নিউইয়র্ক ০৭:৫১ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ১১ মে ২০২৫, ২৮ বৈশাখ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
বিজ্ঞাপন :
মঙ্গলবারের পত্রিকা সাপ্তাহিক হককথা ও হককথা.কম এ আপনার প্রতিষ্ঠানের বিজ্ঞাপন দিতে যোগাযোগ করুন +1 (347) 848-3834

ইমরান-সেনা বিরোধ আরও বেড়েছে

রিপোর্ট:
  • প্রকাশের সময় : ০১:০৬:১৫ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ৬ নভেম্বর ২০২২
  • / ১২২ বার পঠিত

আইএসআইয়ের মেজর জেনারেলের বিরুদ্ধে অভিযোগ নিয়ে সেনাবাহিনী এবং ইমরান খানের মধ্যে উত্তেজনা নতুন করে বৃদ্ধি পেয়েছে। গত বৃহস্পতিবার লং মার্চে ইমরান খানের ওপর গুলির ঘটনায় তিনি প্রধানমন্ত্রী শেহবাজ শরীফ, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী রানা সানাউল্লাহ ও আইএসআইয়ের একজন মেজর জেনারেলকে দায়ী করেছেন। সেনা কর্মকর্তাকে জড়িয়ে ইমরানের এ অভিযোগের কারণে তার মামলা গতকালও নিবন্ধিত হয়নি। অচলাবস্থা অব্যাহত রয়েছে। সেনাবাহিনীর তরফ থেকে সেনা কর্মকর্তা জড়িত থাকার অভিযোগ প্রত্যাখ্যান করা হয়েছে। ফলে ইমরান খানের দল পাকিস্তান তেহরিকে ইনসাফ (পিটিআই) সামরিক বাহিনীর মিডিয়া উইংয়ের কড়া সমালোচনা করেছে শনিবার। এতে পিটিআই প্রশ্ন তুলেছে, সেনাবাহিনীর কোনো সদস্য যদি কখনো কোনো অন্যায় না করে থাকে, তাহলে কেন কোর্ট মার্শাল করা হয়।

গুলিবিদ্ধ হওয়ার পর ইমরান খানকে ভর্তি করা হয়েছে শওকত খানম হাসপাতালে। সেখান থেকে তিনি জাতির উদ্দেশে ভাষণ দিয়েছেন। সেনাপ্রধান জেনারেল কমর জাভেদ বাজওয়ার প্রতি আহবান জানিয়েছেন তার প্রতিষ্ঠানে ‘ব্লাক শিপ’ ঢুকেছে, তার জবাবদিহি নিশ্চিত করতে। এর কয়েক ঘন্টা পরে ইন্টার সার্ভিসেস পাবলিক রিলেশন্স (আইএসপিআর) ইমরানের এ অভিযোগকে ভিত্তিহীন এবং দায়িত্বহীন বলে প্রত্যাখ্যান করা হয়েছে।

শনিবার পিটিআইয়ের সেক্রেটারি জেনারেল আসাদ উমর সেনাবাহিনীর বিবৃতি নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন। তিনি বলেছেন, ইমরান খানের বিরুদ্ধে অপ্রমাণিত অভিযোগ আনা হয়েছে। ইমরান খান কখনো সংবিধানের বিরুদ্ধে কথা বলেননি। তিনি সব সময় প্রতিষ্ঠানকে শক্তিশালী করা নিয়ে কথা বলেছেন। তিনি সমালোচনা করেছেন ব্যক্তিবিশেষের। কোনো প্রতিষ্ঠানের সমালোচনা করেননি।

Tag :

সোশ্যাল মিডিয়ায় খবরটি শেয়ার করুন

ইমরান-সেনা বিরোধ আরও বেড়েছে

প্রকাশের সময় : ০১:০৬:১৫ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ৬ নভেম্বর ২০২২

আইএসআইয়ের মেজর জেনারেলের বিরুদ্ধে অভিযোগ নিয়ে সেনাবাহিনী এবং ইমরান খানের মধ্যে উত্তেজনা নতুন করে বৃদ্ধি পেয়েছে। গত বৃহস্পতিবার লং মার্চে ইমরান খানের ওপর গুলির ঘটনায় তিনি প্রধানমন্ত্রী শেহবাজ শরীফ, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী রানা সানাউল্লাহ ও আইএসআইয়ের একজন মেজর জেনারেলকে দায়ী করেছেন। সেনা কর্মকর্তাকে জড়িয়ে ইমরানের এ অভিযোগের কারণে তার মামলা গতকালও নিবন্ধিত হয়নি। অচলাবস্থা অব্যাহত রয়েছে। সেনাবাহিনীর তরফ থেকে সেনা কর্মকর্তা জড়িত থাকার অভিযোগ প্রত্যাখ্যান করা হয়েছে। ফলে ইমরান খানের দল পাকিস্তান তেহরিকে ইনসাফ (পিটিআই) সামরিক বাহিনীর মিডিয়া উইংয়ের কড়া সমালোচনা করেছে শনিবার। এতে পিটিআই প্রশ্ন তুলেছে, সেনাবাহিনীর কোনো সদস্য যদি কখনো কোনো অন্যায় না করে থাকে, তাহলে কেন কোর্ট মার্শাল করা হয়।

গুলিবিদ্ধ হওয়ার পর ইমরান খানকে ভর্তি করা হয়েছে শওকত খানম হাসপাতালে। সেখান থেকে তিনি জাতির উদ্দেশে ভাষণ দিয়েছেন। সেনাপ্রধান জেনারেল কমর জাভেদ বাজওয়ার প্রতি আহবান জানিয়েছেন তার প্রতিষ্ঠানে ‘ব্লাক শিপ’ ঢুকেছে, তার জবাবদিহি নিশ্চিত করতে। এর কয়েক ঘন্টা পরে ইন্টার সার্ভিসেস পাবলিক রিলেশন্স (আইএসপিআর) ইমরানের এ অভিযোগকে ভিত্তিহীন এবং দায়িত্বহীন বলে প্রত্যাখ্যান করা হয়েছে।

শনিবার পিটিআইয়ের সেক্রেটারি জেনারেল আসাদ উমর সেনাবাহিনীর বিবৃতি নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন। তিনি বলেছেন, ইমরান খানের বিরুদ্ধে অপ্রমাণিত অভিযোগ আনা হয়েছে। ইমরান খান কখনো সংবিধানের বিরুদ্ধে কথা বলেননি। তিনি সব সময় প্রতিষ্ঠানকে শক্তিশালী করা নিয়ে কথা বলেছেন। তিনি সমালোচনা করেছেন ব্যক্তিবিশেষের। কোনো প্রতিষ্ঠানের সমালোচনা করেননি।