নিউইয়র্ক ০৫:২৫ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ৮ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
বিজ্ঞাপন :
মঙ্গলবারের পত্রিকা সাপ্তাহিক হককথা ও হককথা.কম এ আপনার প্রতিষ্ঠানের বিজ্ঞাপন দিতে যোগাযোগ করুন +1 (347) 848-3834

প্রায় দ্বিগুণ বেড়েছে সন্দেহজনক লেনদেন

রিপোর্ট:
  • প্রকাশের সময় : ০৮:১৭:১৮ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ২০ ফেব্রুয়ারী ২০২৪
  • / ৮৯ বার পঠিত

হককথা ডেস্ক : আর্থিক খাতে সন্দেহজনক লেনদেন রিপোর্টিং বেড়ে প্রায় দ্বিগুণ হয়েছে। ২০২২-২৩ অর্থবছরে সন্দেহজনক লেনদেন রিপোর্টিং হয়েছে ১৪ হাজার ১০৬টি। আগের অর্থবছর এ ধরনের রিপোর্ট হয়েছিল ৮ হাজার ৫৭১টি। ২০২০-২১ অর্থবছরে এসটিআর হয় ৫ হাজার ২৮০টি।

মঙ্গলবার (২০ ফেব্রুয়ারি) বাংলাদেশ ফাইন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিট (বিএফআইইউ) প্রকাশিত বার্ষিক রিপোর্টে এসব তথ্য তুলে ধরা হয়েছে।

বাংলাদেশ ব্যাংকের সভাকক্ষে বিএফআইইউ প্রধান মো. মাসুদ বিশ্বাস সাংবাদিকদের সামনে এ রিপোর্ট তুলে ধরেন। পরে রিপোর্টের ওপর বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর দেন তিনি। তিনি বলেন, এসটিআর বৃদ্ধি মানেই আর্থিক খাতে সন্দেহজনক কার্যক্রম বেড়েছে তেমন না। বরং রিপোর্ট প্রদানকারী সংস্থার মধ্যে সচেতনতা বৃদ্ধি এবং বিএফআইইউর তৎপরতার কারণে এ ধরনের রিপোর্ট বেড়েছে।

সংবাদ সম্মেলনে তিনি জানান, গত বছর দেশের মধ্যে বিভিন্ন সংস্থার মধ্যে ১ হাজার ৭১টি তথ্য বিনিময় হয়েছে। এর মধ্যে সিআইডিসহ পুলিশের বিভিন্ন সংস্থা নিয়েছে ৬৮০টি। বাকি তথ্য নিয়েছে দুদক, এনবিআর, বাংলাদেশ ব্যাংকসহ বিভিন্ন সরকারি সংস্থা।

নগদ লেনদেন রিপোর্টিংও (সিটিআর) অনেক বেড়েছে। ২০২২-২৩ অর্থবছরে সিটিআর হয়েছে ২২ হাজার ৮৫৯টি। আগের অর্থবছর যা ছিল ২১ হাজার ১১৩টি। সূত্র : সাম্প্রতিক দেশকাল

হককথা/নাছরিন

সোশ্যাল মিডিয়ায় খবরটি শেয়ার করুন

প্রায় দ্বিগুণ বেড়েছে সন্দেহজনক লেনদেন

প্রকাশের সময় : ০৮:১৭:১৮ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ২০ ফেব্রুয়ারী ২০২৪

হককথা ডেস্ক : আর্থিক খাতে সন্দেহজনক লেনদেন রিপোর্টিং বেড়ে প্রায় দ্বিগুণ হয়েছে। ২০২২-২৩ অর্থবছরে সন্দেহজনক লেনদেন রিপোর্টিং হয়েছে ১৪ হাজার ১০৬টি। আগের অর্থবছর এ ধরনের রিপোর্ট হয়েছিল ৮ হাজার ৫৭১টি। ২০২০-২১ অর্থবছরে এসটিআর হয় ৫ হাজার ২৮০টি।

মঙ্গলবার (২০ ফেব্রুয়ারি) বাংলাদেশ ফাইন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিট (বিএফআইইউ) প্রকাশিত বার্ষিক রিপোর্টে এসব তথ্য তুলে ধরা হয়েছে।

বাংলাদেশ ব্যাংকের সভাকক্ষে বিএফআইইউ প্রধান মো. মাসুদ বিশ্বাস সাংবাদিকদের সামনে এ রিপোর্ট তুলে ধরেন। পরে রিপোর্টের ওপর বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর দেন তিনি। তিনি বলেন, এসটিআর বৃদ্ধি মানেই আর্থিক খাতে সন্দেহজনক কার্যক্রম বেড়েছে তেমন না। বরং রিপোর্ট প্রদানকারী সংস্থার মধ্যে সচেতনতা বৃদ্ধি এবং বিএফআইইউর তৎপরতার কারণে এ ধরনের রিপোর্ট বেড়েছে।

সংবাদ সম্মেলনে তিনি জানান, গত বছর দেশের মধ্যে বিভিন্ন সংস্থার মধ্যে ১ হাজার ৭১টি তথ্য বিনিময় হয়েছে। এর মধ্যে সিআইডিসহ পুলিশের বিভিন্ন সংস্থা নিয়েছে ৬৮০টি। বাকি তথ্য নিয়েছে দুদক, এনবিআর, বাংলাদেশ ব্যাংকসহ বিভিন্ন সরকারি সংস্থা।

নগদ লেনদেন রিপোর্টিংও (সিটিআর) অনেক বেড়েছে। ২০২২-২৩ অর্থবছরে সিটিআর হয়েছে ২২ হাজার ৮৫৯টি। আগের অর্থবছর যা ছিল ২১ হাজার ১১৩টি। সূত্র : সাম্প্রতিক দেশকাল

হককথা/নাছরিন