নিউইয়র্ক ০৩:৩৯ অপরাহ্ন, শনিবার, ০৫ জুলাই ২০২৫, ২১ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
বিজ্ঞাপন :
মঙ্গলবারের পত্রিকা সাপ্তাহিক হককথা ও হককথা.কম এ আপনার প্রতিষ্ঠানের বিজ্ঞাপন দিতে যোগাযোগ করুন +1 (347) 848-3834

উত্তর কোরিয়ায় ১১ দিন নিষিদ্ধ হাসি-আনন্দ, অমান্যে কঠোর সাজা

রিপোর্ট:
  • প্রকাশের সময় : ১২:১১:৪১ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ১৮ ডিসেম্বর ২০২১
  • / ৯৪ বার পঠিত

আন্তর্জাতিক ডেস্ক : উত্তর কোরিয়ার সর্বোচ্চ নেতা কিম জন উন নাগরিকদের মদপান, কেনাকাটা, এমনকি হাসির ওপর নিষেধাজ্ঞা দিয়েছেন কিম উন। বন্ধ থাকবে সব ধরনের উদযাপন। কাটানো যাবে না ছুটি।

শুক্রবার (১৭ ডিসেম্বর) বাবা কিম জং ইলের দশম মৃত্যুবার্ষিকী ঘিরে থেকে ১১ দিনের জন্য জারি হয়েছে এই বিধিনিষেধ। অমান্য করলে পড়তে হবে কঠিন সাজার মুখে।

রেডিও ফ্রি এশিয়ার বরাতে এ খবর ছেপেছে হিন্দুস্তান টাইমস। তাদের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সীমান্তের শহর সিনুইজুর এক নাগরিক সম্প্রতি রেডিও ফ্রি এশিয়াকে বলেন, ‘শোক চলাকালে মদপান করায় অতীতে অনেক মানুষকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তারা আর ফিরে আসেনি।

‘এমনকি কারও পরিবারে কেউ যদি এই সময়ে মারা যান, স্বজনরা শব্দ করে কান্না করতে পারেন না। দ্রুত মরদেহ সরিয়ে ফেলতে হয়। কারও জন্মদিন পড়লে তা উদযাপন করতে দেয়া হয় না।’

কিম জং ইল হার্ট অ্যাটাকে মারা যান ২০১১ সালের ১৭ ডিসেম্বর। সেই থেকে প্রতি বছর নানা আয়োজনে বাবাকে স্মরণ করেন উন।

ডিসেম্বরের শুরু থেকেই চলতে থাকে প্রস্তুতি। যদিও এবার তেমন কিছুই করা হচ্ছে না বলে খবর যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক সংবাদ সংস্থা-এপির।

Tag :

সোশ্যাল মিডিয়ায় খবরটি শেয়ার করুন

উত্তর কোরিয়ায় ১১ দিন নিষিদ্ধ হাসি-আনন্দ, অমান্যে কঠোর সাজা

প্রকাশের সময় : ১২:১১:৪১ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ১৮ ডিসেম্বর ২০২১

আন্তর্জাতিক ডেস্ক : উত্তর কোরিয়ার সর্বোচ্চ নেতা কিম জন উন নাগরিকদের মদপান, কেনাকাটা, এমনকি হাসির ওপর নিষেধাজ্ঞা দিয়েছেন কিম উন। বন্ধ থাকবে সব ধরনের উদযাপন। কাটানো যাবে না ছুটি।

শুক্রবার (১৭ ডিসেম্বর) বাবা কিম জং ইলের দশম মৃত্যুবার্ষিকী ঘিরে থেকে ১১ দিনের জন্য জারি হয়েছে এই বিধিনিষেধ। অমান্য করলে পড়তে হবে কঠিন সাজার মুখে।

রেডিও ফ্রি এশিয়ার বরাতে এ খবর ছেপেছে হিন্দুস্তান টাইমস। তাদের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সীমান্তের শহর সিনুইজুর এক নাগরিক সম্প্রতি রেডিও ফ্রি এশিয়াকে বলেন, ‘শোক চলাকালে মদপান করায় অতীতে অনেক মানুষকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তারা আর ফিরে আসেনি।

‘এমনকি কারও পরিবারে কেউ যদি এই সময়ে মারা যান, স্বজনরা শব্দ করে কান্না করতে পারেন না। দ্রুত মরদেহ সরিয়ে ফেলতে হয়। কারও জন্মদিন পড়লে তা উদযাপন করতে দেয়া হয় না।’

কিম জং ইল হার্ট অ্যাটাকে মারা যান ২০১১ সালের ১৭ ডিসেম্বর। সেই থেকে প্রতি বছর নানা আয়োজনে বাবাকে স্মরণ করেন উন।

ডিসেম্বরের শুরু থেকেই চলতে থাকে প্রস্তুতি। যদিও এবার তেমন কিছুই করা হচ্ছে না বলে খবর যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক সংবাদ সংস্থা-এপির।