নিউইয়র্ক ০১:৪১ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২৮ ডিসেম্বর ২০২৪, ১৩ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
বিজ্ঞাপন :
মঙ্গলবারের পত্রিকা সাপ্তাহিক হককথা ও হককথা.কম এ আপনার প্রতিষ্ঠানের বিজ্ঞাপন দিতে যোগাযোগ করুন +1 (347) 848-3834

লবণ উৎপাদনের রেকর্ড লক্ষ্যমাত্রা, বাড়ছে জমি

রিপোর্ট:
  • প্রকাশের সময় : ০১:৪৪:০৬ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ১২ ফেব্রুয়ারী ২০২৪
  • / ৫২ বার পঠিত

দেশে গত বছর লবণের রেকর্ড উৎপাদন হয়, যা ছিল ৬২ বছরের ইতিহাসে সর্বোচ্চ। চলতি মৌসুমে আবারও রেকর্ড লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে, যার পরিমাণ ২৫ লাখ ২৮ হাজার মেট্রিক টন। সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বলছেন, মার্চ ও এপ্রিল মাসে সবচেয়ে বেশি লবণ উৎপাদন হয়। মেঘাচ্ছন্ন আবহাওয়া ও বৃষ্টি না হলে, আর ৩০ মে পর্যন্ত যদি উৎপাদন সম্ভব হয় তাহলে দেশের চাহিদা মিটিয়ে লবণ রপ্তানি করা যাবে।

শিল্প মন্ত্রণালয়ের অধীন প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশ ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্প করপোরেশন (বিসিক) লবণ উৎপাদনে বিষয়টি তদারকি করে। প্রতিষ্ঠানটি নতুন প্রযুক্তি নিয়ে আসা, চাষিদের লবণ চাষে উৎসাহিত করা, মাত্র ৪ শতাংশ সুদে ঋণ দেওয়া, প্রতিকূল আবহাওয়ায় লবণ সংরক্ষণে সহায়তাও করে থাকে।

বিসিক থেকে জানা গেছে, লবণ উৎপাদনের মৌসুম শুরু হয় ডিসেম্বর মাসের প্রথম সপ্তাহে। আর শেষ হয় এপ্রিল মাসের ১০-১৫ তারিখের মধ্যে। তবে সবচেয়ে বেশি লবণ উৎপাদন হয় মার্চ ও এপ্রিল মাসে। মৌসুম শেষ হয়েছিল এপ্রিল মাসের ১৫ তারিখে। গত বছর লবণ উৎপাদন হয়েছিল ২২ লাখ ৩২ হাজার মেট্রিক টন। এবার তা বাড়িয়ে ২৫ লাখ ২৮ হাজার মেট্রিক টন নির্ধারণ করা হয়েছে।

তবে এখন প্রতিদিন ছয় হাজার মেট্রিক টন লবণ উৎপাদন হচ্ছে। আর চলতি মৌসুমে প্রায় দুই লাখ মেট্রিক টন লবণ চাষ হয়েছে। কুয়াশাচ্ছন্ন আবহাওয়া কেটে গেলে ধীরে ধীরে লবণ উৎপাদন বাড়বে।

জমি ও চাষি বাড়ছে
২০২৩ সালে ৬৬ হাজার ৪২৪ একর জমিতে লবণ চাষ হয়েছিল। ২০২২ সালে যা ছিল ৬৩ হাজার ২৯১ একর। তবে ২০২৪ সালের কত একর জমিতে লবণ চাষ হচ্ছে তার হিসাব শেষ হয়নি। সার্ভে চলছে। তবে বিসিকের কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, এ বছর এক হাজার একর জমি বৃদ্ধি পেতে পারে। কারণ হিসেবে তাঁরা বলছেন, লবণের দাম বেশি থাকলে জমি চাষ বেশি হয়।

তাঁরা এমনও দেখেছেন, কক্সবাজারে যেসব জমিতে আগে ধান চাষ হতো, সেখানে এখন লবণ চাষ হচ্ছে। কারণ ধান চাষের চেয়ে লবণে লাভজনক। ২০২২ সালে চাষি ছিল প্রায় ৩৭ হাজার ২৩১ জন, যা ২০২২ সালে বেড়ে দাঁড়ায় ৩৯ হাজার ৪৬৭ জনে। এবার যেহেতু জমি বেড়েছে, তাই চাষিও বাড়ার সম্ভাবনা রয়েছে। তবে ধারণা করা হচ্ছে তা ৪০ হাজার ৫০০ জনে পৌঁছাবে।

চাষি ও কম্পানি পর্যায়ে লবণের দাম
চাষি পর্যায়ে প্রতিমণ বা ৪০ কেজি লবণের দাম ছিল ৩৫০ টাকা। কিন্তু এবার তা ৪৩০ টাকা কেজি। অর্থাৎ চাষি পর্যায়ে প্রতিমণ লবণের দাম গত বছরের তুলনায় ৮০ টাকা বেড়েছে। তবে ৩ জানুয়ারি পর্যন্ত তা ছিল ৫৩৫ টাকা। এই হিসাবে চলতি মৌসুমের শুরুর চেয়ে এখন চাষি পর্যায়ে দাম কিছুটা কমেছে, কিন্তু গত বছরের চেয়ে সামান্য বেশি রয়েছে। ফলে চাষিদের আয় বাড়ায় লবণ চাষের দিকে ঝুঁকেছেন।

অন্যদিকে পরিশোধিত লবণ দুই বছর ধরে ৪২ টাকা কেজিতে বিক্রি হচ্ছে। বিসিকের কর্মকর্তারা বলছেন, কম্পানি পর্যায়ে লবণের দাম নির্ধারণ করে দেওয়া আছে। চাষি পর্যায়ে দাম ওঠানামা করলেও কম্পানির দাম ফিক্সট রাখতে হবে। তা ছাড়া হঠাৎ করে লবণের দাম বাড়ালে কম্পানির লাইসেন্স বাতিল করে দেওয়া হবে। নির্ধারিত দামের বাইরে কোনো কম্পানি লবণ বিক্রি করতে পারে না।

এ বিষয়ে বিসিকের উপমহাব্যবস্থাপক ও লবণ সেলের প্রধান সরোয়ার হোসেন বলেন, ‘লবণ সরবরাহের প্রতিটি পর্যায়ে আমাদের লোক রাখা আছে। কবে, কোথায়, কতটুকু লবণ রয়েছে, কোন জেলায় কম আছে, কোন জেলায় বেশি আছে সেটা আমাদের ডাটাবেইসে সংরক্ষণ ও মনিটরিং করি। অন্য পণ্যের দাম যাই থাকুক না কেন? কখনো দেখবেন না, লবণের দাম হঠাৎ বেড়েছে, আবার কমেছে। এর দাম ফিক্সট থাকে।’

স্থাপিত হচ্ছে লবণ গবেষণা ইনস্টিটিউট
কক্সবাজার জেলার চৌফলদণ্ডী ইউনিয়নে বঙ্গবন্ধু লবণ গবেষণা ইনস্টিটিউট স্থাপনের কাজ শুরু হয়েছে। ৩০ একর জায়গা নির্ধারণ ও যাচাইয়ে কমিটি গঠন করা হয়েছে। যেখানে স্বল্প জমিতে কিভাবে বেশি লবণ উৎপাদন করা যায়, প্রযুক্তি কিভাবে উন্নত করা যায়, সেসব যাবতীয় বিষয়ে কাজ করা হবে।

লবণ সেলের প্রধান সরোয়ার হোসেন বলেন, ‘প্রতিটি ঘোনার মালিককে আমরা প্রশিক্ষণ দিচ্ছি। আমরা একটি পদ্ধতি চাষিদের দিয়েছি, যেটা দেখে লবণ চাষ করলে সোডিয়াম ক্লোরাইডের পরিমাণ বেশি হবে। দেশে লবণশিল্পে স্বয়ংসম্পূর্ণতা অর্জনে আমরা কাজ করে যাচ্ছি। আমরা মাত্র ৪ শতাংশ সুদে চাষিদের ঋণ দিই। এবার লবণ চাষের জমি বেড়েছে, উন্নত প্রযুক্তি ব্যবহার করা হচ্ছে। ফলে একরপ্রতি উৎপাদন বাড়বে। আবহাওয়া অনুকূলে থাকলে আমরা আশাবাদী, এবারের লক্ষ্যমাত্রায় পৌঁছাতে পারব।’

তিনি আরো বলেন, ‘যেহেতু লবণ উৎপাদন চলমান রয়েছে, প্রতি মৌসুমের মতো এখন প্রতিদিন উৎপাদন বাড়ছে। আসন্ন রমজানে লবণের সরবরাহ নিরবচ্ছিন্ন থাকবে। অন্যান্য পণ্যের মতো লবণের মূল্য বৃদ্ধি পাবে না। সরবরাহ স্বাভাবিক থাকবে। এবার ডিসেম্বরের প্রথম সপ্তাহ থেকেই উৎপাদন পেয়েছি। পিক সময়ে প্রতিদিন ৫০ হাজার মেট্রিক টন উৎপাদন হয়। ধীরে ধীরে উৎপাদনের গ্রাফ ওপর দিকে উঠবে। এবার মে মাসের ২০ তারিখ পর্যন্ত লবণ উৎপাদন হবে। মে মাসের ৩০ তারিখ পর্যন্ত যদি চাষ হয় তাহলে আমরা লবণ রপ্তানি করতে পারব।’ সূত্র : কালের কণ্ঠ।

সোশ্যাল মিডিয়ায় খবরটি শেয়ার করুন

লবণ উৎপাদনের রেকর্ড লক্ষ্যমাত্রা, বাড়ছে জমি

প্রকাশের সময় : ০১:৪৪:০৬ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ১২ ফেব্রুয়ারী ২০২৪

দেশে গত বছর লবণের রেকর্ড উৎপাদন হয়, যা ছিল ৬২ বছরের ইতিহাসে সর্বোচ্চ। চলতি মৌসুমে আবারও রেকর্ড লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে, যার পরিমাণ ২৫ লাখ ২৮ হাজার মেট্রিক টন। সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বলছেন, মার্চ ও এপ্রিল মাসে সবচেয়ে বেশি লবণ উৎপাদন হয়। মেঘাচ্ছন্ন আবহাওয়া ও বৃষ্টি না হলে, আর ৩০ মে পর্যন্ত যদি উৎপাদন সম্ভব হয় তাহলে দেশের চাহিদা মিটিয়ে লবণ রপ্তানি করা যাবে।

শিল্প মন্ত্রণালয়ের অধীন প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশ ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্প করপোরেশন (বিসিক) লবণ উৎপাদনে বিষয়টি তদারকি করে। প্রতিষ্ঠানটি নতুন প্রযুক্তি নিয়ে আসা, চাষিদের লবণ চাষে উৎসাহিত করা, মাত্র ৪ শতাংশ সুদে ঋণ দেওয়া, প্রতিকূল আবহাওয়ায় লবণ সংরক্ষণে সহায়তাও করে থাকে।

বিসিক থেকে জানা গেছে, লবণ উৎপাদনের মৌসুম শুরু হয় ডিসেম্বর মাসের প্রথম সপ্তাহে। আর শেষ হয় এপ্রিল মাসের ১০-১৫ তারিখের মধ্যে। তবে সবচেয়ে বেশি লবণ উৎপাদন হয় মার্চ ও এপ্রিল মাসে। মৌসুম শেষ হয়েছিল এপ্রিল মাসের ১৫ তারিখে। গত বছর লবণ উৎপাদন হয়েছিল ২২ লাখ ৩২ হাজার মেট্রিক টন। এবার তা বাড়িয়ে ২৫ লাখ ২৮ হাজার মেট্রিক টন নির্ধারণ করা হয়েছে।

তবে এখন প্রতিদিন ছয় হাজার মেট্রিক টন লবণ উৎপাদন হচ্ছে। আর চলতি মৌসুমে প্রায় দুই লাখ মেট্রিক টন লবণ চাষ হয়েছে। কুয়াশাচ্ছন্ন আবহাওয়া কেটে গেলে ধীরে ধীরে লবণ উৎপাদন বাড়বে।

জমি ও চাষি বাড়ছে
২০২৩ সালে ৬৬ হাজার ৪২৪ একর জমিতে লবণ চাষ হয়েছিল। ২০২২ সালে যা ছিল ৬৩ হাজার ২৯১ একর। তবে ২০২৪ সালের কত একর জমিতে লবণ চাষ হচ্ছে তার হিসাব শেষ হয়নি। সার্ভে চলছে। তবে বিসিকের কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, এ বছর এক হাজার একর জমি বৃদ্ধি পেতে পারে। কারণ হিসেবে তাঁরা বলছেন, লবণের দাম বেশি থাকলে জমি চাষ বেশি হয়।

তাঁরা এমনও দেখেছেন, কক্সবাজারে যেসব জমিতে আগে ধান চাষ হতো, সেখানে এখন লবণ চাষ হচ্ছে। কারণ ধান চাষের চেয়ে লবণে লাভজনক। ২০২২ সালে চাষি ছিল প্রায় ৩৭ হাজার ২৩১ জন, যা ২০২২ সালে বেড়ে দাঁড়ায় ৩৯ হাজার ৪৬৭ জনে। এবার যেহেতু জমি বেড়েছে, তাই চাষিও বাড়ার সম্ভাবনা রয়েছে। তবে ধারণা করা হচ্ছে তা ৪০ হাজার ৫০০ জনে পৌঁছাবে।

চাষি ও কম্পানি পর্যায়ে লবণের দাম
চাষি পর্যায়ে প্রতিমণ বা ৪০ কেজি লবণের দাম ছিল ৩৫০ টাকা। কিন্তু এবার তা ৪৩০ টাকা কেজি। অর্থাৎ চাষি পর্যায়ে প্রতিমণ লবণের দাম গত বছরের তুলনায় ৮০ টাকা বেড়েছে। তবে ৩ জানুয়ারি পর্যন্ত তা ছিল ৫৩৫ টাকা। এই হিসাবে চলতি মৌসুমের শুরুর চেয়ে এখন চাষি পর্যায়ে দাম কিছুটা কমেছে, কিন্তু গত বছরের চেয়ে সামান্য বেশি রয়েছে। ফলে চাষিদের আয় বাড়ায় লবণ চাষের দিকে ঝুঁকেছেন।

অন্যদিকে পরিশোধিত লবণ দুই বছর ধরে ৪২ টাকা কেজিতে বিক্রি হচ্ছে। বিসিকের কর্মকর্তারা বলছেন, কম্পানি পর্যায়ে লবণের দাম নির্ধারণ করে দেওয়া আছে। চাষি পর্যায়ে দাম ওঠানামা করলেও কম্পানির দাম ফিক্সট রাখতে হবে। তা ছাড়া হঠাৎ করে লবণের দাম বাড়ালে কম্পানির লাইসেন্স বাতিল করে দেওয়া হবে। নির্ধারিত দামের বাইরে কোনো কম্পানি লবণ বিক্রি করতে পারে না।

এ বিষয়ে বিসিকের উপমহাব্যবস্থাপক ও লবণ সেলের প্রধান সরোয়ার হোসেন বলেন, ‘লবণ সরবরাহের প্রতিটি পর্যায়ে আমাদের লোক রাখা আছে। কবে, কোথায়, কতটুকু লবণ রয়েছে, কোন জেলায় কম আছে, কোন জেলায় বেশি আছে সেটা আমাদের ডাটাবেইসে সংরক্ষণ ও মনিটরিং করি। অন্য পণ্যের দাম যাই থাকুক না কেন? কখনো দেখবেন না, লবণের দাম হঠাৎ বেড়েছে, আবার কমেছে। এর দাম ফিক্সট থাকে।’

স্থাপিত হচ্ছে লবণ গবেষণা ইনস্টিটিউট
কক্সবাজার জেলার চৌফলদণ্ডী ইউনিয়নে বঙ্গবন্ধু লবণ গবেষণা ইনস্টিটিউট স্থাপনের কাজ শুরু হয়েছে। ৩০ একর জায়গা নির্ধারণ ও যাচাইয়ে কমিটি গঠন করা হয়েছে। যেখানে স্বল্প জমিতে কিভাবে বেশি লবণ উৎপাদন করা যায়, প্রযুক্তি কিভাবে উন্নত করা যায়, সেসব যাবতীয় বিষয়ে কাজ করা হবে।

লবণ সেলের প্রধান সরোয়ার হোসেন বলেন, ‘প্রতিটি ঘোনার মালিককে আমরা প্রশিক্ষণ দিচ্ছি। আমরা একটি পদ্ধতি চাষিদের দিয়েছি, যেটা দেখে লবণ চাষ করলে সোডিয়াম ক্লোরাইডের পরিমাণ বেশি হবে। দেশে লবণশিল্পে স্বয়ংসম্পূর্ণতা অর্জনে আমরা কাজ করে যাচ্ছি। আমরা মাত্র ৪ শতাংশ সুদে চাষিদের ঋণ দিই। এবার লবণ চাষের জমি বেড়েছে, উন্নত প্রযুক্তি ব্যবহার করা হচ্ছে। ফলে একরপ্রতি উৎপাদন বাড়বে। আবহাওয়া অনুকূলে থাকলে আমরা আশাবাদী, এবারের লক্ষ্যমাত্রায় পৌঁছাতে পারব।’

তিনি আরো বলেন, ‘যেহেতু লবণ উৎপাদন চলমান রয়েছে, প্রতি মৌসুমের মতো এখন প্রতিদিন উৎপাদন বাড়ছে। আসন্ন রমজানে লবণের সরবরাহ নিরবচ্ছিন্ন থাকবে। অন্যান্য পণ্যের মতো লবণের মূল্য বৃদ্ধি পাবে না। সরবরাহ স্বাভাবিক থাকবে। এবার ডিসেম্বরের প্রথম সপ্তাহ থেকেই উৎপাদন পেয়েছি। পিক সময়ে প্রতিদিন ৫০ হাজার মেট্রিক টন উৎপাদন হয়। ধীরে ধীরে উৎপাদনের গ্রাফ ওপর দিকে উঠবে। এবার মে মাসের ২০ তারিখ পর্যন্ত লবণ উৎপাদন হবে। মে মাসের ৩০ তারিখ পর্যন্ত যদি চাষ হয় তাহলে আমরা লবণ রপ্তানি করতে পারব।’ সূত্র : কালের কণ্ঠ।