপ্তাহিক হককথা ও হককথা.কম এ আপনার প্রতিষ্ঠানের বিজ্ঞাপন দিতে যোগাযোগ করুন +1 (347) 848-3834

এশিয়ার দেশগুলোকে নিজেদেরই পথ বেছে নিতে হবে : যুক্তরাষ্ট্র

রিপোর্ট:
  • প্রকাশের সময় : ০৬:২৩:০৯ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ১৫ নভেম্বর ২০২৩
  • / ৭৬ বার পঠিত

ছবি সংগৃহীত

আর্ন্তজাতিক ডেস্ক : এশিয়ার দেশগুলোর নিজেদের পথ এবং অংশীদার নিজেরাই বেছে নেওয়া উচিত বলে মন্তব্য করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যান্টনি ব্লিঙ্কেন। স্পষ্টতই চীনের সমালোচনায় এসব কথা বলেছেন তিনি। যুক্তরাষ্ট্র ও চীনের প্রেসিডেন্টদের বৈঠকের আগমুহূর্তে মার্কিন মন্ত্রীর এমন মন্তব্য নতুন করে আলোচনার জন্ম দিয়েছে।

মঙ্গলবার (১৪ নভেম্বর) সান ফ্রান্সিকোয় এশিয়া-প্যাসিফিক ইকোনমিক কোঅপারেশনের (এপেক) সদস্য দেশগুলোর মন্ত্রীদের সামনে দেওয়া ভাষণে ব্লিঙ্কেন বলেন, যুক্তরাষ্ট্র সেই দৃষ্টিভঙ্গিতে বিশ্বাস করে, যেখানে একটি অঞ্চলের অর্থনীতিগুলো তাদের নিজস্ব পথ ও অংশীদার স্বাধীনভাবে বেছে নেয়; যেখানে সমস্যাগুলো খোলামেলাভাবে মোকাবিলা করা হয়; যেখানে নিয়মগুলো স্বচ্ছভাবে পরিচালিত ও ন্যায্যভাবে প্রয়োগ হয়; যেখানে পণ্য, ধারণা ও মানুষ বৈধ এবং স্বাধীনভাবে প্রবাহিত হয়।

চীনের সঙ্গে বিরোধ রয়েছে এমন দেশগুলোকে চাপ দেওয়ার জন্য বেইজিং অর্থনৈতিক ও সামুদ্রিক কঠোরতার কৌশল ব্যবহার করছে বলে অভিযোগ করেছে যুক্তরাষ্ট্র।

জবাবে এশিয়ায় যুক্তরাষ্ট্রের ভূমিকার তীব্র সমালোচনা করেছে চীন, বিশেষ করে সামরিক জোটের বিষয়ে।

এসব ইস্যুতে দুই দেশের মধ্যে উত্তেজনা সত্ত্বেও বুধবার এপেক সম্মেলনের ফাঁকে চীনা প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং ও মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের মধ্যে দ্বিপক্ষীয় বৈঠক হওয়ার কথা রয়েছে।

উভয় দেশই বিশ্বের দুই বৃহত্তম অর্থনীতির মধ্যে অবনতিশীল সম্পর্কে স্থিতিশীলতা আনতে আশাবাদী  ।  সূত্র: এএফপি, এনডিটিভি

হককথা/নাছরিন

সোশ্যাল মিডিয়ায় খবরটি শেয়ার করুন

এশিয়ার দেশগুলোকে নিজেদেরই পথ বেছে নিতে হবে : যুক্তরাষ্ট্র

প্রকাশের সময় : ০৬:২৩:০৯ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ১৫ নভেম্বর ২০২৩

আর্ন্তজাতিক ডেস্ক : এশিয়ার দেশগুলোর নিজেদের পথ এবং অংশীদার নিজেরাই বেছে নেওয়া উচিত বলে মন্তব্য করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যান্টনি ব্লিঙ্কেন। স্পষ্টতই চীনের সমালোচনায় এসব কথা বলেছেন তিনি। যুক্তরাষ্ট্র ও চীনের প্রেসিডেন্টদের বৈঠকের আগমুহূর্তে মার্কিন মন্ত্রীর এমন মন্তব্য নতুন করে আলোচনার জন্ম দিয়েছে।

মঙ্গলবার (১৪ নভেম্বর) সান ফ্রান্সিকোয় এশিয়া-প্যাসিফিক ইকোনমিক কোঅপারেশনের (এপেক) সদস্য দেশগুলোর মন্ত্রীদের সামনে দেওয়া ভাষণে ব্লিঙ্কেন বলেন, যুক্তরাষ্ট্র সেই দৃষ্টিভঙ্গিতে বিশ্বাস করে, যেখানে একটি অঞ্চলের অর্থনীতিগুলো তাদের নিজস্ব পথ ও অংশীদার স্বাধীনভাবে বেছে নেয়; যেখানে সমস্যাগুলো খোলামেলাভাবে মোকাবিলা করা হয়; যেখানে নিয়মগুলো স্বচ্ছভাবে পরিচালিত ও ন্যায্যভাবে প্রয়োগ হয়; যেখানে পণ্য, ধারণা ও মানুষ বৈধ এবং স্বাধীনভাবে প্রবাহিত হয়।

চীনের সঙ্গে বিরোধ রয়েছে এমন দেশগুলোকে চাপ দেওয়ার জন্য বেইজিং অর্থনৈতিক ও সামুদ্রিক কঠোরতার কৌশল ব্যবহার করছে বলে অভিযোগ করেছে যুক্তরাষ্ট্র।

জবাবে এশিয়ায় যুক্তরাষ্ট্রের ভূমিকার তীব্র সমালোচনা করেছে চীন, বিশেষ করে সামরিক জোটের বিষয়ে।

এসব ইস্যুতে দুই দেশের মধ্যে উত্তেজনা সত্ত্বেও বুধবার এপেক সম্মেলনের ফাঁকে চীনা প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং ও মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের মধ্যে দ্বিপক্ষীয় বৈঠক হওয়ার কথা রয়েছে।

উভয় দেশই বিশ্বের দুই বৃহত্তম অর্থনীতির মধ্যে অবনতিশীল সম্পর্কে স্থিতিশীলতা আনতে আশাবাদী  ।  সূত্র: এএফপি, এনডিটিভি

হককথা/নাছরিন